শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:১০, বুধবার, ২১ এপ্রিল, ২০২১

‘‘তথাপি ব্লেইম গেইমের শিকার হয় পুলিশ!’’

ইফতেখায়রুল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
‘‘তথাপি ব্লেইম গেইমের শিকার হয় পুলিশ!’’

(লেখাটা একটু বড় তবে পড়লে আমাদের সকলের চরিত্র বুঝা যাবে... হ্যাপি রিডিং)

গতকাল রাতে ভদ্রলোক সরকারি নাম্বারে ফোন করেই বললেন, আপনি কি অমুক বলছেন?
আমি বললাম, জ্বি বলছি!
খুব উত্তেজিত হয়েই বলছেন, দেখেন আপনাদের পুলিশ আমার সাথে কি করেছেন, অন্যায়ভাবে আমার নামে মামলা নিয়েছে!
কী মামলা জিজ্ঞেস করতেই তিনি বললেন, ধর্ষণের মামলা!
আমি বিস্মিত হলাম।
পরমুহূর্তেই জিজ্ঞেস করলাম, কে মামলা করেছে?
তখন বললো আমার আপন বোন মামলা করেছে আর ভিকটিম আমার নিজের ভাগ্নী!
মামলায় ভিকটিম একজন শিশু! নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা করা হয়েছে, যে মামলার বাদী অভিযুক্তের আপন বোন আর ভিকটিম নিজের ভাগ্নী! এর চাইতে আরও বড় জঘন্য অপরাধের নজির আছে হাজারে হাজারে। বাদী বোন, অপরাধী ভাই আর ভিকটিম কিশোরী ভাগ্নী! ব্লেইম গেইমের শিকার কে? অসৎ মায়ের অপ্রিয় সন্তান পুলিশ! কি বিচিত্র না?

মামলা না নিলে বলা হবে ধর্ষিতার মামলা নেয়নি পুলিশ আর নিলে বলা হবে মিথ্যা মামলা নিলো পুলিশ! অনেক বিষয় বুঝে সিদ্ধান্ত নেয়া গেলেও কিছু স্পর্শকাতর বিষয়ের ক্ষেত্রে সেই সময়ও সুযোগ কোনোটাই থাকে না!

হ্যাঁ, এরকম মিথ্যে মামলার নজিরও কম নেই। এখন সত্যি বের করতে হয় একটি তদন্ত প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে, এটাই বাস্তবতা! মিথ্যা মামলা করলে দণ্ডবিধি'র ২১১ ধারা মোতাবেক মিথ্যা মামলাকারীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার আবেদন জানিয়ে রিপোর্ট বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণও করা হয়। তারপর বিজ্ঞ আদালতই ব্যবস্থা গ্রহণ করেন। সম্প্রতি মিথ্যা মামলা করার অভিযোগে কয়েকজনকে শাস্তিও প্রদান করা হয়েছে। এরকম মিথ্যা মামলার বাদীদের শাস্তি প্রাপ্তির বিষয়গুলো বেশি বেশি সামনে আসলে, মিথ্যা অভিযোগকারীদের এই প্রবণতা কমবে বলে বিশ্বাস করি!

জামিন যোগ্য অপরাধের অপরাধী বিজ্ঞ আদালত থেকে জামিন পেয়ে বের হয়ে আসলে আইনি বিষয়ে অচেতন বাদী বলেন, টাকা খেয়ে পুলিশ আসামি ছেড়ে দিয়েছে! হাস্যকর শোনালেও সত্যি উচ্চশিক্ষায় শিক্ষিত ব্যক্তিও একই কথা বলেন। কারণ আইন জানেন না! না জানতেই পারেন দরকার না হলে জানবেন কেন? শেখানোর শুরুটা অতীব জরুরি! সেটা নিশ্চয়ই পুলিশ শেখাবে না। আমাদের শিক্ষাব্যবস্থায় আইনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় সকলের জন্য আবশ্যিক করে দেয়া এখন সময়ের দাবি। এতে সকলেরই সুবিধা নিশ্চিত হবে। 
জায়গা সম্পত্তি,  আর্থিক লেনদেন, প্লট ও ফ্ল্যাটের সমস্যা এর সবকিছুই দেওয়ানী আদালতের বিষয়! মানুষজন এ সংক্রান্তে সাহায্য চাইলে পুলিশ অপারগতা প্রকাশ করলে অথবা বিজ্ঞ আদালতে যেয়ে মামলা দায়ের করতে বললে ভুক্তভোগী বলে বসেন পুলিশের কাছে বিচার চেয়ে পেলাম না! আরে ভাই বিচারের দায় ও দায়িত্ব কি আমার? আইনে এ বিষয়ে স্পষ্টতই বলা আছে তথাপি ব্লেইম গেইমের শিকার হয় পুলিশ! এক্ষেত্রে কখনো সামাজিক পুলিশিংয়ের অংশ হিসেবে জিডি'র প্রেক্ষিতে আমরা দুই পক্ষকে ডেকে সমস্যা শুনার চেষ্টা করি। পারস্পরিক সমঝোতা করে দেয়ার এই চেষ্টা কখনো সফল হয়, কখনো বিফল হয়! এখানে সমঝোতা না এলে আদালতের দ্বারস্থ হওয়ার পরামর্শ দেয়া ছাড়া আর কোনো বিকল্প থাকে না।

হাজারে হাজারে মামলা হয় প্রতিনিয়ত। তদন্ত প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে সঠিক সিদ্ধান্ত জানালেও বাদী নয়তো বিবাদী পুলিশের উপর নাখোশ হন! একটা বিশাল অংশ এই আইনি প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়েই পুলিশের উপর বীতশ্রদ্ধ থাকেন সবসময়। 
চোর, ডাকাত, ধর্ষকসহ বিভিন্ন অপরাধের সাথে জড়িত অপরাধীর নিজের ও তাদের পরিবারের কাছেও পুলিশ অতীব খারাপ। দুষ্টু পুলিশ কেন অযথা গ্রেফতার করতে আসে! পেশাগত ও অবস্থানগত কারণে এত ঋনাত্মক প্রভাবের মাঝে পুলিশের গ্রহণযোগ্যতা ধনাত্মক হবে এটি একটি ইউটোপিয়ান প্রত্যাশা!

নিয়ম না মানতে মানতে এদেশের একটি বিশাল অংশ মনেই করেন, নিয়ম মানাটাই ভুল। তারা নিজের ভুল তথা অপরাধকে ডিফেন্ড করেন আরেকটি অপরাধ দিয়ে। ধরেন কারো একজনের গাড়ি আটকালে তিনি বলতে থাকেন, ওই যে আরেকজন যে নিয়ম মানছেন না তাকে ধরেন না কেন? একজন, দুইজন অফিসার একসাথে যে কয়েকজনকে ধরতে পারবে না, এটাই স্বাভাবিক! তাদের এই মজার ক্ষোভ আসলে অন্য জায়গায়, নিয়ম তো প্রায়ই ভাঙেন, আগে ধৃত হন নাই তো এখন হবেন কেন!

নিয়ম ভাঙলে কোনো সমস্যা নেই এই বিশ্বাস ধরে রাখতে চাওয়া মানুষজন অন্যের উপর আইনের প্রয়োগ হওয়া পর্যন্ত আইনকে পছন্দ করেন, নিজের কাঁধে বর্তালে আইন বেজায় খারাপ, আইনের মানুষ দ্বিগুণ খারাপ। তারা ভুলেই যান উন্নত বিশ্বের মতো আমাদের দেশে গাড়ির স্পিড লিমিট থেকে ধরে বিভিন্ন আইন ভঙ্গের বিষয়গুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে কোনো যন্ত্রের কাজ নয়, অফিসারকে নিজে করতে হয়। সেরকম থাকলে না হয় আপনাদের আর ধরাধরির বিষয় আসতো না, বাড়িতেই জরিমানার অর্থ পৌঁছে যেতো। এই আমাদের দেশে সিগন্যাল সাইন ও লাইট থাকা সত্ত্বেও ট্রাফিক পুলিশকে হাতের ইশারা দিয়ে, রাস্তার মাঝে দাঁড়িয়ে গাড়ি থামাতে হয়। পিক আওয়ারে মাত্র ২০ মিনিটের জন্য সরিয়ে দিন ট্রাফিক পুলিশ, নিজেদের চরিত্র নিজের চোখেই দেখতে পাবেন।
 
এই উপরোক্ত মানুষজনের কাছে পুলিশ শত চেষ্টা করলেও বন্ধু হতে পারবে না, এটা সম্ভবও নয়! তাঁরা আপনার কাছ থেকে মানবিকতা ও বন্ধুত্বসুলভ আচরণ প্রত্যাশা করলেও, নিজেরা সেই পথ ভুলেও মাড়াবেন না! কারণ দেশের আইন ইতোমধ্যেই আইনের মাধ্যমেই এই আইন ভঙ্গকারী মানুষজনের সাথে পুলিশের দূরত্ব সৃষ্টি করে দিয়েছে এবং সেটি দোষের নয়! ওয়ান সাইডেড বন্ধুতার চেয়ে পেশাদারী আচরণের চূড়ান্ত প্রকাশই শ্রেয়তর বলে মনে করি।

সম্মানিত নাগরিকগণ যারা আইন মেনে চলেন, আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল তাঁদের সাথেই বন্ধুতা ও পেশাদারিত্বের মেলবন্ধন হোক! কারণ বলা যায় না, সকলের বন্ধু হয়ে গেলে চোর, ডাকাতসহ সকল অপরাধী আবার না বন্ধুত্বের দাবি নিয়ে চলে আসেন!
ক্ষমতার প্রদর্শনকারীরা তো আরো কয়েক ডিগ্রি উপরে। গুলশানে নিজের গর্ভধারিণী স্ত্রীকে নিয়ে ফিরছি পথেই সম্পূর্ণ উল্টো রাস্তা দিয়ে একটি গাড়ি রীতিমতো ছুটে এসে আমাদের গাড়িকে জোরালোভাবে ধাক্কা দেয়। ভয়ার্ত চোখে নিজের স্ত্রীর দিকে তাকাই। তাঁকে একটু স্থির করে গাড়ি থেকে নেমে বিশেষ ব্যক্তিদের জিজ্ঞেস করতেই নানা যুক্তির দোহাই দিচ্ছিলেন। আমি তাৎক্ষণিক পুলিশকে জানাতেই ভদ্রলোক বলে বসলেন, আপনাকে চাইলেই দেখে নিতে পারি। এত বিশাল ক্ষমতার অধিকারী একজনের ক্ষমতা দেখার আমারও ভীষণ ইচ্ছে হলো। অবস্থা বেগতিক দেখে পরমুহূর্তে ভদ্রলোক কি মনে করে আমার সহধর্মিণীকে ভাবি বলে দুঃখপ্রকাশ করলেন! গাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া সত্ত্বেও কোনো ক্ষতিপূরণ গ্রহণ ছাড়াই বিদায় দিলাম তাঁদের। সম্পূর্ণ উল্টো রাস্তা দিয়ে গাড়ি দিয়ে আমাকে ক্ষতিগ্রস্ত করার পর আবার আমাকেই দেখে নেবার মানসিকতা! 'ইয়েস দ্যাট ইজ হাও উই আর'!  
লিখতে ইচ্ছে করে না যদিও, তাও লিখি। আপনাদের অনেকের ভুলে যাওয়া চরিত্র মনে করিয়ে দিতে লিখে যাই। আপনাদের, আমাদের স্মৃতিশক্তি আবার গোল্ড ফিশের মতো কিনা, তাই স্মরণ করিয়ে দিতে আসি বারবার, আপনারা আবার কিছু মনে করেন না যেন!
ক্ষমতার কথা যে বলছিলাম এর আবার রকমফের রয়েছে আর এই বিভিন্ন ধরনের ক্ষমতার বাতাবরণে আবৃত মানুষ  ক্ষমতার প্রদর্শন করেই ফেলেন কোনো না কোনোভাবে! সেক্ষেত্রে আইন ভঙ্গ হলো কিনা সেটি তাদের কনসার্ন নয়! তিনি এক্ষেত্রে নিয়মের ধার ধারতে চান না। বৈধ আইনি দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে আমি কার ছেলে, আমি কার অমুক, আমি কার তমুক এসব শুনে আমাদের অফিসারদের ঠাণ্ডা থাকার চেষ্টা করতে হয়। চাকরিটাই এমন। কখনো গুটিকয়েক হয়তো মানসিক স্থিরতা হারিয়ে ফেলেন, দিনশেষে নিয়ম ভাঙার এই শহরে স্থিরতা ধরে রাখা যে এক বিশাল সংগ্রাম সেটি আরাম কেদারায় বসে কজনই বা বুঝবেন!
না একদমই বলছি না কারো বিচ্যুতি নেই। আমাদের পুলিশ সদস্যদের বিচ্যুতির প্রেক্ষিতে তাদের বিরুদ্ধে গৃহীত অভ্যন্তরীণ ব্যবস্থা যতটা নেয়া হয় তার দৃষ্টান্ত আশেপাশে খুব কমই দৃশ্যমান। 
লঘু পাপ হলে আপনার মতো এই সদস্যের চাকরি থাকা উচিত না বলে ফেলা লোকজনের জ্ঞাতার্থে জানাই, এখানেও বিধিবদ্ধ নিয়ম রয়েছে, চাইলেই কাউকে জোরপূর্বক আপনার অযাচিত চাওয়ার মতো চাকরি থেকে বহিস্কার করা যায় না! তারপরও ডিমোশন, অর্থ কর্তন, পদচুত্যিসহ বিভিন্ন ব্যবস্থা প্রতিনিয়ত নেয়া হয়, হচ্ছে! অভ্যন্তরীণ বিষয় বিধায় অজানা থেকে যায় এসব বিষয়। আইন আর বিধি যাই-ই বলেন সেখানে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ থাকবেই, ফৌজদারী অপরাধে জড়িয়ে পড়া অপরাধীও সেই সুযোগ পান। অবশ্য আপনাদের দোষ দিয়েও লাভ নাই, যতটুকু আইনের বেসিকস জানা দরকার সেটিই যখন জানা থাকে না তখন প্রতিষ্ঠান কীভাবে অভ্যন্তরীণ শাস্তি নিশ্চিত করে সেটি কস্মিনকালেও জানা থাকার কথা না। হাতে মোবাইল আর ইন্টারনেট থাকলে এখন সকলেই আইনবিশারদ হয়ে যান, আইন না জানা থাকলেও খেয়াল করে দেখেন, পুলিশের কোনো সদস্য অপরাধ করলে তার সাফাই পুলিশ কখনোই গায় না, পুলিশ শুধু ব্যক্তির দায়কে প্রতিষ্ঠানের উপর চাপিয়ে দিতে নিরুৎসাহিত করে। বিস্ময়করভাবে তখন নিয়ম ভাঙা দলের সদস্যরা এটি সমগ্র পুলিশের দায় হিসেবেই বিবেচনা করতে চান। অন্যদিকে পুলিশের ভাল কোনো কাজ হলে সেটিকে আবার সেই নিয়ম ভাঙা গ্রুপের সদস্যগণ শুধু ব্যক্তির অর্জন বলেই মানতে চান, প্রতিষ্ঠানকে মোটেও অর্জনের ভাগ দিতে চান না! কি সুন্দর তাই না? এরূপ বিচিত্র জাজমেন্ট, কেউ আমাদের দেশে এসে আমাদের কাছ থেকে শিখে যাক!

যদি বলি বুকে হাত দিয়ে বলুন তো, আপনি ভাল মানুষ কিনা? যদি বলি নিজেকে জিজ্ঞেস করুন, আপনি প্রতিনিয়ত ছোট, বড় আইন ভাঙেন কিনা! খুব অল্প সংখ্যক মানুষই বুকে হাত দিয়ে নিজের সুদৃঢ় অবস্থানের জানান দিতে পারবেন! এখন হয়তো বলে বসবেন, উন্নত বিশ্বের মত আপনাদেরও কেন আমরা জোর করে নিয়ম মানাই না! সমস্যা এখানেই, উন্নত বিশ্বের মতো হতে চাইলে বিভিন্ন প্রভাবকের উপস্থিতি সঠিক হতে হয় তবেই সামগ্রিক চিত্র বদলায়! উন্নত পুলিশ পেতে চাইলে আপনাকে উন্নত নাগরিকের মতো আচরণ করা শিখতেই হবে। আর জানেন তো আইন দিয়ে সবকিছুর বাস্তবায়ন কখনোই সম্ভব নয়, যেমনটি আমাদের সম্মানিত আইজিপি ড. বেনজীর আহমেদ বিপিএম (বার) স্যার বলেন, আইন প্রণীত হলে আমরা ধরেই নেই ৯০ ভাগ মানুষ সেটি মানবেন, যারা মানবেন না তাদের জন্যই আমরা সেটি এনফোর্স করতে চাই! আমাদের দেশে তাকালেই আমরা দেখতে পাই, আইনের প্রতি আমরা কত সংবেদনশীল ও শ্রদ্ধাশীল! এনফোর্সের চেয়ে আমরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে আইন মান্য করার প্রবণতার উপর জোর দিতে চাইলেও আমাদের অনেকের চাওয়া ঠিক উল্টোটাই!

জানি না জীবদ্দশায় সত্যিকার অর্থে 'কথায় ও কাজে এক' মানুষের উপস্থিতি অধিক সংখ্যক হারে এ দেশে দেখতে পাবে কিনা? যতদিন বেঁচে থাকি, পুলিশ বাদে বাকি সব ভাল মানুষের দেশে আমি সেই সুদিনের অপেক্ষায় থাকবো!


লেখক : ডিএমপির এডিসি (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর)

(ফেসবুক থেকে সংগৃহীত) 

 

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
আশিক চৌধুরী ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন ছাত্রদলের সেই নেত্রী
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘কত বছর ধরে ইন্ডাস্ট্রি ডুবাচ্ছেন সেটা একবার ভাবেন’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‘একটা সিনেমা আটকে দেয়া মানে কতগুলো স্বপ্নকে দাফন করে দেয়া’
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
‌এবারের শোভাযাত্রা কেবল আরও ইনক্লুসিভ হবে তা না, আরও কালারফুল হবে
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
ফেব্রুয়ারিতে ইন্টারনেটে ২৬৮ ভুল তথ্য শনাক্ত করেছে রিউমার স্ক্যানার
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
নতুন জীবনের জন্য দোয়া চাইলেন সারজিস
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
আগে সুন্দর করে একটু বাঁচি, তারপর হাজারো প্রশ্নের উত্তর দেব
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
হাসিনার কারণে বিএনপিতে যোগ দিতে চেয়েছিলেন তার স্বামী ড. ওয়াজেদ!
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
জামায়াত নেতাদের প্রশংসা করে ফেসবুকে যা লিখলেন গোলাম রাব্বানী
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
‘যে বলে কেন প্রেমে পড়েছি জানি না, ওরা মিথ্যা বলে’
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
মা অসুস্থ-বাবা কারাগারে, সেই দুঃসময়ের স্মৃতিচারণ করলেন মির্জা ফখরুলের মেয়ে
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
আমরা বিভাজনের বদলে ঐক্য চাই: হাসনাত আব্দুল্লাহ
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু
আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু

দেশগ্রাম

শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না

প্রথম পৃষ্ঠা

আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার
আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ