শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১৩, রবিবার, ২৮ এপ্রিল, ২০১৯

'জীবনে যে কোন পরিস্থিতিতে সত্যকে সহজভাবে গ্রহণ করতে পারাটা জরুরি'

রিমি রুম্মান
অনলাইন ভার্সন
'জীবনে যে কোন পরিস্থিতিতে সত্যকে সহজভাবে গ্রহণ করতে পারাটা জরুরি'

অনেক আগে নিউইয়র্কের বাইরে, কানেক্টিকাটে এক আত্মীয়ের বাসায় গিয়েছিলাম। উদ্দেশ্য দেশ থেকে বেড়াতে আসা তাদের বৃদ্ধ বাবা-মায়ের সাথে সাক্ষাত করা। দুই মাসের ছুটিতে এদেশে এলেও সেখানে গিয়ে জানলাম সহসাই দেশে ফিরে যাচ্ছেন তারা। যতটা আগ্রহ নিয়ে একমাত্র পুত্রের কাছে বেড়াতে এসেছিলেন, ততোধিক মনখারাপ নিয়ে ফিরে যেতে চাইছেন। শ্বশুর শাশুড়ির এই আগমনে পুত্রবধূ খুশি হতে পারেনি, কেননা তার স্বাভাবিক, স্বাধীন জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছিল। পুত্রবধূর অসন্তুষ্টির বিষয়টি টের পেয়ে প্রচণ্ড রকমের ব্যক্তিত্বসম্পন্ন শিক্ষিত এই প্রবীণ দম্পতি দেশে ফিরে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। বিষয়টি এমন যে, আমাদের যে ভালোবাসতে পারেনি, ভালোভাবে গ্রহণ করতে পারেনি, অন্তত তাকে বিরক্ত করা থেকে দূরে থাকা গেলো! 

অতঃপর নির্ধারিত সময়ের আগেই তারা ফিরে যান দেশে। তখন এদেশে দীর্ঘ শীত শেষে কেবল বসন্ত এসেছে। বসন্তের প্রথম প্রহর বলা চলে। তাদের আর এদেশের ম্যাগনোলিয়া কিংবা চেরি ফুলের উপর সূর্যের স্নিগ্ধ কিরণ এসে পড়ার সময়কার অসাধারণ সব প্রাকৃতিক দৃশ্য দেখা হয়নি। শহরময় গাছে গাছে নতুন গজিয়ে উঠা হালকা সবুজ পাতারা যে ঔজ্জ্বল্য বিলানো শুরু করেছে, রাস্তার দু'ধারে দাঁড়িয়ে থাকা গাছগুলোয় ফুলের মিষ্টি সৌন্দর্য ছড়িয়ে পড়েছে, কিছুই দেখা হয়নি প্রবীণ এই দম্পতির। প্রবীণ শব্দটির সাথে জড়িয়ে থাকে কুঁচকে থাকা চামড়ার ভাঁজে ভাঁজে অভিজ্ঞতা বহনকারী, জীবনের দীর্ঘ সময় পাড়ি দেয়া শুভ্রকেশধারি, দৃষ্টিশক্তি ধূসর ঘোলাটে, বয়সের ভারে খানিক নুইয়ে আসা মানুষ। অনেকটা খুব ধিরে ভূগর্ভে বিলীন হওয়া কোন নগরীর মতো।

আরেকবার জন এফ কেনেডি এয়ারপোর্টে গিয়েছিলাম এক বন্ধুর বাবা-মা'কে বিদায় জানাতে। তারা এসেছিলেন এদেশে পুত্রের কাছে অভিবাসী হয়ে। কনকনে শীত আর তুষারপাতের সময়ে অনেকটা গৃহবন্দী সময় কাটিয়ে হাঁপিয়ে উঠে অবশেষে তিনমাসের প্রবাস জীবনের পাট চুকিয়ে ফিরে যাচ্ছিলেন দেশে। এয়ারপোর্টে যথারীতি প্রয়োজনীয় আনুষ্ঠানিকতা সেরে ওয়েটিং এরিয়ায় অপেক্ষা করছিলাম আমরা। নিজেদের মাঝে গল্প করছিলাম দেশ এবং প্রবাস নিয়ে। প্লেন ছাড়ার সময় ঘনিয়ে এলে বিদায়ের পালা আসে।

যাত্রীরা একে একে সিকিউরিটি চেকিং এর জন্যে এগিয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশ বিমান বিধায় যাত্রীদের প্রায় সকলেই বাংলাদেশি। চলে যাওয়া আর থেকে যাওয়া, দুই পক্ষই অশ্রুজলে একে অপরকে বিদায় জানাচ্ছিলেন। বিদায় মুহূর্তটি বড় বেদনাদায়ক। মানুষের এইসব মনখারাপ করা বিষাদগ্রস্ত মুখ আমার মাঝেও সংক্রমিত হয়। আচমকা ৫/৬ বছরের ছোট্ট এক বালিকার কান্নার শব্দে আমরা সকলেই সেদিকে ফিরে তাকাই। বাবা-মায়ের সাথে শিশুটি এসেছে তার দাদুকে বিদায় জানাতে। দাদুর কোল থেকে কিছুতেই তাকে নামানো যাচ্ছিল না। শিশুটি যথাসাধ্য সর্বশক্তি প্রয়োগ করে দাদুর গলা জড়িয়ে ধরে চিৎকার করে কাঁদছিল, আর বারবার বলছিল, 'দাদু, ' ডোন্ট লিভ মি এলোন... '। শিশুটির বাবা তাকে ছাড়িয়ে নেয়ার চেষ্টা করছিল। সে এক হৃদয়বিদারক দৃশ্য! সেইসময়ে সেখানে আমরা যারা উপস্থিত ছিলাম। আমাদের সকলের চোখ অশ্রুসজল হয়ে উঠে। কাউকে কাউকে চোখ মুছতে দেখা যায়।

অবশেষে আমাদের পালা। বন্ধুর বাবা-মা তাদের ৬/৭ বছরের নাতিকে জড়িয়ে ধরে অশ্রুজলে বিদায় নেন। আমরা ফিরছিলাম পার্কিং লটের দিকে, যেখানে আমাদের গাড়িগুলো অপেক্ষমান। যেতে যেতে বন্ধুপত্নীকে বললাম, তাদের ছোট্ট ছেলেটিরও নিশ্চয়ই ক'দিন মনখারাপ থাকবে দাদা-দাদুর জন্যে। আমায় অবাক করে দিয়ে তিনি জানালেন, তার ছেলেটি বরং খুশিই হয়েছে। বিমানবন্দর আসার পথে শিশুটি নাকি মাকে জানিয়েছে, 'ভালোই হয়েছে, এবার আমরা আরাম করে থাকতে পারবো।' এতদিন ইচ্ছেমত টিভি দেখতে পারেনি দাদা-দাদুর কঠোর শাসনে। নিজগৃহে থেকেও স্বাধীনভাবে যা খুশি তা করতে পারেনি। আমার কিঞ্চিৎ মনখারাপ হয় শিশুটির এমন মনোভাবের কথা জেনে।

বাড়ি ফিরছিলাম। শত শত গাড়ি শাঁ শাঁ শব্দে হাইওয়ে ধরে ছুটে চলছিল। আমি জানালায় বাইরে চেয়ে ভাবছি, ঠিক ওদের বয়সে আমরা দাদুকে পেলে কতোই না খুশি হতাম। গ্রাম থেকে আমাদের শহরের বাসায় বেড়াতে আসতেন দাদু। ক'দিন থাকতেন। চলে যাবার সময় যতোই ঘনিয়ে আসতো, আমাদের মনখারাপের ঘনত্বও বাড়তে থাকতো। কয়দিন কী ভীষণ নিঃসঙ্গ মনে হতো নিজেকে। অথচ সেদিন দুটি সম্পূর্ণ বিপরীতমুখী ঘটনা দেখা হলো। দুটি শিশু সম্পূর্ণ দুই ধরনের মানসিকতা নিয়ে বেড়ে উঠছে এই বিদেশ বিভূঁইয়ে। আমার মনে হলো পরিবারের বড়রা যদি বয়োবৃদ্ধদের সম্মানের চোখে দেখে, গভীর ভালোবাসায় আগলে রাখে, তবে শিশুরাও একই মানসিকতা নিয়ে বেড়ে উঠবে।

পরক্ষণেই মনে হলো, সবচেয়ে বড় বাস্তব সত্য হোল, বিদেশের যান্ত্রিক জীবনে পরিবারের প্রতিটি সদস্যই নিজ নিজ অবস্থানে ব্যস্ত। দিনের শুরুতে কেউ কর্মক্ষেত্রের দিকে রুদ্ধশ্বাসে ছুটে, কেউবা স্কুল কিংবা কলেজে থাকে সারা দিনমান। বয়োবৃদ্ধ বাবা-মাকে যত্ন আত্তি করা, সময়মত ডাক্তারের কাছে নিয়ে যাওয়া, সে সময়টুকু কোথায়? সার্বক্ষণিক দেখভালের মানুষ তো নেই এই ভিনদেশে। তাছাড়া প্রবীণরা তাদের পুরনো রীতিনীতি কিংবা মানসিকতা সন্তানদের উপর, ভিনদেশে বেড়ে উঠা নাতি-নাতনিদের উপর চাপিয়ে দিতে চান। কিন্তু দুই কিংবা তিন প্রজন্মের মাঝে সময়ের ব্যবধানের কারণে স্বাভাবিকভাবেই মানসিকতার বড় একটি ব্যবধান থাকবেই। এভাবেই মতপার্থক্য থেকে মতবিরোধ, এবং মানসিক দূরত্ব তৈরি হয়। অগ্রজরা ভাবেন তাদের গুরুত্ব দেয়া হচ্ছে না। অযত্ন আর অবহেলা করা হচ্ছে। একসময়ের শারীরিক কর্মক্ষম, দাপুটে মানুষগুলোর শেষ বয়সে এসে দূরদেশে এমন নিরানন্দের জীবন ভালো না লাগাটাই স্বাভাবিক।

তবে এখন অবস্থা অনেকটা বদলেছে। জীবন আগের চেয়ে অনেক সহজ হয়ে উঠেছে। আগে যারা বাবা-মাকে এদেশে রাখতে বোঝা ভাবতেন, তাদের অনেকেই এখন বয়োবৃদ্ধ বাবা-মাকে নিজের কাছে এনে রাখছেন। 'হোম কেয়ার' সার্ভিস এর কল্যাণে বৃদ্ধ বাবা-মাকে দেখাশোনা করার সুবাদে বাড়তি আয় করতে পারছেন। কখনোবা বাড়িতে নার্স এসে দেখে যাচ্ছেন। আমার এক বন্ধু প্রয়োজনীয় কাজে গিয়েছিল জ্যামাইকার এক এডাল্ট ডে কেয়ার সেন্টারে। তার কাছ থেকে জানলাম, সেখানে প্রবীণদের সুরক্ষা ও অধিকার নিশ্চিত করতে একেবারেই বিনামূল্যে ডে কেয়ার সার্ভিস দেয়া হচ্ছে। রোজ ভোরে নির্দিষ্ট এলাকায় বসবাসকারী বয়োবৃদ্ধদের গাড়িতে করে নিয়ে আসা হয় 'এডাল্ট ডে কেয়ার সেন্টার' এ। বাড়িতে নিঃসঙ্গ সময় কাটানোর চেয়ে এটিই তাদের জন্যে উত্তম স্থান। বৃদ্ধ বয়সে মানুষ শিশুসুলভ আচরণ করে থাকে। অতীত স্মৃতি হাতড়ে বেঁচে থাকতে চায়। তারা বারবার সেইসব স্মৃতিচারণ করতে পছন্দ করেন। কখনো কখনো একই বিষয় নিয়ে বার বার বলতে থাকেন। বাড়িতে তাদের সেইসব কথা শুনবার কেউ নেই। এডাল্ট ডে কেয়ার সেন্টারে যেহেতু সকলেই প্রায় সমবয়সী, নিজেদের মাঝে গল্প করে চমৎকার সময় কাটে। সার্বক্ষণিক সেবায় নিয়োজিতরা চা, কফি বানিয়ে দেয় চাইলেই। দুপুরে বাংলাদেশি মজাদার খাবারের আয়োজন থাকে। কেউ নামাজের রুমে বসে ইবাদতে মগ্ন থাকতে পারেন। কিংবা ইজি চেয়ারে শুয়ে বিশ্রাম নিতে পারেন। বিস্মিত হই জেনে যে, সেখানে একটি রুমে তাদের জন্যে বিউটি পার্লারও আছে। মেনিকিওর, পেডিকিওর, ফেসিয়াল কিংবা হেয়ার কালারসহ সব রকম যত্ন আত্তির ব্যবস্থা আছে। সন্ধ্যা ঘনাবার আগে সকলকে গাড়িতে বাড়ি পৌঁছে দেয়া হয়। অনেকগুলো নিঃসঙ্গ মানুষ একসাথে সুখ দুঃখের গল্প করে সারা দিনমান আনন্দমুখর সময় কাটিয়ে বাড়ি ফিরেন। ততক্ষণে পরিবারের অন্য সদস্যরাও একে একে ফিরেন কর্মস্থল, স্কুল, কলেজ থেকে।

ছোটবেলা থেকে শিখে এসেছি, 'পিতামাতাকে সম্মান করা ইবাদতের অংশ'। আমরা পিতামাতাকে নিয়ে সার্বক্ষণিক পরিবারের সান্নিধ্যে থাকাটাকে বেশি প্রাধান্য দিয়ে থাকি। আর তাই বিষয়টি অস্বাভাবিক কিংবা অমানবিক মনে হতে পারে। কিন্তু যেহেতু একান্নবর্তী পরিবার দিনে দিনে ছোট হয়ে এসেছে, কিংবা বিলুপ্তপ্রায় এবং প্রবাসে এমনটি দেখা যায় না বললেই চলে, সেইদিক থেকে সেবা প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম সত্যিই অসাধারণ। বেঁচে থাকলে সময়ের সাথে সাথে এমন পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হবে একদিন, জানি। আমার চাওয়া-পাওয়া কিংবা আনন্দের প্রতি সহানুভূতিশীল হবার সময় থাকবে না কারো হয়তো। জীবনে যে কোন পরিস্থিতিতে সত্যকে সহজভাবে গ্রহণ করতে পারাটা জরুরি। এ বিষয়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের 'বোঝাপড়া' কবিতার কিছু লাইন মনে পড়ছে,

'মনেরে আজ কহ যে, 
ভালো মন্দ যাহাই আসুক,
সত্যরে লও সহজে। '

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত)

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু
আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু

দেশগ্রাম

আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার
আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার

নগর জীবন

শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না

প্রথম পৃষ্ঠা