শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:২৭, বুধবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২৫

এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
এই লুটপাটের সংস্কৃতি আমাদের নয়

গাজা এখন জ্বলছে। সারা বিশ্বকে স্তম্ভিত করে গাজায় চলছে নারকীয় গণহত্যা, তাণ্ডব। মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের এক নিকৃষ্টতম উদাহরণ সৃষ্টি হয়েছে ইসরায়েলি বর্বরতায়। গাজায় এই গণহত্যার প্রতিবাদ হচ্ছে বিশ্বজুড়ে। সারা বিশ্বেই শান্তিকামী মানুষ এই গণহত্যা বন্ধ, যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানাচ্ছে। বাংলাদেশ সরকারও গাজায় গণহত্যা বন্ধ এবং অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানিয়েছে। সারা বিশ্বে ৭ এপ্রিল পালিত হয়েছে নো ওয়ার্ক, নো স্কুল কর্মসূচি। গাজার গণহত্যার প্রতিবাদে এই কর্মসূচি পালন করে বাংলাদেশও। বাংলাদেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো সোমবার বন্ধ ছিল। দেশজুড়ে হয়েছে গণহত্যা বন্ধের দাবিতে প্রতিবাদ মিছিল, বিক্ষোভ। কিন্তু এই প্রতিবাদ মিছিল এবং বিক্ষোভে কিছু সুযোগসন্ধানী বিভিন্ন স্থানে দোকানপাটে হামলা করেছে, লুটপাট, অগ্নিসংযোগ করেছে। একটা ভালো কাজ কীভাবে কিছু খারাপ মানুষের জন্য নষ্ট হয়, তার এক নিকৃষ্ট উদাহরণ সৃষ্টি হলো গত ৭ এপ্রিল। এসব ঘটনা কোনোভাবেই ইসরায়েলের প্রতি ক্ষোভের প্রকাশ নয়। যারা ঘটনাগুলো ঘটিয়েছে, তারা সুস্পষ্টভাবে অপরাধী, সুযোগসন্ধানী এবং লুটেরা। এরা দুর্বৃত্ত, অপরাধী। এই ধ্বংসাত্মক তৎপরতায় না পবিত্র ইসলাম ধর্মের প্রতি সুবিচার করা হয়েছে, না গাজাবাসীর প্রতি জানানো হয়েছে সহানুভূতি। এভাবে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ভাঙচুর, লুটপাট বরং বিশ্বজুড়ে নেতিবাচক ধারণা সৃষ্টি করবে। যারা এসব অপকর্ম করেছে তারা শুধু বাংলাদেশের ক্ষতি করেনি, পবিত্র ধর্মকে অবমাননা করেছে।

বাংলাদেশের জনগণ শান্তিপ্রিয়। বাংলাদেশের জনগণ হিংসা, হানাহানি অপছন্দ করে। একে অন্যের সঙ্গে মমতার বন্ধনে থাকতে চায়। কিন্তু যখন এ দেশের মানুষ প্রতিবাদে মুখর হয়, তখন তার অধিকার আদায়ের জন্য জীবন উৎসর্গ করে। এ দেশের মানুষ বারবার এটা প্রমাণ করেছে। কিন্তু কোনো কিছু লুটপাট করা, দুর্বৃত্তায়ন ইত্যাদি আমাদের সংস্কৃতি নয়। বরং অন্যের আমানত হেফাজত করাই আমাদের ঐতিহ্য। কিন্তু দুর্ভাগ্যের বিষয় সাম্প্রতিক সময়ে লুটপাটের প্রবণতা ব্যাপকভাবে দেখা যাচ্ছে। কিছু কিছু সুযোগসন্ধানী দুর্বৃত্ত সুযোগ পেলেই বিভিন্ন স্থানে লুটপাট, হামলা এবং ভাঙচুর করছে। ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের সময় থেকেই আমরা এই দুর্বৃত্তদের অপতৎপরতা লক্ষ করছি। সাধারণ মানুষ এতে বিরক্ত। তারা এই ঘৃণ্য তৎপরতাকে ঘৃণা করে। ৫ আগস্টের পর আমরা দেখলাম কিছু সুযোগসন্ধানী বিভিন্ন স্থানে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটাল। তারা টার্গেট করে বিভিন্ন বাড়িতে গিয়ে লুটপাট করল। একজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে অপরাধ থাকতেই পারে। ব্যক্তির দুর্নীতি, গণহত্যা বা অপরাধের বিচার আইনের বিষয়। যখন কোনো ব্যক্তিকে অপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়, তখন তার বিচারের জন্য নির্দিষ্ট আইন আছে। আইন অনুযায়ী তার বিচার হবে। বর্তমান অন্তর্র্বর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর এই বিচারপ্রক্রিয়া শুরু করেছে। কিন্তু বিচার নিজের হাতে তুলে নেওয়া এবং বিচারের নামে তার বাড়িঘর ভাঙচুর, লুটপাট করা কোনো সভ্যসমাজের কাজ নয়। এটি যারা করেছেন তারা শুধু অসভ্য বর্বর নন, তারা দেশদ্রোহীও বটে। এরা দেশের জন্য ক্ষতিকর। এই রাষ্ট্রের জন্য বিপজ্জনক।

বাংলাদেশে গাজাবাসীর সমর্থনে যে বিক্ষোভ-প্রতিবাদ হয়েছে সেটি অবশ্যই সমর্থনযোগ্য। বাংলাদেশের জনগণ বিশেষ করে তরুণসমাজ এই প্রতিবাদ-বিক্ষোভে সবার আগে সামনে এসে দাঁড়িয়েছে। তারা ৫ আগস্টের মতোই রাজপথে নেমে গাজাবাসীর প্রতি তাদের সমর্থন এবং সংহতি ব্যক্ত করেছেন। এটা অত্যন্ত আশার কথা। এর ফলে সারা বিশ্বের মুসলিম সমাজের জন্য বাংলাদেশ সমর্থনের বার্তা দিয়েছে। কিন্তু এই পুরো আয়োজনকে নষ্ট করে দিয়েছে কিছু লুটেরা দুর্বৃত্ত। তারা ভাঙচুর এবং লুটপাট করে একটা ভিন্ন বার্তা দিয়েছে। এমন সময় তারা এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছে, যখন বাংলাদেশে বিনিয়োগ সম্মেলন চলছিল। শতাধিক বিদেশি বিনিয়োগকারী ঢাকায় অবস্থান করছিলেন। চার দিনের সম্মেলনে ৫০টি দেশের উদ্যোক্তাদের উপস্থিতিতে দেশে এই ঘটনা জঘন্য নিন্দনীয়। বিনিয়োগ সম্মেলনের উদ্বোধনী দিনে বিভিন্ন বিদেশি বিনিয়োগকারী বাংলাদেশের বৈদেশিক বিনিয়োগের ব্যাপারে আগ্রহ দেখাচ্ছিলেন। এরকম সময়ে এই হামলা এবং লুটপাটের ঘটনা বাংলাদেশ সম্পর্কে বিদেশি বিনিয়োগকারীদের একটা নেতিবাচক ধারণা দেবে। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আস্থার সংকট সৃষ্টি হবে, তৈরি হবে নিরাপত্তাহীনতা।

কিছু দিন ধরেই বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের উত্থান নিয়ে নানা রকম কথাবার্তা হচ্ছে। আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শঙ্কা প্রকাশ করা হচ্ছে, বাংলাদেশে জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটেছে। এ রকম শঙ্কার অন্যতম কারণ সব লুটপাট এবং বিচার নিজের হাতে তুলে নেওয়ার প্রবণতা। ৫ আগস্টে বিভিন্ন স্থাপনায় হামলা, বিভিন্ন বাসাবাড়িতে হামলা, ধানমন্ডি ৩২ নম্বর গুঁড়িয়ে দেওয়া ইত্যাদি ঘটনা আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় ভালোভাবে নেয়নি। অনেকেই মনে করেন, উগ্র মৌলবাদী গোষ্ঠী এসব ধ্বংসাত্মক তৎপরতার মূল হোতা। এর সঙ্গে যুক্ত হয়েছে হিযবুত তাহরীরের সাম্প্রতিক তৎপরতা। ভারতে এসে মার্কিন গোয়েন্দাপ্রধান তুলসি গ্যাবার্ড বলেছেন, বাংলাদেশে খেলাফত প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টা চলছে। বিশ্বজুড়ে যখন বাংলাদেশের বিরুদ্ধে এ ধরনের প্রচারণা হচ্ছে, ঠিক সে সময় কেএফসি, বাটা বা পিৎজহাটে সংঘবদ্ধ আক্রমণের ঘটনা উদ্বেগজনক নয় শুধু, বাংলাদেশের জন্য ভীষণ ক্ষতিকর। এর ফলে বিশ্বে বাংলাদেশ সম্পর্কে একটা ভুল বার্তা যাবে। এত দিন ধরে যে প্রচারণাগুলো বাংলাদেশ সম্পর্কে হচ্ছিল, এ দেশে উগ্র মৌলবাদীরা ক্ষমতা দখল করেছে বা ৫ আগস্টের পট পরিবর্তনের পর উগ্র মৌলবাদীদের দাপট বেড়েছে সেই বক্তব্যগুলো আরও শক্ত ভিত্তি পাবে।

পৃথিবীর বিভিন্ন দেশেই গাজার গণহত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশ হয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চলছে ব্যাপক বিক্ষোভ। এসব বিক্ষোভে তো কোনো ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেনি। কেউ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান, দোকানপাট লুট করেনি। বাংলাদেশে কেন ঘটল? বাংলাদেশের মানুষ কখনো এ ধরনের লুটপাট বা অগ্নিসংযোগ করে না। বরং বিশ্বের বড় বড় উন্নত দেশে আমরা লক্ষ করি সেখানে এক মিনিটের জন্য বিদ্যুৎ গেলে ভয়ংকর কাণ্ড ঘটে, লুটপাট, ধর্ষণের মতো ঘটনা ঘটে ব্যাপকভাবে। সৃষ্টি হয় অরাজকতা। বাংলাদেশ সেখানে উজ্জ্বল একটি ব্যতিক্রম। বিদেশের মানুষ একে অন্যকে পাহারা দেয়। একে অন্যের সম্পদ সংরক্ষণ করে। এ দেশের গ্রামে অনেক বাড়িতে রাতে দরজা দেওয়া হয় না। খোলা উঠোনে তারা একসঙ্গে সময় কাটায়। এ দেশের মানুষ কোনো কিছু পড়ে থাকলে তুলে নেয় না। এ দেশের মানুষ যেকোনো দোকানপাটে গিয়ে ভাঙচুরে অভ্যস্ত নয়। বরং এ ধরনের ঘটনা যখন ঘটে, তখন সাধারণ মানুষ বাধা দেয়, প্রতিরোধ করে। এ দেশের সিংহভাগ মানুষ সম্প্রীতির বন্ধন এবং একটি শান্তিময় জীবনযাপনে আগ্রহী। কিন্তু ইদানীং কিছু দুর্বৃত্ত সুপরিকল্পিতভাবে এ ধরনের ঘটনা ঘটাচ্ছে। দেশের বিপুল জনগোষ্ঠীর সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই। ফলে একদিকে যেমন বাংলাদেশের জনগণের মধ্যে সৃষ্টি হচ্ছে আতঙ্ক, নিরাপত্তাহীনতা, অন্যদিকে বাংলাদেশ সম্পর্কে বিশ্বের কাছে একটা ভুল বার্তা যাচ্ছে। যারা এ ধরনের ঘটনা ঘটিয়েছে তারা কখনো মানবতার পূজারি নয়। গাজার গণহত্যা নিয়ে তাদের কোনো আবেগ আছে বলে মনে হয় না। কারণ যে ভিডিওগুলো প্রকাশ পেয়েছে তাতে দেখা যাচ্ছে, তারা জুতা, জিনিসপত্র ইত্যাদি নিয়ে দুর্বৃত্তের মতো পালাচ্ছে। এরা কী শুধু লুট করার জন্য করেছে, না এর পেছনে সুদূরপ্রসারী একটি ষড়যন্ত্র রয়েছে, তা খতিয়ে দেখতে হবে। আশার কথা, পুলিশপ্রধান এ ঘটনার পর কঠোর বিবৃতি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, যারা এই সমস্ত হামলার সঙ্গে জড়িত, তারা লুটপাটকারী। তাদের অবিলম্বে আইনের আওতায় আনার নির্দেশ দিয়েছেন। বিডার নির্বাহী পরিচালকও এ ঘটনা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।

বাংলাদেশ অর্থনীতিতে একটা কঠিন সময় পার করছে। সাম্প্রতিক সময়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের ওপর ৩৭ শতাংশ শুল্কারোপ করেছেন। এটি বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য একটা বড় ধাক্কা। এর ফলে বাংলাদেশের পোশাক খাতে বড় ধরনের বিপর্যয় নামার আশঙ্কা রয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছে। ৫ আগস্টের পর বাংলাদেশের অর্থনীতিতে একধরনের স্থবিরতা নেমে এসেছে। বিভিন্ন কারখানায় আগুন দেওয়া হয়েছে। সব ঘটনা ঘটিয়েছে এই দুর্বৃত্তরাই। এই কারখানাগুলো এখন পর্যন্ত খোলেনি। বহু শ্রমিক বেকার হয়ে আছে। এখন যদি এ ধরনের ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটে তাহলে শুধু বিদেশি উদ্যোক্তারা নয়, দেশের উদ্যোক্তারাও তাদের উৎসাহ হারিয়ে ফেলবেন। কারও বিনিয়োগ এভাবে আগুনে পুড়ুক তা কেউ চায় না। জেনেশুনে কেউ লুটেরাদের হাতে নিজের সারা জীবনের অর্জিত সম্পদ ধ্বংস হতে দেবে না। আর এ কারণেই গত সোমবার যে ঘটনা ঘটেছে, তা বেসরকারি খাতের উদ্যোক্তা এবং বিনিয়োগকারীদের জন্য একটা ভয়ংকর বার্তা দিল। ফলে আবার অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়বেন দেশের ব্যবসায়ী ও উদ্যোক্তারা। নতুন করে বিনিয়োগের জন্য তারা দশবার চিন্তা করবেন। সরকারের উচিত লুটেরাদের কেবল গ্রেপ্তার নয়, যেসব ব্যবসায়ী ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তাদের পাশে দাঁড়ানো। একজন মানুষ তার সারা জীবনের সম্পদ সঞ্চয় দিয়ে একটি প্রতিষ্ঠান গড়ে তোলেন। প্রতিষ্ঠানটি শুধু তার আয়ের একমাত্র উৎস নয়, এই প্রতিষ্ঠানে চাকরি করা অনেকের আয়-রোজগারের একমাত্র পথ। এরকম বাস্তবতায় যখন একটি প্রতিষ্ঠানে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়, প্রতিষ্ঠানটি লুট হয়ে যায় তখন ওই উদ্যোক্তা কেবল নিঃস্ব হন না। নিঃস্ব হয়ে যায় বাংলাদেশ। বিষয়টি মাথায় রাখতে হবে। কাজেই অনেক হয়েছে। ৫ আগস্টের পর বাংলাদেশে যেভাবে থেমে থেমে লুটপাট এবং মব তাণ্ডব চলছে তার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে হবে এ দেশের জনগণকে। ব্যবস্থা নিতে হবে সরকারকে এবং তা এখনই।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী
বাজারে অস্বস্তি
বাজারে অস্বস্তি
সাগরে জাগছে চর
সাগরে জাগছে চর
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ব্যবসাবাণিজ্য সম্পর্কে ইসলামের নির্দেশনা
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশে গণতন্ত্র মানেই ফ্যাসিবাদের ফাঁদ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ক
সংস্কারে গতি আসুক
সংস্কারে গতি আসুক
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
মাত্রা ছাড়াচ্ছে নদীদূষণ
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
রাসায়নিক ব্যবহারে চুলের ক্ষতি
নতুন দিনের কৃষি
নতুন দিনের কৃষি
সর্বশেষ খবর
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৪৮ ঘন্টায় ৯০ জনেরও বেশি নিহত

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার
একতরফা যুদ্ধবিরতি ঘোষণা রাশিয়ার

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

৩৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৬ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০
এনসিপির জেলা-উপজেলা কমিটির আহ্বায়কের ন্যূনতম বয়স হতে হবে ৪০

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে