শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৫ এপ্রিল, ২০২৫

রেমিট্যান্সে আশার আলো

হাসান আহমেদ চৌধুরী কিরণ
প্রিন্ট ভার্সন
রেমিট্যান্সে আশার আলো

তিন বছর ধরে দেশের অর্থনীতি ভালো নেই। বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ার বদলে কমার প্রবণতা মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে। বিপদ ঠেকাতে হাত পাততে হচ্ছে আইএমএফসহ দাতা সংস্থাগুলোর কাছে। যে শর্ত মেনে ঋণ নিতে হচ্ছে, তাতে অবস্থা দাঁড়িয়েছে শ্যাম রাখি না কূল রাখির মতো। মড়ার উপর খাঁড়ার ঘা হয়ে দাঁড়িয়েছে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের বাংলাদেশি পণ্য আমদানির ওপর ৩৭ শতাংশ শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত। এতদিন যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য রপ্তানিতে গড়ে ১৫ শতাংশ শুল্ক দিতে হতো। রাতারাতি তা আড়াই গুণ হয়ে যাওয়ায় চরম প্রতিকূল অবস্থার মধ্যে পড়তে হবে বাংলাদেশকে। যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশ থেকে বছরে গড়ে রপ্তানি হয় ৮৪০ কোটি ডলারের পণ্য। অর্থাৎ বাংলাদেশি মুদ্রায় ১ লাখ ৮০০ কোটি টাকার। শুল্ক বাড়ানোর ফলে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশি পোশাক রপ্তানি হুমকির মুখে পড়লে তা সমূহ বিপর্যয়ের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে।

এ মহাদুর্দিনে দেশের অর্থনীতি সামাল দিতে পারে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয়। বিদেশে কর্মী প্রেরণ সংকুচিত হলেও বর্তমানে আমাদের প্রবাসী আয় অন্য যেকোনো সময়ের তুলনায় বেশি। ২০২৪ সালে প্রবাসী আয় এসেছে ২৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। চলতি বছরের ১ থেকে ২৬ মার্চ পর্যন্ত দেশে প্রবাসী আয় এসেছে ২ দশমিক ৯৫ বিলিয়ন ডলার। মার্চের হিসাব শেষে প্রবাসী আয় ৩ বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করবে বলে আশা করা যাচ্ছে। যা দেশের ইতিহাসে একক কোনো মাসে সর্বোচ্চ প্রাপ্ত রেমিট্যান্স। ২০২৪ সালের ১ থেকে ২৬ মার্চ পর্যন্ত প্রাপ্ত প্রবাসী আয় ছিল ১ দশমিক ৬১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। সেই হিসাবে চলতি বছরের মার্চে একক মাসে প্রাপ্ত রেমিট্যান্সের প্রবৃদ্ধির হার ৮৩ দশমিক ২৩ শতাংশ। অন্যদিকে গত কয়েক বছর থেকে এ বছর বিদেশে কর্মী প্রেরণ কমে এসেছে। ২০২৩ সালে ১৩ লাখেরও বেশি কর্মী কর্মের সন্ধানে বিদেশ গিয়েছেন। ২০২৪ সালে বিদেশ গিয়েছেন ১০ লাখ ১১ হাজার ৮৬৯ জন কর্মী। ২০২৫ সালের জানুয়ারি মাসে ৯৭ হাজার ৮৬৭ জন এবং ফেব্রুয়ারি মাসে ৬২ হাজার ৪৩৬ জন কর্মী বিদেশ যাওয়ার সুযোগ পান। চলতি বছরের জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে প্রেরিত কর্মীর আনুপাতিক হার গত বছরের তুলনায় ৩০ শতাংশ কম।

রিজার্ভ বড় তিনটি শ্রমবাজার মালয়েশিয়া, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও ওমানে নতুন কর্মী প্রেরণ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় জনশক্তি প্রেরণ খাত বেশি সংকুচিত হয়েছে। মালয়েশিয়ায় ২০২৩ সালে ৩ লাখ ৫১ হাজার ৬৮৩ জন, ২০২৪ সালে ৯৩ হাজার ৬৩২ জন ও ২০২৫ সালে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ১ হাজার ৫৮৭ জন কর্মী গমন করেন। সংযুক্ত আরব আমিরাতে যাওয়া কর্মীর সংখ্যা ২০২৩ সালে ৯৮ হাজার ৪২২ জন, ২০২৪ সালে ৪৭ হাজার ১৬৬ জন ও ২০২৫ সালে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত ১ হাজার ১৫০ জন। ওমানে ২০২৩ সালে ১ লাখ ২৭ হাজার ৮৮৩ জন, ২০২৪ সালে ৩৫৮ জন ও ২০২৫ সালে ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মাত্র ২৪ জন কর্মী গমন করেন। অন্যদিকে আমাদের ট্র্যাডিশনাল শ্রমবাজার ইরাক, লিবিয়া ও বাহরাইনে দীর্ঘদিন  ধরে কর্মী প্রেরণ বন্ধ। কাতার ও কুয়েতে খুবই স্বল্পসংখ্যক কর্মী যাচ্ছেন, যারা রিটার্ন মাইগ্রেন্ট। সরকার দাবি করে, বাংলাদেশ থেকে ১৬৮টি দেশে কর্মী পাঠানো হচ্ছে। কিন্তু বাস্তবে ৯৫ শতাংশ কর্মীই যাচ্ছেন মাত্র ছয়টি দেশে। বাকি দেশগুলোতে আসলে নামমাত্র কর্মী পাঠানো হচ্ছে, কোথাও তা ১ শতাংশেরও নিচে।

বৈদেশিক কর্মসংস্থান তৈরি সম্ভব না হলে বাংলাদেশে দরিদ্র লোকের সংখ্যা আরও ১০ শতাংশ বেড়ে যেত। দেশের কর্মক্ষম ২৫ শতাংশ মানুষের কর্মসংস্থান হয় অভিবাসনের মাধ্যমে। অভিবাসনে ইচ্ছুক কর্মীদের সম্ভব হলে দুটি কিংবা অন্ততপক্ষে একটি কারিগরি বিষয়ে দক্ষতা অর্জন করে বিদেশে যাওয়া উচিত। যে দেশে যাবেন সেই দেশের ভাষাজ্ঞান, আইনকানুন, খাদ্যাভ্যাস, আবহাওয়া, কর্মপরিবেশ, বেতন সবকিছু ভালো করে জেনেবুঝে গেলে সমস্যা হওয়ার শঙ্কা কম থাকে। তবে এ ক্ষেত্রে রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালন করতে হবে। আবার সরকারকেও খেয়াল রাখতে হবে দূতাবাসের সত্যায়ন, নিয়োগানুমতি, বহির্গমন ছাড়পত্র, স্মার্টকার্ড ইত্যাদি প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে বৈধভাবে কর্মী প্রেরণ করার পরও যাতে মানি লন্ডারিং ও মানব পাচার আইনে কোনো রিক্রুটিং এজেন্সিকে হয়রানি হতে না হয়- সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। তা না হলে বৈদেশিক কর্মসংস্থান খাতে মারাত্মক নেতিবাচক প্রভাব পড়ার আশঙ্কা তৈরি হতে পারে। সৎ জনশক্তি প্রেরণকারীরা নিরাপত্তাহীনতার কারণে কর্মী প্রেরণ কার্যক্রম কমিয়ে ফেললে বা বন্ধ করে দিলে ঊর্ধ্বমুখী রেমিট্যান্স প্রবাহ ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তাই এই খাতকে এগিয়ে নিতে প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ রিক্রুটিং এজেন্সিগুলোকে যৌথভাবে নিরাপদ অভিবাসন নিশ্চিতে কাজ করতে হবে।

কর্মী পাঠানো সংকুচিত হলেও রেমিট্যান্স প্রবাহে আশার আলো দেখা যাচ্ছে। যদি আরও বেশিসংখ্যক দক্ষ, অতিদক্ষ, প্রফেশনালস বিদেশে প্রেরণ করা যায় তাহলে চলতি বছর আমরা ৩০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি রেমিট্যান্স আহরণ করতে পারব বলে আশা করা যায়। দুঃখের বিষয় গত ১৫ বছরে দেশের অর্থনীতিকে চৌর্যবৃত্তির ওপর দাঁড় করানো হয়েছিল। একদিকে আমাদের রেমিট্যান্সযোদ্ধারা শ্রমে-ঘামে উপার্জিত অর্থ দেশে প্রেরণ করতেন, অন্যদিকে বিগত আওয়ামী শাসনামলে সরকার, কতিপয় রাজনীতিবিদ, আমলা ও ব্যবসায়ী এ চার চক্রের যোগসাজশে দেশ থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ বিদেশে পাচার হয়েছে। অর্থ পাচারের সহযোগী হিসেবে কিছু বিচারপতি আজ্ঞাবহ হয়ে বিচারব্যবস্থাকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করেছে। যা ছিল আমাদের আর্থিক খাতের এক কালো অধ্যায়। অর্থনীতির এ কালো অধ্যায় মোকাবিলায় অভিবাসী ভাইবোনেরা সব সময় তাঁদের অসামান্য অবদান অব্যাহত রেখেছেন।

রপ্তানির বড় খাত তৈরি পোশাক আমদানিতে যুক্তরাষ্ট্র ৩৭ শতাংশ শুল্ক আরোপ করায় ভবিষ্যতে চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হয়ে পড়েছে দেশের অর্থনীতি। বৈশ্বিক ও আঞ্চলিক রাজনৈতিক প্রভাব, শ্রমিক অসন্তোষ, দেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ইত্যাদি নানা কারণে পোশাক রপ্তানি খাত সংকুচিত হওয়ার শঙ্কা রয়েছে। এ খাতে রপ্তানি করা পণ্য তৈরিতে বিদেশ থেকে কাঁচামাল ও এক্সেসরিজ আমদানি করতে রপ্তানি আয়ের একটি বড় অংশ আবার বিদেশে চলে যায়। ফলে নিট রপ্তানির পরিমাণ প্রদর্শিত রপ্তানির চেয়ে অনেক কম। অন্যদিকে দ্বিতীয় বৃহত্তম রপ্তানি পণ্য চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি কমে আসছে। শ্রমিকের স্বাস্থ্যঝুঁঁকি, পরিবেশগত কমপ্লায়েন্স নিশ্চিত করতে না পারা, আর্টিফিশিয়াল লেদারের গুরুত্ব বাড়াসহ চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য রপ্তানি আরও কমে যেতে পারে। এ ছাড়া রপ্তানি খাতে সরকারকে নানা ধরনের প্রণোদনা ও ঋণসুবিধা প্রদান করতে হয়। যে ঋণের বড় একটা অংশই ব্যাংকগুলো ফেরত পাচ্ছে না। বিগত সরকারের আমলে আমদানি রপ্তানির আড়ালে আন্ডার ইনভয়েসিং ও ওভার ইনভয়েসিংয়ের মাধ্যমে বিদেশে প্রচুর টাকা পাচার হয়েছে। সেই বিবেচনায় রপ্তানি আয়ের সঙ্গে তুলনা করলে প্রবাসীদের আয়ে তেমন কোনো বিনিয়োগ করতে হয় না। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে নানা প্রতিকূল পরিবেশে শ্রমে-ঘামে উপার্জিত রেমিট্যান্স প্রেরণ করছেন আমাদের অভিবাসী ভাইবোনেরা। তাদের মধ্যে রয়েছে প্রবল দেশপ্রেম। দেশের প্রতি অগাধ ভালোবাসা। তাদের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে গত মার্চে আমরা রেমিট্যান্স পেয়েছি ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। যে রেমিট্যান্সের প্রত্যেকটি পরতে পরতে রয়েছে অভিবাসী কর্মীদের অক্লান্ত পরিশ্রম। তাই সরকারের নীতি সহায়তার পাশাপাশি অভিবাসী কর্মীদের মর্যাদা বৃদ্ধিতে সরকারকে এগিয়ে আসতে হবে। তাদের অবদানের জন্য সামাজিক স্বীকৃতি প্রদান করাসহ দেশের অর্থনীতির চালিকাশক্তির মূল নায়ক হিসেবে রেমিট্যান্সযোদ্ধাদের আরও বেশি সম্মানিত করতে হবে।

বৈধভাবে রেমিট্যান্স প্রেরণে সরকার ও ব্যাংকগুলোকে আরও বেশি আন্তরিক হতে হবে। প্রয়োজনে ব্যাংকগুলোকে হুন্ডি ব্যবসায়ীদের মতো কর্মীর কর্মস্থলে গিয়ে অর্থ সংগ্রহ করতে হবে। সাত দিনে ২৪ ঘণ্টা অর্থ সংগ্রহের কাজ চালু রাখতে পারলে কর্মীরা তাদের সময়সুযোগমতো দেশে অর্থ পাঠাতে পারবেন। কর্মীরা যাতে তাদের পছন্দমতো বিদেশি ওয়ালেটের সঙ্গে সংযুক্ত হয়ে আমাদের দেশের মোবাইল আর্থিক সেবাদানকারী এজেন্ট ব্যাংকিংয়ের ওয়ালেটে তাদের পরিবারের কাছে অ্যাপসের মাধ্যমে সহজেই রেমিট্যান্স পাঠাতে পারেন। অর্থাৎ রেমিট্যান্স প্রেরণে অনলাইন পেমেন্ট সার্ভিস গেটওয়ে সহজতর করা গেলে প্রবাসী আয় আরও বাড়বে। তাহলে কর্মীর আত্মীয়স্বজনকে প্রেরিত অর্থ সংগ্রহের জন্য ব্যাংকে গিয়ে ধরনা দিতে হবে না। কারণ হুন্ডি ব্যবসায়ীরা প্রবাসে অবস্থানরত কর্মীদের বুকে টেনে নেয়। কর্মস্থল থেকে অর্থ সংগ্রহ করে। আবার কর্মীর বাড়ি বাড়ি গিয়ে অর্থ পৌঁছে দেয়। তাই বিদেশে রেমিট্যান্স হাউসগুলোকে তাদের কাজের প্রক্রিয়া ও পদ্ধতি আরও সহজ করতে হবে। বর্তমানে সরকার প্রবাসী কর্মীদের পাঠানো অর্থের ওপর ২ দশমিক ৫ শতাংশ প্রণোদনা দিচ্ছে। অভিবাসী ভাইবোনদের পাঠানো অর্থের ওপর সরকারি প্রণোদনা ২ দশমিক ৫ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ৪ শতাংশ করার সুপারিশ করছি। তাহলে কর্মীরা বৈধ চ্যানেলে অর্থ পাঠাতে আরও উৎসাহিত হবেন, একই সঙ্গে সম্মানিত বোধ করবেন।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার পতনের পর আমরা আশা করছি অন্তবর্তী সরকারপ্রধান অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ভাবমূর্তি কাজে লাগিয়ে বৈদেশিক কর্মসংস্থান আরও বাড়ানো সম্ভব হবে। প্রবাসী কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের দয়িত্বে নিয়োজিত উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার পুনরায় শুরু করার ব্যাপারে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করছেন। খুব দ্রুতই বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া সরকারের জয়েন্ট ওয়ার্কিং কমিটির মিটিংয়ে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার খোলা নিয়ে আলোচনা হওয়ার কথা রয়েছে। এ ছাড়া মন্ত্রণালয়ের নতুন দায়িত্বপ্রাপ্ত সিনিয়র সচিব ড. নেয়ামত উল্যা ভূঁঁইয়া নিরাপদ অভিবাসন নিশ্চিতের মাধ্যমে সংকুচিত শ্রমবাজার প্রসারের লক্ষ্যে কাজ করছেন। দেশের বেকারত্ব মোচন এবং বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের জন্য আমাদের শ্রমবাজার সম্প্রসারণ ছাড়া বিকল্প আর কোনো পথ নেই। এ খাতকে উৎসাহিত করতে সরকার, নীতিনির্ধারক, রিক্রুটিং এজেন্সি, সুশীল সমাজ, গণমাধ্যমসহ সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টা প্রয়োজন। বাংলাদেশ এলডিসি গ্র্যাজুয়েশনের যে স্বপ্ন দেখছে তা বাস্তবায়নে জনশক্তি প্রেরণ আরও বাড়াতে হবে। অভিবাসন কূটনীতিকে আরও শক্তিশালী করতে হবে। আমরা রেমিট্যান্স প্রবাহে যে আশার আলো দেখতে পাচ্ছি সংকুচিত শ্রমবাজার সম্প্রসারণের মাধ্যমে সে আলো আরও বেশি ছড়িয়ে পড়লে দেশ আরও স্বনির্ভর হবে। প্রবাসী আয় বাড়ার পাশাপাশি আমাদের রিজার্ভের টানাপোড়েনও কমে আসবে। এটাই সবার প্রত্যাশা।

 

লেখক : চেয়ারম্যান, ডিবেট ফর ডেমোক্র্যাসি

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল
ফিলিস্তিনি প্রধানমন্ত্রীকে পশ্চিম তীর সফরের অনুমতি দিল না ইসরায়েল

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ফের হাজারো মানুষের বিক্ষোভ

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল
ট্রাম্পের অনীহা সত্ত্বেও ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালাতে চায় ইসরায়েল

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

৫৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে