শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৪ মার্চ, ২০২৫

সংলাপ না রাজপথ

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
সংলাপ না রাজপথ

চারপাশে প্রতিদিন যা ঘটে চলেছে, তার মধ্যে সুসংবাদের অংশ সামান্য। বেশির ভাগ খবরই নৈরাশ্যজনক। যানজটে নাকাল নগর ও নগর উপকণ্ঠের মানুষ। চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি, মবোক্র্যাসি, ধর্ষণ, মিছিল, খুনখারাবি, চাঁদাবাজি, দখলবাজি, আন্দোলন-সংগ্রাম ও শয়তান শিকার অভিযান চলছে যেন পাল্লা দিয়ে। অন্যদিকে জুলাই বিপ্লবের মধ্য দিয়ে জাতীয় পর্যায়ে রাজনৈতিক ঐক্যের যে পাটাতন তৈরি হয়েছিল, তাতেও ফাটল ধরেছে, প্রতীয়মান হয়। কে কার কোন পারপাস সার্ভ করতে চাইছে, সে এক কঠিন ধাঁধা।

গোয়েন্দা সংস্থাগুলোর অনুসন্ধান বলছে, সারা দেশে অপরাধকর্ম সংঘটনের পেছনে কাজ করছে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আরও দুয়েকটি গোপন সংগঠন। ছাত্রলীগের নেতা-কর্মীরা নানা কৌশলে অপরাধীদের মাঠে নামাচ্ছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে তারা নিজেরাও অপরাধের সঙ্গে যুক্ত হচ্ছে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস নিজেও বলেছেন, দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করতে পতিত স্বৈরাচার বিপুল অর্থ ঢালছে। আন্তর্জাতিক নারী দিবস উদযাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতাকালে তিনি এই মন্তব্য করেন।

এরূপ পর্যবেক্ষণ অমূলক হয়তো নয়। গণ অভ্যুত্থানের মুখে পরাজিত ও পলায়নপর শক্তি প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার চেষ্টা করতেই পারে। পাশাপাশি ঘোলা পানিতে মাছ শিকারে নেমে পড়তে পারে জাত অপরাধীরাও। রাজনৈতিক দল, এনজিও, সুশীল, সমন্বয়ক, ধার্মিক নানা রঙের চাদর পরে ব্যক্তিগত বা গোষ্ঠীগত মতলব হাসিলের চেষ্টাও যে চলছে না, তেমনটি বলার কোনো সুযোগ নেই।

প্রশ্ন হচ্ছে সমস্যাকীর্ণ এই পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ সম্ভব কোন পথে? এই পরিস্থিতি সামলানোর দায়িত্ব প্রথমত ও প্রধানত অন্তর্বর্তী সরকারের। নিজেদের যাঁরা জুলাই অভ্যুত্থানের নায়ক বলে দাবি করেন এবং যাঁরা অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে প্রথম থেকে নিবিড়ভাবে কাজ করে চলেছেন তাঁদেরও দায়িত্ব এ ক্ষেত্রে কম নয়। জুলাই-আগস্ট আন্দোলনে দেশের ছোটবড় প্রায় সব রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের সর্বাত্মক অংশগ্রহণ থাকলেও ছাত্রদের কৃতিত্ব দিতে কখনো কোনো দল কার্পণ্য করেনি। এজন্য রাজনৈতিক দল প্রশংসার দাবিদার। কোনো কোনো পার্টি জাতীয় সরকারের কথা বললেও অন্তর্বর্তী সরকারে তারা শরিকানা চায়নি। কিন্তু আন্দোলনের পাইওনিয়াররা চেয়েছিলেন এবং তাঁরা শরিক হয়েছেন। কাজেই তাঁদের কাঁধেও সেই দায়িত্ব বর্তায়। সেই দায়িত্ব কি তাঁরা পালন করতে পারছেন! নাকি পালন করছেন! জনমনে আজ এই প্রশ্নটি প্রবল হয়ে দেখা দিতে শুরু যে করেছে, তাতে কোনো সন্দেহ নেই। যদি তা-ই না হবে; সামাজিক মাধ্যমে নেটিজেনদের অনেকে কেন সমন্বয়ক, বৈষম্যবিরোধী- এসব বিশেষণ ব্যবহার করে নেতিবাচক মন্তব্য করছেন? সাম্প্রতিক এক জরিপে ছাত্রদের দলের জনপ্রিয়তা সবচেয়ে কম বলে ফল পাওয়া গেছে। সম্প্রতি দেশের চৌষট্টি জেলার ১০ হাজার ৬০০-এরও বেশি মানুষের মতামত জরিপ করেছে একটি সংস্থা। তাতে দেখা যায়, দল হিসেবে মাত্র ৫ শতাংশ মানুষ ছাত্রদের দ্বারা গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টিকে সমর্থন করছে। এমন তো হওয়ার কথা ছিল না। কেন এমন হলো?

পক্ষান্তরে জরিপে উত্তরদাতাদের ৪১ শতাংশের পছন্দ বিএনপি, ৩১ শতাংশের পছন্দ জামায়াতে ইসলামী। ১৪ শতাংশ মানুষ এখনো আওয়ামী লীগের সমর্থক বলে এই জরিপ ফলাফলে বলা হয়েছে।

চারপাশে প্রতিদিন যা ঘটে চলেছে, তার মধ্যে সুসংবাদের অংশ সামান্যপরিসংখ্যান বা জরিপ ফলাফলকে ধ্রুব সত্য বলে মেনে নেওয়া জরুরি নয়। মার্ক টোয়েনের সেই বিখ্যাত উক্তিটি এখনো অসার প্রমাণিত হয়নি। তিনি বলেছিলেন, মিথ্যা তিন প্রকার; ১. মিথ্যা ২. ডাহা মিথ্যা ৩. পরিসংখ্যান। এই বাণীটি মাথায় রেখেও যে কেউ স্বীকার করবেন, আন্দোলনের নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্রদের জুলাই-আগস্টের জনপ্রিয়তা এখন আর নেই। যাঁরা ছিলেন তুঙ্গে, তাঁদের জনপ্রিয়তা আজ নিম্নগামী কেন? আত্মসমালোচনা প্রয়োজন। কবিরা তারুণ্যের জয়গান যতই গেয়ে থাকুন না কেন, দিন শেষে প্রবীণের বৈদগ্ধের শক্তি উপেক্ষা করা বাঞ্ছনীয় নয়।

১৯৭২ সালে সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে একদল তুখোড় তরুণ জাসদ গঠন করেছিলেন। তাঁরা মাঠে নেমেছিলেন চকচকে ধারালো সেøাগান নিয়ে। বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র, শ্রেণিসংগ্রাম, লড়াই লড়াই লড়াই চাই, লড়াই করে বাঁচতে চাই। এসব সেøাগানের মধ্যে নতুনত্ব ছিল, তার চেয়ে বেশি ছিল অ্যাডভেঞ্চারিজম, তাত্ত্বিক ভিত্তিও ছিল। চে গুয়েভারাকে তখন জীবনের আইডল বানিয়ে নিয়েছিলেন বাবরি দোলানো অনেক তরুণ। সেই সময়ের তরুণদের মধ্যে দলটি বাস্তবিক পক্ষেই বেশ একটা আলোড়ন তুলতে পেরেছিল। কিন্তু ১৯৭৩ সালের জেনারেল ইলেকশনে মধুপুরে আবদুস সাত্তার ছাড়া জাসদের মশাল মার্কার আর কেউই জিততে পারেননি। অবশ্য বেশ কয়েকটি আসনে কারচুপির অভিযোগ উঠেছিল। সেবারের নির্বাচনে প্রদত্ত ভোটের হিসাবে জাসদ তৃতীয় হয়েছিল। মোট ভোটের মাত্র সাড়ে ৬ শতাংশ পড়েছিল এই দলের মার্কায়।

স্বীকার্য সেই সময়ের জাসদ ও আজকের নবগঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টি গঠনের প্রেক্ষাপট এক নয়। জাসদ ছিল কট্টর সরকারবিরোধী। পক্ষান্তরে জাতীয় নাগরিক পার্টি বর্তমান সরকারের নিকটতর। তাদের প্রতিনিধিরা সরকারে আছেন। অনেকে এই দলকে কিংস পার্টি বলছেন। তবে মিলের জায়গাটি হলো জাসদ নতুন সেøাগান দিয়েছিল, এই দলেরও নতুন সেøাগান রয়েছে। তারা চান সেকেন্ড রিপাবলিক। জাসদ চেয়েছিল বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র।

আপাত বিচারে মনে হচ্ছে, জাতীয নাগরিক পার্টি সবার আগে জাতীয় নির্বাচনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দল ও জনমতের বিপরীত অবস্থান গ্রহণ করেছে। বিএনপি চাইছে ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। যদিও দলটি বলছে, তারা সংস্কারের বিপক্ষে নয়। সুষ্ঠু ইলেকশনের জন্য দরকারি সংস্কারগুলো করে আগে জনগণের ম্যান্ডেট নিয়ে নির্বাচিত সরকার গঠিত হোক। নির্বাচিত সরকার বাকি সব সংস্কার করবে। সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। বিএনপির মিত্রদলগুলোর অভিমতও অনুরূপ। বামধারার প্রধান দলগুলোও মনে করে, সংকট উত্তরণে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন নির্বাচিত সরকার। বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বাংলাদেশ প্রতিদিনের সঙ্গে আলাপকালে বলেন, আমরা আশা করি, সরকার ক্ষমতা আঁকড়ে না থেকে দ্রুত নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা করবে। সিপিবি এ মাসের মধ্যেই ইলেকশনের রোডম্যাপ চায়। বর্তমানে বামধারার রাজনীতি যথেষ্ট বেগবান না হলেও এ কথা অনস্বীকার্য যে এই দলগুলোর নেটওয়ার্ক বিস্তৃত রয়েছে সারা দেশে। নির্বাচন প্রশ্নে জামায়াতে ইসলামী কৌশলী অবস্থান গ্রহণ করে চলেছে।

পক্ষান্তরে নাগরিক পার্টির প্রধান নাহিদ ইসলাম বিচার, সংস্কার ও গণপরিষদ নির্বাচনের দাবি আদায়ের জন্য আবারও সম্মিলিতভাবে রাজপথে নামবেন বলে জানিয়েছেন। এই দাবির ব্যাখ্যায় দলের নেতারা বলছেন, তাঁরা সাধারণ নির্বাচন বিলম্বিত করতে চান না। এই পার্টির অন্তত একজন নেতাকে বলতে শুনেছি, জাতীয় সংসদ ও গণপরিষদ নির্বাচন একই দিনে হতে পারে। নাগরিক পার্টির একজন দিন কয়েক আগে বলেছেন, গণহত্যাকারীর বিচারের আগে দলগুলো যেন ইলেকশনের নাম মুখে না আনে। পরে অবশ্য তিনি এই বক্তব্যের ভিন্ন তাৎপর্য ব্যাখ্যা করেছেন। নাগরিক পার্টির সাবেক প্ল্যাটফর্ম থেকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে স্থানীয় ইলেকশনের দাবিও করা হয়েছিল। এদিকে আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন অনুষ্ঠানের পক্ষে জনমত গঠনের চেষ্টাও চলছে।

সম্প্রতি জাতীয় প্রেস ক্লাবে সংলাপের আয়োজন করেছিল সেন্টার ফর পলিসি অ্যানালাইসিস অ্যান্ড অ্যাডভোকেসি। পর্যবেক্ষক মহলের অনেকে বলছেন, সরাসরি, খুব স্পষ্টভাবে ডিসেম্বরে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের বিপক্ষে অবস্থান না নিলেও যেসব দাবি উঠছে তাতে জাতীয় নির্বাচন আপনাতেই পিছিয়ে যাবে। একজন ইলেকশন কমিশনারও বলেছেন, স্থানীয় সরকার ভোট আগে করতে হলে জাতীয় সংসদ নির্বাচন বিলম্বিত হবে। সাধারণ নির্বাচন বিলম্বিত করার প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ, কৌশলগত কিংবা সাদামনে যা যা করা ও বলা হচ্ছে তা জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠার পথেও বড় কাঁটা হয়ে দেখা দিতে পারে।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ঈদের আগেই রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ডায়ালগ শুরু করতে চায়। ৩৪টি রাজনৈতিক দলের কাছে ১৬৬টি বিষয়ে মাল্টিপল চয়েস পদ্ধতিতে মত চাওয়া হয়েছে। কমিশন আশা করেছিল, ১৩ মার্চের মধ্যে সবাই তাদের মতামত জানাবে। তবে সময় চেয়েছে কয়েকটি দল। ঐকমত্য কমিশনের উদ্দেশ্য একটি সর্বসম্মত সনদ তৈরি করা। সংশ্লিষ্ট দলসমূহের প্রতিনিধিরা ওই সনদে স্বাক্ষর করবেন। ইলেকশনের আগে বা পরে সনদ নির্দেশিত সংস্কার করা হবে। সংকট উত্তরণের নিমিত্ত জাতীয় ঐকমত্যের প্রয়োজনীয়তার প্রশ্নে কেউ দ্বিমত করবে বলে মনে হয় না। কাজেই এই উদ্যোগ সাধুবাদ পাওয়ার যোগ্য। সাধুবাদ জানাই। কিন্তু সালিশ মানি, তালগাছটা আমার এই নীতি ধরে রাজনৈতিক পক্ষগুলো সংলাপে বসলে ঐক্যের সম্ভাবনা ক্ষীণ। নাগরিক পার্টি জাতীয় নির্বাচনের আগে গণহত্যার বিচার, সংস্কার ও গণপরিষদ গঠনের দাবি নিয়ে রাজপথে আন্দোলন করতে চায়। বিএনপি ও তার মিত্ররাও আন্দোলনে নামবে দ্রুত জেনারেল ইলেকশনের দাবিতে। ফয়সালার জন্য যদি রাজপথই বেছে নেওয়া হয়, তাহলে সংলাপে কী ফল দেবে?

দেশে যে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি বিরাজ করছে, তা রুখে দেওয়ার জন্য প্রয়োজন নির্বাচিত রাজনৈতিক সরকার। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সর্বসম্মত সংস্কার চাই, তা চিহ্নিত করে জাতীয় ঐক্যের সনদও দরকার। দেশের মানুষ এখন শান্তি ও স্থিতি চায়, নৈরাজ্যের অবসান চায়, রাজপথের আন্দোলন নয়। জাতীয় ঐক্য জনগণের প্রত্যাশা পূরণের পথে অন্তর্বর্তী ও ভবিষ্যতের নির্বাচিত সরকারের হাতকে শক্তিশালী করবে।

    লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে