শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৮ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ০২:৪০, শুক্রবার, ২৮ মার্চ, ২০২৫

বিতর্ক চাই, বিরোধ নয়

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
বিতর্ক চাই, বিরোধ নয়

বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন দুটি ধারা সুস্পষ্টভাবে দৃশ্যমান। একটি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল, যারা শহীদ জিয়ার আদর্শ অনুসরণ করে। বেগম খালেদা জিয়া যে দলটির চেয়ারপারসন এবং ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নেতৃত্বে দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে যে দলটি এখনো সজীব এবং সতেজ। অন্য একটি নতুন রাজনৈতিক ধারার সূচনা হয়েছে ৫ আগস্টের বিপ্লবের পর। ৫ আগস্টের বিপ্লবের নায়করা একটি নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত করার প্রত্যয়ে একটা নতুন রাজনৈতিক দল তৈরি করেছেন। সে দলটির নাম জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। ২৮ ফেব্রুয়ারি বেশ জাঁকজমকের সঙ্গে এনসিপি আত্মপ্রকাশ করে। আত্মপ্রকাশের পর থেকে দলটি ভিন্ন ধরনের রাজনৈতিক অবস্থান গ্রহণ করেছে। দলটি ক্রমে বিএনপির প্রধান রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ হিসেবেই দৃশ্যমান। এ দুটি রাজনৈতিক দলের মধ্যে অনেক মৌলিক ইস্যুতে বিতর্ক লক্ষণীয়।

একটি গণতান্ত্রিক সমাজে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মধ্যে মত ও পথের পার্থক্য থাকবে। বহু মত, বহু পথের বিতর্কই হচ্ছে গণতন্ত্রের মূল আকর্ষণ। জনগণ নানা পথ ও মত পর্যবেক্ষণ করবে, পর্যালোচনা করবে এবং জনগণের যে মত পছন্দ সে মতের পক্ষে অবস্থান নেবে। এটিই হলো গণতন্ত্রের নিয়ম। আমরা দীর্ঘদিন পরে রাজনৈতিক দলগুলোর বিতর্ক উপভোগ করছি। বেশ কিছু মৌলিক বিষয়ে এনসিপি এবং বিএনপির মতপার্থক্য এখন প্রকাশ্যে। তাদের মধ্যকার বিতর্ক আরও যুক্তিনির্ভর হোক, এটাই জনগণের প্রত্যাশা। পছন্দের দল বাছাইকরণে জনগণের জন্য যেন একটি সুযোগ তৈরি হয়। এ সুযোগ দীর্ঘদিন অনুপস্থিত ছিল। একটি যুক্তিবাদী, জবাবদিহিমূলক ও স্বচ্ছ সমাজ বিনির্মাণ জরুরি। কিন্তু আমরা লক্ষ করছি এ বিতর্ক যেন কোনো কোনো ক্ষেত্রে বিরোধে রূপ নিচ্ছে। ঘটছে অনাকাক্সিক্ষত সহিংসতা। এটি আমাদের কাম্য নয়।

বিএনপি নিঃসন্দেহে এ মুহূর্তে দেশের অন্যতম প্রধান জনপ্রিয় রাজনৈতিক দল। জিয়াউর রহমান প্রতিষ্ঠিত এ দলটি মোট চারবার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পালন করে। ১৯৭৯ সালে নির্বাচনের মাধ্যমে জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে বিএনপি প্রথম ক্ষমতায় আসে। এরপর ১৯৯১ সালে স্বৈরাচার পতনের পর নির্বাচনে অভূতপূর্ব বিজয় অর্জন করে দলটি। ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচনে বিএনপি টানা দ্বিতীয়বারের মতো বিজয়ী হয়। ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি তৃতীয় দফায় নির্বাচিত হয়। বেগম খালেদা জিয়া প্রথম তিনবারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অনন্য রেকর্ড স্থাপন করেন। এ দলটি ২০০৬ সালে ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়ার পর এক প্রতিকূল রাজনৈতিক পরিস্থিতির মুখে পড়ে। এ সময় দলটিকে এক কঠিন বিপর্যয় মোকাবিলা করতে হয়। দীর্ঘ ১৭ বছর তাদের পাড়ি দিতে হয় এক ঝঞ্ঝাবিক্ষুব্ধ সময়। এ বৈরী সময়ে তারেক রহমানের নেতৃত্বে দলটি অটুট ঐক্য ধরে রাখতে পেরেছিল। বিএনপিকে দমন করার জন্য, রাজনৈতিক দল হিসেবে অস্তিত্ব বিনাশের জন্য হয়েছিল নানামুখী প্রচেষ্টা। তার পরও বিএনপি রাজনৈতিক দল হিসেবে শুধু টিকেই থাকেনি, বরং এ প্রতিকূলতার মধ্যে সাঁতার কেটে দলটি আরও শক্তিশালী হয়েছে। কর্মীরা হয়েছেন আরও বেশি আদর্শবান, ত্যাগী। সোনা যেমন আগুনে পুড়ে খাঁটি হয়, তেমন বিএনপির কর্মীবাহিনীও খাঁটি হয়ে উঠেছে। এ কারণেই ৫ আগস্ট অভ্যুত্থানের পর সবচেয়ে সুবিধাজনক অবস্থানে আছে এ দলটি।

অন্যদিকে ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থান ছিল ছাত্রদের এক অভূতপূর্ব জাগরণের মহাকাব্য। তারা রীতিমতো অসম্ভবকে সম্ভব করেছে। এ ৫ আগস্টের অভ্যুত্থানের মূলনায়ক অবশ্যই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাহসী তরুণরা। তাদের বিজয়ের পর একটি অন্তর্র্বর্তী সরকার গঠিত হয়েছে, যে সরকার কেবল ছাত্রদের সমর্থনপুষ্ট নয়, বরং তাতে ছাত্রদের অংশগ্রহণও রয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা বিপ্লবী ছাত্রদের সরকারের নিয়োগকর্তা বলে অভিহিত করেছেন। জুলাই বিপ্লবের নায়কদের বাংলাদেশ ঘিরে একটি স্বপ্ন রয়েছে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ব্যবস্থাপনা নিয়ে তাদের নিজস্ব চিন্তাভাবনা আছে। আর এ সমস্ত চিন্তাভাবনা তারা প্রস্ফুটিত করতে চায়। এ কারণেই গণ অভ্যুত্থানের বিজয়ের প্রায় সাত মাস পর তারা নিজেরাই একটি নতুন দল গঠন করেছে। এটি বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি মাত্রা। রাজনৈতিক দলের নেতৃত্ব গ্রহণের জন্য উপদেষ্টা পরিষদ থেকে পদত্যাগ করেন নাহিদ ইসলাম। জুলাই বিপ্লবের কারিগররাই এ রাজনৈতিক দলের হাল ধরেছেন। তারুণ্যে ভরপুর এ রাজনৈতিক দলটি বাংলাদেশের রাজনীতিতে একটি নতুন শক্তি। ক্ষমতার দৌড়ে এখন বিএনপির প্রধান প্রতিপক্ষ নিঃসন্দেহে এনসিপি। আর স্বাভাবিকভাবেই ক্ষমতার লড়াইয়ে এনসিপি এবং বিএনপির মধ্যে আদর্শিক চিন্তা এবং কর্মপরিকল্পনার পার্থক্য আছে। বিএনপি চাইছে সবার আগে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। ন্যূনতম সংস্কার করে চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে তারা নির্বাচনের জন্য জোর দাবি জানাচ্ছে। এমনকি ২৫ মার্চ স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে প্রদত্ত ভাষণে ডিসেম্বর থেকে জুনের মধ্যে যে নির্বাচনের আকাক্সক্ষা ব্যক্ত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা, তারও সমালোচনা করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেছেন, প্রধান উপদেষ্টার এ বক্তব্য অস্পষ্ট। তিনি বলছেন, সংকট উত্তরণে নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই। অন্যদিকে এনসিপি মনে করে সংস্কার ও গণহত্যায় জড়িতদের বিচারের আগে নির্বাচন অনুষ্ঠানের সুযোগ নেই। এ ধরনের প্রচেষ্টা এনসিপি প্রতিহত করবে বলেও ঘোষণা দিয়েছে। এনসিপি মনে করে বর্তমান যে সংবিধান তা অকার্যকর হয়ে গেছে। এ সংবিধান জনগণের আশা-আকাক্সক্ষা পূরণে ব্যর্থ। এজন্য তারা নতুন সংবিধান এবং সবার আগে গণপরিষদ নির্বাচনের দাবি করছে। এটা এনসিপির কৌশলগত অবস্থান। দল গোছানোর জন্যই তাদের নির্বাচন পেছানোর দাবি বলে অনেকে মনে করেন। কারণ, এনসিপি নেতারা নির্বাচনের প্রস্তুতিও শুরু করেছেন। এনসিপি মনে করছে ৫ আগস্টের বিপ্লব হলো দ্বিতীয় স্বাধীনতা। এ কারণেই তারা নতুন রাষ্ট্র বন্দোবস্তের জন্য জুলাই ঘোষণাপত্র দাবি করেছে। গত বছরের শেষ দিনে তাদের এ ঘোষণাপত্র আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করার কথা ছিল। কিন্তু শেষ মুহূর্তে সরকারের হস্তক্ষেপে তারা করেনি। এনসিপি মনে করছে জুলাই বিপ্লব দ্বিতীয় স্বাধীনতা। জামায়াতও এ ইস্যুতে এনসিপির সঙ্গে একমত। কিন্তু বিএনপির এ ক্ষেত্রে আপত্তি। বিএনপি মনে করছে গণতন্ত্র লাইনচ্যুত হয়েছিল। ৫ আগস্ট গণ অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গণতন্ত্রের আকাক্সক্ষার বিজয় হয়েছে। এর সঙ্গে কোনো অবস্থাতেই মুক্তিযুদ্ধের তুলনা হয় না। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে গিয়ে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ সাফ বলে দিয়েছেন, মুক্তিযুদ্ধ একটাই। মুক্তিযুদ্ধের সঙ্গে জুলাই বিপ্লব গুলিয়ে ফেলা ঠিক হবে না। বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরও স্বাধীনতা দিবসে একই বক্তব্য দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, যারা একাত্তরকে চব্বিশের সঙ্গে তুলনা করতে চান, তারা হয় বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ দেখেননি অথবা মুক্তিযুদ্ধের বিরোধিতা করেছেন। এ কারণে এনসিপি এবং বিএনপির মধ্যে একটি দৃষ্টিভঙ্গিগত বিতর্কের সূচনা হয়েছে। এ ছাড়া এ দুটি রাজনৈতিক দলের মধ্যে আরও অনেক বিষয়ে মতপার্থক্য রয়েছে, আছে মতবিরোধ। এনসিপি যেমন মনে করে বাংলাদেশে আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার আর কোনো অধিকার নেই, এটি অপ্রাসঙ্গিক বিষয়। বিএনপি আওয়ামী লীগের যারা দোষী তাদের বিচার দাবি করে। কিন্তু কোনো রাজনৈতিক দল নিষিদ্ধ হবে কি না সে দায়িত্ব বিএনপি জনগণের ওপর ছেড়ে দিতে চায়। এ যুক্তিনির্ভর বিতর্ক শক্তি পরীক্ষার পথ খুলে দিচ্ছে। সাম্প্রতিক সময়ে এনসিপির সঙ্গে বিএনপির বিরোধের খবর পাওয়া যাচ্ছে। এনসিপি নেতা হান্নান মাসউদ জনসংযোগ করতে গিয়ে আক্রান্ত হয়েছেন। এ হামলার জন্য বিএনপিকে দায়ী করেছে এনসিপি। এ রকম ঘটনা গণমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ার পর কিছুটা হলেও চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। অন্যদিকে এনসিপি নেতা সারজিস আলম তাঁর নির্বাচনি এলাকা পঞ্চগড়ে যেভাবে গাড়ির শোডাউন করেছেন তার সমালোচনা করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। বিভিন্ন স্থানে এনসিপির সঙ্গে বিএনপির টানাপোড়েনের খবর পাওয়া যাচ্ছে। কোথাও কোথাও ঘটছে সহিংসতা।

আমরা মনে করি এনসিপির সঙ্গে বিএনপির মৌলিক রাজনৈতিক বিরোধ থাকতেই পারে, থাকাটাই স্বাভাবিক। এ বিরোধগুলো প্রকাশ্যে আলোচনা হতেই পারে, যেন মানুষ তার নিজস্ব বিচারবুদ্ধি থেকে যে কোনো একটিকে পছন্দ করতে অথবা দুটিকেই প্রত্যাখ্যান করতে পারে। কিন্তু কোনো অবস্থাতেই কাম্য নয় যে এক পক্ষ অন্য পক্ষের মত চাপিয়ে দেওয়ার জন্য পেশিশক্তি প্রয়োগ করবে, সহিংসতার পথ বেছে নেবে। আমরা গণতান্ত্রিক উত্তরণের এক প্রক্রিয়ার মধ্যে আছি। এ সময়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ভিতরে মতপার্থক্য, বিতর্ক থাকাটাই যৌক্তিক। শুধু এনসিপি এবং বিএনপি নয়, আমরা লক্ষ করছি জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে একটি মতপার্থক্য এবং বিভিন্ন ইস্যুতে বিতর্ক দেখা যাচ্ছে। এ সমস্ত বিতর্ক হতেই পারে। কিন্তু এ বিতর্কগুলো যেন কোনো অবস্থাতেই বিরোধে রূপ না নেয়, সহিংসতায় রূপ না নেয় সেদিকে সবাইকে খেয়াল রাখতে হবে। যুক্তিসংগত বিতর্কে পেশিশক্তির জায়গা নেই। আমাদের মনে রাখতে হবে, একটি মহল গণতন্ত্র উত্তরণ বানচাল করার জন্য সচেষ্ট। রাজনৈতিক দলগুলোকে এ ক্ষেত্রে দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিতে হবে। এ চক্রান্তের ফাঁদে যেন কেউ পা না দেয় সেদিকে সবাইকে লক্ষ রাখতে হবে। দেশের জনগণ বিতর্ক চায়। যুক্তিনির্ভর বিতর্কের আলোকে প্রতিটি রাজনৈতিক দল তাদের লক্ষ্য-আদর্শ প্রকাশ করুক। স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি হোক রাজনৈতিক দলগুলোর শক্তি। জনগণকে আকৃষ্ট করার জন্য তারা কী কী কর্মসূচি গ্রহণ করবে তা জনগণের কাছে উন্মোচন করুক। এটি জনগণ প্রত্যাশা করে। কিন্তু এক পক্ষ তার মতামত চাপিয়ে দেওয়ার জন্য যদি অন্য পক্ষের ওপর দমন-নিপীড়ন করে, সহিংসতার পথ বেছে নেয় তা হবে অনাকাক্সিক্ষত। এটি হবে গণ অভ্যুত্থানের চেতনার সঙ্গে সাংঘর্ষিক। এ বিষয়টি সবাইকে মনে রাখতে হবে।

 

অদিতি করিম : নাট্যকার ও কলাম লেখক

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
জোট ও ভোটের প্রস্তুতিতে পিছিয়ে নেই বামরাও
জোট ও ভোটের প্রস্তুতিতে পিছিয়ে নেই বামরাও
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা হলে রাজপথে নামব
নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা হলে রাজপথে নামব
ইতিহাসের সেরা নির্বাচন করবে এ সরকার
ইতিহাসের সেরা নির্বাচন করবে এ সরকার
টানা দ্বিতীয়বার নারী বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
টানা দ্বিতীয়বার নারী বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
শুনানি শুরু হতে পারে গুরুত্বপূর্ণ পাঁচ মামলার
শুনানি শুরু হতে পারে গুরুত্বপূর্ণ পাঁচ মামলার
ফ্যাসিবাদের বিচার ও সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
ফ্যাসিবাদের বিচার ও সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
ট্রাম্প-মোদি এসে কিছু করে দেবেন না
ট্রাম্প-মোদি এসে কিছু করে দেবেন না
অমীমাংসিত ইস্যুই মূল চ্যালেঞ্জ
অমীমাংসিত ইস্যুই মূল চ্যালেঞ্জ
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

৪১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়