শিরোনাম
প্রকাশ: ১৯:০১, বুধবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২৩

নির্বাচনি খেলায় এরশাদীয় তরিকা

আলম রায়হান
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচনি খেলায় এরশাদীয় তরিকা

প্রবচন আছে, এক নদীতে দুবার স্নান করা যায় না। এর নিগূঢ় অর্থ হচ্ছে, নদী প্রবহমান। এই প্রবচন রচনার সময় বাংলাদেশের নদীর ভবিষ্যৎ দশা প্রসঙ্গ হয়তো বিবেচনায় নেওয়া হয়নি। এদিকে কারোরই অজানা নয়, আমাদের অনেক নদীই আর প্রবহমান নয়। আবার হারিয়েও গেছে অনেক নদী। যাও আছে তাও আবার যায় যায়। অনেকগুলো উন্নয়নের নামের সর্বনাশা তাণ্ডবে মরণদশায় ভুগছে! ফলে নদী নিয়ে প্রবচন এখন আর আমাদের দেশে প্রযোজ্য নয়। এটি হতাশার। তবে আর একটি আশার কথা আছে। আর এটি প্রবচন নয়। 

বিজ্ঞান বলে, কোনো কিছুই মৌলিক সৃষ্টি হয় না, রূপান্তর হয় মাত্র। কিন্তু হতাশার কথা হচ্ছে, বিজ্ঞানের এ সূত্রের বিরূপ প্রভাব রাজনীতিতে দৈত্যের মতো অনুপ্রবেশ করেছে। যা পাকিস্তানের শাসক জেনারেল আইয়ুব খানের উত্তরাধিকার হিসেবে আমাদের দেশে কপিপেস্ট করেছেন জেনারেল জিয়া এবং জেনারেল এরশাদ। তবে এ ক্ষেত্রে জেনারেল এরশাদের সাফল্য আকাশচুম্বী। বলা হয়, আদর্শিক পিতা আইয়ুব খানকেও অনেকখানি ছাড়িয়ে গিয়েছিলেন জেনারেল এরশাদ।

’৭১-এ পরাজিত চক্রের থিংক ট্যাংকের নীলনকশায় ’৭৫ সালের ১৫ আগস্টের ঘটনা ঘটানোর পর দেশ উল্টো রথে চলতে শুরু করে। এ ধারায় যেসব অপকর্ম হয়েছে তার মধ্যে প্রধান হচ্ছে রাজনীতিকে মূল পর্যন্ত নষ্ট করে দেওয়া। এ ধারা একনাগাড়ে চলতে থাকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত। জেনারেল এরশাদের পতন এবং ’৯১-এর সংসদ নির্বাচনের পর রাজনীতিতে যে ধারার সূচনা হয়েছিল তা কিন্তু স্থায়ী হয়নি। সঙ্গে আরও বলে রাখা ভালো, ’৯১-এর সংসদ নির্বাচনও ’৭১-এ পরাজিত শক্তির প্রতিভূ চক্র প্রভাবিত ছিল। যা ছিল খুবই সূক্ষ্ম। যে কারণে সেই নির্বাচনের ব্যালটে জাহাজ প্রতীক ছিল অনেকটা নৌকার আদলে। যাকে ‘বড় নৌকা’ ভেবে অনেকেই সিল মেরেছেন। আরও অনেক কারসাজিতে সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় যেতে পারেনি। যে খেলা আগেভাগে আঁচ করতে পারেনি আওয়ামী লীগ। বরং নেতারা ছিলেন মসনদে বসার আবেশে বিভোর কিন্তু স্বপ্নভঙ্গের পর দেখলেন তাদের হাসি অন্যেরা হাসে। 

একটি সিনেমা ছিল, ‘কার হাসি কে হাসে।’ স্মরণ করা যেতে পারে, ’৯১-এর নির্বাচনের ফলাফল প্রত্যাখ্যান করে ‘সূক্ষ্ম কারচুপির’ অভিযোগ তুলেছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। এরপর কখনো সূক্ষ্ম আবার কখনো স্থূল কারচুপির মধ্য দিয়েই এগিয়েছে বাংলাদেশের নির্বাচন। আর এ কারচুপির বিরূপ প্রভাবে রাজনীতি কেবল কলুষিত হতেই থেকেছে। এর মধ্যে ’৯৬ সালে কোনো রকম ক্ষমতায় আসে মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দেওয়া দল আওয়ামী লীগ এবং সেটি ছিল খুবই নাজুক সরকার। তবে এই দশা কাটিয়ে এবং ২০০১ সালের পরাজয়ের ধারাকে পাল্টে দিয়ে ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিজয়ী আওয়ামী লীগ গঠিত সরকার দ্রুত শক্ত ভিত্তি সৃষ্টি করতে পেরেছে। ফলে ২০১৪ সালের খেলা সামলিয়ে ২০১৮ সালে পাল্টা খেলা খেলে ২০২৪ সালের দোরগোড়ায় পৌঁছতে সক্ষম হয়েছে আওয়ামী লীগ। তবে এবার বিদেশিদের হস্তক্ষেপে আওয়ামী লীগের জন্য খেলা খুবই কঠিন হয়ে গেছে। আর এ খেলার জন্য অনেকটাই নির্ভর করতে হয়েছে এরশাদীয় তরিকার ওপর। যে কারণে রাজনীতির কিছু আবর্জনা দিয়ে নতুন দল গঠন করতে হয়েছে। যাদের না আছে ভোট, না আছে দল। 

এমনকী এদের অতীত বলেও কিছু নেই। ফলে ভোটের মাঠে কচুরিপানাসম উপযোগহীন এরা। অথচ এদের দায় নিতে হচ্ছে প্রাচীনতম দল আওয়ামী লীগকেই। অনেকেই মনে করেন, বিএনপি নির্বাচন থেকে দূরে থাকার কারণে সরকার যে মাত্রায় বেকায়দায় পড়েছে তার চেয়ে অনেক বেশি হাসির পাত্র হয়েছে হেনোতেনো নামে হরেক কিসিমের দল ও জোট নির্বাচনি মাঠে নামিয়ে। অবশ্য এই ফাঁদে ১৯৯৬ সালেই পা দিতে হয়েছিল আওয়ামী লীগকে। আর এবার নিমজ্জিত হয়েছে বলে অনেকেই মনে করেন। তবে এও বলা হচ্ছে, বিভিন্ন বাস্তবতায় ১৯৯৬ সালে যা অনিবার্য ছিল তার রেস টানতে হয়েছে ২০০৯ ও ২০১৪-এর সরকারের আমলেও। তবে এটা ২০২৪ সালের নির্বাচনে এড়ানো যেত। যা করা গেছে ২০১৮ সালের সরকার গঠনের সময়। কিন্তু তা করা হয়নি। বরং উল্টোই একটু বেশি হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে। যা দগদগে ঘায়ের মতো দৃষ্টান্ত হয়েছে আছেন মেজর শাহজাহান ওমর। বরিশাল অঞ্চলে দুর্ধর্ষ মুক্তিযোদ্ধা আওয়ামী চক্করে নাজেহাল হয়ে আওয়ামীবিরোধী হয়ে গিয়েছিলেন মুক্তিযুদ্ধের পরপরই। ৪৫ বছর বিএনপির ব্যানারে থাকার পর আওয়ামী লীগে গাঁটছড়া বেঁধেছেন এবার। অনেকেই এ বিষয়টিকে তার ফিরে আসা বলছেন। কিন্তু এ কাজটি করা হয়েছে খুবই কাঁচাভাবে। 

অদ্ভুত মামলায় জামিন পাওয়ার এক দিন পরেই বিএনপির সঙ্গে সম্পর্ক ঘুচিয়ে ব্যারিস্টার শাহজাহান ওমর ঘোষণা করলেন, নির্বাচন করবেন নৌকা মার্কা নিয়ে। হঠাৎ কেন শাহজাহান ওমরের এমন ডিগবাজি? এ কাণ্ডের যুক্তি হিসেবে তাঁর কথা কি খুব একটা গ্রহণযোগ্য? আর এ প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের ১ ডিসেম্বর বলেছেন, ‘কৌশলগত কারণে ঝালকাঠি-১ আসনে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক আইন প্রতিমন্ত্রী ব্যারিস্টার মেজর (অব.) শাহজাহান ওমরকে নৌকার প্রার্থী করা হয়েছে।’ প্রশ্ন হচ্ছে, কোন কৌশল? কিন্তু জানা কথা, এ প্রশ্নের উত্তর মিলবে না। ফলে যার যার মতো করে এর উত্তর তৈরি করা হচ্ছে। যার সঙ্গে মিলে যায় সামরিক শাসক জেনারেল এরশাদের তরিকা। কারাগার থেকে বেরিয়ে ব্যারিস্টার মওদুদ যখন এরশাদ সরকারে যোগদান করেন তখন তাঁর পিঠে লাঠির আঘাতের দাগ বিরাজমান ছিল বলে রটনা আছে। আর একজন ব্যারিস্টার, আবুল হাসানাত জেনারেল এরশাদের সঙ্গে যোগদানের দুই দিন আগে বলেছিলেন, ‘এরশাদের সঙ্গে গেলে মানুষ আমার মুখে থুথু দেবে!’ এদিক থেকে বীর মুক্তিযোদ্ধা শাহজাহান ওমর কিঞ্চিত আলাদা। তিনি আগে নয়, বাগাড়ম্বর করেছেন আওয়ামী খাতায় নাম লেখানোর পর। এটা সবারই জানা। কিন্তু মানুষ এখন কোন দিকে থুথু দিচ্ছে তা হয়তো জানা নেই।

এদিকে স্বাধিকার আন্দোলন থেকে স্বাধীনতা যুদ্ধের মধ্য দিয়ে গড়ে ওঠা মেনন-রব-ইনুদের কেবলই দরপতন হয়েছে স্বাধীন বাংলাদেশে। এদের মধ্যে অসময়ের কলরব হিসেবে পরিচিত আ স ম আবদুর রব জেনারেল এরশাদের সময় একটি চাকরি প্রত্যাশা করে প্রকাশ্যে বিবৃতি দিয়েছিলেন। হয়তো তিনি তাঁর মতোই আর এক ‘খলিফা’ আবদুল কুদ্দুস মাখনের দৃষ্টান্ত অনুসরণ করেছিলেন। উল্লেখ্য, আবদুল কুদ্দুস মাখন সে সময় মাফিয়া ডন আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের কোম্পানিতে চাকরি করতেন। এদিকে আ স ম রবের ভাগ্য ভালো, তিনি এই মাপের চেয়ে অনেক বড় মাপের চাকরি পেয়েছিলেন। তাকে সংসদের বিরোধীদলীয় নেতার চাকরি দিয়েছিলেন সামরিক সরকার। সে সময় তাঁকে গৃহপালিত বিরোধীদলীয় নেতা বলা হতো। রাজনীতির কী পরিহাস! এই আ স ম রবকেই মন্ত্রী করেছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা তাঁর ’৯৬-এর সরকারের। এ সময় রবের অতীত হয়তো বিবেচনায় নেওয়া হয়নি, হয়তো গভীরভাবে ভাবা হয়নি তার ভবিষ্যৎ। কেবল তাৎক্ষণিক প্রয়োজন মিটানো হয়েছে। একই ধারায়ই হয়তো আসন্ন নির্বাচনকে সামনে রেখেই এবার ‘হেনমূল, তেনমূল, অর্শ্বমূল’ নামের দলগুলো মাঠে নামানো হয়েছে। আর এদের আস্ফালন দেখে হয়তো মেনন-ইনু-দিলীপরা ভিতরে ভিতরে শিশুতোষ অস্থিরতা বোধ করছেন। 

শুধু তাই নয়, মিরসরাইতে ইউপি চেয়ারম্যান হওয়ার মতো ভোট না থাকা সত্ত্বেও বঙ্গবন্ধু কন্যার দয়ায় দীলিপ বড়ুয়া কেবল সংসদ সদস্য নন, মন্ত্রী পর্যন্ত হয়েছে। আর আমাদের দেশে মন্ত্রী হওয়া মানেই অনেক ক্ষেত্রে আলী বাবার স্বর্ণ গুদামের দ্বার খুলে যাওয়ার মতো অবস্থা হয়। বলা হয়, বাম নেতা দীলিপ বড়ুয়া এই কামে মোটেই পিছিয়ে ছিলেন না। এখন জোট নেতাদের নামে সংসদীয় আসন বরাদ্দ দিতে বিলম্ব হওয়ায় যারা অস্থির হয়ে উঠেছেন তাদের মধ্যে বেশি অস্থিরতায় ভুগছেন দীলিপ বড়ুয়া। শুধু তাই নয়, একটি বেসরকারি টেলিভিশনের সঙ্গে সাক্ষাৎকারে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে জ্ঞান দেওয়ার উত্তেজনায় বলেছেন, ‘বাংলাদেশের রাজনীতি অত সোজা না!’ এর আগে তিনি আরও বলেছেন, ‘কাউয়া আওয়ামী লীগাররা আমাদের বলে একজইন্যা পার্টি।’

আওয়ামী লীগে কে ‘কাউয়া’ কে কাক, কে কুকিল সেটি ইতিহাসই বলে দেবে। তবে অতীত যা বলে তা কিন্তু খুব একটা নিরাপদ নয়। স্বাধীন বাংলাদেশের সূচনালগ্ন থেকেই আওয়ামী লীগকে উজান ঠেলে আগাতে হয়েছে। আর ১৫ আগস্টের পর দলটি টিকে গেছে অতি সাধারণ মানুষের ভালোবাসা এবং তৃণমূলের নেতা-কর্মীদের রক্ত-ঘামে। যা বহুবার বঙ্গবন্ধুকন্যা স্পষ্টভাবে উচ্চারণ করেছেন। এটিই বাস্তবতা। আর ‘এক নেতার এক দল’ আসলে কোনো কাজেই আসে না। বিপদের সময় এরা নিশ্চুপ হয়ে যায়। নিজেদের গুটিয়ে নেয় শামুকের মতো। আর বিপদ ঘনীভূত হলে যাত্রাগানের বিবেকের মতো ‘সত্য ভাষণ’ দেন। যে ধারায় রাতে ভোট হওয়ার কথা এবং নিজের ভোট নিজে না দিতে পারার ক্ষোভ বড় গলায় উচ্চারণ করেছেন রাশেদ খান মেনন। অবশ্য ক্যাসিনো কাণ্ডের নানান খবরের পালে জোর হাওয়া লাগলে রাশেদ খান মেননের জোসের হাওয়া কোথা থেকে যেন বেরিয়ে যায়। 

অবশ্য তার জীবনের হাওয়াই একবার বেরিয়ে যাওয়ার অবস্থা হয়েছিল বেগম খালেদা জিয়া সরকারের সময় সর্বহারা গ্রুপের গুলি খেয়ে। সেবার তিনি ভাগ্যক্রমে বেঁচেছেন। উল্লেখ্য, তাঁর নিজের এলাকা বরাবরই সর্বহারা উপদ্রুত। এর সুবিধা-অসুবিধা দুই আছে। যেমন ’৭৩ সালের সংসদ নির্বাচনে বরিশাল শহরের ভোট কেন্দ্রে যে জালাল সর্দার কর্তৃক তিনি অপদস্থ হয়েছেন সেই জালাল সর্দার নবগ্রাম রোডের নিজ বাড়িতে সর্বহারার গ্রুপের গুলিতে নিহত হয়েছেন। আসলে রাজনীতির ঐতিহ্যের ধারক হোক অথবা হোক ভুঁইফোঁড়, জনবিচ্ছিন্ন নেতারা আসলে কোনো কাজে লাগে না। এরা পরগাছা। আশ্রিত হিসেবে এরা কেবল নেয়। দেয় না কিছুই। এরা শীতের পাখিরও অধম। শীতের পাখিরা মাছ-শস্য খেয়ে সাবার করলেও মল ত্যাগ করে যায়। গরু মেরে জুতো দানের মতো হলেও কিছু দেয়। কিন্তু রাজনীতিতে শীতের পাখিরা কিছুই দেয় না, রেখে যায় না কিছুই। যে নামেই আখ্যায়িত করা হোক না কেন এরা আসলে রাজনীতির আগাছা। এরপরও রাজনীতির আগাছাদের কেন বৃক্ষসম সমাদর করেন আওয়ামী লীগ প্রধান? এই সমাদরের ধারা আরও কত বছর চলবে- কঠিন সময় সামনে রেখে এ মোটেই কোনো সাধারণ প্রশ্ন নয়। অনেকের বিবেচনায়ই এটি মিলিয়ন ডলার প্রশ্ন!

লেখক : জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
আমেরিকার পারস্পরিক শুল্ক এবং বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩
মহাসড়কে ডাকাতির চেষ্টা, অস্ত্রসহ গ্রেফতার ৩

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ
আ. লীগ নেতার চাঁদা আদায় আড়াল করতে বিএনপির নেতার নামে মিথ্যাচারের অভিযোগ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
শোবার ঘর থেকে যুবদল নেতার অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব
মুন্সিগঞ্জে বিজ্ঞান উৎসব

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২
ফরিদপুরে বাসচাপায় নিহত ২

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবকদল কর্মীর খুনিদের বিচার চেয়ে মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি
রায়গঞ্জে সাংবাদিকের ওপর হামলাকারীদের শাস্তি দাবি

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা
শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিত করা সরকারের মূল উদ্দেশ্য: গণশিক্ষা উপদেষ্টা

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ
বরিশালে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি
চীনের হাসপাতাল গাইবান্ধায় নির্মাণের দাবি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগের নৈরাজ্যের প্রতিবাদে ডেমরায় বিএনপির বিক্ষোভ

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার
ভোলায় মাসুদ হত্যা মামলার প্রধান আসামি গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত
টেক্সাস থেকে ভেনিজুয়েলানদের বহিষ্কার স্থগিত করল যুক্তরাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আদালত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা
বাংলাবান্ধায় ১৪০ ফুট উঁচুতে উড়বে পতাকা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা
দুর্ঘটনার পর ছাদহীন বাস চালানোর ঘটনায় চালক-মালিকের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম
দ্রুত সংস্কার করে নির্বাচন দিন: রফিকুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের
‘হামজা’ খোঁজার পাশাপাশি স্থায়ী সমাধানেও নজর উপদেষ্টা আসিফের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস
ইতালির নাগরিকত্ব পাচ্ছেন জনপ্রিয় মার্কিন লেখক ফ্রান্সেস মায়েস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন
ফেনীতে চীন-বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ হাসপাতাল স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতার দায় কার? প্রশ্ন তুললেন ডা. শাহাদাত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১
গাজীপুরে সাফারি পার্ক থেকে চুরি হওয়া একটি লেমুর উদ্ধার, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা
ডেমরায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন
গাইবান্ধায় বোরো ধানের নমুনা শস্য কর্তন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি
ঝটিকা মিছিল করে আবার ভয়াবহ ফ্যাসিবাদ কায়েমের চেষ্টা চলছে : এ্যানি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত
পাসপোর্টে ‘এক্সসেপ্ট ইসরায়েল’ যোগ করা নিয়ে যা বললেন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রদূত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট
সেনা দিবসে যে বার্তা দিলেন ইরানি প্রেসিডেন্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা
মেঘনা গ্রুপের কাছে আটকে আছে তিতাসের ৮৬২ কোটি টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ এপ্রিল)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা
রেললাইনে আটকে গেল বাস, আতঙ্কে জানালা দিয়ে লাফিয়ে নামলেন যাত্রীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা
পুতিনের এক মাসের আদেশের মেয়াদ শেষ, ফের তীব্র আক্রমণের আশঙ্কা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ
কক্সবাজার মেরিনড্রাইভে ২৮ মোটরসাইকেল জব্দ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের
আয়তন বাড়ছে বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান
জুলাইয়ে বগুড়া থেকে উড়বে বিমান

নগর জীবন

রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত
রাশিয়ার যুদ্ধে গিয়ে আশুগঞ্জের যুবক নিহত

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি
সরকারের সঙ্গে সুসম্পর্ক চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে
খালেদা জিয়া দেশে ফিরবেন কবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি
স্বস্তির বাজারে ফের অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে
সংকটেও পোশাক রপ্তানি বাড়ছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ
ডেঙ্গু ঠেকাতে আধুনিক ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য
সাকার ফিশ থেকে প্রাণীখাদ্য

শনিবারের সকাল

ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন
ইউনূস বাংলাদেশকে নিপীড়নের ছায়া থেকে বের করে আনছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে
ঢাকাই সিনেমার প্রযোজকরা শুভংকরের ফাঁকিতে

শোবিজ

৫০০ বছরের কালীমন্দির
৫০০ বছরের কালীমন্দির

পেছনের পৃষ্ঠা

এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়
এ সংবিধানের অধীন সরকার বৈধ নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ
সংকট-অবিশ্বাস বাড়ছে কমছে সমাধানের পথ

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি
সর্বোচ্চ ডিগ্রি অর্জন করেও হাটে বিক্রি করেন শুঁটকি

শনিবারের সকাল

আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ
আজীবন সম্মাননায় শবনম-জাভেদ

শোবিজ

হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে
হিন্দুত্ববাদী সরকার ১৬ বছর নিষ্পেষিত করছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ঋতাভরীর বাগদান
ঋতাভরীর বাগদান

শোবিজ

এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে আজ যোগ দিচ্ছেন চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

নগর জীবন

সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান
সোনালি দিনের চলচ্চিত্র নির্মাতা - ইবনে মিজান

শোবিজ

বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত
বাংলাদেশের মন্তব্য ‘অযৌক্তিক’ দাবি করেছে ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নাবিলা এবার বনলতা সেন
নাবিলা এবার বনলতা সেন

শোবিজ

রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ
রোহিঙ্গাদের নিয়ে উভয়সংকটে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান
বাঁশ হতে পারে দূষণ কমাতে সেরা সমাধান

পরিবেশ ও জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি
যুক্তরাষ্ট্রে রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা নিয়ে নতুন অস্বস্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না
সংস্কার ও বিচার ছাড়া নির্বাচন হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই
কৃষিজমিতে জৈব উপাদান কমছেই

নগর জীবন

বাপ্পার মাগুরার ফুল
বাপ্পার মাগুরার ফুল

শোবিজ

আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার
আওয়ামী লীগ যুবলীগ ও ছাত্রলীগের চার নেতা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা