শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

গল্প

শেষ নৌকার মাঝি

ইমদাদুল হক মিলন
প্রিন্ট ভার্সন
শেষ নৌকার মাঝি
পবন উদাস গলায় বলল, “আমার টাকা-পয়সা লাগে না। ওসব দিয়ে আমি কী করব? আপনাকে পার করে দিতে পেরেছি, তাতেই আমি খুশি।” শুনে আমি হতভম্ব

বাবার দূর সম্পর্কের সেই চাচার নাম ছিল শফিউদ্দিন। আমরা ডাকতাম ‘শফিদাদু’। পরে শফি বাদ দিয়ে শুধু ‘দাদু’। বিয়েশাদি করেননি। নানা রকমের ব্যবসার চেষ্টায় দেশের একপ্রান্ত থেকে অন্যপ্রান্ত চষে বেড়াতেন। কোনো ব্যবসাতেই সুবিধা করতে পারেননি। শুরু করতেন বিশাল আগ্রহ নিয়ে। দুচার মাসের মধ্যে লালবাতি জ্বলে যেত ব্যবসায়। দাদু মন খারাপ করে অন্যত্র চলে যেতেন নতুন ব্যবসার আশায়। এ কারণে বিস্তর লোকের সঙ্গে তাঁর চেনা-পরিচয় ছিল। অভিজ্ঞতা ছিল নানা ধরনের। এক ব্যবসা ছেড়ে আরেক ব্যবসা ধরার ফাঁকে আমাদের বাড়িতে আসতেন। সদা হাসিমুখের মানুষ। খেতে বসে বাবা হয়তো জানতে চাইলেন ‘কোন ব্যবসা ছেড়ে এলে, শফিচাচা?’

দাদু হয়তো তখন ভাতের গ্রাস মাত্র মুখে তুলেছেন, কোনো রকমে বললেন, “মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ঘাটে ভাতের হোটেল করেছিলাম। রাঁধুনিটা এত বাজে ছিল, তার রান্না করা তরকারি তো মুখে দেওয়া যেতই না, ভাতটা পর্যন্ত হয় চাউলের মতোই শক্ত আর নয়তো আটার দলার মতো থকথকে। খেতে এসে লোকে পয়সা তো দেয়ই না, উলটো গালাগাল করে যায়। দুচার বার মার খাওয়ারও উপক্রম হয়েছে। কী আর করা, হোটেল বন্ধ করে দিলাম।”

মা জানতে চাইলেন, ‘এরপর কোন ব্যবসা ধরবেন?’

নলা মাছের মাথায় কামড় দিয়ে দাদু বললেন, ‘এখনো সিদ্ধান্ত নেইনি। দু-চার দিন এই বাড়িতে থেকে পরবর্তী ব্যবসার সিদ্ধান্ত নেব।’

দাদু দু-চার দিন থাকবেন শুনে আমরা ছোটরা বেজায় খুশি। কারণ দাদুর থাকা মানেই হচ্ছে গল্প আর গল্প। সেগুলোকে অবশ্য গল্প না বলাই ভালো। সবই তাঁর অভিজ্ঞতার বর্ণনা। সত্য-মিথ্যা তিনিই জানেন। বাড়ির বড়দের চেয়ে ছোটদের সঙ্গে গল্প করতেই তিনি বেশি ভালোবাসেন। আমরাও মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে শুনি তাঁর গল্পকাহিনি বা অভিজ্ঞতা যেটাই বলি না কেন। সে দিন খাওয়া-দাওয়ার পরই তাঁকে আমরা ঘিরে ধরলাম। ‘তোমার ভৌতিক অভিজ্ঞতার কথা বলো, দাদু।’

তিনি বসেছিলেন কাচারি ঘরের বারান্দায়। বারান্দার মাটিতে পাটি বিছিয়ে দেয়ালে হেলান দিয়ে বসে চা খাচ্ছেন। খাওয়া-দাওয়ার পর এক কাপ চা খেতে তিনি খুবই ভালোবাসেন। আমরা বসেছি তাঁকে ঘিরে। ভৌতিক অভিজ্ঞতার কথা শুনে নড়েচড়ে বসলেন। চায়ে চুমুক দিয়ে বললেন, ‘আ রে ভূতের গল্প তো শুনতে হয় রাতেরবেলায়। দিনদুপুরে কি ভূতের গল্প জমে?’

আমরা একসঙ্গে বললাম, ‘না না দিনেরবেলায়ই শুনব। রাতে শুনলে ভয়ে ঘুমাতে পারব না।’

দাদু তারপর শুরু করেছিলেন। তিনি কথা বলেন খুবই সুন্দর ভঙ্গিতে। একেবারে বইয়ের ভাষায়। আজও সেভাবেই শুরু করলেন।

“বহু বছর আগের কথা। আমার তখন সতেরো আঠারো বছর বয়স। ব্যবসার পোকা মাত্র মাথায় ঢুকেছে। বাড়ি থেকে টাকা-পয়সা নিয়ে চলে গেছি গাইবান্ধায়। সেখানকার পলাশপুর গ্রামে আমার বন্ধু থাকে। বাজারে তার পিঁয়াজ-রসুনের আড়ত। তার সঙ্গেই ব্যবসা করব। যেতে হয় বড় একটা নদী পার হয়ে। নদীর নাম মানস। তখনকার দিনে রাস্তাঘাট এত উন্নত ছিল না। ভাঙাচোরা বাস চলে। রাস্তাও খুব খারাপ। বর্ষাকাল। কয়েক দিন ধরে বৃষ্টি হচ্ছে তো হচ্ছেই। থামার নাম নেই। তাও আমি রওনা দিয়েছি। বাস যেখানে থামবে অর্থাৎ বাসের শেষ গন্তব্য, সেখানে পৌঁছাবার কথা দুপুরের পর পর। অর্ধেক রাস্তায় গিয়েই বাসটা গেল নষ্ট হয়ে। কখন ঠিক হবে ড্রাইভার বলতে পারে না। তারা চেষ্টা করছে। বৃষ্টি আগের মতোই চলছে। বিকেলবেলাই অন্ধকার হয়ে গেছে চারদিক। এদিকে আমার কোনো চেনাজানা লোক নেই। বাসটা নষ্ট হয়েছে খুবই নির্জন একটা এলাকায়। কাছাকাছি কোনো গ্রামও নেই। তখনকার দিনে মাইলের হিসাব। এখান থেকে মাইল পাঁচেক হেঁটে গেলে নদী। সেই নদী পেরিয়ে ওপারে নেমে আরও মাইলখানেক হেঁটে গেলে পলাশপুর বাজার। বাজারের পাশেই সেই বন্ধুর বাড়ি।’

‘কী করব বুঝতে পারছি না। আমি তখনো এ রকম রোগাপটকাই ছিলাম। তবে সাহস ছিল দুর্দান্ত। ভয় বলতে কিছু ছিলই না। হাঁটা দিলাম। নদীতীরে পৌঁছাতে পারলে পারাপারের নৌকা পাবই। ওপারে পৌঁছাতে পারলে আর চিন্তা কী? পলাশপুর বাজার পর্যন্ত যেতে পারলেই তো হয়ে গেল।’

‘আমি হাঁটি খুব দ্রুত। অন্য মানুষ ধীরে ধীরে দৌড়ালে যেমন হয়, আমার হাঁটা তেমন। বৃষ্টিতে অন্ধকারে সেভাবে হাঁটতে লাগলাম। পিঠে রেক্সিনের ব্যাগ। রাস্তা চিনি না। বাস ড্রাইভার বলে দিয়েছে এই রাস্তায়ই শেষ হয়েছে নদীতীরে গিয়ে। বৃষ্টিতে অন্ধকারে আমি ঝড়ের বেগে হাঁটতে লাগলাম। বেশ কিছু গ্রাম আর বনবাদাড়ের ভিতর দিয়ে নদীর ঘাটে এসে পৌঁছালাম। রাত তেমন হয়নি। হয়তো ন’টা সাড়ে ন’টা বেজেছে। নিঝুম নির্জন চারদিক। কোথাও কোনো মানুষজন নেই। বৃষ্টির ফাঁকে ফাঁকে বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে। সেই আলোয় ঘাটে শুধু একটা নৌকা বাঁধা দেখছি। কিন্তু মাঝি নেই!’

“এখন কী হবে? কেমন করে নদী পার হব? ওপারে গিয়ে না পৌঁছালে কোথায় রাত কাটাব? আশপাশে কোনো গ্রাম বাড়িঘর বাজারঘাট কিছুই নেই। খেয়াঘাটে কয়েকটা দোকান আছে। সবই বন্ধ। একবিন্দু আলো নেই কোথাও। কী করি? নদীতীরে দাঁড়িয়ে বৃষ্টিতে ভিজতে ভিজতে এমন অসহায় লাগছিল, কী বলব?”

এ সময় কে একজন আমার কাঁধে হাত দিল। ‘‘ওপারে যাবেন না কি সাহেব? চলুন পার করে দেই। আমি এই ঘাটের শেষ নৌকার মাঝি। ঘাটে যে নৌকাখানা বাঁধা দেখছেন, ওটা আমারই। আমার নাম পবন। পবনমাঝি। চলুন, চুলন।”

‘‘আমার ধড়ে প্রাণ ফিরে এলো। অন্ধকারে মাঝির চেহারা দেখা যাচ্ছে না। সে কোথায় ছিল বা কোথা থেকে এলো কিছুই বুঝতে পারলাম না। অতকিছু বোঝার সময়ও ছিল না। নৌকায় চড়লাম। ছই ছাড়া ডিঙি নৌকা। পবনমাঝি দ্রুত নৌকা বাইতে লাগল। বৃষ্টি আর অন্ধকার আগের মতোই। তবে নদী শান্ত। আমরা দুজন ভিজে একাকার হচ্ছি। আমি একবারও মাঝির দিকে তাকাইনি। ওপারের অন্ধকারের দিকে মুখ করে বসে আছি। নৌকা তরতর করে এগোচ্ছে।”

ওপারে পৌঁছাতে আধাঘণ্টার মতো লাগল। পাড়ে নেমে পবনমাঝিকে বললাম, “কত দিতে হবে ভাই তোমাকে?”

পবন উদাস গলায় বলল, “আমার টাকা-পয়সা লাগে না। ওসব দিয়ে আমি কী করব? আপনাকে পার করে দিতে পেরেছি, তাতেই আমি খুশি।”

শুনে আমি হতভম্ব। “বলো কি ভাই? তোমার কি খাওয়া পরার দরকার হয় না? ঘর-সংসার ছেলেপুলে নেই? টাকা-পয়সা না হলে খাবে কী? সংসার চলবে কেমন করে?”

পবনমাঝি বলল, “আমার ওসব দরকার হয় না সাহেব। ঘর সংসার ছেলেপুলে সবই একসময় ছিল। এখন আর তাদের খোঁজখবর রাখি না। বাড়ি যাব বলে আমিও এক রাতে এভাবে নদী পার হতে এসেছিলাম। সে রাতেও এরকম বৃষ্টি আর অন্ধকার ছিল। চারজন লোক ছিল নৌকায়। আমার সঙ্গে কিছু টাকা-পয়সা ছিল। সব তারা ছিনিয়ে নিল। তাতেও তাদের মন ভরল না। আমার গলাটাও কেটে ফেলল। লাশ ফেলে দিল মাঝনদীতে। তারপর থেকে আমি এই ঘাটেই থাকি। এরকম বৃষ্টি বাদলার রাতে আপনার মতো বিপদে পড়া লোককে পার করে দিই। এই দেখুন আমার মাথাটা নেই।”

“পবনের কথা শেষ হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিদ্যুৎ চমকাল। সেই আলোয় আমি পরিষ্কার দেখতে পেলাম লোকটা নৌকার এক গলুইয়ে বইঠা হাতে বসে আছে। তবে তার মাথাটা নেই। শুধু ধড়টা আছে।”

গল্প শেষ করে শফিদাদু হাসলেন। “এরকম ভৌতিক অভিজ্ঞতা আমার বিস্তর। এবার যে ক’দিন এই বাড়িতে থাকব রোজই সেসব গল্প তোদের শোনাব। তবে একটা শর্ত আছে, গল্প শুরুর আগে এককাপ চা খাওয়াতে হবে, শেষ হলেও এককাপ চা খাওয়াতে হবে। যা এখন ফার্স্ট ক্লাস এক কাপ চা নিয়ে আয়।”

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
লেখা পাঠানো ঠিকানা
লেখা পাঠানো ঠিকানা
জীবন
জীবন
দূরত্বের নাম সুখ
দূরত্বের নাম সুখ
যদি চাও
যদি চাও
দু’পায়ের দূরত্ব মেপে
দু’পায়ের দূরত্ব মেপে
ক্যাসলিং নিয়ম
ক্যাসলিং নিয়ম
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
জল
জল
পুলিশ মানুষ
পুলিশ মানুষ
নিশিপ্যাক
নিশিপ্যাক
যশোরের কবি সাহিত্যিক শিল্পী
যশোরের কবি সাহিত্যিক শিল্পী
চিঠিসংকট
চিঠিসংকট
সর্বশেষ খবর
১ রানের ব্যবধানে ২ উইকেট হারিয়ে বিপদে বাংলাদেশ
১ রানের ব্যবধানে ২ উইকেট হারিয়ে বিপদে বাংলাদেশ

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মার্কিন শুল্কে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ১০০০ পোশাক কারখানা, মালিকদের শঙ্কা
মার্কিন শুল্কে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ১০০০ পোশাক কারখানা, মালিকদের শঙ্কা

৩ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গাছের চারা বিনিময়ে ছাদ বাগানিদের নববর্ষ উদযাপন
গাছের চারা বিনিময়ে ছাদ বাগানিদের নববর্ষ উদযাপন

৮ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

চাঁদপুরে পুড়ল ১১ দোকান
চাঁদপুরে পুড়ল ১১ দোকান

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?
১৯ বছরের প্রেমিক, পঞ্চাশে অন্তঃসত্ত্বা আমিশা?

১৪ মিনিট আগে | শোবিজ

কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক
কালিগঞ্জে ৫০ পিস ইয়াবাসহ ৫ মাদক কারবারি আটক

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং
৭ বাচ্চা রেখে নিখোঁজ মা বিড়াল, সন্ধানে শহরজুড়ে মাইকিং

২১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩
আমেরিকায় নদীতে বিমান বিধ্বস্ত, নিহত ৩

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা
কৃষিতে বিষমুক্ত উৎপাদনের লক্ষ্যে কুমিল্লায় প্রশিক্ষণ কর্মশালা

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ
ঐশ্বরিয়ার কথাতেই থেমে যায় অভিষেকের রাগ

২৭ মিনিট আগে | শোবিজ

তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ
তাঁদের স্বপ্নের বাস্তবায়নে পাশে আছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২৭ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন
বিএনপি আন্তরিকতার সঙ্গে সংস্কার কমিশনকে সহযোগিতা করছে : সালাহউদ্দিন

২৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু
চকবাজারে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্লাস্টিক কারখানার কর্মীর মৃত্যু

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী
৭০তম জন্মদিনে মহাকাশ থেকে ফিরলেন আমেরিকার প্রবীণতম নভোচারী

৩৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ ‘স্নো হোয়াইট’

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ
‘বাবার মুখ পুড়িয়ে দিয়েছো’, প্রথম ছবির পর পরিবারের ক্ষোভ

৪৩ মিনিট আগে | শোবিজ

এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর
এডহক কমিটি বাতিলের দাবিতে গণস্বাক্ষর

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার
নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা দিল অ্যাটর্নি জেনারেল অফিস-সুপ্রিম কোর্ট বার

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে
আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জন ট্রাইব্যুনালে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
নেপাল-বাংলাদেশ কাবাডি টেস্ট সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা
ঢাকাসহ ১১ জেলায় সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!
প্রতারণা, কনের বদলে বিধবা মাকে বিয়ে!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে : আইন উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান
পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিতীয় দফা বৈঠক শেষে যা জানাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১
দিল্লিতে ভবনধসের ঘটনায় নিহত বেড়ে ১১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?
‘কেশরী চ্যাপ্টার টু’ দিয়েই কি অক্ষয়ের কামব্যাক?

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের
২০০ মিয়ানমার নাগরিক পালিয়ে থাইল্যান্ডে এসেছে, দাবি থাই কর্তৃপক্ষের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার
হবিগঞ্জে দুই আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে
রহস্যময় 'পিরামিড' আবিষ্কার, বদলে দিতে পারে ইতিহাসকে

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা
ভাতেও মিলল আর্সেনিক, এশিয়ানদের জন্য সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে
স্বর্ণের দাম আবারও বেড়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম
অস্ত্র ত্যাগ করবে না হিজবুল্লাহ, ইসরায়েলকে হুঁশিয়ারি দিলেন নাঈম কাশেম

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা
পর্যটনের অপার সম্ভাবনা থাকলেও উন্নয়নবঞ্চিত সীমান্ত কন্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’
আকাশে বিরল গ্রহ-চাঁদের মিলন: দেখা যাবে ‘স্মাইলি ফেস’

১৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস
ভিসাপ্রত্যাশীদের ফের সতর্ক করল মার্কিন দূতাবাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

প্রেমের টানে বাংলাদেশে
প্রেমের টানে বাংলাদেশে

রকমারি

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে