শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ মার্চ, ২০২৫

‘কী ফুল ফুটাবে তুমি হৃদয় যদি আগ্নেয়গিরি’

ফাইজুস সালেহীন
প্রিন্ট ভার্সন
‘কী ফুল ফুটাবে তুমি হৃদয় যদি আগ্নেয়গিরি’

মহান স্বাধীনতা দিবস ও ঈদুল ফিতর উপলক্ষে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘আমরা চাই আগামী নির্বাচনটি বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হোক।’ এ আকাক্সক্ষা তো গোটা জাতির। কিন্তু যখন দেখা যায়, রাজনৈতিক সংস্কৃতি পরিবর্তনের তেমন কোনো লক্ষণ নেই, তখন খুব বেশি আশাবাদী হতে মন সায় দেয় না। যখন পেশিশক্তির আস্ফালন, অঢেল টাকার ঝনাৎ ঝনাৎ শব্দ শোনা যায়, তখন শঙ্কিতবোধ হয়, ‘কী ফুল ফুটাবে তুমি হৃদয় যদি আগ্নেয়গিরি’নির্বাচনে না জানি এগুলো কীভাবে অশুভ ছায়া ফেলে! এক তরুণ নেতা নিজের নির্বাচনি এলাকায় শত গাড়ির বহর নিয়ে শোডাউন করেছেন। এ রকম একটা শোডাউন করতে অনেক টাকার প্রয়োজন। কোথায় পেলেন তিনি এত টাকা? এমন প্রশ্ন উঠলে তিনি তাঁর জায়গা থেকে একটা ব্যাখ্যা দিয়েছেন। তিনি জানিয়েছেন, লাখ তিনেক টাকায় পঞ্চাশটি গাড়ি ভাড়া করার সামর্থ্য তাঁর পরিবারের পঞ্চাশ বছর আগেও ছিল। এই ব্যাখ্যা দেওয়ার পর সামাজিক মাধ্যমে নেটিজেনদের কেউ কেউ ওই নেতার বংশলতিকা নিয়ে টানাটানি করতে শুরু করেছেন, যা শোভন নয়। টাকা খরচ করে সাধারণ মানুষের চোখে ধাঁধা লাগিয়ে দেওয়ার মোটর শোভাযাত্রা আর ব্যক্তির গোষ্ঠী উদ্ধার দুটোই রাজনৈতিক অপসংস্কৃতি। সুষ্ঠু ও অবাধ নির্বাচনের পথে এগুলোও বাধা হয়ে দেখা দিতে পারে।

২৬ মার্চ জাতি স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করেছে। এখনো আমরা স্বাধীনতার উত্তাল মার্চের মধ্যেই আছি। ৫ আগস্টের পরিবর্তনের পর থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস ভুলিয়ে দেওয়ার বা বেপথু করার প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ চেষ্টা যে চলছে, তা লুকিয়ে ছাপিয়ে রাখার সুযোগ নেই। দ্বিতীয় স্বাধীনতার কাগুজে ও মেঠো বক্তৃতা এরই মধ্যে আমরা অনেক শুনেছি। চিন্তক মহলের অনেকে এই ভেবে বিচলিতবোধ করেন, দ্বিতীয় স্বাধীনতার কথা বলে কৌশলে ইতিহাসের সত্যকে অপমানিত করার একটা চেষ্টা চলছে কিনা! দিন কয়েক আগে পত্রিকায় একটা খবর দেখলাম, মুক্তিযোদ্ধার নতুন সংজ্ঞা অনুযায়ী জাতীয় নেতাদেরও মুক্তিযুদ্ধের সহযোগী হিসেবে তালিকাভুক্ত করার প্রস্তাব করা হয়েছে। তবে তাঁরা সুযোগসুবিধা পাবেন আগের মতোই। এ ধরনের প্রস্তাব যাঁরা পেশ করেছেন তাঁদের সমালোচনা করতেও ভয় হয়। সৈয়দ নজরুল ইসলাম, তাজউদ্দীন আহমদসহ প্রবাসী সরকারের সদস্যদের রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধা না-ও বলতে পারেন। তাই বলে তাঁদের মুক্তিযুদ্ধের সহযোগী বানিয়ে দেওয়া হবে! কিতাবি সংজ্ঞায় যা-ই থাকুক না কেন, মহান মুক্তিযুদ্ধের দিনগুলোতে যে কিশোর মুক্তিযোদ্ধাদের পানি খাইয়েছে, ডাব খাইয়েছে, পথ দেখিয়ে দিয়েছে, সে-ও নিজেকে মুক্তিযুদ্ধের সহযোগী দাবি করতে পারে। প্রবাসী সরকার; যারা মুক্তিযুদ্ধকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিয়েছেন, যারা পরিকল্পনা করেছে, মুক্তিযুদ্ধ পরিচালনা করেছে তাদেরও মুক্তিযুদ্ধের সহযোগী বানিয়ে দেওয়া হবে! এগুলো কি ইতিহাস বিকৃত করার শামিল নয়! উপরন্তু নতুন সংজ্ঞায় ফেলে যাঁদের নাম মুক্তিযোদ্ধার তালিকা থেকে বাদ দিতে চাওয়া হচ্ছে, তালিকায় তাঁদের নাম থাকায় কেউ আপত্তিও করেননি। তাহলে এই অপ্রয়োজনীয় কাজটি কেন করা হবে? এগুলোও তো বাড়াবাড়ি। নাকি!

একটি জাতি যখন স্বাধীনতা পায়, তখন সে অবধারিতভাবে একটি মানচিত্র পায় এবং একটি পতাকা পায়। স্বাধীনতা পেলে দেশই কেবল স্বাধীন হয় না; দেশের মানুষগুলোও স্বাধীনতা পায়। স্বাধীন দেশে ব্যক্তিগতভাবে এবং সমষ্টিগতভাবে মানুষ যে অধিকারগুলো ভোগ করে প্রধানত সেগুলোর দ্বারাই সেই দেশের স্বাধীনতার গুণগত মান বিচার করা হয়ে থাকে। অন্ন, বস্ত্র, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বাসস্থান এবং বাক ও ব্যক্তির স্বাধীনতা ছাড়া ভৌগোলিক স্বাধীনতার মানে কেবলই শাসকের স্বাধীনতা। চিন্তার স্বাধীনতা, বলার বা মতপ্রকাশ করার স্বাধীনতা, পছন্দমতো বেছে নেওয়ার স্বাধীনতা, অর্থনৈতিক স্বাধীনতা, যোগ্যতা অনুযায়ী পেশা বেছে নেওয়ার স্বাধীনতা এবং ইতিহাসের সুরক্ষা এগুলোই ভৌগোলিক স্বাধীনতাকে ফলবান করে। এসব স্বাধীনতা অর্জন করে নিতে হয়, টুপ করে হাতের মুঠোয় চলে আসে না। বহু যুগের বহু সংগ্রামসাধনা ও ত্যাগের বিনিময়ে স্বাধীনতা আসে। অর্জিত সেই স্বাধীনতা রক্ষা করা আরও অনেক বেশি কঠিন। জাতিগতভাবে; মিলিতভাবে স্বাধীনতাবৃক্ষের যত্ন না নেওয়া হলে মানচিত্র, পতাকা, জাতীয় সংগীত, সংবিধান, বইয়ে লেখা আইন, একদল শাসক ও অনেক বাহিনী এসবের কোনোটাই স্বাধীনতার সুরক্ষা দেয় না। অথচ মাঝে মাঝে মনে হয়, স্বাধীনতাবৃক্ষের যতেœর ব্যাপারে আমাদের ঔদাসীন্য সীমাহীন। প্রায়শ বলা হয়ে থাকে, স্বাধীনতা আর দায়িত্বশীলতা চলে হাত ধরাধরি করে। বলার অপেক্ষা রাখে না, স্বাধীনতা ছাড়া যথার্থ দায়িত্ববোধ তৈরি হয় না। আবার দায়িত্বের বোধটা ঠিকমতো কাজ না করলে স্বাধীনতা সুরক্ষিত হয় না। স্বাধীন ভূখন্ডের যেমন সীমানা রয়েছে, তেমনই একটি স্বাধীন দেশের মানুষ যেসব মৌলিক অধিকার ভোগ করে, তার প্রতিটিরই চৌহদ্দি রয়েছে। এই সীমারেখা বা চৌহদ্দির কিছু আইন দ্বারা স্পষ্টভাবে চিহ্নিত, আর কিছু নীতিনৈতিকতা এবং বিবেক দ্বারা সীমায়িত। এই সীমারেখাটা চিনতে পারা এবং তা মেনে চলার জন্য সবচেয়ে বেশি দরকার দায়িত্ববোধ, দরকার জাগ্রত বিবেক। কেন যেন মনে হয়, কথায় ও কাজে সীমার মধ্যে থাকার যে প্রয়োজনীয়তা রয়েছে, তা আমরা ভুলতে বসেছি। আর আমরা যখন সীমা লঙ্ঘন করি, তখন অতীতের দিকে অঙুলি নির্দেশ করে বলি, স্বৈরাচার আমলে যে এত এত সীমা লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটেছে, তখন আপনি বিবেকবান কোথায় ছিলেন? কিন্তু এ কথা বলি না, অতীতের খারাপ কাজগুলোর পুনরাবৃত্তি আমরা করব না, করতে দেব না। তার বদলে একটি সুন্দর সহনশীল গণতান্ত্রিক সমাজ বিনির্মাণ করব। বলাই বাহুল্য, সে আশা নিয়েই জাতি জুলাই আন্দোলনের মধ্য দিয়ে পরিবর্তন এনেছে। কিন্তু সেই আশা পূরণ হচ্ছে কোথায়!

সংস্কার সংস্কার করে একদল মানুষ মুখে ফেনা তুলে ফেলছে। সংস্কারের আগে তারা কিছুই হতে দেবে না। কিন্তু কী সংস্কার তারা করবে? মনের মধ্যে অতীতের সব জীর্ণতা, হীনতা, বিদ্বেষ, কৌশল সবকিছু জমা রেখে মোড়ক বদলে পুরোনো জিনিস দিয়ে ‘এই নাও নতুন জিনিস দিলাম’ বলে ছেলে ভোলাবেন? দ্বিতীয় স্বাধীনতার নামে ইতিহাসের মূল উপাদানগুলো বদলে দেওয়া কিংবা ইতিহাসের সত্য গোপন করার চেষ্টাও গ্রহণযোগ্য হতে পারে না।

মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে অর্জিত স্বাধীনতার উষাকাল থেকে শুরু করে ৫৪ বছর ধরে আমরা মহিমান্বিত স্বাধীনতা ও তার ইতিহাস নিয়ে লুকোচুরি খেলেছি। আর এই লুকোচুরির মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার ঔজ্জ্বল্যকে মলিন করেছি অনেকখানি। ইতিহাসের সত্য গোপন ও বিকৃত করেছি অবলীলায়। বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক বৈশিষ্ট্য, বৈচিত্র্য ও স্বকীয়তাকে করেছি ধূলিমলিন। মুক্তবুদ্ধি চর্চার পথকে করেছি অবরুদ্ধ। কর্তৃত্ববাদী শাসনের দেড় দশককালে উন্নয়নের দোকানে বিক্রি হয়ে গিয়েছিল আমাদের গণতন্ত্র; যা ছিল স্বাধীনতার অন্যতম স্তম্ভ। স্বাধীনতা ও মহান মুক্তিযুদ্ধের জাতীয় স্পিরিট যেন কিনে নিয়েছিল সেই সময়ের শাসক দল। আর আজ সেই ধুলোমলিন চেতনার কফিনে যেন বা পেরেক মারতে চাইছে কোনো কোনো মহল। তা না হলে স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠান মঞ্চে দাঁড়িয়ে একটি রাজনৈতিক দলের দায়িত্বশীল নেতা কেমন করে বলেন, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে যে স্বাধীনতা আমরা পেয়েছিলাম, সেটা প্রকৃত স্বাধীনতা ছিল না। এই অবান্তর কথা যদি মানতে হয়, তা হলে তো ২৬ মার্চও প্রকৃত স্বাধীনতা দিবস নয়। দেশের স্বাধীনতাকে এভাবে অবমূল্যায়নের কী মানে থাকতে পারে!

স্বাধীনতার অতন্দ্রপ্রহরী যে সেনাবাহিনী, সেই বাহিনীকেই বা কেন রাজনৈতিক বিতর্কে টেনে অনা হচ্ছে? আরেক নেতা সেনাবাহিনী ও দেশের রাষ্ট্রপতির সমালোচনা করতে গিয়ে এমন কিছু অশ্রাব্য গালি ব্যবহার করেছে যেগুলো বাকস্বাধীনতার সীমা ছাড়িয়ে চলে গেছে বহুদূর। নিঃসন্দেহে এসব দায়িত্বহীন কথা ও কাজ স্বাধীনতার চেতনায় শরাঘাত করে। গণতন্ত্রের পথকেও এগুলো কণ্টকিত করতে পারে। কাজেই সংযম ও সতর্কতা অবলম্বন করা প্রয়োজন সবার, সব সময়। বেশি ক্রোধ, বেশি চালাকি ভালো নয়। এ প্রসঙ্গে স্মরণ করা যেতে পারে কাহলিল জিবরানের অমোচনীয় সুবচন, ‘কী ফুল ফুটাবে তুমি, হৃদয় যদি আগ্নেয়গিরি!’ মনের ভেতর ক্রোধ, অসহিষ্ণুতা ও প্রতিহিংসার উনুন জ্বালিয়ে রেখে ভালো কিছু করা যায় না। আগুনের উত্তাপ পরিবেশ-প্রতিবেশের বিপর্যয় ডেকে আনে।

♦ লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক ও কথাসাহিত্যিক

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে