শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১১ মার্চ, ২০২৫

তিস্তার পানির জন্য আর কত অপেক্ষা

রেজাবুদ্দৌলা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
তিস্তার পানির জন্য আর কত অপেক্ষা

তিস্তা রক্ষার কর্মসূচিতে সম্প্রতি দেশের উত্তরাঞ্চলে ব্যাপক সমাবেশ করেছে দেশের বৃহত্তম রাজনৈতিক দল বিএনপি। প্রতিবেশী দেশ ভারতের উদ্দেশে তারা সাফ সাফ বলেছে, বন্ধুত্ব চাইলে তিস্তার পানির ন্যায্য হিস্সা দিতে হবে। শুধু তিস্তা নয় উজানে অভিন্ন সব নদীর পানি প্রত্যাহারের অপনীতি থেকে সরে আসতে হবে ভারতকে। দুই দেশের বন্ধুত্ব রক্ষায় এটি এখন পূর্বশর্ত হয়ে দাঁড়িয়েছে। সবারই জানা, পানির অভাবে ধুঁকছে একসময়ের প্রমত্তা নদী তিস্তা। এ নদীপাড়ের লাখ লাখ মানুষের জীবনজীবিকার ওপর বিরূপ প্রভাব পড়ছে। বাংলাদেশ ও ভারতের অভিন্ন নদীগুলোর একটি তিস্তা। দেড় দশক আগে এ নদীর পানিবণ্টনে দুই দেশের মধ্যে সমঝোতা হয়। কিন্তু তৎকালীন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের বাংলাদেশ সফরকালে এ বিষয়ে চুক্তি হবে এমন প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয় দিল্লির পক্ষ থেকে। কিন্তু তিস্তার পানিবণ্টনে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের আপত্তিকে অজুহাত হিসেবে দেখিয়ে দিল্লি সে প্রতিশ্রুতি থেকে সরে যায়।

উজানে পানি প্রত্যাহারের কারণে মরতে বসেছে খরস্রোতা তিস্তা নদী। চারদিকে জেগে উঠেছে ধু-ধু বালুচর। নদীর আশপাশ এলাকায় পানির স্তর অনেক নিচে নেমে গেছে। তিস্তা সেচ প্রকল্প পানির অভাবে অকার্যকর হয়ে পড়ছে। উজানে ছোট ছোট জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের পরিকল্পনায় তিস্তাপাড়ের মানুষের কপালে চিন্তার ছাপ দেখা দিয়েছে। তিস্তার পানির ন্যায্য হিস্সা থেকে বাংলাদেশ বঞ্চিত হওয়ায় উত্তরাঞ্চলের প্রকৃতিতে পড়েছে নেতিবাচক প্রভাব। শুকনো মৌসুমে পানির জন্য চাতক পাখির মতো চেয়ে থাকে তিস্তার দুই পাড়ের মানুষ। অন্যদিকে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়ন নিয়ে নদীপাড়ের মানুষ আন্দোলন-সংগ্রাম করে এলেও এখনো কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি কোনো সরকার। অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নের দাবি উঠলেও এখনো কোনো উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না। বিএনপি গত ১৮ ও ১৯ ফেব্রুয়ারি তিস্তাপাড়ের বিশাল এলাকাজুড়ে করেছে জনসমাবেশ ও গণপদযাত্রা। সঙ্গে ছিল নানা সংস্কৃতিক কর্মসূচি। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি সমাবেশে যুক্ত হয়ে তাঁর ভাষণে বলেছেন, ‘আমরা মনে করি, ভারতের সঙ্গে সব যৌথ নদীর পানির ন্যায্য হিস্সা আদায়ে বাংলাদেশকে সব ধরনের কূটনৈতিক তৎপরতা জোরদার করার পাশাপাশি, প্রয়োজনে জাতিসংঘসহ সব আন্তর্জাতিক ফোরামে যেতে হবে। দেশের গণমানুষের ন্যায়সংগত পাওনা পানির ন্যায়সংগত প্রাপ্য অংশ আদায়ে সোচ্চার হতে হবে।’ তার আগে উদ্বোধনী দিনে তিস্তাপাড়ের জনসমাবেশের ভাষণে সুস্পষ্টভাবে বিএনপি মহাসচিব ফখরুল ইসলাম আলমগীর ভারতের ক্ষমতাধর নেতাদের উদ্দেশে বলেছেন, ‘যদি বাংলাদেশের মানুষের বন্ধুত্ব পেতে চান, তাহলে অবিলম্বে তিস্তার পানির ন্যায্য হিস্সা দিন।’

স্মরণ করা যায়, ১৯৭৬ সালে মজলুম জননেতা আবদুল হামিদ খান ভাসানী ভারত-বাংলাদেশ যৌথ নদী গঙ্গার  পানি একতরফা প্রত্যাহারের  প্রতিবাদে লংমার্চ করেছিলেন। বিপুল সাড়া তোলে সেই আন্দোলন।  ‘গঙ্গার পানির হিস্সা চাই’ স্লোগান তুলে লংমার্চে নামে সর্বস্তরের সাধারণ মানুষ। সেই লংমার্চ কর্মসূচি ছিল দুনিয়াকাঁপানো একটা লড়াই। মূল নেতৃত্ব দিয়েছিলেন মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী। তাঁর পেছনে ঐক্যবদ্ধ হয়েছিল বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষ। বিশেষ করে পেছনে থেকে হুজুরকে সার্বিক সহযোগিতা   দিয়েছিলেন রাষ্ট্রনায়ক জিয়াউর রহমান।

সাম্প্রতিক তিস্তা নদীর জনসমাবেশ ও দেশের অধিকার আদায়ের সোচ্চার  কর্মসূচি জিয়াউর রহমানের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডের নতুন সংস্করণ হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। প্রশ্ন হলো, সেই আওয়াজ কী ভারতের আধিপত্যবাদী  বিজেপি সরকার এবং পশ্চিম বাংলার নেতা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কানে পৌঁছেছে? পতিত ফ্যাসিবাদী সরকারপ্রধানকে আশ্রয়-প্রশ্রয় দিয়ে তারা হয়তো ভাবছে এখনো আধিপত্য প্রতিষ্ঠার মতলব হাসিলের জন্য তাঁবেদার গোষ্ঠীর ওপর ভরসা করা যায়। তবে এই আশা নিতান্তই দুরাশা। এই দেশে আর কোনো দিন ফ্যাসিবাদের জায়গা হবে না। তাই ভারত সরকারকে কালবিলম্ব না করে পানিসহ অন্য সব কূটনৈতিক সমস্যা সমাধানে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে যথার্থ যোগাযোগ স্থাপন করতে হবে। এর কোনো বিকল্প নেই।

ভারত-বাংলাদেশের মধ্যকার ৫৪টি যৌথ নদীর পানিবণ্টনের ক্ষেত্রে এবং বন্যানিয়ন্ত্রণসহ সব সমস্যার সমাধানের প্রশ্নে প্রতিবেশী রাষ্ট্রটি গোঁয়ার্তুমির পরিচয় দিয়ে চলেছে। গঙ্গার পানি সমস্যার আংশিক সমাধান হয়েছে বটে, তবে পুরো হিস্সা বাংলাদেশ এখনো পায়নি। অন্য সব নদীর পানির সমস্যা ঝুলিয়ে রেখে ভারত দম্ভ প্রকাশ করে যাচ্ছে। এখন, সাম্প্রতিক দেড় দশকের বেশি সময় সবচেয়ে বড় সমস্যা সৃষ্টি করছে তিস্তার পানির ন্যায্য-বণ্টন সমস্যা। এ ক্ষেত্রে ভারত বাংলাদেশের সঙ্গে যে আচরণ করছে তা বন্ধুসুলভ নয়। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বছরের পর বছর বলে এসেছেন, ‘পশ্চিম বাংলার মানুষের কৃষি-সেচের ও খাবার পানির প্রয়োজন মেটাতে ব্যর্থ হচ্ছে

তিস্তার জল, কীভাবে বাংলাদেশের জন্য তিস্তার পানি দেব?’ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় শুধু দক্ষ রাজনীতিকই নন, সংস্কৃতিবান ও মানবপ্রেমী হিসেবে তাঁর সুনাম রয়েছে। তিনি কীভাবে মধ্যযুগীয় ভূস্বামী বা জমিদারের কায়দায় এমন একটা কথা বলতে পারেন? তিস্তা আন্তর্জাতিক নদী আইন অনুযায়ী ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যকার যৌথ নদী। এর পানির ওপর ভারতের মানুষের যেমন অধিকার রয়েছে তেমনি সমান অধিকার বাংলাদেশের মানুষের। ন্যায্য অধিকারের জন্য তারা ১৯৮৩ থেকে অপেক্ষমাণ। আর কত দিন বাংলাদেশের মানুষকে অপেক্ষা করতে হবে।

তিস্তা নদী সিকিম ও পশ্চিম বাংলার বিশাল এলাকাজুড়ে প্রবাহিত হয়ে বাংলাদেশের রংপুর বিভাগে প্রবেশ করেছে এবং যমুনা নদীর সঙ্গে একাকার হয়ে বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে। ৪১৪ কিলোমিটার  দীর্ঘ এই আন্তর্জাতিক নদীটি ভারতের ছয়টি জেলার মধ্যে ২৯৩ কিলোমিটারব্যাপী এলাকায় প্রবাহিত হয়ে বাংলাদেশের সীমান্ত দিয়ে লালমনিরহাট জেলার মধ্যে প্রবেশ করে ১২১ কিলোমিটার গতিপথ পেয়েছে এবং রংপুর বিভাগের পাঁচটি জেলার প্রায় ২ কোটি ১০ লাখ মানুষের জীবনজীবিকার অনুষঙ্গ হয়ে বিরাজ করছে। কৃষি সেচ, মাছ আহরণ, দৈনন্দিন খাবার ও গোসলের পানির  উৎসরূপে এবং নৌপথে চলাচলের সুযোগ সৃষ্টি করেছে। এ নদীকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছে একটি বিশেষ সংস্কৃতি ও সভ্যতা।

তিস্তা মহাপরিকল্পনা নিয়ে ভারত বা চীন যার সঙ্গেই প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হোক, তার দীর্ঘমেয়াদি পরিবেশসম্মত স্থায়ী সমাধান যেন বাংলাদেশ পায় এবং সেই সঙ্গে ভারতও।  তিস্তা আন্তর্জাতিক নদী। এ নদীতে কিছু করতে হলে আন্তর্জাতিক আইন মেনে চলার বাধ্যবাধকতা রয়েছে, তা মানা হচ্ছে না। ভারত তিস্তার পানিবণ্টন চুক্তিতে আবদ্ধ হওয়ার প্রতিশ্রুতি থেকে এখনো সরে আসেনি। এ ব্যাপারে দিল্লির সুমতি না হলে প্রয়োজনে তিস্তা মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নে উদ্যোগী হতে হবে। ব্যয়বহুল হলেও তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নকে নিতে হবে চ্যালেঞ্জ হিসেবে। তিস্তা মহাপ্রকল্প বাস্তবায়নে চীনসহ বন্ধু দেশগুলোর সহযোগিতা নেওয়ার সম্ভাব্যতা নিয়েও ভাবতে হবে। আমরা বিশ্বাস করি, ভারত আমাদের প্রতিবেশী দেশ। বন্ধু দেশও বটে। বন্ধুত্বের স্বার্থেই ভারতকে তিস্তাসহ অভিন্ন নদীর পানিবণ্টনে যুক্তিগ্রাহ্য সমঝোতায় আসতে হবে।

লেখক : বিএনপির সাবেক তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে