শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

মব কর্তৃত্ব : গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির অবক্ষয়

সাঈদ খান
প্রিন্ট ভার্সন
মব কর্তৃত্ব : গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির অবক্ষয়

মব-কর্তৃত্ব গণতন্ত্রের মূল ভিত্তি- আইন, স্বাধীনতা এবং ন্যায়বিচারের ওপর আঘাত হানে, যা গণতান্ত্রিক সংস্কৃতির অবক্ষয়ের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ ও জনমতের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান করার পরিবর্তে, মব-কর্তৃত্ব অস্থিরতা ও ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করে। ফ্যাসিজম ঘরবাড়ি বা দালানে নয়, সিস্টেমে অবস্থান করে। স্বৈরাচার বা ফ্যাসিবাদকে আরেক স্বৈরাচারী বা ফ্যাসিবাদী কায়দায় মোকাবিলা কাম্য নয়। এ ধরনের ব্যবস্থার বিরুদ্ধে সর্বোচ্চ গণতান্ত্রিক পন্থায় লড়াই করতে হয়। এজন্য প্রয়োজন অন্তর্ভুক্তিমূলক গণতন্ত্র ও সংস্কৃতির, যা রাষ্ট্র ও সমাজের প্রতিটি স্তরে নির্মাণ করতে হবে।

মব (mob) শব্দটি লাতিন mobile vulgus থেকে এসেছে, যার মানে ‘চলন্ত জনতা’ বা ‘উত্তেজিত জনগণ’। ১৭ শতকের দিকে এর ব্যবহার শুরু হয়। এটি সাধারণত উত্তেজিত বা বিশৃঙ্খল জনসমাগম বোঝাতে ব্যবহৃত হয়, যখন তারা আইনি প্রক্রিয়া বা নিয়ম অগ্রাহ্য করে। মব কর্তৃত্ব বা জনরোষে মানুষ আইন ও সামাজিক কাঠামো উপেক্ষা করে নিজের হাতে ‘ন্যায়’ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করে, যা গণতান্ত্রিক পদ্ধতির বিরোধী। সাধারণত এটি ক্ষোভ, অশান্তি বা অবিচারের প্রতিক্রিয়া হিসেবে ঘটে। কখনো কখনো নির্দিষ্ট শ্রেণি বা গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে সহিংসতা সৃষ্টি হয়।  

মব জাস্টিস হলো এমন একটি পরিস্থিতি, যেখানে উত্তেজিত জনতা আইন নিজের হাতে তুলে নিয়ে অপরাধীকে শাস্তি দেয়, যা আইনানুগ বিচারপ্রক্রিয়ার পরিবর্তে ঘটে। এটি সাধারণত আইনের প্রতি অবিশ্বাস এবং দ্রুত প্রতিক্রিয়ার চাহিদার কারণে ঘটে। এর ফলে বেশির ভাগ সময়ই নিরীহ মানুষ এর শিকার হয়, যা ন্যায়বিচারের পরিপন্থি এবং সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। মব জাস্টিস গণতন্ত্রের অবক্ষয়ের একটি উদাহরণ, যেখানে প্রতিক্রিয়াশীল নাগরিক প্রক্রিয়া কার্যকরী হয়ে ওঠে। মবোক্র্যাসি এমন একটি পরিস্থিতি, যেখানে গণতান্ত্রিক পদ্ধতি বা আইন দুর্বল হয়ে যায় এবং জনতার উত্তেজনা বা ক্ষোভের ভিত্তিতে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়, যা আইনি প্রক্রিয়া ও ন্যায়বিচারের প্রতি শ্রদ্ধা ক্ষতিগ্রস্ত করে এবং সমাজে অরাজক পরিস্থিতি তৈরি করে, ফলে জনগণ সঠিক বিচার পাওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হয়।

প্রাচীন গ্রিস ও রোমে আনুষ্ঠানিক বিচারব্যবস্থা থাকলেও ‘মব বিচার’ প্রচলিত ছিল। এথেন্সে ‘অস্ট্রাকিজম’-এর মাধ্যমে গণতন্ত্রের জন্য হুমকি মনে করা ব্যক্তিদের নির্বাসিত করা হতো এবং রোমে স্বৈরাচারী শাসকদের উৎখাত বা হত্যা করা হতো। মধ্যযুগে বিচারব্যবস্থা ছিল সামন্ত প্রভুদের নিয়ন্ত্রণে। তবে সাধারণ মানুষ সন্দেহভাজন অপরাধীদের শাস্তি দিত, বিশেষ করে ডাইনিদের হত্যা করা ছিল সাধারণ ঘটনা। পরবর্তী সময়ে কেন্দ্রীভূত শাসন প্রতিষ্ঠিত হলেও জনসমক্ষে মৃত্যুদণ্ড ও ধর্মীয় সহিংসতা মব বিচারের রূপে টিকে ছিল।

১৮ শতকের ফরাসি বিপ্লবে ‘জনগণের আদালত’ ও গিলোটিন ব্যবহারের মাধ্যমে বিপ্লবের শত্রুদের শাস্তি দেওয়া হতো। রুশবিপ্লবেও মব বিচার ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পায়। যুক্তরাষ্ট্রে আইন প্রয়োগে দুর্বল থাকায় ‘ভিজিলেন্স কমিটি’ গঠিত হয়, যারা বিচার ছাড়াই শাস্তি দিত। গৃহযুদ্ধ-পরবর্তী দক্ষিণে শ্বেতাঙ্গ আধিপত্যবাদীদের ‘লিঞ্চিং’ ব্যাপক আকার ধারণ করে। ২০ শতকে ফ্যাসিবাদের উত্থানের সঙ্গে মব বিচারও বৃদ্ধি পায়। নাৎসি জার্মানির ‘ক্রিস্টালনাখট’ ছিল রাষ্ট্র-সমর্থিত সহিংসতার একটি নজির; যেখানে ইহুদিদের ওপর হামলা চালানো হয়। আধুনিক বিশ্বেও আরব বসন্ত, ক্যাপিটল হিল হামলা বা জার্মানিতে রাজনীতিকদের বিরুদ্ধে জনরোষ সহিংস রূপ নেয়।

বাংলাদেশেও বিভিন্ন সময় ‘মব বিচার’ স্বাধীনতা আন্দোলন, নব্বইয়ের স্বৈরাচার পতন থেকে সাম্প্রতিক সময় পর্যন্ত বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও ধর্মীয় ইস্যুতে মব সহিংসতা লক্ষণীয়। ২০১৩ সালে শাহবাগ আন্দোলন, ২০১৮ সালের নিরাপদ সড়ক আন্দোলন, ২০২০ সালের ধর্মীয় উত্তেজনা, ২০২১ সালে ভাস্কর্য বিতর্ক ও গণপরিবহন খাতে অনিয়মের প্রতিবাদ মব বিচারের রূপ নেয়। ৫ আগস্ট ২০২৪-এর ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুত্থানের পর ছয় মাস ধরে বিভিন্ন স্থানে মব ও বিক্ষোভ দেখা যায়। যা পরবর্তী সময়ে প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।

৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, রাতে ভারতে অবস্থানরত শেখ হাসিনার সোশ্যাল মিডিয়ায় বক্তব্য বা বিবৃতির প্রতিবাদে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বাড়ি ভেঙে ফেলা হলো। ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, ভোলা, নোয়াখালী, কুমিল্লা, নাটোর ও পিরোজপুরসহ বিভিন্ন শহরে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদের বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। এ প্রসঙ্গে অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ বলেছেন, ‘বাড়ি, চিহ্ন, প্রতীক ভেঙে রাগ দেখানো যায়, কিন্তু ফ্যাসিবাদ যায় না, বরং ফ্যাসিবাদের পুনরুৎপাদন হয়।’

বাম জোটের নেতারা বলেছেন, ২০২৪ সালের গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে গড়া গণতান্ত্রিক ও বৈষম্যমুক্ত সমাজের আকাক্সক্ষা সামনে রেখে সুষ্ঠু নির্বাচন প্রক্রিয়ায় অগ্রসর হওয়ার প্রচেষ্টা চলছে। তবে কিছু উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড পরিস্থিতি জটিল করছে। শেখ হাসিনা ও আওয়ামী লীগ বিদেশে বসে উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে, যা জনগণকে ক্ষুব্ধ করছে। ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িতে ভাঙচুর ও বুলডোজার ব্যবহার সরকারের নিষ্ক্রিয়তা প্রদর্শন করছে। যদি সরকার নীরব থাকে তাহলে গণ অভ্যুত্থানের চেতনা প্রশ্নবিদ্ধ করা হতে পারে। তারা সব গণতান্ত্রিক দল ও সচেতন মহলকে অপতৎপরতার বিরুদ্ধে সজাগ থাকার আহ্বান জানান এবং ফ্যাসিবাদী কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করার আহ্বান জানান।

ড. ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ঢাকার ফজলুল হক মুসলিম হলে ছাত্রদের হাতে এক ব্যক্তিকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনা মব জাস্টিসের ভয়াবহ উদাহরণ হয়ে দাঁড়ায়। তখনো জনগণ বলেছিল, এ ধরনের ঘটনা থামাতে হবে। কিন্তু সরকার তা থামাতে পারেনি; তবে চেষ্টা দেখা গেছে। এর ফলে শিক্ষকরা পদত্যাগে বাধ্য হয়েছেন, ধর্মীয় স্থাপনা ও মাজারে হামলা, হত্যা ও ধর্ষণের ঘটনা বেড়েছে। গণপিটুনি, ব্যক্তিকে ছিনিয়ে মেরে ফেলা ও পদত্যাগে বাধ্য করা- এগুলো সবই অন্যায় বা মব জাস্টিসেরই উদাহরণ।

ড. ইউনূস বলেছিলেন, শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য যে কোনো সহিংসতা ও বৈষম্যকে অগ্রহণযোগ্য। তথ্য উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম মন্তব্য করেছিলেন, নির্যাতনকারী ও সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে উত্তেজিত মব নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হবে। শিক্ষার্থীদেরও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে, কারণ মব জাস্টিস কখনো সমাধান আনবে না। আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছিলেন, ঢাবি ও জাবিতে যে মব জাস্টিসের ঘটনা ঘটেছে, সে ঘটনায় সরকার মর্মাহত। এ ধরনের বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে এবং মব জাস্টিস দমনে কঠোর অবস্থানে থাকবে অন্তর্বর্তী সরকার।

সে কথা কতটুকু রেখেছে সরকার! মবের কর্তৃত্ব রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সামাজিক শক্তির মাধ্যমে তৈরি হয়, যার মাধ্যমে জনতাকে তাদের স্বার্থে ব্যবহার করা হয়। রাষ্ট্র, আইনশৃঙ্খলা বাহিনী, ধর্মীয় গোষ্ঠী, ব্যবসায়ী এবং গণমাধ্যম এ কর্তৃত্ব তৈরিতে সাহায্য করে। সোশ্যাল মিডিয়া ও প্রচারণার মাধ্যমে মব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক আন্দোলনে প্রভাব ফেলে। মব সংস্কৃতি থেকে বেরিয়ে আসা অত্যন্ত জরুরি। মব জাস্টিসের বিরুদ্ধে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং সমালোচনামূলক চিন্তা উৎসাহিত করা প্রয়োজন। শিক্ষাব্যবস্থায় বিশ্লেষণধর্মী চিন্তা ও গুজব সম্পর্কে সতর্কতা শেখানো উচিত। ডিজিটাল লিটারেসি ও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভুয়া তথ্য শনাক্ত করার প্রশিক্ষণও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।

আইনের কঠোর প্রয়োগ, সুশাসন এবং গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানের প্রতি জনগণের আস্থা পুনরুদ্ধার করতে হবে। পুলিশ বাহিনীকে শক্তিশালী ও দক্ষ করে অপরাধীদের দ্রুত আটকানোর ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি গুজব প্রতিরোধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে। পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমে নজরদারি বাড়ানো উচিত। জনসাধারণের মধ্যে আইনি সচেতনতা বৃদ্ধি এবং নৈতিক শিক্ষার প্রচার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, যাতে মানুষ বুঝতে পারে যে আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়া অনৈতিক। সরকারের উচিত, মব জাস্টিসের বিরুদ্ধে শক্ত পদক্ষেপ নেওয়া।

দেশের চলমান পরিস্থিতিতে বিএনপি এক বিবৃতিতে বলেছে, অন্তর্বর্তী সরকার পলাতক ফ্যাসিস্ট এবং তাদের দোসরদের আইনের আওতায় আনতে এখনো যথেষ্ট সাফল্য দেখাতে পারেনি। ফলে অনেকেই বেআইনি কর্মকাণ্ডে উৎসাহিত হচ্ছে। সরকারের কাছে জনগণের প্রত্যাশা আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা, কিন্তু ‘মব কালচার’ ও প্রশাসনিক অব্যবস্থাপনা বেড়ে গেছে। সরকারের দায়িত্ব ছাত্র-জনতার গণ অভ্যুত্থানের শহীদদের সহায়তা, পলাতক নেতাদের দ্রুত বিচার এবং গণতন্ত্র ও মানবাধিকার নিশ্চিত করা। ফ্যাসিবাদী আদর্শের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক ঐক্য গড়ে তোলা প্রয়োজন এবং দ্রুত নির্বাচনের আয়োজন করা সরকারের প্রধান দায়িত্ব।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে