শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২২ জানুয়ারি, ২০২৫

আজও হয়নি অভিন্ন শিক্ষাব্যবস্থা

প্রফেসর মোহাম্মদ মাজহারুল হান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
আজও হয়নি অভিন্ন শিক্ষাব্যবস্থা

‘মানুষকে শিক্ষার আলো দিতে পারলে সে নিজেই খুঁজে নেবে তাঁর বাঁচার পথ, সামনে চলার পথ, উন্নয়নের পথ’- এ কথা বিশ্বাস করতেন শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান। আর তাই তো তিনি সর্বাধিক গুরুত্ব দিয়েছিলেন শিক্ষার ওপর। শিক্ষার গুণগত মান উন্নয়নে, শিক্ষার প্রসার ও বিকাশ সাধনে শিক্ষকই যে মূল চালিকাশক্তি এই চরম সত্যটি শহীদ জিয়া ভীষণভাবে উপলব্ধি করেছিলেন আর তা করেছিলেন বলেই দেশের অধিকারবঞ্চিত ও অবহেলিত শিক্ষকদের ন্যায্য অধিকার প্রদান ও মর্যাদার আসনে সুপ্রতিষ্ঠিত করতে দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করেছিলেন। ১৯৮০ সালে তিনিই দেশের বেসরকারি শিক্ষকদের জন্য সর্বপ্রথম চাকরিবিধি প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করেছিলেন। জাতীয় বেতন স্কেলে অন্তর্ভুক্ত করে সরকারি কোষাগার থেকে বেতনের ৫০ ভাগ অর্থ প্রদান করেন।  শহীদ জিয়াই শিক্ষা ক্ষেত্রের অব্যবস্থা ও বৈষম্য দূরীকরণের পদক্ষেপ গ্রহণ করেন। সেই সঙ্গে সরকারি ও বেসরকারি বৈষম্য দূরীকরণের লক্ষ্যে পর্যায়ক্রমে গোটা শিক্ষাব্যবস্থা জাতীয়করণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। সে সময় শহীদ জিয়ার শিক্ষককল্যাণধর্মী কার্যক্রমের ধারাবাহিকতায় তাঁর উত্তরসূরি সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া শিক্ষকদের অবসর সুবিধা আইন-২০০২ পাস ও বাস্তবায়ন করে এবং বেতন স্কেলের প্রারম্ভিকের শতভাগ সরকারি কোষাগার থেকে প্রদান করে শিক্ষকের অধিকার ও মর্যাদা দিয়েছেন। যা সামগ্রিক শিক্ষাব্যবস্থা ও শিক্ষার মান উন্নয়নে গতি সঞ্চার করে। শিক্ষকের অধিকার ও মর্যাদার কথা বলতে গেলে স্বাভাবিকভাবেই শিক্ষকের দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনের বিষয়টি সামনে আসে।

শিক্ষক মানুষ গড়ার কারিগর। শিক্ষকই মানুষকে শিক্ষিত ও দক্ষ মানবশক্তিতে রূপান্তরিত করে দেশ ও জাতি গঠনে গুরুদায়িত্ব পালন করেন। শিক্ষকের দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনের বিষয়ে আলোকপাত করতে গেলে স্পষ্ট করে বলতে হয়, শিক্ষকতা কেবল চাকরি নয় বরং এক মহান পেশা ও ব্রত। যুগে যুগে কালে কালে তাই শিক্ষক জ্ঞানের দ্বীপশিখা জ্বেলেছেন, উজাড় করে বিলিয়ে দিয়েছেন জ্ঞানের ভান্ডার। অথচ কখনো প্রশ্ন করেননি, প্রতিদানে তিনি কী পেয়েছেন?

শিক্ষার আলো জ্বেলে দেওয়ার মহতী চেতনা ও উপলব্ধি তাঁকে শিক্ষাদানের পবিত্র দায়িত্ব পালনে উদ্বুদ্ধ করে। তাঁর চাওয়াপাওয়া সীমিত। তিনি জানেন, তাঁর চলার পথ দুর্গম ও বিড়ম্বনাময়। তবু তিনি হৃদয়ের টানে এই সুকঠিন জীবিকার পথ বেছে নেন। এর জন্য তাঁকে সারা জীবন ত্যাগ করতে হয়, সংগ্রাম করতে হয়। তবু তিনি আদর্শচ্যুত হন না। ন্যায়নীতির প্রশ্নে তিনি কখনোই আপস করেন না। শিক্ষানিকেতন তাঁর কর্মশালা। সেখানে তিনি শিক্ষার্থীর মনন, মেধা ও প্রতিভার বিকাশ, প্রসার ও উন্নয়ন সাধনে যথার্থ ভূমিকা রাখেন। একজন আদর্শ শিক্ষক সহজ, সরল, নিরহংকার, উদার, কর্তব্যনিষ্ঠ, নিঃস্বার্থ, নির্ভীক ও প্রগতিশীল মনের অধিকারী পণ্ডিত ব্যক্তিত্ব। নিজের অর্জিত জ্ঞানভান্ডারকে তিনি সমৃদ্ধতর করে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিতরণ করেন নিবেদিত চিত্তে। তাঁর কর্তব্যনিষ্ঠা, নিরলস পরিশ্রম, সততা ও কঠিন নিয়মশৃঙ্খলাবোধ শিক্ষার্থীদের প্রেরণার উৎস। কর্তব্যকর্ম সম্পাদনে তিনি কখনোই কোনো শৈথিল্য প্রদর্শন করেন না বা নিজের ব্যর্থতার জন্য কোনো অজুহাত সৃষ্টি করেন না। তাঁর সুদৃঢ় চারিত্রিক গ্রানাইট শিলার বেদিমূলে সস্তা জনপ্রিয়তার কোনো স্থান নেই। তাঁর পার্থিব চাহিদা সীমিত, কিন্তু জাতি গঠনে তাঁর স্বপ্ন সীমাহীন। সমাজ ও জাতির অগ্রযাত্রায়, দেশের শিক্ষা-সংস্কৃতির উন্নয়নে, দেশের সাধারণ মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে এবং বিশ্বের দরবারে নিজ দেশের গৌরবময় অবস্থান গড়ে তুলতে একজন আদর্শ শিক্ষকের ভূমিকা অপরিসীম। সংগত কারণেই শিক্ষকের কাছে মানুষের প্রত্যাশা অনেক। শিক্ষার্থীদের শিক্ষা গ্রহণে আগ্রহী করে তোলার লক্ষ্যে তাদের অধ্যবসায়ী, পরিশ্রমী, অনুসন্ধানী ও জ্ঞানপিপাসুরূপে গড়ে তোলাই শিক্ষকদের দায়িত্ব। শিক্ষার্থীর ক্রমোন্নতির লক্ষ্যে শিক্ষক আন্তরিকতা ও একাগ্রতার মাধ্যমে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান, অনুশীলন প্রস্তুত, সুষ্ঠুভাবে পরীক্ষা গ্রহণ ও মূল্যায়ন এবং সহপাঠক্রম পরিচালনা করেন। শিক্ষক এমন সততা ও নিষ্ঠার সঙ্গে পাঠদান করবেন যাতে শিক্ষার্থীর আর গৃহশিক্ষক বা আলাদা করে কোচিংয়ের প্রয়োজন না হয়।

মনে রাখতে হবে, শিক্ষকের নিজের আচরণ যেন তাঁর বক্তব্যের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ হয়। শিক্ষককে হতে হবে গবেষণাধর্মী ও সৃষ্টিশীল। শিক্ষকের কাজের স্বাধীনতা যেন তাঁর দায়িত্ব পালনের নেতিবাচকতার নামান্তর না হয়। এখন প্রশ্ন এই মহান পেশার প্রতি দেশের শিক্ষকরা কতটা যত্নবান? কতটুকু নিষ্ঠাবান? কতটা আন্তরিক? এসব প্রশ্নের পাশাপাশি আরও প্রশ্ন আসে; যেমন শিক্ষকের দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে পারিপার্শ্বিক অবস্থা ও পরিবেশ কতটুকু সহায়ক? আবার দেশের এই শ্রেষ্ঠ মানুষ-শিক্ষকরা তাঁদের ন্যায্য অধিকার ও মর্যাদা পেয়েছেন কি? পাচ্ছেন কি? পারিপার্শ্বিক অবস্থা ও পরিবেশ প্রসঙ্গে নির্দ্বিধায় বলা যায়- শিক্ষাব্যবস্থার বিভিন্ন ক্ষেত্রে রয়েছে প্রচুর অসংগতি। তা ছাড়া শিক্ষা প্রশাসন ও ব্যবস্থাপনায় শিক্ষা মন্ত্রণালয়, শিক্ষা বোর্ডগুলো, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর, জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্য পুস্তক বোর্ড, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ইত্যাদি কর্তৃপক্ষের পরস্পরবিরোধী, অস্পষ্ট, জটিল ও বৈষম্যমূলক বিধিবিধান, নিয়ম নির্দেশনা ও কর্তৃপক্ষগুলোর মধ্যে সমন্বয়ের অভাবে প্রতিনিয়ত শিক্ষা কার্যক্রমে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হচ্ছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে তথাকথিত প্রভাবশালী, শক্তিধর ব্যক্তি বা গোষ্ঠীর চাপে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ অযৌক্তিক ও অন্যায় সিদ্ধান্ত দিয়ে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশে বিঘ্ন ঘটায়। এসব ক্ষেত্রে একজন আদর্শ শিক্ষক তাঁর যথাযথ ভূমিকা পালনে কীই-বা করতে পারেন? এ কথা দিবালোকের মতো স্পষ্ট যে, শিক্ষকের মান উন্নয়ন ছাড়া শিক্ষার মান উন্নয়ন সম্ভব নয়। সে জন্য প্রয়োজন প্রতিভাশালী, মেধাবী ও সৃজনশীল ব্যক্তিদের শিক্ষকতায় আকৃষ্ট করা।

শিক্ষককে জ্ঞানসমৃদ্ধ, কুশলী ও দক্ষ করে গড়ে তোলার জন্য শিক্ষকতা জীবনের প্রথম থেকেই প্রয়োজনীয় শিক্ষক প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে। শিক্ষকের জন্য গবেষণাকর্মের প্রয়োজনীয় সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে। তবে শিক্ষকের ন্যায্য অধিকার ও মর্যাদার প্রশ্নে বলতে হয়, বিষয়টি চরমভাবে উপেক্ষিত। একটি স্বাধীন দেশের জন্য আমাদের শিক্ষকতার অবস্থা লজ্জাজনক।

এ মহান মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীনতা অর্জনের পর, চলমান ধারাবাহিকতায় সরকারি ও বেসরকারি দুটি ধারায় বৈষম্যমূলক শিক্ষাব্যবস্থা চলতে থাকে। যদিও একটি স্বাধীন দেশে কোনোক্রমেই এ ধরনের বৈষম্য থাকা উচিত নয়। তাই স্বাধীনতা লাভের পর শিক্ষক সমাজের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে বৈষম্যের অবসানকল্পে শিক্ষাব্যবস্থার সব স্তর জাতীয়করণের মাধ্যমে এক ও অভিন্ন শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তুলতে সরকার নীতিগতভাবে অঙ্গীকার করলেও আজও তা বাস্তবায়িত হয়নি। অথচ শিক্ষার প্রত্যাশিত মানোন্নয়নের লক্ষ্যে বিশৃঙ্খল পরিবেশ দূর করে সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য শিক্ষাব্যবস্থা জাতীয়করণের কোনো বিকল্প নেই। শিক্ষকতা পেশা সামাজিক ও অর্থনৈতিক দিক থেকে মর্যাদার আসনে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার দাবি রাখলেও অতি দুঃখের সঙ্গে বলতে হয় যে অবহেলা ও অবজ্ঞার ফলেই শিক্ষকতা পেশা ক্রমশ মেধাবীদের আকর্ষণ করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছে। পৃথক শিক্ষা সার্ভিস কমিশন গঠন করে অভিন্ন নিয়োগ নীতিমালায় মেধাসম্পন্ন দক্ষ ও যোগ্য শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া প্রয়োজন। আবার তেমনই সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষকের বৈষম্য দূর করে যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতার ভিত্তিতে বেসরকারি শিক্ষকদের সরকারি শিক্ষকের অনুরূপ নিয়মিত বেতন-ভাতাদি প্রদানের ব্যবস্থা করতে হবে। যাতে আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে শিক্ষকদের প্রাইভেট টিউশনি বা অন্য কোনো বাড়তি কাজের দ্বারা অর্থ উপার্জন করতে গিয়ে নিজ দায়িত্ব পালনে বিচ্যুত বা বাধার সম্মুখীন হতে না হয়। বর্তমান শিক্ষাব্যবস্থায় বেসরকারি শিক্ষকদের যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা থাকলেও পদোন্নতির সুযোগ নেই। সৌভাগ্যবান কেউ কোনোমতে এক ধাপ এগোলেও পরবর্তী সব ধাপ বন্ধ। এর ফলে শিক্ষকদের উদ্যমহীনতায় ভুগতে হচ্ছে।

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পরিচালনা কমিটিতে রাজনৈতিক ব্যক্তিদের অন্তর্ভুক্ত করার ফলে এবং কমিটি গঠনে অসংগতিপূর্ণ নীতিমালা থাকার কারণে বেসরকারি শিক্ষকের চাকরির কোনো নিরাপত্তা নেই। আবার অনেক ক্ষেত্রে পরিচালনা কমিটি রাজনৈতিক ও বাণিজ্যিক উদ্দেশ্য হাসিলের লক্ষ্যে ‘ডোনেশনের’ নামে মোটা অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে অপেক্ষাকৃত কম যোগ্যতাসম্পন্ন শিক্ষক নিয়োগ দিয়ে শিক্ষার মান ও পরিবেশ ধ্বংসের দিকে নিয়ে চলেছে। এ প্রসঙ্গে দৃঢ়তার সঙ্গে বলতে চাই, বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিচালনা কমিটির কোনো প্রয়োজন নেই। কেননা এখন সরকার বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন ও আংশিক ভাতা সরকারি কোষাগার থেকে প্রদান করছে। তাই বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পরিচালনা কমিটিপ্রথা অবিলম্বে বিলুপ্ত করে সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালনার অনুরূপ বিধিবিধান প্রবর্তন করতে হবে। শিক্ষকদের জন্য আবাসিক ব্যবস্থা নেই। ফলে পরিবারপরিজন নিয়ে সুন্দর মানসম্পন্ন পরিবেশে বসবাস করার বিষয়টি আজও তাদের কাছে দুঃস্বপ্ন। শিক্ষকদের নিজ কর্মস্থলে যাতায়াতের জন্য কোনো ব্যবস্থা আজও হয়নি এবং চিত্তবিনোদনের বিষয়টি শিক্ষকরা কল্পনাতেই আনতে পারেন না। এটা যেন তাদের জন্য বিলাসী ভাবনা! শিক্ষার উন্নয়নের লক্ষ্যে শিক্ষকের কল্যাণে শহীদ জিয়ার অবদানের জন্য তিনি এ দেশের শিক্ষক সমাজের মধ্যমণি হয়ে রয়েছেন।  তাঁর স্মৃতি অম্লান রাখতে প্রবীণ শিক্ষক নেতা, শিক্ষকবন্ধু প্রফেসর এম শরীফুল ইসলামের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতেই ২০০২ সালের ২৪ জানুয়ারি রাজধানীর বিয়াম মিলনায়তনে শিক্ষক-কর্মচারীদের অবসর সুবিধার প্রথম চেক বিতরণী অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া মহান নেতা শহীদ জিয়ার জন্মদিবস ১৯ জানুয়ারিকে ‘জাতীয় শিক্ষক দিবস’ পালনের ঘোষণা দিয়েছিলেন। বর্ষপরিক্রমায় প্রতি বছর ১৯ জানুয়ারি জাতীয় শিক্ষক দিবস ফিরে আসে। চলে যায়। দুঃখের বিষয়, এ দিবসটি যথাযথ মর্যাদায় পালনের উদ্যোগ পরিলক্ষিত হয় না। আশা করি অদূরভবিষ্যতে জাতি এই দিবস যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করবে।

লেখক : সভাপতি, বাংলাদেশ অধ্যক্ষ পরিষদ এবং সাবেক ট্রেজারার, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে