শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৮, শুক্রবার, ০১ ডিসেম্বর, ২০২৩

দামি গণতন্ত্র ডামি প্রার্থী ও গ্রাহকতন্ত্র

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
অনলাইন ভার্সন
দামি গণতন্ত্র ডামি প্রার্থী ও গ্রাহকতন্ত্র

প্রিয় পাঠক, যখন এ লেখা পড়ছেন, ততক্ষণে ঘটনাবহুল নভেম্বর বিদায় নিয়েছে। প্রতি বছর নভেম্বরে ফ্রান্সের উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত ও ইউরোপিয়ান পার্লামেন্টের কারণে সুপ্রসিদ্ধ স্ট্রাসবার্গ শহরে বর্তমান বিশ্বে বিরাজমান গণতন্ত্রের জটিল সমীকরণ ও ঝুঁকি নিয়ে বিতর্ক এবং আলোচনার জন্য বিভিন্ন দেশের নানা শ্রেণি-পেশার নেতারা সম্মেলন করে থাকেন। সুশীল সমাজ, রাজনৈতিক অঙ্গন, ব্যবসায়ী সংগঠন, শিক্ষাঙ্গন, গণমাধ্যম ও পেশাজীবী সংগঠনের জাঁদরেল নেতাদের কথা, বক্তৃতা, তর্ক-বিতর্কে জমজমাট হয়ে ওঠে এ সম্মেলন। ২০২২ সালের ৭ থেকে ৯ নভেম্বর পর্যন্ত চলা এমন এক সম্মেলনে আয়ারল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সায়মন কোভনে এক যুগান্তকারী ভাষণ দেন। তার মতে, ‘অর্থনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং ক্রমবর্ধমান বৈষম্যের মধ্যে গণতন্ত্র বাইরে (বহির্বিশ্ব) থেকে এবং আরও ক্ষতিকারকভাবে ভিতর (দেশ) থেকে ক্রমাগতভাবে আক্রমণের মুখে পড়েছে। আমাদের মহাদেশে গণতন্ত্র রক্ষার জন্য ও স্বাধীনতার সুরক্ষার জন্য গ্রহণীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো : কীভাবে আমরা আমাদের সরকারি (সাংবিধানিক) প্রতিষ্ঠানের অখণ্ডতা রক্ষা করি; আমরা কীভাবে আমাদের নাগরিকদের সমৃদ্ধি প্রচার করি; গণতন্ত্রে গণদেবতাদের (ডেমোস) তথা জনগণকে আমরা কীভাবে বুঝি। গণতন্ত্র সংখ্যাগরিষ্ঠের শাসনের চেয়ে আরও বেশি কিছু দাবি করে। অবাধ নির্বাচনের ভিত্তি, কিন্তু গণতন্ত্রের জন্য আইনের নিরপেক্ষ শাসন এবং সংখ্যালঘুদের পাশাপাশি সংখ্যাগরিষ্ঠদেরও মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা থাকা প্রয়োজন। গণতন্ত্র সুরক্ষার জন্য আমাদের মতপ্রকাশের স্বাধীনতা এবং সভা-সমাবেশের সুরক্ষা নিশ্চিত করা আবশ্যক। এর অর্থ স্বাধীন, নিরপেক্ষ ও দক্ষ বিচার বিভাগকে উন্নীত করা। এর অর্থ আমাদের নির্বাচনব্যবস্থার অখণ্ডতা নিশ্চিত করা।’

গণতন্ত্রের মূল্য প্রসঙ্গে ৩টি বিষয়ে গুরুত্ব দিয়ে তিনি বলেন, ‘গণতন্ত্র আমাদের বিশ্বের সবচেয়ে মূল্যবান ধাতু, কিন্তু যদি যত্ন না করা হয় তবে এটি সহজেই কলঙ্কিত হয়। একটি মুক্ত সংবাদপত্র ছাড়া, একটি সুশীল সমাজ ছাড়া, স্বাধীন আদালত ছাড়া এটি সময়ের সঙ্গে ক্ষয়প্রাপ্ত হয় এবং অবশেষে ভেঙে পড়ে। ইউরোপের কাউন্সিল এ-সংক্রান্ত যে নীতিমালা প্রণয়ন করে, তার প্রতি আমাদের বারবার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকতে হবে এবং তার মূল প্রতিষ্ঠানগুলোকে সর্বোপরি ইউরোপীয় মানবাধিকার আদালতকে পুনঃআবিষ্কার করে তার প্রতি আমাদের অবশ্যই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে হবে।’ ভোট প্রসঙ্গে তার মত, ‘গণতন্ত্র (নাগরিকদের) মর্যাদা প্রদান করে। ভোট এবং কণ্ঠস্বরের মাধ্যমে যে কোনো নাগরিক পরিবর্তন আনতে পারে। গণতন্ত্রে জবাবদিহিতার বাধ্যবাধকতা নাগরিকদের দীর্ঘমেয়াদে স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধি প্রদানের সর্বজনীন পন্থা। গণতন্ত্র নিখুঁত (শুদ্ধতা) থেকে অনেক দূরে হলেও গণতন্ত্রই আমাদের সবার স্বার্থ রক্ষা করার সর্বোত্তম উপায়।’

নাগরিক ও তরুণদের প্রতি করণীয় বিষয়ে তার চাওয়া ‘স্বল্পমেয়াদের মধ্যেই আমরা কী করার সক্ষমতা রাখি-এ বিষয়ে আমাদের নাগরিকদের, বিশেষ করে তরুণদের বোঝাতে হবে। এ সক্ষমতার মূল চাবিকাঠি হলো শাসনের মান উন্নত করা, যার একটি ধাপ হলো আমাদের নাগরিকদের কথা শোনা, সর্বোপরি তরুণদের কথা। গত এক দশকে নাগরিক সমাজের সঙ্গে আয়ারল্যান্ডের অভিজ্ঞতা অত্যন্ত ইতিবাচক। এটি গণতান্ত্রিক সম্পৃক্ততাকে আরও গভীর করার একটি উপায় প্রমাণ করেছে মানবাধিকার এবং আইনের শাসন গণতন্ত্রের সুনির্দিষ্ট শর্ত, যা লোকেরা বোঝে কিন্তু ইউরোপীয় কাউন্সিলের ৬৭৫ মিলিয়ন নাগরিকদের বেশির ভাগের জন্য সেগুলো কিছুটা বিমূর্ত ধারণা। একটি নতুন প্রজন্মকে তাদের মূল্য বোঝাতে আমাদের অবশ্যই আলাদাভাবে যোগাযোগ করতে হবে।’

দেশ যখন গণতন্ত্রের এক ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে, তখন দুটি শব্দ বেশ সাড়া জাগিয়েছে। একটি শব্দ হলো ‘থাবা’ যা উচ্চারণ করেছেন সাংবিধানিকভাবে এ সময়ে রাষ্ট্রের অন্যতম ব্যক্তিই কেবল নয়, অন্যতম ও ক্ষমতাধর প্রতিষ্ঠান প্রধান নির্বাচন কমিশনার। এ থাবা বলতে নির্বাচনে বিদেশি হস্তক্ষেপকেই বোঝানো হয়েছে। যুগে যুগে আমরা এই থাবার শিকার হয়েছি। বর্গিরা একসময় আমাদের সবকিছু লুট করে নিত। আমাদের শাসন ও শোষণ করেছে মুঘল, ব্রিটিশ ও পশ্চিম পাকিস্তানিরা। কিন্তু সেসব তো পুরনো ইতিহাস। স্বাধীনতা পেয়েছি ৫২ বছর হলো। থাবার ভয় এ মুহূর্তে আমাদের স্বাধীনতার ও সার্বভৌমত্বের সঙ্গে বেমানান। দুঃখজনক হলেও সত্য, আজ এই দেশ, দেশের গণতন্ত্র ও নির্বাচন নিয়ে বিবৃতি প্রকাশ তথা আলোচনা হয় দিল্লি, পিকিং, মস্কো ও ওয়াশিংটনে। ৫২ বছরেও সর্বস্তরের জনগণের কাছে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রক্রিয়া প্রতিষ্ঠা করতে ব্যর্থতার সুযোগে কখনো বিদেশিরা আবার কখনো তাদের দেশীয় দোসর কিংবা অপরাপর অপশক্তি থাবা বসাতে চায় শান্তিপ্রিয় জনগণের ওপর। এই থাবা থেকে বাঁচতে না পারলে অনেক চড়া মূল্য দিতে হতে পারে আমাদের।

এ সময়ের আলোচিত আরেকটি শব্দ হলো ‘ডামি’। নির্বাচনে ডামি প্রার্থী দাঁড় করানোর কথা কান বন্ধ করলেও যেন শোনা যায়। আমার কাছে থাকা ১৯৯৬ সালে প্রকাশিত বাংলা একাডেমির অভিধান খুলে দেখলাম ইংরেজি ডামি শব্দের অর্থ যথাক্রমে প্রতিরূপ নকল মূর্তি বা কাঠামো, নকল বা নেকি দ্রব্য, তাস খেলায় যে হাত নামানো হয়েছে (যিনি নিজে খেলবেন না-তিনি), কোনো ঘটনা ঘটার সময় যে ব্যক্তি উপস্থিত থাকে কিন্তু স্বয়ংক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করে না, সাক্ষী-গোপাল ইত্যাদি (পৃষ্ঠা ২৩৪)। মজার বিষয় হলো একই পৃষ্ঠায় ডামি শব্দের পরের শব্দটি হলো ‘ডাম্প’ যার অর্থ আবর্জনার স্তূপ, আঁস্তাকুড়, নোংরা বা অপরিচ্ছন্ন স্থান ইত্যাদি। কারা কোন অর্থে কেন ডামি হয়ে আজ নির্বাচন করার কথা ভাবছেন, তা তারাই ভালো বলতে পারবেন। তবে বিষয়টা যদি ‘জোহি জিতা ওহি সিকান্দার’ অর্থাৎ যিনি জিতবেন, তিনিই দলের আপ্যায়ন পাবেন এমন হয়, তবে ডামি শব্দের নতুন অর্থ অভিধানে সংযোজন করতে হবে। আর ডাম্প শব্দের অর্থও হয়তো বদলাতে হবে। ডামিরাই যদি টাকা, ক্ষমতা, প্রতিপত্তি, জনসমর্থন বা গ্রহণযোগ্যতার নিরিখে কিংবা হোন্ডা, গুন্ডা ও ডান্ডার জোরে গণতন্ত্রের রক্ষাকবচ হয়ে ওঠেন, তবে দল, দলের নেতৃত্ব, বিশেষত দলের মনোনয়ন বোর্ড ভবিষ্যতে ডাম্প হওয়ার সম্ভাবনা কি উড়িয়ে দেওয়া যায়? যারা এ দেশে থাবা দিতে চায়, তারাই যদি আবার ডামিদের শক্তি জোগায়, বিষয়টা কেমন হবে? রাজনীতিতে একজনের ভোটব্যাংকে ভাগ বসাতে ডামি প্রার্থী দাঁড় করানো দেশ-বিদেশের রাজনীতিতে নতুন কিছু নয়। তাই বলে ঘোষণা দিয়ে জাতীয় নির্বাচনে এভাবে ডামি প্রার্থীর আবির্ভাব সত্যিই ডরের বিষয়।

করোনা মহামারি ও যুদ্ধের কারণে বিপর্যস্ত বিশ্বের রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনায় নিত্যনতুন ধ্যান-ধারণার আবির্ভাব কোনো ব্যতিক্রমী ঘটনা নয়। এমনই একটি পাশ্চাত্য ধারণার নাম ‘ক্লায়েন্টিসিজম’। ইংরেজি ‘ক্যাপিটালিজম’কে যেমন বাংলায় ধনতন্ত্র আর ‘সোশ্যালিজম’কে সমাজতন্ত্র বলা যায়, তেমন করে বলতে গেলে ‘ক্লায়েন্ট’ (গ্রাহক) থেকে উৎপত্তি হওয়া ‘ক্লায়েন্টিসিজম’কে বাংলায় গ্রাহকতন্ত্র বলা যায়। ম্যারিয়াম ওয়েবস্টার অভিধান কিংবা উইকিপিডিয়া ঘেঁটে ক্লায়েন্টিসিজম সম্পর্কে যে ধারণা পাওয়া যায়, তার সারমর্ম হলো এমন এক রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রথা, যা পৃষ্ঠপোষক (নেতা) ও গ্রাহকের (ভোটার) সম্পর্কের ওপর প্রতিষ্ঠিত। এ প্রথায় একজন গ্রাহক বিশেষ কিছু সুযোগ-সুবিধা প্রাপ্তির বিনিময়ে পৃষ্ঠপোষককে সমর্থন প্রদান করে। দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন আজ দলছুট, দল-ত্যাগী, বহিষ্কৃত, কোরবানির গরু-ছাগলের মতো বিক্রীত ইত্যাদি কদর্য শব্দে ভারী হয়ে উঠেছে। এসব দেখে গ্রাহকতন্ত্রের কথা মনে পড়ে। ১৯৯৮ সালে আমেরিকার ইমেরিটাস অধ্যাপক জোয়েল এস মিগডাল দাবি করেন, একটি অনিশ্চিত অর্থনৈতিক ব্যবস্থা মানুষকে তাৎক্ষণিক খরচের দিকে মনোনিবেশ করতে এবং আরও দীর্ঘমেয়াদি এবং বিমূর্ত ধারণা ত্যাগ করতে অনুপ্রাণিত করে। আয়ের পরিবর্তনশীলতা দারিদ্র্যের চেয়েও বেশি গুরুত্বপূর্ণ। চাহিদাকে চালিত করার ক্ষেত্রে গ্রাহকবাদ বর্তমানকালে এভাবেই অনিরাপদ রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থাপনার বিকাশ ঘটায়। গ্রামীণ এবং শহুরে পরিবেশে গ্রাহক ও পৃষ্ঠপোষকদের জন্য ‘বেঁচে থাকার রাজনীতির’ অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ গ্রাহকবাদ। আমেরিকারই টেক্সাস বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক হাভিয়ের আউয়েরো ২০০০ সালে আরেক গবেষণায় দেখেছেন সাধারণত সমাজের দরিদ্র এবং প্রান্তিক পর্যায়ের সদস্যরা তাদের ‘সমস্যা-সমাধানের’ বাস্তবসম্মত উপায় হিসেবে গ্রাহকতন্ত্রের দিকে ধাবিত হয়। তারা প্রায়ই সহায়তা লাভের আনুষ্ঠানিক ঁঃংযড় উৎসগুলো সহজে খুঁজে পায় না বিধায় তাদের এমন চক্রে টানা হয়। ২০০২ সালের ডিসেম্বর মাসে ‘ইউএস এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট-অফিস অব ডেমোক্র্যাসি অ্যান্ড গভর্ন্যান্স’ গ্রাহকতন্ত্রকেন্দ্রিক ৫০ পাতার একটি গবেষণাপত্র প্রকাশ করে। এ গবেষণাপত্রের দ্বিতীয় পাতায় আমেরিকার রাষ্ট্রবিজ্ঞানী লাস্ট ওয়েলসের রাজনীতির আলোচিত একটি সংজ্ঞায় বলা হয়, ‘রাজনীতি হলো সমাজে কে, কী পায়-তারই বিজ্ঞান ও কৌশল (আর্ট)।’ প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি বা দেনা-পাওনার রাজনৈতিক ডামাডোলে আজ থেকে ১৬০ বছর আগে (১৯ নভেম্বর ১৮৬৩) ইংল্যান্ডের গ্র্যাটিসবার্গে উচ্চারিত রাজনীতির প্রবাদপুরুষ আব্রাহাম লিংকন উচ্চারিত, বহুল আলোচিত ও গণতান্ত্রিককামীদের বেদবাক্যতুল্য কথাটি স্মরণীয়। আমেরিকায় চলমান গৃহযুদ্ধ ও কয়েক লাখ মানুষ হতাহতের প্রেক্ষাপটে তিনি বলেছেন যে, এত আত্মদানের মৃত্যু ঘটবে না। এ জাতি স্রষ্টার কৃপায় নতুন স্বাধীনতার জন্ম দেবে এবং জনগণের সরকার, যা জনগণের দ্বারা ও জনগণের জন্য গঠিত, তা কখনো পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হবে না।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট
email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা