শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৯ মার্চ, ২০২৫

একাত্তরের আগেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেন যাঁরা

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
একাত্তরের আগেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেন যাঁরা

বাংলাদেশের মুক্তিসংগ্রামের এক অনন্য নাম লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেন। জীবনের ঝুঁকি নিয়েও এ মহান দেশপ্রেমিক দেশের মুক্তির জন্য পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর বাঙালি সদস্যদের নিয়ে একটি গ্রুপ গড়ে তুলেছিলেন। পরবর্তী সময়ে অবশ্য এ গ্রুপের বেশির ভাগ সদস্য পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থার হাতে ধরা পড়েন। নির্মম নির্যাতনের শিকার হন তাঁরা। তাঁদের বিরুদ্ধে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা দায়ের করা হয়।

১৯৬৯ সালের ডিসেম্বর। আমি তখন খুলনা মহানগরীর শেখপাড়ার অধিবাসী। ছাত্রলীগের একজন কর্মী। রাত ১১টার দিকে কয়েকজন বন্ধু মিলে দেয়ালে চিকা মারছিলাম। এমন সময় রিকশায় করে হঠাৎ হাজির একাত্তরের আগেই মুক্তিযুদ্ধ শুরু করেন যাঁরাহলেন এক লোক। হ্যান্ডসআপ বলে হাঁক ছাড়তেই দুই বন্ধু নিমেষে উধাও। বিপদে পড়লাম আমি। অচেনা আগন্তুক আমাকে লক্ষ্য করে বলে উঠলেন, তোমরা রাষ্ট্রদ্রোহী। পাকিস্তানকে ধ্বংস করতে চাও। কী সাংঘাতিক ব্যাপার। গম্ভীর সুরে নির্দেশ দিলেন রিকশায় ওঠ। তাঁর নির্দেশ অমান্য করার সুযোগ ছিল না। রিকশায় উঠে বসলাম অচেনা আগন্তুকের পাশে। ভাব দেখালাম ভীষণ ভয় পেয়েছি। মস্তিষ্কে অবশ্য তখন ঘুরপাক খাচ্ছিল অন্য ভাবনা। আগন্তুককে অপ্রস্তুত করে ফাঁকা জায়গা পেলেই দেব ভোঁ-দৌড়।

আগন্তুককে ভেবেছিলাম পুলিশের লোক। অথবা গোয়েন্দা বাহিনীর সদস্য। তাঁকে বিভ্রান্ত করতেই একান্ত অনুগতের মতো উঠেছিলাম রিকশায়। কিন্তু পাশে বসতেই তিনি পিঠ চাপড়ে দিলেন। বললেন সাব্বাশ। মুহূর্তেই কেটে গেল সব আতঙ্ক। মন্তব্য করলেন স্বাধিকার চাও? দেয়ালে তো লিখেছে স্বাধিকারের সংগ্রাম চলছে চলবে। স্বাধিকার মানে কি জানো? বললেন, স্বায়ত্তশাসনে বাঙালির মুক্তি আসবে না। এমনকি পাকিস্তানিরা তোমাদের ৬ বা ১১ দফা কায়েম হতে দেবে না। ভনিতা না করেই নিজের পরিচয় দিলেন। বললেন, আমার নাম লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেন। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার দ্বিতীয় আসামি। এবার অভিভূত হওয়ার পালা। বললেন, আমি তোমার সঙ্গে কথা বলতে চাই। আমন্ত্রণ জানালেন পরদিন সোনাডাঙ্গার একটি বাসায় যাওয়ার জন্য। বললেন, খুলনায় এসেছি এক আত্মীয়ের বাসায়। সেখানে গেলে দেখা হবে। রিকশায় করেই আমাকে পৌঁছে দিলেন বাসায়। যাওয়ার সময় বললেন, তুমি এলে খুশি হব।

সারা রাত সেদিন ঘুম হলো না। মাত্র কদিন আগেও আমরা স্লোগান দিয়েছি আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা মানি না মানব না। এ মামলার ১নং আসামি ছিলেন শেখ মুজিব। আওয়ামী লীগের সভাপতি। সেøাগান দিয়েছি ‘জেলের তালা ভাঙব শেখ মুজিবকে আনব।’ জেলের তালা ভাঙতে হয়নি। তার আগেই উনসত্তরের গণ অভ্যুত্থানের মুখে আইয়ুব সরকার শেখ মুজিবসহ আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার সব আসামিকে নিঃশর্ত মুক্তি দিতে বাধ্য হয়। তার আগে প্রত্যাহার করা হয় ওই বিতর্কিত মামলা।

পাকিস্তান বাহিনীর যেসব বাঙালি অফিসারের বিরুদ্ধে পূর্ব বাংলাকে স্বাধীন করার ষড়যন্ত্রে জড়িত থাকার অভিযোগ আনা হয়েছিল লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেন ছিলেন তাঁদেরই নেতা। তাঁর সঙ্গে এভাবে নাটকীয় পরিচয় আমার কাছে স্বপ্নের মতোই মনে হচ্ছিল। রাতে শুয়ে শুয়ে ভাবছিলাম কখন সকাল হবে। কখন দেখা হবে। আরও অনেক কিছু। সকাল হতেই কোনো রকম নাশতা করে রিকশা নিয়ে সোজা সোনাডাঙ্গায়। আমাদের শেখপাড়ার বাড়িটি একোয়ার হয়ে যাওয়ায় পুরো পরিবার সোনাডাঙ্গায় বসবাস করত। রাজনৈতিক কারণে আমি থাকতাম শেখপাড়ায়। ছাত্রলীপের ইউনিয়ন কমিটির অন্যতম কর্মী ছিলাম আমি। সকাল ৮টা নাগাদ হাজির হলাম লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেনের সেই আত্মীয়র বাসায়। তাঁর আত্মীয়টি ছিলেন আগে থেকে পরিচিত। তাঁকে আমরা মামা বলে ডাকতাম। একই সঙ্গে বিরূপও ছিলাম তাঁর প্রতি। অবশ্যই রাজনৈতিক কারণে। কট্টর মুসলিম লীগার বলে ভাবতাম তাঁকে। লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেন অবশ্য ভুল ভাঙিয়ে দিলেন। বললেন, নিরাপত্তার স্বার্থেই ওই পরিচিতিটির দরকার ছিল। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার শীর্ষ আসামির নিকটাত্মীয় এ পরিচয় প্রকাশ পেলে তাঁর চাকরি সহজেই কেড়ে নিত পাকিস্তানিরা। অন্য সব হয়রানি তো ছিলই। অষ্টম শ্রেণি থেকেই আমি ছিলাম স্বাধীনতার পক্ষে। যে কারণে এ ইস্যুতে ছাত্রলীগের পাশাপাশি পূর্ব পাকিস্তান কমিউনিস্ট পার্টির (মার্কসবাদী, লেনিনবাদী) সঙ্গে একটা সম্পর্কও গড়ে উঠেছিল। এ দলটির স্বাধীন জনগণ তান্ত্রিক পূর্ব বাংলা প্রতিষ্ঠার দাবির প্রতিও ছিল সমর্থন। কমান্ডার মোয়াজ্জেম বললেন, সেনাবাহিনীর বাঙালি অফিসারদের বিপ্লবী কর্মকান্ডের সঙ্গে শেখ সাহেব কোনোভাবেই জড়িত ছিলেন না। স্বাধীনতাকামী গ্রুপটির পক্ষ থেকে ভারতে প্রতিনিধিদল পাঠানো হয়েছিল ঠিকই। কিন্তু ভারত সরকার তাদের সঙ্গে কথা বলতে রাজি হয়নি। পরে বার্মার বিদ্রোহীদের কাছে থেকে অস্ত্র সংগ্রহের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। যোগাযোগ হয় তাদের সঙ্গে। কিন্তু পরিকল্পনামতো এগিয়ে যেতে পারেননি তাঁরা। পাকিস্তানি গোয়েন্দারা ধরে ফেলে বিপ্লবী কর্মকান্ড। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত হয়ে শেখ সাহেবকেও জড়ানো হয় তাতে। তাঁর সঙ্গে সেনাবাহিনীর বাঙালি সদস্যদের একটি প্রতিনিধিদল দেখা করলেও তিনি কোনো কথা দেননি। তবে শুভকামনা জানিয়েছেন।

কমান্ডার মোয়াজ্জেম বললেন, স্বায়ত্তশাসন নয়, নির্বাচন নয়- স্বাধীনতাই এ দেশের মানুষের মুক্তি দিতে পারে। এ জন্য তাঁরা সংগঠিত হচ্ছেন। গোপন গেরিলা সংগঠন গড়ে তুলছেন। বললেন, কিউবার নেতা ফিদেল কাস্ত্রোর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা চলছে। বার্মার বিদ্রোহীদের সঙ্গে যোগাযোগ গড়ে ওঠার কথাও বললেন তিনি। আমন্ত্রণ দিলেন তাঁদের সংগঠনে সম্পৃক্ত হওয়ার জন্য। বললেন, লাহোর প্রস্তাব বাস্তবায়ন কমিটি নামে তাঁরা একটি প্রকাশ্য সংগঠন গড়ে তুলেছেন। এ সংগঠনের আড়ালে কাজ করবে গেরিলা সংগঠন। আমাকে লাহোর প্রস্তাব বাস্তবায়ন কমিটিতে যোগদানের পরামর্শ দিলেন। বললেন, বিমান বাহিনীর একজন সাবেক কর্মকর্তা এ কমিটির খুলনা শাখার দায়িত্বে রয়েছেন। নাম আসিফুর রহমান।

লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেন বললেন, কাস্ত্রো ও চে গুয়েভারা যেভাবে গেরিলাযুদ্ধের মাধ্যমে কিউবাকে মুক্ত করেছেন সেভাবে এগোব আমরা। ভিয়েতনামি মুক্তিযোদ্ধাদের কৌশলগুলো আমরা রপ্ত করার চেষ্টা করব। এ জন্য নিজেদের সংগঠিত হতে হবে। সংগঠিত হওয়ার পর চলবে অস্ত্র সংগ্রহের পালা। গেরিলাযুদ্ধের মাধ্যমে ছিনিয়ে নেওয়া শত্রুর অস্ত্রই হবে আমাদের হাতিয়ার। দেশে তখন ’৭০-এর নির্বাচনের প্রস্তুতি চলছে। আওয়ামী লীগের পক্ষে গণজোয়ার। কমান্ডার মোয়াজ্জেম বললেন, এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ হয়তো জয়ী হবে। হয়তো তারা ক্ষমতায়ও যাবে। কিন্তু বাঙালির অধিকার প্রতিষ্ঠায় কিছু করতে চাইলেই তাদের হটিয়ে দেওয়া হবে। আবার আসবে সামরিক আইন। নির্বাচন নিয়ে আমাদের মেতে থাকলে প্রতারিত হতে হবে। বললেন, নির্বাচনের বিরুদ্ধে কথা বলা উচিত হবে না। তবে স্বায়ত্তশাসন নয় স্বাধীনতার পথেই যে বাঙালির মুক্তি এ কথাটিও স্পষ্টভাবে বলতে হবে। যাঁরা স্বায়ত্তশাসনের বটিকা গিলে ফেলেছে তাঁদের স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখানোর চেষ্টা করতে হবে।

দুই ঘণ্টার কথাবার্তায় তিনিই ছিলেন মূলত বক্তা। আমি মুগ্ধ স্রোতা। অতিসহজেই রাজি হয়ে গেলাম স্বাধীনতার অকুতোভয় এই যোদ্ধার কথায়। সেদিন রাতেই যোগাযোগ হলো ডা. আসিফুর রহমানের সঙ্গে। পরবর্তী সময়ে যিনি মুক্তিযুদ্ধের নবম সেক্টরের সাব-সেক্টর কমান্ডার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। লাহোর প্রস্তাব বাস্তবায়ন কমিটির খুলনা শাখায় আমাকে অন্তর্ভুক্ত করা হলো প্রচার সম্পাদক হিসেবে। বয়সে কিশোর, দশম শ্রেণির একজন ছাত্রকে এত বড় দায়িত্ব দেওয়া আমার কাছেও গ্রহণযোগ্য ছিল না। কিন্তু ডা. আসিফ বললেন এটা মোয়াজ্জেম ভাইয়ের পছন্দ। এ পদে তুমি ভালো করবে এমনটিই তাঁর ধারণা। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের অনেক আগে থেকেই বাংলাদেশকে যে স্বাধীন করার বিপ্লবী তৎপরতা চলছিল আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা হলো তারই প্রমাণ। লাহোর প্রস্তাব বাস্তবায়ন কমিটিও ছিল স্বাধীনতার পক্ষে জনগণকে সংগঠিত করার প্রয়াস। এর কেন্দ্রীয় কমিটির প্রায় সব সদস্যই ছিলেন আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার আসামি। সেহেতু সাধারণ মানুষের কাছে তাঁরা ছিলেন বাঙালির সত্যিকারের নায়ক।

১৯৭০ সালে লাহোর প্রস্তাব বাস্তবায়ন কমিটির উদ্যোগে শহীদ হাদিস পার্কে এক জনসভা হয়। স্বল্প সময়ের নোটিসে অনুষ্ঠিত এ জনসভা ছিল লোকে লোকারণ্য। আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট বাঙালি সাবেক সেনাসদস্যরা দেশের মুক্তি সম্পর্কে কী ভাবছেন তা জানার জন্যই হাজির হয়েছিল ৩০ হাজারেরও বেশি লোক। জীবনে প্রথমবারের মতো কোনো জনসভায় বক্তৃতা দিতে হয়েছিল সেদিন। মাইকের সামনে দাঁড়ানোর অভিজ্ঞতা না থাকায় আমাকে বক্তব্য রাখতে হবে এ প্রস্তাবে বেশ ভড়কে গিয়েছিলাম। কিন্তু সে সংকোচ ঝেড়ে ফেলি আত্মসম্মানের ভয়ে। বক্তা হিসেবে আমি এখনো ভালো নই। তারপরও সেদিনের জনসভায় একজন কিশোরের বক্তব্য পত্রপত্রিকায় বেশ গুরুত্বের সঙ্গে ছাপা হয়েছিল। আমি বলেছিলাম, স্বায়ত্তশাসন নয় স্বাধীনতার জন্য আমরা লড়ছি। স্বাধীনতার জন্য আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত। সারা জাতিকে এখন থেকেই প্রস্তুতি নিতে হবে। নির্বাচনে বাঙালিরা জিতলে ক্ষমতা পাবে এ মোহে আচ্ছন্ন থাকলে ঠকতে হবে।

এ জনসভার পর থেকে শুরু হয় সংগঠন গড়ে তোলার কাজ। অ্যাডভোকেট মহসীন যোগ দেন আমাদের সঙ্গে। পরে তিনি খুলনা জাসদের সভাপতি হন। জিল্লুর রহমান, এলেমান হোসেনসহ বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া ছাত্র জড়িত হন আমাদের সাংগঠনিক প্রক্রিয়ায়। গেরিলাযুদ্ধ সম্পর্কে তাত্ত্বিক প্রশিক্ষণও শুরু হয়। মাও সে তুংয়ের ১০টি সামরিক প্রবন্ধ ছিল আমাদের অবশ্য পাঠ্য। তাত্ত্বিক দিক থেকে মাওবাদীদের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক না থাকলেও গেরিলাযুদ্ধের ব্যাপারে তাদের শ্রেষ্ঠত্ব আমাদের কাছেও ছিল সমীহর বিষয়। ’৭০-এর নির্বাচন। দুটি বাদে বাংলাদেশের সব কটি আসনে আওয়ামী লীগের জয়। পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের ৫৬ ভাগ আসনে আওয়ামী লীগের সংখ্যাগরিষ্ঠতা লাভের ঘটনা সবারই জানা। একাত্তরের ৩ মার্চ জাতীয় পরিষদের বৈঠক ডেকেও তা স্থগিত করা হয়। শুরু হয় শেখ মুজিবের নেতৃত্বে অসহযোগ আন্দোলন। ২৫ মার্চ কালরাতে শুরু হয় গণহত্যা। আমাদের গ্রুপটি মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেয় সেদিন থেকেই। একাত্তরের ২৬ মার্চ পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে নিহত হন লে. কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেন।

আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় তাঁকে ফাঁসিতে ঝোলাতে না পারার ব্যর্থতা পাকিস্তানিরা সুদে আসলে পূরণ করে ২৬ মার্চ। কমান্ডার মোয়াজ্জেম হোসেনকে বলা হয় তোমাকে পাকিস্তান জিন্দাবাদ স্লোগান দিতে হবে। অকুতোভয় এই মুক্তিযোদ্ধা অস্বীকার করেন। বলেন, জীবনের বিনিময়েও তিনি পাকিস্তানের জয়ধ্বনি দেবেন না। শুরু হয় নির্যাতন। একপর্যায়ে গুলিতে ঝাঁজরা করে দেওয়া হয় তাঁকে। মুক্তিযুদ্ধের অনেক আগে দেশমুক্তির লড়াই শুরু করেছিলেন যিনি তাঁকে প্রাণ দিতে হয় একাত্তরের ২৬ মার্চ। যেদিনটি অবশ্যই একই সঙ্গে স্বাধীনতা ঘোষণার দিনও বটে। আমাদের মুক্তিযুদ্ধ শুরু হয়েছিল আনুষ্ঠানিকভাবে ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ। এর নেপথ্যে ভূমিকা রেখেছে সিরাজুল আলম খান, কাজী আরেফ ও আবদুর রাজ্জাকের নেতৃত্বাধীন ছাত্রলীগের নিউক্লিয়াস। প্রায় একই সময়ে সংগঠিত হওয়ার চেষ্টা করেছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর বাঙালি সেনা কর্মকর্তা ও সৈনিকদের একাংশ। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্যি, যাদের নিয়ে খুব কমই লেখালেখি হয়েছে।

♦ লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে