শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

চাই জাতীয় ভাষানীতি

ড. মাহরুফ চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
চাই জাতীয় ভাষানীতি

প্রতি বছর ফেব্রুয়ারি মাস এলেই বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষের মাতৃভাষা বাংলাকে ঘিরে রাষ্ট্রীয় পরিমন্ডলে জাতির আবেগ এবং উৎসবের যে পরিবেশ তৈরি হয়, তা নিঃসন্দেহে আমাদের ভাষাপ্রেমের এক বিশেষ বহিঃপ্রকাশ। এই মাস আমাদের ইতিহাসে একটি গভীর সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক অধ্যায়ের কথা স্মরণ করিয়ে দেয়, আর সেটা হলো ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন। মাতৃভাষা বাংলাকে রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা দেওয়ার দাবিতে অকুতোভয় তরুণরা অকাতরে প্রাণ দিয়েছিলেন। এই রক্তস্নাত সংগ্রাম শুধু ভাষার অধিকারের প্রশ্নই নয়, বরং আমাদের স্বাধিকার আন্দোলনের প্রাথমিক সোপান হিসেবেও কাজ করেছিল। এই ভাষা আন্দোলন আমাদের মনে করিয়ে দেয়, ভাষার জন্য পূর্বসূরিদের আত্মত্যাগ কেবল একটি ঐতিহাসিক ঘটনা নয়; এটি বাংলাদেশি হিসেবে জাতীয় পরিচয়ের ভিত্তি রচনার সংগ্রামের মূল চালিকাশক্তিও। কিন্তু সময়ের আবর্তে একটি গভীর প্রশ্নও উঁকি মারে মনে, আমরা কি সত্যিই ভাষা আন্দোলনের চেতনার প্রকৃত অর্থ উপলব্ধি করতে পেরেছি? এই প্রশ্নটি শুধু ভাষাশহীদদের স্মরণে সীমাবদ্ধ নয়; বরং এটি আমাদের সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং রাষ্ট্রীয় অবস্থানে ভাষা আন্দোলনের অন্তর্নিহিত তাৎপর্য প্রতিফলনের আহ্বান জানায়।

চাই জাতীয় ভাষানীতিফেব্রুয়ারি এলে আমরা বাংলা ভাষার প্রতি ভালোবাসার যে প্রকাশ ঘটাই, তা কি কেবল আনুষ্ঠানিকতা ও স্মারক অনুষ্ঠানের মধ্যেই সীমাবদ্ধ? না কি এ ভালোবাসার প্রতিফলন আমাদের দৈনন্দিন জীবন ও জাতীয় পর্যায়ে নীতিনির্ধারণে দৃশ্যমান? দুঃখজনক হলেও সত্য, স্বাধীনতার অর্ধশতাব্দী পেরিয়ে যাওয়ার পরও আমরা একটি সুসংগঠিত ও কার্যকর ভাষানীতি প্রণয়নে ব্যর্থ হয়েছি। এর ফলে বাংলা ভাষা আজও শিক্ষাব্যবস্থা, প্রশাসন, বিচারিক কার্যক্রম এবং প্রযুক্তির মতো গুরুত্বপূর্ণ ক্ষেত্রগুলোতে প্রাপ্য মর্যাদা লাভে সক্ষম হয়নি। জাতীয় শিক্ষানীতিতে মাতৃভাষার অবস্থানকে যথাযথভাবে প্রতিষ্ঠা করা যায়নি, যা শিক্ষার্থীদের মধ্যে তাদের ভাষা এবং সংস্কৃতির প্রতি গভীর সংযোগ গড়ে তুলতে ব্যর্থ হয়েছে। ভাষানীতির অনুপস্থিতি শুধু ভাষার ব্যবহারকে সামাজিক-সাংস্কৃতিক পরিমন্ডলে সীমাবদ্ধ করে রাখেনি, এটি আমাদের জাতীয় পরিচয় এবং স্বকীয়তার শিকড়েও আঘাত হেনেছে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় বাংলার প্রয়োগ অত্যন্ত সীমিত, যা জ্ঞানের প্রসারে একটি বড় প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেছে। প্রশাসনিক ও বিচারিক কর্মকান্ডে বাংলা এখনো প্রান্তিক যা ভাষা আন্দোলন ও স্বাধীনতার মূল চেতনার সঙ্গে সাংঘর্ষিক। রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে বাংলা ভাষার এই উপেক্ষা শুধু একটি নীতিগত ব্যর্থতা নয়, বরং এটি আমাদের জাতীয় সত্তার ওপর গভীর ও দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব ফেলছে।

রাষ্ট্রভাষা হিসেবে বাংলা ভাষার যথাযথ মর্যাদা না দেওয়ার কারণ কী? স্বাধীনতা-পরবর্তী প্রথম দশকে সর্বস্তরে বাংলা ভাষার প্রচলন তুলনামূলকভাবে শক্তিশালী থাকলেও, সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই অগ্রগতি থমকে গেছে। একদিকে ঔপনিবেশিক উত্তরাধিকার ও অপরদিকে বৈশ্বিক অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক প্রভাবের ফলে ইংরেজি ভাষার প্রতি প্রবল ঝোঁক দেখা দিয়েছে, যা বাংলা ভাষার অবস্থানকে ক্রমশ পেছনে ঠেলে দিচ্ছে। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে নতুন এক মিশ্র ভাষার প্রবণতা; যাকে অনেকেই ‘ডিজুস ভাষা’ এবং ‘বাংলিশ’ বলে থাকে। এই সংমিশ্রণ একদিকে ভাষার সহজাত সৌন্দর্য এবং বিশুদ্ধতা ক্ষুণœ করছে, অন্যদিকে সাংস্কৃতিক বিকৃতি তৈরি করছে। বাংলাদেশের সংবিধানে বাংলা ভাষার প্রাধান্য সুনিশ্চিত করার কথা বলা হলেও, এর বাস্তবায়ন আজও অপূর্ণ। প্রাতিষ্ঠানিক পর্যায়ে ইংরেজির অগ্রাধিকার এবং বাংলার প্রতি উদাসীনতা আমাদের সাংস্কৃতিক পরিচয়ের দুর্বলতার দিকে ইঙ্গিত করে। ব্যবসাবাণিজ্য, উচ্চশিক্ষা এবং প্রযুক্তিগত গবেষণায় বাংলা ভাষার অনুপস্থিতি প্রমাণ করে যে আমরা এখনো ভাষার মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় আত্মবিশ্বাসী হতে পারিনি।

এই সমস্যার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো সাংস্কৃতিক ও মনস্তাত্ত্বিক উপনিবেশবাদ। ২০০ বছরের মতো ব্রিটিশ শাসনের অধীনে আমাদের ভাষা, সংস্কৃতি ও চিন্তাভাবনায় এবং জীবনদর্শনে যে প্রভাব পড়েছিল, স্বাধীনতার পরও আমরা সেই প্রবণতা থেকে পুরোপুরি মুক্ত হতে পারিনি। ইংরেজির প্রতি এই পক্ষপাতিত্ব ও নির্ভরশীলতা একটি মানসিক শৃঙ্খল হিসেবে কাজ করছে, যা বাংলা ভাষার প্রচার ও প্রসারের পথে প্রধান অন্তরায়।

জাতীয় ভাষানীতির ক্ষেত্রে বিশ্বের অনেক দেশ অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। নিজেদের ভাষার মর্যাদা রক্ষায় তারা শুধু আইন প্রণয়নই করেনি, বরং সেগুলোর কঠোর বাস্তবায়ন নিশ্চিত করেছে। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, ফ্রান্স তাদের মাতৃভাষার বিশুদ্ধতা রক্ষার জন্য ১৯৯৪ সালে ‘টোবন আইন’ (টোবন ল) প্রণয়ন করে, যা সরকারি নথি, বিজ্ঞাপন এবং শিক্ষাব্যবস্থায় ফরাসি ভাষার বাধ্যতামূলক ব্যবহার নিশ্চিত করেছে। এ ধরনের পদক্ষেপ কেবল তাদের ভাষার সুরক্ষা নয়, বরং জাতীয় পরিচয়, ঐক্য এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণে কার্যকর ভূমিকা রেখেছে। আরও বিস্ময়কর উদাহরণ হলো হিব্রু ভাষার পুনর্জাগরণ। একসময়ের প্রায় মৃত ভাষা হিসেবে চিহ্নিত হিব্রু, ইহুদিদের জাতীয় ঐক্যের প্রতীক হয়ে উঠেছে। এটি সম্ভব হয়েছে তাদের দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা এবং হিব্রু ভাষাকে জাতীয় জীবনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হিসেবে প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে। মৃতপ্রায় হিব্রুর পুনর্জীবন প্রমাণ করে, সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা ও ভাষার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা একটি ভাষার ভাগ্যকে বদলে দিতে পারে। কিন্তু আমরা, যারা মাতৃভাষায় কথা বলার অধিকার আদায়ের জন্য রক্ত দিয়েছি, সেই গৌরবময় ইতিহাসের উত্তরাধিকারী হয়ে স্বাধীনতার ৫৩ বছর পরেও আমাদের মাতৃভাষা বাংলাকে সঠিকভাবে জাতীয় জীবনের কেন্দ্রে স্থাপন করতে পারিনি।

ভাষা একটি জাতির শিক্ষা, সংস্কৃতি এবং স্বকীয়তার ধারক ও বাহক। তাই যে কোনো স্বাধীন রাষ্ট্রের উন্নয়ন ও অগ্রগতির জন্য সুস্পষ্ট ভাষানীতি অপরিহার্য। ভাষা কেবল যোগাযোগের মাধ্যম নয়; এটি একটি জাতির চিন্তাচেতনা, সৃজনশীলতা এবং ভবিষ্যৎ পরিকল্পনার ভিত্তি। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর লেখায় মাতৃভাষার ব্যবহারের ওপর বারবার জোর দিয়েছেন। তাঁর বক্তব্য, ‘স্বভাষায় শিক্ষার মূলভিত্তি স্থাপন করিয়াই দেশের স্থায়ী উন্নতি’, এই সত্যকে প্রতিফলিত করে যে শিক্ষার মাধ্যমে একটি জাতি কেবল জ্ঞান অর্জন করে না, বরং আত্মপরিচয়ের শিকড়কেও দৃঢ় করে। আন্তর্জাতিক গবেষণাগুলোও দেখায় যে শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে মাতৃভাষা ব্যবহৃত হলে শিক্ষার্থীরা জ্ঞানার্জনে অধিক সক্ষম হয়। তাই ইউনেস্কো বহুবার উল্লেখ করেছে, প্রাথমিক শিক্ষা মাতৃভাষায় দেওয়া হলে শিশুরা নিজেদের ভাষায় চিন্তা করতে শিখে, যা তাদের সৃজনশীলতা ও সমস্যা সমাধানের দক্ষতাকে বাড়িয়ে তোলে। অথচ আমাদের ভাষার মর্যাদা এখনো জাতীয় পর্যায়ে নীতিনির্ধারণী স্তরে অবহেলিত। এমনকি উচ্চশিক্ষা, প্রশাসন, বিচারিক কার্যক্রম এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলার স্থান নিশ্চিত করার ব্যাপারে কার্যকর কোনো উদ্যোগ দেখা যায়নি। এই তুলনাগুলো আমাদের জন্য এক গভীর আত্মসমীক্ষার আহ্বান। ফরাসি ও ইহুদিদের মতো জাতিগুলো তাদের ভাষাকে কেবল একটি যোগাযোগের মাধ্যম নয়, বরং জাতীয় চেতনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত করেছে। অথচ আমরা, যারা ভাষার জন্য জীবন উৎসর্গ করেছি, কেন এখনো এ লক্ষ্য অর্জনে পিছিয়ে আছি? বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে মাতৃভাষার উন্নয়ন ও সংরক্ষণ নিশ্চিত করার জন্য একটি সুস্পষ্ট ভাষানীতি অপরিহার্য। কিন্তু আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় এখনো বাংলা ভাষার প্রাধান্য সঠিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে বাংলার সীমিত প্রয়োগ আমাদের জ্ঞানভান্ডারকে শুধু সংকুচিতই করছে না, বরং এটি ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য এক ধরনের সাংস্কৃতিক বিচ্ছিন্নতাও সৃষ্টি করছে। রবীন্দ্রনাথের তত্ত্ব আমাদের একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা দেয়- যে জাতি মাতৃভাষার ওপর ভিত্তি করে শিক্ষার নীতি গড়ে তুলতে পারে, সেই জাতিই কেবল টেকসই উন্নয়নের পথ ধরে এগিয়ে যেতে পারে। তাই বাংলাকে শিক্ষার মাধ্যমে এবং প্রশাসনিক স্তরে আরও জোরালোভাবে প্রতিষ্ঠা করা আজ সময়ের দাবি। বর্তমান প্রেক্ষাপটে রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে বাংলা ভাষার সর্বোচ্চ ব্যবহার, উন্নয়ন ও সংরক্ষণে যে পদক্ষেপগুলো নেওয়া উচিত, তা নিয়ে কিছু সুস্পষ্ট প্রস্তাবনা এখানে তুলে ধরা হলো :

১. শিক্ষা ও প্রশাসনের সর্বস্তরে বাংলার ব্যবহার নিশ্চিত করতে হবে। সেই লক্ষ্যে পৌঁছাতে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে শিক্ষার প্রতিটি স্তরে এবং প্রশাসনিক কার্যক্রমে বাংলার বাধ্যতামূলক ব্যবহার নিশ্চিত করা আবশ্যক। এই পদক্ষেপটি হবে ভাষার মর্যাদা প্রতিষ্ঠার প্রথম ধাপ। বিচার বিভাগে বাংলা ভাষার কার্যকর প্রয়োগ আরও জোরদার করতে হবে, যেন আইন ও বিচারব্যবস্থার সব দিক সাধারণ মানুষের কাছে আরও গ্রহণযোগ্য ও সহজবোধ্য হয়।

২. রাষ্ট্রের সর্বস্তরে বাংলা ভাষার প্রয়োগে আইন প্রণয়ন ও তা বাস্তবায়ন করতে হবে। বাংলা ভাষার ব্যবহার নিশ্চিত করতে কঠোর আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ অপরিহার্য। এ লক্ষ্যে একটি বিশেষ আইন প্রণয়ন করা যেতে পারে, যা শিক্ষা, প্রশাসন, ব্যবসাবাণিজ্য, বিচারিক কার্যক্রম এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে বাংলার প্রয়োগ বাধ্যতামূলক করবে। এই আইন শুধু নির্দেশনার মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না; বরং তার কার্যকরী বাস্তবায়ন পর্যবেক্ষণের জন্য একটি পৃথক সংস্থাও গঠন করা যেতে পারে।

৩. জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ভাষাকেন্দ্রিক সাংস্কৃতিক পরিচয়ের পুনরুজ্জীবন করতে হবে। বাংলাদেশি জাতীয়তার ভৌগোলিক ও রাজনৈতিক আত্মপরিচয়ের পাশাপাশি বাঙালির সাংস্কৃতিক পরিচয়ের স্বকীয়তাকে পুনরুজ্জীবিত করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। গণমাধ্যম, সাহিত্য, সংগীত এবং চলচ্চিত্রে বাংলা ভাষার ব্যবহার বাড়ানোর জন্য পরিকল্পিত উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও ডিজিটাল পাটাতনে বাংলা ভাষার সৃজনশীল ব্যবহারে উৎসাহ দিতে নীতিগত সহায়তা বাড়ানো প্রয়োজন।

৪. গবেষণা ও প্রযুক্তিতে বাংলার ব্যবহার ব্যাপকভাবে উৎসাহিত করতে হবে যাতে জ্ঞানবিজ্ঞানের অগ্রগতির সঙ্গে ভাষার সমৃদ্ধি নিশ্চিত করা যায়। বাংলা ভাষার ব্যাপক ব্যবহার ও উন্নয়নে গবেষণা এবং প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়াতে বিশেষ উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। উচ্চশিক্ষায় বাংলায় গবেষণার সুযোগ বৃদ্ধি করা জরুরি, যা শুধু জ্ঞানার্জন নয়, ভাষার গভীরতর প্রসারেও সহায়ক হবে। বাংলা ভাষার প্রযুক্তিগত সমৃদ্ধি নিশ্চিত করতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) এবং যান্ত্রিক শিখন (মেশিন লার্নিং) প্রযুক্তিকে কাজে লাগানো যেতে পারে। আর সেই লক্ষ্যে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটসহ দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভাষা ইনস্টিটিউটগুলোকে সমন্বিতভাবে কাজ করার একটি জাতীয় পরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়ন করা প্রয়োজন।

বায়ান্নের একুশের ভাষা আন্দোলনের চেতনা শুধু ফেব্রুয়ারি মাসের আবেগ এবং আনুষ্ঠানিকতার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলে চলবে না। এটি আমাদের জাতীয় উন্নয়ন ও সাংস্কৃতিক সমৃদ্ধির একটি সর্বজনীন এবং টেকসই ভিত্তি হিসেবে কাজ করতে হবে। ভাষা আন্দোলনের মূল চেতনা কেবল ভাষার অধিকারে সীমিত নয়; এটি আমাদের স্বাধীনতা, স্বকীয়তা, সংস্কৃতি এবং জাতীয় আত্মপরিচয়ের প্রতীক। তাই আমাদের রক্তঝরা ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস শুধু জাতীয় গৌরবগাথা নয়; এটি একটি বিশেষ দায়িত্বেরও ইঙ্গিতবহ। সেই দায়িত্ব হলো বাংলাকে শিক্ষা, প্রশাসন, প্রযুক্তি এবং প্রাত্যহিক সাংস্কৃতিক পরিসরে তার প্রকৃত মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করা। ভবিষ্যৎ প্রজন্ম যেন এই গৌরবময় ইতিহাসকে শুধু স্মরণই না করে, বরং তা থেকে অনুপ্রাণিত হয়ে জাতীয় জীবনের প্রতিটি স্তরে বাংলা ভাষার ব্যবহারকে আরও সমৃদ্ধ ও প্রসারিত করে। আমাদের মনে রাখতে হবে, বাংলা ভাষার মর্যাদা রক্ষা এবং এর যথাযথ সংরক্ষণ কেবল রাষ্ট্রের একার দায়িত্ব নয়; আমাদের সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমেই তা সম্ভব হবে। তাই আসুন, আমরা সবাই মিলে ভাষা আন্দোলনের চেতনাকে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে ছড়িয়ে দিই, যেন বাংলা ভাষা কেবল আমাদের অতীতের অহংকার বা স্মৃতিকাতরতা না হয়ে রাষ্ট্রীয় পরিমন্ডলে ভবিষ্যতের উন্নয়ন, সমৃদ্ধি ও ঐক্যের ভিত্তি হয়ে ওঠে।

♦ লেখক : ভিজিটিং ফ্যাকাল্টি, ইউনিভার্সিটি অব রোহ্যাম্পটন, যুক্তরাজ্য 

Email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে