শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫৩, মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

দেখে যাওয়ার মধ্যে বিজ্ঞান

আবু তাহের
প্রিন্ট ভার্সন
দেখে যাওয়ার মধ্যে বিজ্ঞান

চিন্তা উদ্রেককারী যত বই এ পর্যন্ত পড়েছি তার অধিকাংশই খোন্দকার আবদুল আজিজের ব্যক্তিগত লাইব্রেরিতে বসে পড়া। আমার জেলা শহরের নামকরা ব্যবসায়ী ‘খোন্দকার সাহেব’ যৌবনকালে মুম্বাই নগরীতে চাকরি করতেন। সে সময় তিনি কমিউনিস্ট পার্টির রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়ায় তাঁকে কিছুকাল কারাভোগ করতে হয়েছে। কারাজীবনের কাছে তিনি কৃতজ্ঞ। বলতেন, ‘ব্রিটিশ রাজের পুলিশ তাদের অজ্ঞাতসারে আমার বিরাট একটা উপকারই করে। ওরা জেলখানায় না ভরলে বই পড়ার অভ্যাস আমার কখনোই হতো না।’

প্রচুর বিচিত্র বইতে ঠাসা খোন্দকার আজিজের লাইব্রেরি। পাঠক ইচ্ছে করলে বই বাড়িতে নিয়ে যেতে পারে কয়েক দিনের জন্য। বছর সাতেক এই ব্যবস্থা তাঁকে উচিত শিক্ষা দেয়। মানুষ যত মমতায় বই বাড়ি নিয়ে পড়ে ততটা নির্মমতায় তারা বই আত্মসাতে মনোযোগী। তাই খোন্দকার আবদুল আজিজের ঘোষণা- ‘বই বাড়ি নেওয়া যাবে না। বসে বসে এখানে পড়, যতদিন ইচ্ছা, যতক্ষণ ইচ্ছা ততক্ষণ পড়।’ পঠনের মাঝখানে বিরতি দিয়ে দিয়ে পান করা যাবে চা, যদি মন চায় মধ্যাহ্নে ভোজন কর। পান ও ভোজন ফ্রি।

নিয়মিত ওই লাইব্রেরিতে যেতাম আমরা সমমনা তিন বন্ধু। যেহেতু তিনজনই ছিলাম রাজপথের গণমিছিলে ‘আইউবশাহী নিপাত যাক’ স্লোগান দেওয়ায় পারঙ্গম সেহেতু আমাদের জন্য একটু আলাদা সুযোগ। চায়ের সঙ্গে বিস্কুট বা শিঙাড়া দেওয়া হতো আমাদের। এরকম সুবিধাভোগী আরও একজন ছিলেন। নাম সুজাউদ্দৌলা মজুমদার, যাঁকে খোন্দকার সাহেব সম্বোধন করতেন ‘মনদার ভাই’ ইনি আবার খোন্দকার আজিজকে ডাকতেন ‘খোনার ভাই’।

কোনো কোনো দিন পাকিস্তানে চলমান রাজনীতির সুগন্ধ-দুর্গন্ধ প্রশ্নে মন্দার-খোনার বিতর্ক খুব উচ্চ রবে উঠে গেলে আমরা দুই ঠোঁটে তর্জনী চেপে ধরে হিসহিস আওয়াজ দিতাম, ‘প্লিজ! রিডারদের ডিস্টার্ব করবেন না।’ তখন তাঁরা কাজিয়া খ্যামা না দিয়ে পাঠকদের নির্বিঘ্ন পঠনের সুবিধার্থে পাশের ছোট্ট একটি কামরায় ঢুকে রুদ্ধদ্বার যুদ্ধ চালিয়ে যেতেন। এদিকে আমরা সে সময় মজা আহরণের জন্য দেওয়ালে কান পেতে রাখতাম।

রুদ্ধদ্বার তুমুল বাগ্যুদ্ধের পর্যায়ে একদিন শুনি মন্দার বলছেন, ‘খোনার ভাই আপনার মাথায় সব জিনিস কমবেশি আছে। শুধু একটা জিনিস বিলকুল অনুপস্থিত। ওইটা কী জানেন? জানেন না তো! আচ্ছা আমি কয়া সুবিধাভোগীদিই। আপনার নাই সাইলেন্টলি দেখে যাওয়ার পেশেন্স। জবাবে খোনার বলেন, ‘হেল্ উইথ ইয়োর পেশেন্স। আপনি প্যাঁচাইয়া-পুঁচাইয়া বুঝাতে চাইতেছেন ডিক্টেটর হলেও বিস্তর সওয়াবের কাজ করেছেন আইউব খান। উনি পাকা পাকা রাস্তা বানাইতে বানাইতে গেরামের কলিজা তক ঢুকায়া দিছেন। আমার দরকার ভাত ডাল মাছ তরকারি। সেগুলোর নাম নাই। উপাস দিতে দিতে কঙ্কাল হয়া গেলাম, পাকা রাস্তা দিয়া হাঁটি ক্যামনে?’

‘ম্যান ক্যান নট লিভ বাই ব্রেড এলোন’ বলেন, সুজাউদ্দৌলা মজুমদার, ‘প্যাট ভইরা ভাত খাওয়ানটাই জীবন না। সার্থক বলা যাবে তাকেই যে জীবনে খাদ্য শিক্ষা বস্ত্রের সহজ স্বাভাবিক প্রাপ্যতার পাশাপাশি দ্রুত ও স্বচ্ছন্দ চলাচলের অবাধ আয়োজন থাকে। নাই নাই নাইরে হাহাকার দিয়ে রিক্ততার জানান দেওয়া আর যা আছে তা আগলে রাখা এক কথা নয়। পরিমিতি বোধ দ্বারা তাড়িত হয়ে অর্জনের সাধনাকেও বিলাসিতার উদগ্র বাসনা বলে আখ্যায়িত করার প্রবণতা ঔচিত্যের চিহ্ন নয়, বিকারের দুঃখদীর্ণ ছাপচিত্র।’

‘ওরে আল্লাহ রে! আপনি তো দেখি, সব বাদ দিয়া মাওলানা সিরাজী তরিকায় বয়ান দেওয়া শুরু করলেন। আপনার প্যাঁচানো ত্যাড়ানো বাংলার তরজমা করবে কে? জানতে চাইলেন খোন্দকার আবদুল আজিজ। মজুমদারের উত্তর, ‘কমপেয়ার করণের কাজটাও ঠিকমতো করেন না। কোথায় সিরাজী হুজুর আর কোথায় আমি। ওনার নখের যোগ্য যদি হতাম, তাইলে বক্তৃতা দিয়া দিয়া বাঙালি জাতিরে শোষণের বিরুদ্ধে কত্ত আগে ঐক্যবদ্ধ কইরা পাকিস্তানরে ফাটাইয়া দিতাম!’ প্রবল কৌতূহলী হই আমরা। মজুমদার সেই কৌতূহল মিটিয়ে দেওয়ার পর্যায়ে জানান, ব্রিটিশদের তাড়িয়ে ভারতকে স্বাধীন করার জন্য জনমত সংগঠন করছিলেন মাওলানা ইসমাইল হোসেন সিরাজী। তিনি লক্ষ্মীপুর জেলায়ও এসেছিলেন। সূর্য উঠি উঠি করার সময়টায় তিনি সভামঞ্চে ওঠেন। মাইক ছিল না। বিরাট একটা টেবিল, সেই টেবিলের ওপর আরেকটি ছোট টেবিল। ছোট টেবিলটির ওপর চেয়ার। ওই চেয়ারে দাঁড়িয়ে মহান দেশপ্রেমিক মাওলানা সিরাজী পাঁচ হাজার শ্রোতার উদ্দেশে ভাষণ শুরু করলেন, ‘পরাধীনতার শৃঙ্খলে আবদ্ধ আমার প্রাণপ্রিয় ভ্রাতাসকল। আমার অভিবাদন গ্রহণ করুন। প্রভাতের মৃদুমন্দ সমীরণ যখন বহমান, যখন রবির কিরণ ধীরে ধীরে দৃশ্যমান এবং তারই প্রভাবে আমাদের হৃদয়কোণ অব্যক্ত তৃপ্তিতে পূর্ণ হওয়ার উপক্রম, ঠিক সেই মুহূর্তে দু’একটি কথা নিবেদন করবার জন্য এই অধম আপনাদের সামনে দণ্ডায়মান...।’

শ্রোতারা বলল, ‘হুজুর আমরা হাইল্লা চাষা মূর্খ মানুষ। আমরা ইংরাজি বুঝি না। মেহেরবানি কইরা বাংলায় কন হুজুর।’ মহাসমস্যা! বাংলাকে মনে করা হচ্ছে ইংরেজি। সমাধানের উপায়? উপায় হলো তরুণের স্মার্টনেস। কলকাতায় কলেজে পড়ুয়া এক তরুণ মঞ্চে উঠে বক্তার পাশে দাঁড়ান এবং তর্জমা শুরু করেন, ‘হুজুর কইতেছেন- বেইন্নার হির হির বাতাস চইলতেছে, সুইজ্জের আলো এককানা এককানা করি দেখা যাইতেছে, কী চমেৎকার একখান অবস্থা। ঠিক সেই সময় হ্যাতেন দুই একখান কথা কওনের লাই আমনে গো সামনে খাড়াইছেন...।’

লাইব্রেরিতে বই পড়তে আসা যুবকদের সঙ্গে খুব নিচু স্বরে ভাব মতবিনিময় করতেন সুজাউদ্দৌলা মজুমদার। একবার তিনি আমাকে বলেন, ‘নিজেকে সমৃদ্ধ করার প্রকৃত উপায়গুলোর অন্যতম দেখে যাওয়া। শুধু দেখে যাও। দেখে যাওয়ার মধ্যে কত আনন্দ। কত বেদনা। এই আনন্দবেদনার  মধ্যে সুপ্ত হয়ে রয় শক্তি, যে শক্তি আয়ত্ত করতে পারলে তুমি রুখে দিতে পারবে বেদনার উৎসমুখ।’ উপদেশ শোনা সহজ মেনে চলা কঠিন। নীরবে দেখে যাওয়ার চর্চা করতে গিয়ে উপলব্ধি করলাম, ‘পানিতে ডুব দাও, গা কিন্তু ভিজাবে না’র মতো ওটা। দেখতে দেখতে রুষ্ট হই। যা দেখে রুষ্ট হলাম তা বন্ধ করতে পারলাম না। কী যে বেদনা! উল্টোটাও হয়েছে। তর্জনগর্জন আস্ফালনে ধরণীরে নিতে চায় রসাতল, এমন বৈশিষ্ট্যধারীর আকস্মিক চিৎপাত ঘটায় পেয়েছি আনন্দ অপার। কিন্তু মজুমদার কথিত শক্তির দেখা পাচ্ছি না।

দেখে যাওয়াকে অনেকে বিজ্ঞান বলে মানেন। মানার যৌক্তিক কারণ খুঁজতে গিয়ে কয়েকবারই আমার অজ্ঞান দশা হয়েছে। ১৯৮৬ সালে ফিলিপাইনের প্রেসিডেন্ট ফার্দিনান্দ মার্কোস যখন গণ অভ্যুত্থানের তোড়ে ভেসে যাওয়ার দশায়, সে সময়ও তিনি ‘শেষ দেখে যাওয়া’র বিজ্ঞান অবলম্বন করেন। ‘সাংবিধানিক কর্তৃত্ববাদ’ দর্শনে বিশ্বাসী কিলুসাংকাগং লিপুনান (নতুন সমাজ আন্দোলন) পার্টির নেতা মার্কোসের একুশ বছরের শাসন দুর্নীতি-অপচয়-নিষ্ঠুরতার জন্য কুখ্যাত। (মজার বিষয়- মার্কোসপুত্র বংবং মার্কোস এখন ফিলিপিনো প্রেসিডেন্ট, তিনি ২০২২ সালের ৩০ জুন নির্বাচিত)। রটনা আছে, সপরিবারে হাওয়াই দ্বীপে (যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্য) পালিয়ে যাওয়ার আগে তিনি ১০০০ কোটি ডলার পাচার করেছেন। মার্কোস মারাও গেছেন হাওয়াইর রাজধানী হনুলুলু শহরে ১৯৮৯-এর ২৮ সেপ্টেম্বরে। ২০১৬ সালের ১৮ নভেম্বর তাঁর লাশ ফিলিপাইনে এনে দাফন করা হয়েছে।

ফার্দিনান্দ মার্কোসের সঙ্গে নিবিড় বন্ধুত্ব গড়ে উঠেছিল যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি পরিষদের প্রভাবশালী সদস্য স্টিফেন সোলার্জের (জন্ম ১২ সেপ্টেম্বর ১৯৪০ : মৃত্যু ২৯ নভেম্বর ২০১০)। শেষ দেখে যাওয়ার জন্য তিনি ভরসা করেন তাঁর এই মার্কিন বন্ধুকে। নিউইয়র্ক থেকে ৯ বার কংগ্রেসম্যান নির্বাচিত হওয়া সোলার্জ তুখোড় পার্লামেন্টারিয়ান। ওয়াশিংটনে ক্ষমতার ভরকেন্দ্রের নিয়ন্ত্রকরাও তাঁকে সমীহ করতেন। দুনিয়ার কোথাও উদ্বেগজনক কোনো পরিস্থিতির উদ্ভব হলে সরেজমিন মূল্যায়নের জন্য রিপাবলিকান দলীয় প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড রিগানের মার্কিন সরকার ডেমোক্রেটিক দলীয় সোলার্জকে পাঠাত।

১৯৮৬ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জিতেছিলেন নিউ পিপলস আর্মি দলের মনোনীত প্রার্থী কোরাজন একুইনো। কিন্তু জালিয়াতির আশ্রয় নিয়ে মার্কোস নিজেকে বিজয়ী ঘোষণা করেন। প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে আসে জনতা। জনগণের শক্তির সঙ্গে ভিড়ে গেলেন সেনাবাহিনীর উপপ্রধান জেনারেল ফিদেল রামোস। নাজুক এক অবস্থা! ফোন করলেন মার্কোস, ‘দোস্ত, একটা কিছু কর। ক্লার্ক (নামক জায়গায়) ঘাঁটির মার্কিন সেনারা যেন জলদি এসে রাজধানী ম্যানিলার নিয়ন্ত্রণ নেয়- সেরকম নির্দেশ দিতে তোমাদের প্রেসিডেন্টকে বল।’ ‘ঘাবড়িও না মার্কোস’ অভয় দেন স্টিফেন সোলার্জ, ‘এক ঘণ্টার মধ্যে আমি প্রেসিডেন্ট রিগানের সঙ্গে সাক্ষাতের ব্যবস্থা করছি। তোমার জন্য অবশ্যই ইতিবাচক একটা ফল বের করে আনব।’

চামচা সেনাপ্রধান জেনারেল ভার এবং গুটি কয়েক মন্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে উদ্বেগকুল মার্কোস অপেক্ষমাণ। প্রতিটি মিনিটকে তাঁর মনে হচ্ছে একেকটি ঘণ্টা। ম্যানিলার রাজপথগুলোয় বাড়ছিল গণজোয়ার। সময় যায় আর যায়। তারপরই ২৫ ফেব্রুয়ারি (১৯৮৬) দুপুরে ক্রিং ক্রিং ক্রিং ফোন বাজে। অপর প্রান্তে সোলার্জের কণ্ঠ। মার্কোস বলেন, ‘সোলার্জ দোস্ত আমার। বলো কী করলে।’ প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথা হয়েছে। সোলার্জ বলেন, ‘তোমার জন্য সুখবর। প্রেসিডেন্ট রিগান হেলিকপ্টারে তোমাকে ক্লার্ক ঘাঁটিতে নিয়ে আসার অর্ডার দিয়েছেন। ক্লার্ক থেকে উড়াল দিয়ে তুমি সোজা চলে যাবে হনুলুলু। কার সাধ্য তোমায় স্পর্শ করে!’

সুদর্শন, সুবক্তা ও সুরসিক স্টিফেন সোলার্জের ভিন দেশে ‘প্রকৃত অবস্থা দর্শন’কে ঘিরে সত্যমিথ্যা গল্প প্রচারিত আছে। তাঁর ভারত-পাকিস্তান সফরকেন্দ্রিক সরস ঘটনাটিকে তিনি ‘পুরোটাই ফাজিলদের কারখানায় তৈরি’ বলে অভিহিত করেন। তবু জল্পনা থামে না। কেননা সত্যতা অস্বীকার করার সময় সোলার্জ ছিলেন হাস্যমুখ। গল্পে আছে, ওয়াশিংটনের সাংবাদিকরা সোলার্জের কাছে জানতে চান ভারত ও পাকিস্তানের অবস্থা কেমন দেখলেন। সোলার্জ জানান, ভারত-পাকিস্তান অভিন্ন সীমান্ত পরিদর্শনকালে তিনি দেখেন পাকিস্তানের একটি কুকুর ভারতে ঢুকছে আর ভারতের একটি কুকুর পাকিস্তানে ঢুকছে। তারা মুখোমুখি হয়ে সালাম বিনিময় করে।

পাকিস্তানি কুকুরের প্রশ্ন, ‘আপনি কোন দুঃখে দেশ ছাড়ছেন। ভারতীয় কুকুর বলে, যে খাবার দেয় তাতে পেট ভরে না। তবে ঘেউ ঘেউ করতে কোনো বাধা নেই। শুধু ঘেউ ঘেউতে কী পেট চলে? তো ভাই আপনি কেন দেশ ছাড়ছেন। আপনাকে কী ভরপেট খেতে দেয় না।’ পাকিস্তানি বলে, ‘তা অবশ্য দেয়। কিন্তু ঘেউ ঘেউ করতে দেয় না। কে তাদের বোঝাবে (পাকিস্তানে চলছিল জেনারেল জিয়াউল হকের সামরিক শাসন) যে ডগস ক্যান নট লিভ উইদাউট বার্কিং!’

লেখক : সাংবাদিক

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে