শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

বইমেলা ও সিজার-ক্লিওপেট্রা উপাখ্যান

সাইফুর রহমান
প্রিন্ট ভার্সন
বইমেলা ও সিজার-ক্লিওপেট্রা উপাখ্যান

একজন মানুষের জীবনে তিনটি জিনিস প্রয়োজন বই, বই এবং বই- এ উক্তিটি করেছিলেন বিশ্ববরেণ্য রুশ লেখক লিও তলস্তয়। সচেতন মানুষমাত্রই অবগত আছেন তাঁর এই উক্তিটি বর্তমান সময়ে কতটা প্রণিধানযোগ্য। বইয়ের কথা উঠলে প্রসঙ্গক্রমেই চলে আসে বইমেলার কথা। বইমেলা নিঃসন্দেহে আমাদের জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একটি অনুষঙ্গ। কারণ এ উৎসবটি মানুষের মনে সাধারণত বই পড়ার গুরুত্ব ও আগ্রহ জাগ্রত করে। একই সঙ্গে বই পঠনে পাঠকের হৃদয়ে প্রোথিত হয় জ্ঞানের আলো। ফরাসি দার্শনিক জ্যাঁক দারিদা যথার্থই বলেছেন, ‘একটি ভালো বই পড়া মানে হচ্ছে বিগত শতাব্দীর মহৎ লেখকের সঙ্গে আলাপ করা।’ বই পড়ার গুরুত্ব যে কতটুকু সেটি ইতিহাসের আলোকে দু-একটি ঘটনার মাধ্যমে অনুধাবন করা যেতে পারে। বড় বড় সাহিত্যিক, দার্শনিক, বিজ্ঞানী, বুদ্ধিজীবী মাথা গুঁজে বই পড়বেন, সেটা অতি স্বাভাবিক বিষয়। কিন্তু যখন রাজাগজা, সম্রাট, বণিক ও রাজনীতিবিদরা গুরুত্বের সঙ্গে গ্রন্থ পাঠ করেন তখন বুঝতে হবে বইয়ের মধ্যেই নিহিত আছে পৃথিবীর প্রায় সব সমস্যার সমাধান। দিগি¦জয়ী আলেকজান্ডার ছিলেন একজন নিবিষ্ট পাঠক। প্রাতঃস্মরণীয় দার্শনিক এরিস্টটল ছিলেন তাঁর শিক্ষক, সে কারণেই বোধ করি বইয়ের গুরুত্ব তিনি কিশোর বয়সেই উপলব্ধি করেছিলেন। আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট জীবনে বহু বই পড়েছেন। কী কী বই পড়েছেন তিনি সে বিষয় নিয়ে পৃথক একটি প্রবন্ধ লেখা যেতে পারে। তবে যে বইটা তিনি বারবার পড়তেন, সেটা ছিল হোমারের ‘ইলিয়াড’। আলেকজান্ডার পারস্য জয় করেছিলেন ৩৩৪ খ্রিস্টপূর্বে। তো হয়েছে কী, যেদিন ভোরে পারস্য সম্রাট দারিয়াসের সঙ্গে যুদ্ধ শুরু হওয়ার কথা সেদিন সকালে পারমিনিয়ন নামে তাঁর এক সেনাপতি আলেকজান্ডারের তাঁবুতে গিয়ে দেখতে পেলেন যে তিনি গভীর ঘুমে আচ্ছন্ন। পারমিনিয়ন তাঁকে ডেকে তুলে বললেন, ‘একি আলেকজান্ডার, তুমি দেখছি নিশ্চিন্ত মনে ঘুমাচ্ছ। অথচ দুশ্চিন্তায় সারা রাত আমাদের ঘুম নেই!’ পারমিনিয়নের কথার প্রতি উত্তরে আলেকজান্ডার মৃদু হেসে বললেন, ‘এ যুদ্ধে জয় আমাদের সুনিশ্চিত।’ পারমিনিয়ন বললেন, ‘সেটা কীভাবে? পারস্যের আড়াই লাখ সৈন্যের বিরুদ্ধে আমাদের সৈন্যসংখ্যা মাত্র ৫০ হাজার।’ আলেকজান্ডার অম্লান বদনে বললেন, ‘ইলিয়াডের সব যুদ্ধকৌশল আমার মুখস্থ। পারস্য সম্রাট দারিয়াস নিশ্চয়ই হোমারের ইলিয়াড পড়েনি।’

সম্রাট দারিয়াসের পরিত্যক্ত শিবির ও অঞ্চল থেকে যেসব মহামূল্যবান জিনিসপত্র আনা হয়েছিল তার মধ্যে একটি অদ্ভুত সুন্দর ছোট বাক্সও ছিল। তিনি তাঁর সতীর্থদের জিজ্ঞেস করলেন, এর মধ্যে কী উপযুক্ত জিনিস রাখা যেতে পারে। বিভিন্ন জিনিসপত্রের নাম প্রস্তাব করা হলো। কিন্তু তিনি বললেন যে মহাকাব্য ইলিয়াডই হচ্ছে প্রকৃত উপযুক্ত বস্তু যা এর মধ্যে রাখা সবচেয়ে উত্তম হবে। ইতিহাসবিদরা মনে করেন আলেকজান্ডারের যুদ্ধ পরিচালনার বিষয়ে মহাকবি হোমারের এ মহাকাব্যটি সাহায্য করেছিল।

মুঘল সম্রাট বাবর, হুমায়ুন ও আকবর- এরা সবাই বই পড়তেন। আকবর ছিলেন অক্ষরজ্ঞানহীন, তবু উপলব্ধি করেছিলেন বইয়ের গুরুত্ব। তিনি জানতেন রাষ্ট্র চালাতে জ্ঞানের বিকল্প নেই। এ জন্য তাঁর সংগ্রহশালায় ছিল প্রায় ২৪ হাজার বই। তিনি নিজে পড়তে জানতেন না বলে অন্যকে দিয়ে পড়াতেন আর নিজে শুনতেন বইয়ের ভিতরকার সেসব মর্মকথা। সম্রাট হুমায়ুনও বই পড়তে ভীষণ ভালোবাসতেন। তাঁর জীবনের সবচেয়ে প্রধান শত্রু শেরশাহ যখন তাঁকে তাড়া করে ফিরছেন বিশাল সৈন্যবহর নিয়ে, তখনো তিনি বই পড়া থেকে নিজেকে বিরত রাখেননি। হাতির পিঠে ছিল তাঁর চলন্ত গ্রন্থাগার। তিনি যেখানেই যান সঙ্গে থাকে তাঁর বইয়ের সংগ্রহশালা। তাঁর ধারণা বই দুঃসময়ে তাঁকে শক্তি ও প্রেরণা জোগাবে। বই থেকেই তিনি পেতে পারেন আত্মরক্ষা ও বিজয়ের সূত্র। ফরাসি সম্রাট নেপোলিয়নেরও ছিল বইয়ের দারুণ নেশা। ভালোবাসতেন সোনার কৌটো থেকে নস্যি নিতে। গরম জলে স্নান করতে আর পছন্দ করতেন ফরাসি এসেন্স। একই সঙ্গে দুরন্ত নেশা ছিল বই পড়ার। সতীর্থরা যখন সুরা আর সুন্দরী নারী আসক্তে মত্ত, তখন কর্সিকা দ্বীপ থেকে আগত অর্ধ ফরাসি ও অর্ধ ইতালিয়ান এ কিশোরটি ডুবে যেতেন বইয়ের মধ্যে। একবার তিনি ফ্রান্স থেকে মিসরে যাচ্ছিলেন যুদ্ধাভিযানে। বেশ কটি জাহাজে তাঁর সৈন্যসামন্ত, সঙ্গে জাহাজ বোঝাই বই। হঠাৎ আকাশ ভেঙে ঝড় উঠল। সমুদ্রে দৈত্যাকৃতির বড় বড় ঢেউ আছড়ে পড়তে লাগল জাহাজে। জাহাজগুলো যেন তখন কলার মোচার মতো অসহায় ও ছন্নছাড়া হয়ে ভাসছে সমুদ্রে। মাঝিমাল্লাদের মধ্যে কেউ কেউ ছুটে এলেন নেপোলিয়নের কাছে, এমন বিপদে কী করণীয় সেটা জানতে। তারা দেখতে পেলেন এমন বিপদেও লণ্ঠন সামনে রেখে একাগ্রচিত্তে বই পাঠে নিমগ্ন নেপোলিয়ন। তারা চেঁচিয়ে বলতে লাগলেন, ‘মহামান্য সম্রাট আমাদের জাহাজগুলো সব ডুবতে চলেছে। এ মুহূর্তে আমাদের কী করণীয় দয়া করে পরামর্শ দিন।’ নেপোলিয়ন ঈষৎ হেসে বললেন, ‘বইয়ের মধ্যে আমি সেই উত্তরটাই খুঁজে পাওয়ার চেষ্টা করছি, যা এ মুহূর্তে আমাদের বাঁচার জন্য প্রয়োজন।’ তারপর দীর্ঘ নিঃশ্বাস ছেড়ে বললেন, ‘দেখ যা কিছু ঘটছে সবই প্রাকৃতিক। এখানে আমাদের কারোরই কিছু করার নেই। ঝড় থেমে গেলে সমুদ্র এমনিতেই শান্ত হয়ে যাবে। তাহলেই আমরা বাঁচতে পারব।’

এবার বইমেলা প্রসঙ্গে আসা যাক। আমাদের একটি বিষয় মনে রাখতে হবে, আমাদের এ উপমহাদেশে বইমেলার সংস্কৃতি খুব একটা পুরোনো নয়। এমনকি সমগ্র পৃথিবীতেই বইমেলার সংস্কৃতি খুব একটা বেশি দিনের নয়। এর প্রধান কারণ ১৫ শতকে মুদ্রণযন্ত্র আবিষ্কারের আগে বই সাধারণত পশুর চামড়া, প্যাপিরাসপাতা কিংবা পাথরের ফলক প্রভৃতি জিনিসপত্রে লেখা হতো এ জন্য বই সে সময় এতটা সুলভ ছিল না। কিন্তু ১৪৫০ সালে জার্মান আবিষ্কারক জোহানেস গুটেনবার্গ মুদ্রণযন্ত্র আবিষ্কার করার ফলে মুদ্রণশিল্পে অভূতপূর্ব পরিবর্তন আসে। পরবর্তীকালে ছাপা হতে থাকে লাখ লাখ বই। ভারতবর্ষে মুদ্রণযন্ত্রের আগমন ঘটে পর্তুগিজ নাবিক ভাস্কো দা গামার হাত ধরে। তিনি ১৫০২ সালে তাঁর দ্বিতীয় দফা ভারত অভিযানের সময় সঙ্গে করে নিয়ে আসেন জার্মানদের আবিষ্কৃত মুদ্রণযন্ত্র।

ভারতীয় উপমহাদেশে বাণিজ্যিকভাবে বই ও সংবাদপত্র প্রকাশের জন্য গোয়াতে ছাপাখানা স্থাপন করেন পর্তুগিজরা ১৫৫৬ সালে। বঙ্গে ছাপাখানা স্থাপিত হতে লেগে যায় আরও ২০০ বছর। ১৭৭৮ সালে কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হলো ছাপাখানা। ঢাকায় প্রথম মুদ্রণযন্ত্র স্থাপিত হয় ১৮৪৮ সালে। তবে পূর্ববঙ্গ বা বর্তমানের বাংলাদেশে সৃজনশীল প্রকাশনার যাত্রা শুরু হয়েছিল ১৮৬০ সালে দীনবন্ধু মিত্রের নীলদর্পণ নাটকটি প্রকাশের মধ্য দিয়ে। বাংলাদেশের অমর একুশে বইমেলা সম্পর্কে বলতে গেলে বলতে হয় বাংলাদেশে বইমেলার বীজ বপন করা হয় ১৯৬৫ সালে। এটি শুরু হয় খুব ছোট্ট পরিসরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরিতে। ১৯৭২ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি চিত্তরঞ্জন সাহা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সংলগ্ন বর্ধমান হাউস প্রাঙ্গণে বটতলায় এক টুকরো চটের ওপর কলকাতা থেকে আনা ৩২টি বই সাজিয়ে বইমেলার গোড়া পত্তন করেন। এ ৩২টি বই ছিল চিত্তরঞ্জন সাহা প্রতিষ্ঠিত স্বাধীন বাংলা সাহিত্য পরিষদ (বর্তমান মুক্তধারা প্রকাশনী) থেকে প্রকাশিত বাংলাদেশি শরণার্থী লেখকদের লেখা বই।

এ বইগুলো স্বাধীন বাংলাদেশের প্রকাশনা শিল্পের প্রথম অবদান। ১৯৭২ থেকে ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত তিনি একাই বইমেলা চালিয়ে যান। ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দে অন্যরা অনুপ্রাণিত হন। ১৯৭৮ খ্রিস্টাব্দে বাংলা একাডেমির তৎকালীন মহাপরিচালক আশরাফ সিদ্দিকী বাংলা একাডেমিকে মেলার সঙ্গে সরাসরি সম্পৃক্ত করেন। ১৯৭৯ খ্রিস্টাব্দে মেলার সঙ্গে যুক্ত হয় বাংলাদেশ পুস্তক বিক্রেতা ও প্রকাশক সমিতি; এ সংস্থাটিও প্রতিষ্ঠা করেছিলেন চিত্তরঞ্জন সাহা। ১৯৮৩ সালে কাজী মুহম্মদ মনজুরে মওলা বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক হিসেবে বাংলা একাডেমিতে প্রথম অমর একুশে গ্রন্থমেলার আয়োজনে প্রভূত অবদান রেখেছিলেন। কিন্তু স্বৈরাচারী এরশাদ সরকারের বিরুদ্ধে শিক্ষা ভবনের সামনে ছাত্রদের বিক্ষোভ মিছিলে ট্রাক তুলে দিলে দুজন ছাত্র নিহত হন। ওই মর্মান্তিক ঘটনার পর সেই বছর আর বইমেলা করা সম্ভব হয়নি। ১৯৮৪ সালে সাড়ম্বরে বর্তমানের অমর একুশে গ্রন্থমেলার সূচনা হয়। সেই ৩২টি বইয়ের ক্ষুদ্র মেলা কালানুক্রমে বাঙালির সবচেয়ে স্বনামধন্য বইমেলায় পরিণত হয়েছে। বাংলা একাডেমি চত্বরে স্থানসংকুলান না হওয়ায় ২০১৪ খ্রিস্টাব্দ থেকে বইমেলা সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সম্প্রসারণ করা হয়েছে।

এবার আলোচনা করা যাক বই ফেরিওয়ালাদের কথা। চল্লিশ ও পঞ্চাশের দশকে বইমেলা শুরুর আগে বহু প্রকাশক ও বই ব্যবসায়ী বাস, ট্রেন, লঞ্চ ও স্টিমারে বই ফেরি করে বিক্রি করতেন। এভাবে তাঁরা বইয়ের বাজার তৈরিতে প্রভূত অবদান রেখেছিলেন। এঁদের মধ্যে অনেক বিখ্যাত লেখক, প্রকাশকও ছিলেন। এঁদের কথা বলতে গেলে প্রথমেই বলতে হয় গজেন্দ্র কুমার মিত্র ও সুমথনাথ ঘোষের কথা। সেসব বিষয় বিস্তারিত লেখা আছে গজেন্দ্রকুমার মিত্রের কাকভূষণ্ডীর আলাপচারিতায়।

গজেনবাবু (গজেন্দ্রকুমার মিত্র) ও সুমথবাবু (সুমথনাথ ঘোষ) ছিলেন বাল্যবন্ধু। দুজনে একই ক্লাসে পড়তেন বালিগঞ্জের জগদ্বন্ধু স্কুলে। দুজনের কারোরই সাংসারিক অবস্থা সচ্ছল ছিল না, কলেজে পড়তে পড়তেই ভাগ্যান্বেষণের চেষ্টা চলেছে, সেই সঙ্গে সাহিত্যচর্চাও। দুজনে মিলে পত্রিকাও বের করেছেন। সুমথবাবুর বেশি উৎসাহ ছিল ছবি আঁকায়। পরে পুরোপুরি তিনিও সাহিত্যচর্চায় নেমে পড়েন। তাঁদের প্রথম ছাপা পত্রিকার নাম ছিল ‘বিজয়’। প্রায় বিনা মূলধনের পত্রিকা। বিজয় পত্রিকাও বন্ধ হতে বিলম্ব হলো না। এই যখন অবস্থা তখন দুই বন্ধু ঠিক করলেন, বাংলার বাইরে নতুন-পুরোনো ভালো ভালো বই নিয়ে গিয়ে বিক্রির ব্যবস্থা করলে কেমন হয়! যেমন ভাবা তেমনি কাজ। তাঁরা দুজনে ট্রাঙ্ক বোঝাই করে নতুন-পুরোনো বাংলা বই নিয়ে বিহারের কতকগুলো শহরে অভিজাত বাঙালিদের বাড়ি বাড়ি হাজির হলেন। অভাবনীয় সাড়া পাওয়া গেল। এ সাড়াতেই ভরসা পেলেন দুই বন্ধু এবং ফেরি করে বিক্রি করতে লাগলেন বই। এবার বিখ্যাত সাহিত্যিক প্রবোধকুমার সান্যালের কথা বলি। তিনিও ফেরি করে গ্রামগঞ্জে বই-পত্রিকা এগুলো বিক্রি করতেন। তিনি তাঁর বিখ্যাত উপন্যাসোপম আত্মজীবনী ‘বনস্পতির বৈঠকে’ লিখেছেন- “সেই সপ্তাহ থেকেই আমি ‘বিচিত্রা’ ফেরি করতে আরম্ভ করেছিলুম। আমি হকার, এ আমার গৌরব।”

সভ্যতার সূচনালগ্নে বইয়ের গুরুত্ব ছিল, বর্তমানে আছে আমার ধারণা ভবিষ্যতেও থাকবে। যদিও প্রাচীন যুগে বইমেলা ছিল না কিন্তু বইমেলার পরিবর্তে লাইব্রেরি ছিল। মিসরের রানি ক্লিওপেট্রার নাম আপনারা নিশ্চই শুনেছেন। তিনি ছিলেন জ্ঞানতাপসী। মোট সাতটি ভাষায় তিনি অনর্গল কথা বলতে পারতেন। চিকিৎসা, জোতির্বিদ্যা, গণিতশাস্ত্র এমন কোনো বিষয় নেই, যা তাঁর অজানা ছিল। বইয়ের প্রতি ছিল তাঁর ভীষণ অনুরাগ। একবার তাঁদের সংগ্রহশালাটি আগুনে পুড়ে যায়। এ বিষয়ে বিস্তারিত লিখেছেন বিশিষ্ট গবেষক ও পণ্ডিত হরপ্রসাদ শাস্ত্রী। তিনি তাঁর লাইব্রেরি নামক প্রবন্ধে আমাদের জানাচ্ছেন, ‘টলেমিরা সব দেশের বই-ই সংগ্রহ করতেন; মিসরের বইও তারা সংগ্রহ করতেন, হিব্রুদের বইও সংগ্রহ করতেন। তারা বড় বড় পণ্ডিত দেখে লাইব্রেরির অধ্যক্ষ নিযুক্ত করতেন। কেউ কেউ বলেন সেখানে ৪ লাখ বই ছিল, কেউ বলেন সেখানে ৭ লাখ বই ছিল। জুলিয়াস সিজার যখন আলেকজান্দ্রিয়ার নৌকার বহরগুলোতে আগুন লাগিয়ে দেন, তখন সেই আগুনে ওই বড় লাইব্রেরিটিও পুড়ে যায়। সিজারের পর ক্লিওপেট্রার পরম বন্ধু মার্ক এন্টনি এ ক্ষতি পূরণের জন্য ভীষণ ব্যস্ত হয়ে পড়েন। তিনি করেন কী, তুরস্কের পার্গামম নামে এক জায়গায় এক বিশাল লাইব্রেরি ছিল, সেটাই তুলে এনে ক্লিওপেট্রাকে উপহার দেন। এ উপহার পেয়ে ক্লিওপেট্রার দুঃখ নিশ্চয়ই কিছুটা প্রশমিত হয়েছিল।’

লেখক : কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে