শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

ব্যবসায়ীরা উন্নয়নের কান্ডারি

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
ব্যবসায়ীরা উন্নয়নের কান্ডারি

দেশের অর্থনীতি এখন লেজেগোবরে। গত সাড়ে তিন দশকে কখনো এমন সংকটে পড়েনি দেশ। সরকারের সৎ ও সজ্জন অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সরল স্বীকারোক্তি- তিন বছর আগে দেউলিয়া হয়ে পড়া শ্রীলঙ্কার অর্থনৈতিক অবস্থা নাকি এতটা খারাপ ছিল না। সবারই জানা, করোনাকালে ২০২১ সালে শ্রীলঙ্কার অর্থনীতি ভেঙে পড়ে। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বিপজ্জনক অবস্থায় গিয়ে দাঁড়ায়। সে সময় তারা বাংলাদেশের কাছেও ঋণ চাইতে বাধ্য হয়। কলম্বো সরকারের আহ্বানে সাড়া দেয় বাংলাদেশ। শ্রীলঙ্কাকে দেওয়া হয় ২০ কোটি ডলার ঋণ। বর্তমানে বাংলাদেশের মুদ্রায় যার পরিমাণ প্রায় আড়াই হাজার কোটি টাকা। শ্রীলঙ্কাকে ঋণ দিয়ে প্রথমবারের মতো ঋণদাতা দেশ হিসেবে বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটে। শ্রীলঙ্কা সরকার দুই বছরের মধ্যে সে ঋণ শোধ করে দিয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের অর্থনীতি ক্রমাগত এগিয়ে যাচ্ছে খাদের কিনারের দিকে।

অর্থনীতি সমিতির এক বড় নেতা, যিনি অর্থনীতির একজন স্বনামধন্য গবেষক ও লেখক, সম্প্রতি তিনি দেশের অর্থনীতির চরম সংকটের চিত্র তুলে ধরে হতাশা প্রকাশ করেছেন। বলেছেন, দেশের ব্যবসাবাণিজ্য খাদের কিনারে। শিল্প বিনিয়োগ বহু দিন ধরে বন্ধ প্রায়। ব্যবসায়ীদের অবস্থা ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি। আওয়ামী লীগের পৌনে ১৬ বছরের দুঃশাসন থেকে মুক্তি চেয়েছিল সারা দেশের মানুষ। ব্যবসায়ীরা ভেবেছিলেন, স্বৈরাচারের পতনে ব্যবসাবাণিজ্যের পরিবেশ সৃষ্টি হবে। কিন্তু তার বিপরীত চিত্র এখন দেশজুড়ে। আগে ছিল ভোটচুরির সরকার। বর্তমান সরকার নির্বাচিত নয়, তবে এ সরকার এসেছে দেশের ১৮ কোটি মানুষের সমর্থন নিয়ে। জুলাই গণ অভ্যুত্থানের সুফল নিশ্চিত করতে যেখানে সারা দেশে কর্ম উদ্যোগ সৃষ্টির আশা করা হচ্ছিল, তার বদলে চলছে ব্যবসাবাণিজ্য স্তব্ধ করার অশুভ কর্মকাণ্ড ।

পতিত স্বৈরাচারের আমলে দেশজুড়ে চাঁদাবাজি ও ঘুষকাণ্ড  ছিল ওপেন সিক্রেট। এখন আরও বেশি চাঁদাবাজি চলছে। চলছে ঘুষকান্ড। ব্যবসাবাণিজ্যের অবস্থা কোথায় গিয়ে দাঁড়িয়েছে, তা ভাবতেও কষ্ট হয়। মাত্র পাঁচ মাসে রাজস্ব ঘাটতির পরিমাণ ৫৩ হাজার কোটি টাকা। রাজস্ব আয় দিয়েই সরকার চলে। সরকারি কর্মচারী-কর্মকর্তাদের বেতন দেওয়া হয়। উন্নয়নকাজও চলে সে অর্থ দিয়ে। দেশে ব্যবসাবাণিজ্যের প্রসার ঘটলে আকাশছোঁয়া রাজস্ব ঘাটতির প্রশ্ন উঠত না। দেশের অর্থনীতির জন্য অভিশাপ হয়ে দেখা দিত না। অবস্থা এতই নাজুক যে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড  দূরে থাক, এখন সরকার চালাতেই হাজার হাজার কোটি টাকার ঋণ নিতে হবে।

সরকার ব্যাংক থেকে ঢালাওভাবে ঋণ নেওয়ায় বেসরকারি উদ্যোক্তাদের ঋণ পাওয়া দুষ্কর হয়ে পড়ছে। যেসব শিল্পপতি ঋণখেলাপি হওয়াকে ঘৃণার চোখে দেখতেন তাঁরাও এখন পরিস্থিতির শিকার। বিশাল দেনার মধ্যে আকণ্ঠ ডুবে থেকে অনেকে আপসে নিজেদের শিল্পকারখানা ছেড়ে দিয়ে বাঁচতে চাচ্ছেন। শিল্পকারখানা পরিচালনার জন্য প্রয়োজন নিরাপত্তার পরিবেশ। তা এখন অনুপস্থিত। কলকারখানা চালাতে প্রয়োজন গ্যাস ও বিদ্যুৎ, যার অভাব প্রকট। সরকারের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় সহায়তাদানের চেষ্টা চলছে, এ কথা ঠিক। তবে তা খুবই ধীরগতিতে। পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলেই শিল্পকারখানা ও কৃষি-প্রাণিসম্পদ খামারশিল্প প্রয়োজনীয় সুবিধাদি থেকে বঞ্চিত হয়ে আসছিল। স্বৈরাচারী সরকারের মন্ত্রী ও নেতাদের প্রধান লক্ষ্য ছিল- বিদেশ থেকে ঋণ এনে মেগা প্রকল্প করা। সেগুলো থেকে মেগা দুর্নীতির মাধ্যমে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটে পকেট ভারী করা।

অন্তর্বর্তী সরকারের শিল্প মন্ত্রণালয় শিল্প খাতের সমস্যার সমাধানের বদলে ‘কানে দিয়েছি তুলো পিঠে বেঁধেছি কুলো’ নীতি গ্রহণ করেছে। সম্প্রতি একজন পরিশ্রমী ও দক্ষ শিল্পোদ্যোক্তা তাঁর চারটি কারখানা একসঙ্গে বন্ধ করে দিয়েছেন। তাঁর টেক্সটাইল শিল্পের চার কারখানায় ৫ হাজার শ্রমিক-কর্মচারী এক দিনে বেকার। এর পাশাপাশি রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাকশিল্পের প্রায় ১০০ কারখানা বন্ধ হয়ে গেছে, গত কয়েক মাসে। জানা গেছে, চারটি সুপ্রতিষ্ঠিত কারখানা বন্ধ হওয়ার মূল কারণ তাদের প্রোডাক্টগুলোর ক্রেতা গার্মেন্ট-কারখানাগুলোর বেশির ভাগ বন্ধ হয়ে যাওয়া এবং প্রয়োজনীয় ব্যাংকঋণের অভাব এবং কাঁচামালসংকট। এ ছাড়া আরও অনেক শিল্পকারখানার মালিক একই ধরনের সংকটে পড়ে উৎপাদন বন্ধ করে দিতে বাধ্য হচ্ছেন। অনেক ফ্যাক্টরিই প্রয়োজনীয় গ্যাস সরবরাহ, বিদ্যুৎ না পাওয়াসহ অন্য সব লজিস্টিক সাপোর্ট সংকটে পড়েছে। এগুলোর সমাধানের প্রথম দায়িত্ব শিল্প মন্ত্রণালয়ের। এ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিরা শিল্পমালিকদের সঙ্গে বিদ্যমান সমস্যার সমাধানে বৈঠকে বসারও প্রয়োজন বোধ করেননি। এমনকি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা নিজে একজন বড় মাপের শিল্পোদ্যোক্তা হওয়া সত্ত্বেও পারিপার্শ্বিক বাস্তবতায় দেশের শিল্পকারখানার দুরবস্থার অবসানে কার্যকর কোনো পদক্ষেপ নিতে পারছেন না। ব্যবসাবাণিজ্য বাধাগ্রস্ত হয়ে পড়ায় সরকারের সাফল্য প্রশ্নবিদ্ধ হচ্ছে। ফলে দেশে বেকার জনগোষ্ঠীর সংখ্যা বেড়েই চলেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর স্টাডি অনুসারে সাম্প্রতিককালে কর্মসংস্থানহীন মানুষের সংখ্যা ২৬ লাখ ৬০ হাজার বলে প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে। অভিজ্ঞ অর্থনীতিবিদদের মতে, দেশে কর্মপোযোগী পুরোপুরি বেকার মানুষের সংখ্যা এক কোটি বা তার কাছাকাছি। আর ছদ্মবেকার (অপর্যাপ্ত উপার্জনের বিকল্প কর্মসংস্থান) সংখ্যাও প্রায় আরও এক কোটি হবে  আশঙ্কা করা হচ্ছে।

দেশ থেকে বিতাড়িত শেখ হাসিনার সরকার সাড়ে পনেরো বছরে অবকাঠামো উন্নয়নের নামে চীন, রাশিয়া ও জাপান বা অন্য দেশ থেকে মেগা প্রকল্পে বিশাল ঋণের অর্থ এনে মেগা দুর্নীতির মাধ্যমে লাখ লাখ কোটি টাকা লুণ্ঠনে ব্যস্ত ছিল।

বিভিন্ন মেগা প্রকল্পে বিদেশি নাগরিকদের কর্মসংস্থান হয়েছে; কিন্তু বাংলাদেশি বেকারদের কর্মসংস্থান হয়েছে খুবই কম সংখ্যায়। আর যেসব শিল্পকারখানা বা কৃষি ও প্রাণিসম্পদ খামার প্রতিষ্ঠার দ্বারা ব্যাপক জনশক্তির কর্মসংস্থান সম্ভব সেগুলোতে দেশিবিদেশি বিনিয়োগকারীদের আগ্রহী করার উদ্যোগই নেয়নি তারা। সস্তা প্রচারের লক্ষ্যে বেশ কিছু রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চল ও বিশেষ শিল্পাঞ্চল প্রতিষ্ঠা বা অবকাঠামো তৈরির ঢাকঢোল পেটানো হলেও লক্ষ্যমাত্রার ভগ্নাংশ সাফল্যও আসেনি। মূল কারণ, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা। আমলাদের ওপর নির্ভরশীলতায় কাক্সিক্ষত সাফল্য আসেনি। গ্যাস, বিদ্যুৎ সরবরাহ এবং শিল্পের প্রয়োজনীয় কাঁচামাল ও ক্যাপিটাল মেশিনারি আমদানির পর্যাপ্ত বৈদেশিক মুদ্রা বরাদ্দের ক্ষেত্রে কোনো উন্নতি নেই।

বেকারদের আশু কর্মসংস্থানের রাষ্ট্রীয় উদ্যোগ সম্প্রসারণের লক্ষ্যে অবিলম্বে দেশের শিল্প বিনিয়োগ পরিস্থিতির উন্নয়ন এবং এ ক্ষেত্রের সম্ভাবনাকে কাজে লাগানোর উদ্দেশ্যে অন্তত ১০ জন অর্থনীতিবিদ ও শিল্প বিনিয়োগ বিশেষজ্ঞ এবং ১১ জন শিল্পোদ্যোক্তাকে নিয়ে ২১ সদস্যের উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন কমিশন গঠন করা যেতে পারে। কমিশন সদস্যরা দেশের শিল্পাঞ্চলগুলো ঘুরে সরেজমিন পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে রিপোর্ট প্রদান ও প্রতিকারের সুপারিশগুলো পেশ করবেন। তবে সেই রিপোর্টের অপেক্ষা না করেই ব্যবসাবাণিজ্যের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের তিন-চারজন উপদেষ্টাকে সরাসরি সংকটগ্রস্ত শিল্পকারখানাগুলোর মালিক/মালিকগোষ্ঠীর সঙ্গে আলোচনা করে বিদ্যমান সমস্যার সমাধানের উদ্যোগ নিতে হবে।

শিল্প, বাণিজ্য, কৃষি ও প্রাণিসম্পদ এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সরাসরি মনোযোগ না পেলে শিল্পমালিকরা হতাশার মধ্যে ডুবে যাবেন। ইতোমধ্যে আনোয়ারুল আলম চৌধুরীর নেতৃত্বে বেশ কয়েকজন শিল্প উদ্যোক্তার একটি প্রতিনিধিদল বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুরকে শিল্পকারখানার সমস্যাগুলোর বিষয়ে বক্তব্য জানিয়ে এসেছেন। তাঁরা সরকারকে ‘শিল্প বাঁচানোর উদ্যোগ দ্বারা উপযুক্ত ব্যবস্থা করা অথবা তাঁদের প্রতিষ্ঠানগুলোর দায়দেনা থেকে মুক্তির জন্য সেফ এক্সিট’ দাবি করেছেন। সমস্যাগুলো জানেন দেশের অর্থনীতি ও শিল্প বিশেষজ্ঞ এবং সরকারের নেতারা। শিল্প খাতের সমস্যাগুলোর মধ্যে রয়েছে ব্যাংকঋণের সুদ ক্রমান্বয়ে বাড়ানো, গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানিসহ সব লজিস্টিক সাপোর্ট ব্যবস্থাপনায় সরকারের দায়দায়িত্ব এড়িয়ে চলা, ব্যাপক চাঁদাবাজি, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীসহ সব শ্রেণির আমলা ও কর্মচারীদের ‘ঘুষ-বাণিজ্য’ কর্তৃত্ববাদী সরকারের পতনের পরও না বদলানো, শিল্পের প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম এবং কাঁচামাল আমদানির পর্যাপ্ত বৈদেশিক মুদ্রার ব্যবস্থাপনায় চরম ব্যর্থতা আর নতুন দেশিবিদেশি বিনিয়োগকারীদের জন্য ‘ওয়ান স্টপ সার্ভিস’ বাস্তবায়নে অসাফল্য। ব্যবসায়ীদের রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনার ভুল পথ থেকেও সরে আসতে হবে। ব্যবসায়ীদের বড় পরিচয় তাঁরা দেশের উন্নয়নের কান্ডারি। তাঁরা কর্মসংস্থানের পথ রচনা করেন। কর্তৃত্ববাদী শাসনে তাঁরা বঞ্চনার শিকার হয়েছেন প্রত্যক্ষভাবে। ব্যবসাবান্ধব নীতি গ্রহণের মাধ্যমে সরকার ব্যবসায়ীদের উৎসাহিত করলে দেশ এগিয়ে যাবে। স্বস্তি আসবে জনমনে।

♦ লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

 

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে