শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৭ মার্চ, ২০২৫

সেকেন্ড রিপাবলিক প্রসঙ্গ

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
সেকেন্ড রিপাবলিক প্রসঙ্গ

আজ থেকে প্রায় তিন হাজার বছর আগে প্রাচীন এথেন্সে জন্মেছিলেন দর্শনজগতের প্রবাদপুরুষ প্লেটো। তিনি একদিকে ছিলেন দার্শনিক সক্রেটিসের ছাত্র আর অন্যদিকে দার্শনিক এরিস্টটলের গুরু। পশ্চিমা দর্শনের ভিত রচনা করেছিলেন এই তিন দিকপাল। এর মধ্যে প্লেটোর এক ব্যতিক্রমী মতবাদ ছিল আদর্শ রাষ্ট্রভিত্তিক। তিনি এমন এক নগর রাষ্ট্রের ধারণা দিয়েছিলেন, যেখানে মোট জনসংখ্যা হবে ৫ হাজার ৪০ জন। ৫ হাজার ৪০ সংখ্যাকে ১ থেকে ১০ পর্যন্ত যেকোনো সংখ্যা দিয়ে ভাগ করা যায়। এমন রাষ্ট্রে শাসক (অভিজাত) ও শাসিত (জনগণ) নামক দুই শ্রেণির মানুষ থাকবে। শাসকরা বিশেষ শিক্ষায় শিক্ষিত হবে, যেখানে দর্শন ও যুদ্ধবিদ্যা অন্তর্ভুক্ত থাকবে। ৩০ বছর বয়সে পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলেই একজন শাসক হিসেবে কর্মজীবন শুরু করতে পারবেন, তবে তাকে মানতে হবে বেশ কিছু কঠিন শর্ত। যেমন তিনি প্রয়োজনের চেয়ে বেশি সম্পদ গড়তে পারবেন না, নারীসঙ্গ উপভোগ করলেও বিবাহ বা সন্তানের পিতা হতে পারবেন না ইত্যাদি। প্রাচীন গ্রিসে তখন সিটি স্টেট বা নগর রাষ্ট্রপ্রথা চালু ছিল, তথাপি এমন আদর্শ রাষ্ট্র বাস্তবতার মুখ দেখেনি বা টিকে থাকেনি।

প্লেটোর জন্মের প্রায় তিন হাজার বছর পর (৭ ফেব্রুয়ারি ১৪৭৮) ইংল্যান্ডে জন্মেছিলেন একাধারে ইংরেজ আইনপ্রণেতা, বিচারক, দার্শনিক, লেখক, আমলা ও তাত্ত্বিক স্যার থমাস মুর। ১৫১৬ সালে তিনি লেখেন ‘ইউটোপিয়া’ নামের এক যুগান্তকারী বই। এই বইয়ে তিনি একটি আদর্শ দ্বীপ রাষ্ট্রের রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনার পাশাপাশি ধর্মীয় ও সামাজিক কর্মকাণ্ডের কথাও তুলে ধরেন। এমন রাষ্ট্রের নাম দেন ‘ইউটোপিয়া’, যার মাধ্যমে একটি আদর্শ সমাজ বিশিষ্ট রাষ্ট্রের কল্পনা করা হয়। এমন রাষ্ট্রের প্রতি শহরে প্রায় নিখুঁত চরিত্রের অধিকারী নাগরিকরা ৬ হাজার পরিবারে বসবাস করবেন। প্রতিটি পরিবারে ১০ থেকে ১৬ জন পরিণত বয়সের নাগরিক থাকবেন। এমন ৩০টি পরিবারের একজন নেতা থাকবেন। আবার ১০ জন এমন পরিবারভিত্তিক নেতারও আরেকজন নেতা থাকবেন, যিনি তাদের ওপর ক্ষমতাশালী হবেন। অন্যদিকে ২০০ পরিবারের নেতা গোপন ভোটে নির্বাচন করবেন ‘প্রিন্স’ উপাধি পাওয়া একজন শাসক। এই প্রিন্স সন্দেহজনক আচরণ বা অন্যায় না করলে সারা জীবন ক্ষমতায় থাকবেন। ইউটোপিয়া বা কাল্পনিক আদর্শ রাষ্ট্রে কারও কোনো ব্যক্তিগত সম্পদ থাকবে না। সব সম্পদ একটি গুদামে থাকবে এবং জনগণ তার চাহিদা মোতাবেক পণ্য এই গুদাম থেকে সংগ্রহ করবেন। কারও দরজায় তালা ঝুলবে না। সবাইকে দুই বছর করে কৃষিকাজ করতে হবে এবং কৃষির পাশাপাশি অন্তত একটি কর্মমুখী জ্ঞান (যেমন কাঠের কাজ, নির্মাণকাজ, বস্ত্রবুনন ও সেলাই ইত্যাদি) অর্জন করতে হবে। প্রতি পরিবারে দুজন করে ক্রীতদাস থাকবে, যারা অন্য দেশের নাগরিক বা নিজ ভূখণ্ডের সাজাপ্রাপ্ত আসামি হবেন। মূলত ইউটোপিয়া হবে একটি কল্যাণ রাষ্ট্র।

১৫১৬ থেকে ২০২৫ এই পাঁচ শতাধিক বছরে বিভিন্ন দেশে কল্যাণ রাষ্ট্র ও প্রশাসন পরিচালনার বহু তত্ত্ব ও তথ্যের বাস্তব প্রয়োগ করা হয়েছে। তবে সেগুলো সমস্যার বাস্তব সমাধান ছিল না। তেমনি অবাস্তব হয়ে উঠেছিল ন্যূনতম সুশাসন, ন্যায়বিচার ও জনগণের মৌলিক অধিকার রক্ষার বিষয়টি। যার অনিবার্য পরিণতিই হয়ে ওঠে একের পর এক আন্দোলন, অভ্যুত্থান ও বিপ্লব। কোনো কোনো ক্ষেত্রে এমন আন্দোলন, অভ্যুত্থান ও বিপ্লবের পর রাষ্ট্রীয় কাঠামো সম্পূর্ণ ভেঙে নতুন রাষ্ট্রব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়, যার নাম দেওয়া হয় সেকেন্ড রিপাবলিক। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সেকেন্ড রিপাবলিকও ব্যর্থ হয়, যার অনিবার্য পরিণতিতে আবার নতুন বিপ্লব, গৃহযুদ্ধ কিংবা প্রতি বিপ্লবের পথ ধরে আসে থার্ড, ফোর্থ এমনকি ফিফ্থ রিপাবলিক।

উইকিপিডিয়ার তথ্যমতে, আফ্রিকা ও আমেরিকা মহাদেশের পাঁচটি করে দেশে বিভিন্ন সময়ে সেকেন্ড রিপাবলিক ঘোষিত হয়েছে। আমাদের এশিয়া মহাদেশের ৯টি দেশ সেকেন্ড রিপাবলিক প্রত্যক্ষ করেছে। ১১১৪ থেকে ২০০৮ সালের মধ্যে ইউরোপের ১৩টি দেশে এ যাবৎ সেকেন্ড রিপাবলিক এসেছে। ফ্রান্স, পর্তুগাল, নাইজেরিয়া, কোরিয়া ও মাদাগাস্কারে এসেছে থার্ড রিপাবলিক। বিশ্বের অন্যতম প্রাচীন দেশ ফ্রান্সে ফোর্থ ও ফিফ্থ রিপাবলিকও প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। মূলত আগের প্রশাসনিক কাঠামো ভেঙে নতুন করে পথচলা শুরুই নতুন রিপাবলিক গড়ার নেপথ্য কারণ বলে বিবেচিত হয়।

জুলাই বিপ্লব-পরবর্তী নতুন বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকার মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে গত ২৮ এপ্রিল নতুন দল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) আত্মপ্রকাশ করে। মূলত জুলাই বিপ্লবের নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্ররা এই দলের কান্ডারি। এমন কান্ডারিদের নেতা ও দলটির আহ্বায়ক মো. নাহিদ ইসলাম অন্যান্য দাবি ও পরিকল্পনার পাশাপাশি সেকেন্ড রিপাবলিক করার বিষয়টি সামনে আনেন, যার পক্ষে-বিপক্ষে স্বাভাবিকভাবেই ব্যাপক আলোচনা চলছে।

এক অর্থে বাংলাদেশে সেকেন্ড রিপাবলিক ইতোমধ্যে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। যে দেশে প্রধান বিচারপতি থেকে ধর্মশালার প্রধান খতিব পর্যন্ত শীর্ষ ব্যক্তিরা প্রাণভয়ে পালিয়ে অজ্ঞাত স্থানে চলে যান, সে দেশে সেকেন্ড রিপাবলিক করার বিকল্প থাকে না। আর রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণে দেখা যায় কেবল প্রধানমন্ত্রীই নন, পুরো মন্ত্রিসভা, জাতীয় সংসদের প্রায় সব সদস্য, একটি রাজনৈতিক দল ও জোটের তৃণমূল থেকে কেন্দ্রের সব নেতা-নেত্রী, স্থানীয় সরকারের প্রায় সব মেয়র ও কাউন্সিলর যখন পালিয়ে যান, তখন দেশ পরিচালনার জন্য নতুন করেই সব শুরু করতে হয়, যা সেকেন্ড রিপাবলিকেরই নামান্তর। পুলিশের ওপরের স্তরের বিরাট অংশই আজ হয় পলাতক না হয় আটক অবস্থায় বিচারের সম্মুখীন। শত শত সরকারি আমলা বিশেষত সাবেক জেলা প্রশাসককে অব্যাহতি অথবা কর্মহীন (ওএসডি) করা হয়েছে। এসব ঘটন-অঘটন কিংবা কর্মকাণ্ডের জন্য নতুন  বাংলাদেশকে সেকেন্ড রিপাবলিক হিসেবে কেউ দেখলে বলার কিছু থাকে না। 

বিগত দিনে বহু আইন হয়েছে ব্যক্তি, দল বা গোষ্ঠীর স্বার্থে। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য যে কেবল ব্যাংকের টাকা লুট ও পাচার করার সুযোগ করে দিতেও এ দেশে আইন ও রাষ্ট্রীয় নির্দেশনা জারি হয়েছে। রাষ্ট্রীয় গোয়েন্দা বাহিনীর অস্ত্রের মুখে আস্ত ব্যাংক ছিনতাইয়ের ঘটনাও বাংলাদেশে ঘটানো সম্ভব হয়েছে। সুতরাং এমন রাষ্ট্রকাঠামো ভেঙেচুরে নতুন করে গড়ার কোনো বিকল্প নেই। আর এই নতুন রাষ্ট্র বিনির্মাণের স্বপ্নই বুনছে তরুণ ও সফল বিপ্লবীরা, যা সেকেন্ড রিপাবলিক হওয়া বিচিত্র কিছু নয়। অতীতে নতুন নতুন শব্দ ও প্রসঙ্গ বাজারে চালু করে জনগণের দৃষ্টি মূল প্রতিপাদ্য বিষয় থেকে ভিন্ন দিকে সরানোর বহু উদাহরণ রয়েছে। বর্তমান বাংলাদেশের মূল প্রতিপাদ্য বিষয় পরবর্তী নির্বাচন। এই নির্বাচন যত দ্রুত হবে, তত লাভবান হবে একটি রাজনৈতিক পক্ষ। আবার যত দেরি হবে, নিজেদের গোছানো এবং শাখা-প্রশাখা বিস্তারের তত বেশি সময় ও সুযোগ পাবে আরেক পক্ষ। আবার স্থানীয় সরকার নির্বাচন যদি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে হয় কিংবা গণপরিষদ নির্বাচন ও জাতীয় সংসদ নির্বাচন যদি একসঙ্গে হয়, তবে এক পক্ষের লাভ হলে আবার অন্য পক্ষে ক্ষতি হবে। সুতরাং নিত্যনতুন ধারণা, দাবি বা বিতর্ক সৃষ্টি হতেই থাকবে এবং এটাই বাস্তবতা। কারণ মূল প্রতিপাদ্য বিষয় নির্বাচন থেকে ভিন্নদিকে দৃষ্টি সরিয়ে নিতে একটি মহল তৎপর থাকবে এটাই স্বাভাবিক।  তবে এ কথা সত্য, এক ক্রান্তিকালে দেশ পরিচালনার পবিত্র দায়িত্ব যাদের ওপর অর্পিত হয়েছে, তাদের ওপর অযাচিত চাপ প্রয়োগ বা দাবি আদায়ের জন্য অরাজকতা জুলাই চেতনার পরিপন্থি। মনে রাখতে হবে, দুজন ছাড়া এই অন্তর্বর্তী সরকারের কেউই জুলাই বিপ্লবের নেতৃত্বে ছিলেন না। তারা দেশের ও জনগণের সেবার মানসিকতা থেকেই দায়িত্ব নিয়েছেন।  তাদের ব্যর্থ করতে কোনো কোনো দেশ ও পলাতক দল বহু অর্থ, জনবল ও মিডিয়াকে ব্যবহার করছে। এ চক্রান্ত রুখতে অনাবশ্যক বিতর্ক এড়িয়ে ঐক্য ও সমঝোতার মাধ্যমে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন ও প্রকৃত গণতন্ত্র চর্চার সুযোগ সৃষ্টি এখন সময়ের দাবি।

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ
জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে যেমন হতে পারে বাংলাদেশের একাদশ

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র
হুতির হামলায় সবচেয়ে অত্যাধুনিক ২০টি ড্রোন হারিয়ে বিপাকে যুক্তরাষ্ট্র

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি
বিশ্বকাপ নিয়ে পরিকল্পনা জানালেন মেসি

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে