শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৪০, বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর, ২০১৯ আপডেট:

ঢাকার মার্কিন দূতাবাসে জামায়াতিরা আমন্ত্রণ পাচ্ছে কীভাবে, প্রশ্ন ওয়াশিংটন ডিসির সভায়

নিউইয়র্ক প্রতিনিধি
অনলাইন ভার্সন
ঢাকার মার্কিন দূতাবাসে জামায়াতিরা আমন্ত্রণ পাচ্ছে কীভাবে, প্রশ্ন ওয়াশিংটন ডিসির সভায়

বাংলাদেশ, ভারত এবং পাকিস্তানের জামাতিরা যুক্তরাষ্ট্রে এসে ছদ্মনামে ইসলাম ধর্মের দোহাই দিয়ে চরমপন্থী তথা আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী হিসেবে চিহ্নিতদের মদদ দিচ্ছে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে, জামায়াতিদের সে সব সংগঠনের লোক দেখানো কার্যক্রমে অর্থ সহায়তা দিচ্ছে মার্কিন প্রশাসন।

গত অর্থ বছরে ৬১টি ইসলামিক প্রতিষ্ঠানকে ৪৭ মিলিয়ন ডলার দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন। এগুলো দেয়া হয় ৪১১টি সেবামূলক প্রকল্পে। সকল ধর্মের মানুষের মধ্যেই মার্কিন সরকার এমন অর্থ সহায়তা দিয়ে আসছে। তবে ইসলামিক কর্মকাণ্ডের আড়ালে সন্ত্রাসী নেটওয়ার্কে সম্পৃক্তরাও পেয়েছে অনুদানের এ অর্থ। ফেডারেল সরকারের অনুদান পাওয়া সংস্থাগুলোর ৩৬% হচ্ছে মুসলমানদের সমন্বয়ে গঠিত এবং তারা পেয়েছে মোট বরাদ্দের ৪৪% অর্থ। এরমধ্যে বেশ কয়েকটির সাথে চরমপন্থি সংগঠনের সম্পর্ক রয়েছে। ১৪% শুধু প্রগতিশীল চিন্তা-চেতনার মুসলমানদের প্রতিনিধিত্ব করে।

ফেডারেল সরকারের ডাটা অনুযায়ী ৪৭ মিলিয়ন ডলারের মধ্যে ৪১ মিলিয়ন ডলার অনুদান পাওয়া সংস্থাগুলো পরিচালিত হচ্ছে সরাসরি মুসলিম ব্রাদারহুড, জামায়াত-ই-ইসলামী, সালাফি, দেওবন্দ (যারা তালেবানের জন্ম দিয়েছে) এবং ইরানের একটি সংস্থার মাধ্যমে। শুধু তাই নয়, ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসের অনুষ্ঠানে এখনও জামায়াতিরা দাওয়াত পাচ্ছে, আতিথেয়তা পাচ্ছে। উদ্বেগজনক এসব তথ্য উপস্থাপিত হয়েছে ১৩ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের রাজধানী ওয়াশিংটন ডিসির ক্যাপিটল হিলে আয়োজিত একটি আলোচনা অনুষ্ঠানে।

‘দেশে ও বিদেশে জামায়াতে ইসলামি হুমকি' শীর্ষক এ আলোচনার আয়োজন করে মধ্যপ্রাচ্য এবং যুক্তরাষ্ট্রের নিরাপত্তা-অগ্রগতি নিয়ে কর্মরত ফিলাডেলফিয়া ভিত্তিক থিঙ্কট্যাংক ‘মিডলইস্ট ফোরাম’। সহযোগিতায় ছিল  থিঙ্কট্যাংক ‘লিবার্টি সাউথ এশিয়া’, ‘দ্য ইনভেস্টিগেটিভ প্রজেক্ট অন টেররিজম’ এবং ‘দ্য সাউথ এশিয়ান মাইনোরিটিজ এলায়েন্স ফাউন্ডেশন’।

বিষয়বস্তুর ওপর এসব সংস্থার সরেজমিন গবেষণামূলক তথ্য উপস্থাপন করেন টেররিজম নিয়ে অনুসন্ধানী প্রকল্পের সিনিয়র ইনটেলিজেন্স এনালিস্ট আভা শংকর, মিডল ইস্ট ফোরামের ইসলামিস্ট ওয়াচ ডিরেক্টর স্যাম ওয়েস্ট্রপ, লিবার্টি সাউথ এশিয়ার প্রতিষ্ঠাতা শেথ ওল্ডমিক্সন এবং সাউথ এশিয়া মাইনোরিটিজ এলায়েন্সের চেয়ারম্যান নাদিম নূশরাত। 
জামায়াতে ইসলামী, ইসলামী ছাত্রশিবিরসহ ধর্মীয় উগ্রপন্থি সংগঠনের তৎপরতা নিষিদ্ধ এবং একাত্তরে বাংলাদেশে মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে অংশ নিয়ে ৩০ লাখ বাঙালিকে হত্যা, দু’লাখ মা বোনের সম্ভ্রমহানী এবং বাড়ি-ঘর জ্বালিয়ে দেয়ায় প্রায় এক কোটি বাঙালিকে বসতবাড়ি ছাড়তে বাধ্য করার জন্যে অভিযুক্ত জামায়াতে ইসলামী যে মানবতার জন্যে ভয়ঙ্কর তা যুক্তরাষ্ট্রের প্রশাসন ও জনগণকে অবহিত করতে মার্কিন কংগ্রেসে বিল উত্থাপনকারি (এইচ আর-১৬০)  রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান জিম ব্যাংকস বিস্তারিত আলোকপাত করেন।

তিনি বলেন, এ ধরনের আলোচনা-বিশ্লেষণ যতবেশি হবে তত দ্রুত বিলটি পাশ হবে এবং আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী নেটওয়ার্কে জড়িতদের মুখোশ উন্মোচিত হবে সর্বত্র।

কংগ্রেসম্যান ধন্যবাদ জানিয়েছেন আয়োজকদের। একইসাথে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তার প্রশাসনের সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়েছেন ধর্মীয় কারণে বিতাড়িত লাখ লাখ রোহিঙ্গাকে নিরাপদ-আশ্রয় দানের জন্যে। তিনি বলেন, মিয়ানমারের প্রশাসনেও জামায়াতিদের প্রভাব রয়েছে।

কংগ্রেসম্যান বলেন, আমেরিকায় ইকনাসহ বিভিন্ন নামে জামায়াতিরা সংগঠিত রয়েছে। বাংলাদেশে মানবতাবিরোধী অপরাধে ফাঁসিতে ঝুলা অথবা বিচারাধীনদের সন্তানরাও পালিয়ে কিংবা অন্য কোনভাবে যুক্তরাষ্ট্রে এসেছে। তারা নানাভাবে বিভিন্ন সংগঠনের ব্যানারে কাজ চালাচ্ছে উগ্রপন্থিদের পক্ষে। এদের ব্যাপারে সমাজের সকলকে সচেতন করার দায়িত্ব প্রগতিশীল চিন্তা-চেতনার মানুষদের।

কংগ্রেসম্যান জিম ব্যাংকস বলেন, জামায়াতিদের ব্যাপারে কঠোরভাবে সতর্ক থাকতে হবে সকলকে । এধরনের সংগঠনের উপর কড়া নজরদারির বিকল্প নেই বলেও মন্তব্য করেন ইন্ডিয়ানার এই কংগ্রেসম্যান।

আভা শংকর বলেন, ১৯৭৭ সালে নিউইয়র্কে কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটিতে জামায়াতের প্রতিষ্ঠাতা মওদুদী ইকনা সম্মেলনে প্রধান অতিথি ছিলেন। বাংলাদেশে একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধে লিপ্ত থাকার দায়ে ফাঁসিতে ঝুলার কয়েক বছর আগে একাত্তরের সেই ঘাতকেরা ইকনা সম্মেলনে নিয়মিতভাবে অতিথি থাকতো। এগুলো কল্পকাহিনী নয়।

অপর আলোচকরা বলেন, জামায়াতে ইসলামী পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসী সংগঠন। তারা কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে বিভিন্ন নাম ধারণ করে। মানবাধিকারের জিকিরও তোলে। বিশেষ করে বর্তমানে সাউথ এশিয়ার ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশে ধর্মের নামে তাদের বর্বরতা অব্যাহত রয়েছে। ভারতের কাশ্মিরে তারা জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করছে দীর্ঘদিন থেকে। পাকিস্তানে তারা লস্কর-ই-তৈয়বার সাথে যুক্ত হয়ে কাজ করছে। মিশরের মুসলিম ব্রাদারহুডের অপর নাম জামায়াতে ইসলাম। যুক্তরাষ্ট্রে তাদের সংগঠনের নাম ইকনা অর্থাৎ ইসলামী সার্কেল অফ নর্থ আমেরিকা। বর্তমানে সংগঠনটি এখান থেকে মানবতার সেবার নামে অনুদান সংগ্রহ করে সাউথ এশিয়ায় তাদের সন্ত্রাসী কর্মকান্ডে সহায়তা করে। মুনার সাথেও রয়েছে এদের ঘনিষ্ঠতা।

প্যানেল আলোচনার পরে প্রশ্নোত্তর পর্বে বাংলাদেশের যুদ্ধাপরাধী ট্রাইব্যুনালের সাবেক প্রসিকিউটর এ্যাডভোকেট অমর ইসলাম জানতে চান যে, কীভাবে কতো দ্রুত সময়ের মধ্যে জামাতীদের ছদ্মবেশী সংগঠনের কার্যক্রম বন্ধ করা যাবে।  সে ব্যাপারে এসব থিঙ্কট্যাংকের ভূমিকা কি?

বাংলাদেশ থেকে আসা সুচিন্তা ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মোহাম্মদ আরাফাতও জানতে চান ঢাকায় মার্কিন দূতাবাসে জামায়াতিরা আমন্ত্রণ পাচ্ছে কীভাবে? তিনি বলেন, আমরা যতই আলোচনা করি, প্রতিবাদ জানাই, তারা বিরত হচ্ছে না। অধিকন্তু প্রতিটি দূতাবাস এবং স্টেট ডিপার্টমেন্টে তাদের পছন্দের লোকদের দ্বারা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। এভাবে মার্কিন প্রশাসনের কোন কোন অংশ মানবতাবিরোধী অপরাধে লিপ্তদের আশকারা দিচ্ছে। এ ধরনের পরিস্থিতির অবসানে সকলকে আরও সোচ্চার হতে হবে। অধ্যাপক আরাফাত বাংলাদেশে জামায়াতিদের কর্মকৌশলের আলোকপাতকালে বলেন, ওরা ইসলামের নামে যা বলে তা বাস্তবায়নে বিশ্বাসী নয়। ওরা ধর্মকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে প্রতিনিয়ত বর্বরতা চালাচ্ছে। ওরা জঙ্গিবাদে বিশ্বাসী। বাংলাদেশে জঙ্গি-বিরোধী পদক্ষেপ গ্রহণের পর নানা পথে যুক্তরাষ্ট্রে এসে বিভিন্ন ব্যানারে তারা বাংলাদেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত রয়েছে। ওরা শুধু দক্ষিণ এশিয়ার নিরাপত্তার জন্যে হুমকি নয়, যুক্তরাষ্ট্রের জন্যেও মারাত্মক হুমকি।

কমিউনিটি লিডার দস্তগীর জাহাঙ্গীরও ভিন্ননামে জামায়াতে ইসলামীর কর্মকাণ্ডকে চিহ্নিত করার প্রসঙ্গ আলোকপাত করেন। এ আলোচনা অনুষ্ঠানে বিশিষ্টজনদের মধ্যে আরও ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের সভাপতি ড: খন্দকার মনসুর, মেট্রো ওয়াশিংটন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি আলাউদ্দিন আহমেদ, যুবলীগের সভাপতি দেওয়ান আরশাদ আলী বিজয়। আরও ছিলেন ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশ দূতাবাসের উপপ্রধান মাহবুব হাসান সালেহ। মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের লোকজনও ছিলেন এ আলোচনায়।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
কুয়ালালামপুরে ফের অভিযান, বাংলাদেশিসহ আটক ৪৫
কুয়ালালামপুরে ফের অভিযান, বাংলাদেশিসহ আটক ৪৫
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি স্টুডেন্টস অর্গানাইজেশনের নতুন কমিটি
মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশি স্টুডেন্টস অর্গানাইজেশনের নতুন কমিটি
উৎসবমুখর পরিবেশে ভিয়েতনামে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপন
উৎসবমুখর পরিবেশে ভিয়েতনামে বাংলা নববর্ষ ১৪৩২ উদযাপন
মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ আটক ৫০৬
মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশিসহ আটক ৫০৬
ওয়াটসনে ফেডারেল লিবারেল পার্টির প্রার্থী জাকির আলমের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
ওয়াটসনে ফেডারেল লিবারেল পার্টির প্রার্থী জাকির আলমের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
স্বাধীনতার ৫৪তম বার্ষিকীতে মালয়েশিয়ায় কূটনৈতিক সংবর্ধনা
স্বাধীনতার ৫৪তম বার্ষিকীতে মালয়েশিয়ায় কূটনৈতিক সংবর্ধনা
আমিরাতে বাংলাদেশের ৫৪তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন
আমিরাতে বাংলাদেশের ৫৪তম স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদযাপন
ক্যানবেরায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বৈশাখী মেলা অনুষ্ঠিত
ক্যানবেরায় বর্ণাঢ্য আয়োজনে বৈশাখী মেলা অনুষ্ঠিত
কানাডার সাস্কাটুনে বাংলা বর্ষবরণ
কানাডার সাস্কাটুনে বাংলা বর্ষবরণ
সিডনিতে বর্ষবরণ উৎসব
সিডনিতে বর্ষবরণ উৎসব
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

৫৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে