শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৫ আপডেট: ০০:৫১, শনিবার, ১২ এপ্রিল, ২০২৫

বাণিজ্যযুদ্ধে বেসরকারি খাতকে পাশে নিতে হবে

অদিতি করিম
প্রিন্ট ভার্সন
বাণিজ্যযুদ্ধে বেসরকারি খাতকে পাশে নিতে হবে

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের পাল্টাপাল্টি শুল্ক আরোপের মধ্য দিয়ে কি বিশ্বে নতুন করে বাণিজ্যযুদ্ধের দামামা বেজে উঠল? বিশ্ব কি আবার একটা মহামন্দার দিকে এগিয়ে যাবে? বিশ্ব এখন এসব প্রশ্নে তোলপাড়। এ উদ্বেগ, উৎকণ্ঠার মধ্যে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ কী হবে? আমরা কি বাণিজ্যযুদ্ধের বলি হতে যাচ্ছি? আমাদের অর্থনীতির জন্য এটিই এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। চীনের ওপর ক্ষুব্ধ ট্রাম্প গত বুধবার তাঁর প্রধান অর্থনৈতিক শত্রুর ওপর ১২৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক আরোপের পাল্টা হিসেবে চীন মার্কিন পণ্যের ওপর ৮৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে। এর ফলে অবশ্য বাংলাদেশসহ ৭৫টির বেশি দেশ সাময়িক সুবিধা পেয়েছে। এসব দেশের ওপর যে বাড়তি শুল্ক আরোপ করা হয়েছিল মার্কিন প্রেসিডেন্ট তা ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করেছেন। কিন্তু সাময়িক স্বস্তি কি বাংলাদেশকে সংকট থেকে মুক্তি দেবে? চীন যদি অর্থনৈতিক চাপে পড়ে তাহলে অনিবার্যভাবেই ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ। তা ছাড়া বিশ্ব অর্থনীতিতে টালমাটাল পরিস্থিতি চাপে ফেলবে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস যেদিন বাংলাদেশে বিনিয়োগ সম্মেলন আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন সেদিন বাংলাদেশের অর্থনীতিতে আরেকটা বড় ধরনের ধাক্কা লাগল। বাংলাদেশের প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারত আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা দিল বাংলাদেশকে যে ট্রান্সশিপমেন্ট ২০২০ সাল থেকে দেওয়া হয়েছিল তা বাতিল করা হয়েছে। তবে ভারতের পক্ষ থেকে এটাও জানানো হয়েছে যে স্থলপথে ভুটান এবং নেপালে বাংলাদেশ যে পণ্য রপ্তানি করছে তা এর আওতায় পড়বে না। অর্থাৎ ভারতের নৌপথ এবং বিমানপথ ব্যবহার করে এখন বাংলাদেশ পণ্য রপ্তানি করতে পারবে না। বিশ্ব বাণিজ্যে যখন যুদ্ধের দামামা সেই সময়, ভারতের এ ঘোষণা বাংলাদেশের অর্থনীতিকে নতুন চাপে রাখবে।

৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর বাংলাদেশের অর্থনীতির চেহারা ভালো নয়। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে একমাত্র ভরসা এখন প্রবাসীদের রেমিট্যান্স। প্রবাসীরা উজাড় করে বাংলাদেশে টাকা পাঠাচ্ছেন। কিন্তু এই রেমিট্যান্সপ্রবাহ সারা বছর একই রকম থাকবে, এটি ভাবা ঠিক নয়। কারণ প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স এবার এসেছে মূলত ঈদ সামনে রেখে। প্রতিবার ঈদে এই রেমিট্যান্সপ্রবাহ বাড়ে। এবার ঈদে রেমিট্যান্সপ্রবাহ অতীতের রেকর্ড ভঙ্গ করেছে। কিন্তু বাংলাদেশে প্রবাসী আয়ের জন্য যে করণীয়গুলো করার দরকার ছিল সেটাও আমরা কতটুকু করতে পেরেছি, তা নিয়ে বিতর্ক আছে। কারণ বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের জনশক্তি রপ্তানি সংকুচিত হচ্ছে। কয়েকটি জনশক্তি গ্রহণকারী দেশ বাংলাদেশিদের এখন ভিসা দিচ্ছে না। অর্থাৎ জনশক্তির বিশ্ববাজারে বাংলাদেশ এখন কঠিন প্রতিযোগিতার মুখে। এ সময়ে বাংলাদেশের বৈদেশিক রপ্তানিতেও একটা ভাটার টান লক্ষ করা যাচ্ছে। বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের জন্য প্রবাসীদের রেমিট্যান্স যেমন গুরুত্বপূর্ণ, ঠিক তেমনি গুরুত্বপূর্ণ আমাদের পোশাক খাত। কিন্তু পোশাক খাতে নানা রকম সংকট এখন দৃশ্যমান। বিশেষ করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই শুল্ক আরোপের পর পোশাক খাত বড় ধরনের হুমকিতে পড়বে বলেই মনে করছেন অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞরা। পাশাপাশি ৫ আগস্টের পর বহু পোশাক খাত বন্ধ হয়ে গেছে। অনেক পোশাক খাতের মালিক দেশ থেকে পালিয়ে গেছেন বা আত্মগোপনে আছেন। তাদের কারখানাগুলো বন্ধ। গণ অভ্যুত্থানের পর বিভিন্ন শিল্প কলকারখানায় ব্যাপকভাবে হামলা হয়েছে। অগ্নিসংযোগ হয়েছে, লুটপাট হয়েছে। ফলে এসব শিল্পকারখানার অনেকগুলো বন্ধ। যেগুলো এখন পর্যন্ত চালুর কোনো উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।

অর্থনীতিতে বিগত সরকারের আমলে বিপুল পরিমাণ খেলাপি ঋণ এবং অর্থ পাচারের কারণে একটা সংকট আগে থেকেই ছিল। সেই সংকট কাটিয়ে ওঠার জন্য অর্থনৈতিক সংস্কারের যে উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে সেই উদ্যোগগুলো অবশ্যই ভালো। কিন্তু ব্যাংকিং খাতের সংস্কার বা খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনা, পাচার করা অর্থ ফেরত আনা, এ রকম প্রত্যেকটি কাজ দীর্ঘমেয়াদি। চটজলদি এর সুফল পাওয়া যাবে না। এর মধ্যে বাংলাদেশে আইএমএফের উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধিদল ঢাকায় এসেছে। এই প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বাংলাদেশ ব্যাংক এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের বৈঠক হচ্ছে। তারা বাংলাদেশে পরবর্তী কিস্তির ছাড় দেবে কি না, সে নিয়ে আলাপ-আলোচনা হচ্ছে। এখন পর্যন্ত যেটুকু খবর পাওয়া গেছে তাতে জানা গেছে যে এই ছাড় করার আগে তারা বাংলাদেশে কিছু দৃশ্যমান সংস্কার দেখতে চায়। এসব সংস্কারের মধ্যে করব্যবস্থাপনা সংস্কার, করের পরিধি বাড়ানো এবং খেলাপি ঋণ কমিয়ে আনার বিষয়টিকে গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এটি করতে গিয়ে সরকারকে হয়তো জনগণের ওপর বাড়তি করের বোঝা চাপাতে হবে। নতুন কর্মসংস্থান প্রায় বন্ধ হওয়ার উপক্রম। অর্থনীতির যখন এ চেহারা তখন বিশ্ববাণিজ্যে অস্থিরতা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের অনড় যুদ্ধাবস্থা বাংলাদেশের জন্য কঠিন পরিস্থিতি তৈরি করবে। এ সময় পরিস্থিতি সামাল দিতে হবে দক্ষতার সঙ্গে, সম্মিলিতভাবে। তা না হলে শুধু অর্থনীতি বিপর্যস্ত হবে না, রাজনৈতিক সংস্কারসহ অন্য সংস্কারগুলো মুখ থুবড়ে পড়বে, হবে প্রশ্নবিদ্ধ।

আমরা লক্ষ করেছি যে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস দ্রুত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন বাংলাদেশের ওপর ৩৭ শতাংশ শুল্ক আরোপ করলেন, তার পরপরই প্রধান উপদেষ্টা সংশ্লিষ্টদের নিয়ে জরুরি বৈঠক করেছেন। এ বৈঠকের মাধ্যমে দ্রুত করণীয় বিষয় চটজলদি সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। প্রধান উপদেষ্টা এবং বাণিজ্য উপদেষ্টা দুজনই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বকে চিঠি পাঠান। তিন মাসের জন্য আরোপিত শুল্ক স্থগিত রাখার জন্য আহ্বান জানান। বুধবার বাংলাদেশসহ ৭৫টি দেশে বাড়তি শুল্ক আরোপের আদেশ ৯০ দিনের জন্য স্থগিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা মার্কিন প্রেসিডেন্টকে ধন্যবাদ জানান। এটি খুবই ইতিবাচক। বাংলাদেশ কিছু বিকল্প ব্যবস্থা গ্রহণের কথাও ভাবছে। কিন্তু শুধু বাংলাদেশ ব্যাংক, আমলা কিংবা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষদের সঙ্গে নিয়ে বর্তমান পরিস্থিতি সামাল দেওয়া সম্ভব নয়। আমাদের মনে রাখতে হবে বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রায় ৯০ ভাগ অবদান রাখে বেসরকারি খাত। বেসরকারি শিল্পোদ্যোক্তা, ব্যবসায়ী, ক্ষুদ্র, মাঝারি শিল্প এবং ছোট ছোট শিল্প কারখানা এ দেশের অর্থনীতির প্রধান শক্তি। বাংলাদেশের মোট কর্মসংস্থানের ৯০ ভাগের বেশি বেসরকারি খাত থেকে আসে। এই যে বিনিয়োগ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হলো, এ বিনিয়োগ সম্মেলনে যেসব বিনিয়োগকারী বাংলাদেশে বিনিয়োগের জন্য প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন, তারা বিনিয়োগ করবেন বেসরকারি খাতেই। কিন্তু বেসরকারি খাত যদি আতঙ্কিত থাকে, উদ্বিগ্ন থাকে এবং সরকার যদি তাদের আস্থায় না নেয় তাহলে এ ধরনের বেসরকারি বিনিয়োগ প্রতিশ্রুতিগুলো বাস্তবায়িত হবে না। আর এ কারণেই সরকারকে এখন বেসরকারি খাতকে আস্থায় নিতে হবে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যখন ৩৭ শতাংশ শুল্ক আরোপ করলেন, তখন বাণিজ্য উপদেষ্টার উচিত ছিল পোশাক খাতের ব্যবসায়ী এবং মালিকদের সঙ্গে দ্রুত বৈঠক করা। এ বৈঠকের মাধ্যমে তাদের আস্থায় নেওয়া, তাদের পরামর্শ নেওয়া। কারণ ৩৭ শতাংশ শুল্কের পর পরিস্থিতি কী হবে? প্রতিযোগিতামূলক বাজারে বাংলাদেশকে কীভাবে মোকাবিলা করতে হবে সেটা সবচেয়ে ভালো জানেন পোশাক খাতের মালিকরাই। পোশাক খাতের মালিকরা সরাসরি ক্রেতাদের সঙ্গে বৈঠক করছেন, কথা বলছেন এবং করণীয় নিয়ে তারা চিন্তাভাবনা করছেন। তাদের চিন্তাভাবনাগুলোকে সামষ্টিক রূপ দিয়ে সরকারের একটি রূপপরিকল্পনা গ্রহণ করা উচিত। অর্থনীতিতে যে সংকটগুলো এখন চলছে সেই সংকট সমাধানের পথও খুঁজে পেতে হবে বেসরকারি উদ্যোক্তাদের মাধ্যমে। আমরা জানি যে বেসরকারি শিল্পোদ্যোক্তারা তাদের কারখানা এবং ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানকে সচল রাখতে চান। শুধু নিজেদের প্রয়োজনে নয়, দেশের স্বার্থে তাদের রয়েছে অসাধারণ উদ্ভাবনী প্রাণশক্তি, কর্মমুখরতা। এই কর্মমুখরতা এবং উদ্দীপনাকে অন্তর্বর্তী সরকার কাজে লাগাতে পারে। বাংলাদেশের বেসরকারি খাত আমাদের অর্থনীতির প্রধান চালিকাশক্তি। তারাই আমাদের অর্থনীতিকে আজকের জায়গায় নিয়ে এসেছে। ছোট উদ্যোক্তা থেকে শুরু করে বড় বড় শিল্প গ্রুপগুলোই বাংলাদেশের অর্থনীতিকে বাঁচিয়ে রেখেছে। তাদের দূরে ঠেলে দিয়ে বা তাদের মধ্যে বিভেদ বিভক্তি সৃষ্টি করে অর্থনীতিকে চাঙা করা যাবে না। আমরা একটা কঠিন বিশ্ব বাস্তবতার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে একদিকে যেমন বৈদেশিক নানা প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবিলা করতে হচ্ছে, অন্যদিকে একটি অনিশ্চিত রাজনৈতিক ভবিষ্যতের কারণে বিনিয়োগকারী শিল্পপতিরা বিনিয়োগের নতুন উদ্যোগ গ্রহণে আগ্রহ দেখাচ্ছেন না। তা ছাড়া ৫ আগস্টের পর থেকে আমরা লক্ষ করেছি যে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে কোনো কোনো মহল আক্রমণাত্মক আচরণ করছে। তাদের নানা রকম অপবাদ দেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। আমরা সবাই জানি যে বিগত ১৫ বছর বাংলাদেশের কী অবস্থা ছিল। ব্যবসায়ীদের ব্যবসা করার জন্য সরকারের সঙ্গে সম্পর্ক করতেই হবে এর কোনো বিকল্প ছিল না। এটি বাংলাদেশের বাস্তবতা। যেখানে একটি গ্যাসের লাইন পাতার জন্য মন্ত্রী বা নীতিনির্ধারকদের কাছে ধরনা দিতে হয়। ব্যাংকঋণের জন্য সরকারের সুনজরে থাকতে হয়। এই বাস্তবতাকে যদি কেউ অস্বীকার করে কোনো ব্যবসায়ীকে ফ্যাসিবাদের দোসর বা সাবেক সরকারের সুবিধাভোগী হিসেবে তকমা দেওয়া হয়, সেটা হবে দুর্ভাগ্যজনক। কারণ ব্যবসায়ীরা কোনো দলের নন, ব্যবসায়ীরা কোনো ব্যক্তিকে সমর্থন করেন না। তাদের দায়বদ্ধতা শুধু দেশের প্রতি।

৮ এপ্রিল বিনিয়োগ সম্মেলনে বিডার নির্বাহী পরিচালক একটি গুরুত্বপূর্ণ কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের ফলে যেন বিনিয়োগবান্ধব পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সেদিকে লক্ষ রাখতে হবে। এটি হলো সব শিল্পোদ্যোক্তা ও ব্যবসায়ীর মনের কথা। সরকার যাবে, সরকার আসবে। কিন্তু ব্যবসায়ীরা দেশের অর্থনীতির চাকাকে সচল রাখবে। তাদের যদি হাত পা বেঁধে দেওয়া হয়, তাদের কাজে যদি প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করা হয় তাহলে কোনোভাবেই সেটি ইতিবাচক ফলাফল বয়ে আনবে না। এটি অর্থনীতিকে আরও সংকটের গভীরে নিয়ে যাবে। এখন শুধু বাংলাদেশ নয়, গোটা বিশ্ব একটা অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জের মুখে। মার্কিন-চীনের বাণিজ্যযুদ্ধ ইতোমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে। এ কঠিন পরিস্থিতিতে বাংলাদেশকে খুব সাবধানে এগোতে হবে। আমাদের পথপরিক্রমা কী হবে, সে ব্যাপারে শুধু আমলাদের ওপর নির্ভর করলে চলবে না। একেবারে মাঠে যারা যুদ্ধ করছেন, সেসব অর্থনৈতিক যোদ্ধা হলেন আমাদের শিল্পপতি, ব্যবসায়ী এবং দেশি বিনিয়োগকারী। তাদের আস্থায় নিতে হবে। তাদের সঙ্গে বৈঠক করতে হবে। সরকার যদি রাজনৈতিক সংস্কারের জন্য রাজনীতিবিদদের সঙ্গে বারবার বৈঠক করে, তাহলে অর্থনৈতিক সংস্কারের জন্য বেসরকারি শিল্পোদ্যোক্তা বা শিল্পপতিদের সঙ্গে বারবার বৈঠক করতে অসুবিধা কোথায়? তাদের বাস্তব অভিজ্ঞতা দেশের অর্থনৈতিক অবস্থা পুনরুদ্ধারের ক্ষেত্রে একটি বড় ভূমিকা রাখতে পারে বলে অনেকে মনে করেন।

প্রধান উপদেষ্টা একজন বিচক্ষণ মানুষ। তিনি উদার মনের অধিকারী। যেকোনো প্রয়োজনে তিনি সবাইকে ডেকে ডেকে আলাপ-আলোচনার একটি গণতান্ত্রিক সংস্কৃতি চালু করেছেন। তাঁর সঙ্গে সাক্ষাতের যে আমলাতন্ত্র বাধাও তিনি দূর করেছেন। এখন তাঁর দ্রুত উচিত বেসরকারি শিল্পোদ্যোক্তা, ব্যবসায়ীদের সঙ্গে অবিলম্বে বৈঠক করা। অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে আশু, মধ্য এবং দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনার একটি রূপরেখা প্রণয়ন করা। বর্তমান বিশ্বপরিস্থিতি আমাদের মোকাবিলা করতে হবে সম্মিলিতভাবে।

লেখক : নাট্যকার ও কলাম লেখক

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
জোট ও ভোটের প্রস্তুতিতে পিছিয়ে নেই বামরাও
জোট ও ভোটের প্রস্তুতিতে পিছিয়ে নেই বামরাও
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা হলে রাজপথে নামব
নির্বাচন নিয়ে টালবাহানা হলে রাজপথে নামব
ইতিহাসের সেরা নির্বাচন করবে এ সরকার
ইতিহাসের সেরা নির্বাচন করবে এ সরকার
টানা দ্বিতীয়বার নারী বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
টানা দ্বিতীয়বার নারী বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
শুনানি শুরু হতে পারে গুরুত্বপূর্ণ পাঁচ মামলার
শুনানি শুরু হতে পারে গুরুত্বপূর্ণ পাঁচ মামলার
ফ্যাসিবাদের বিচার ও সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
ফ্যাসিবাদের বিচার ও সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
ট্রাম্প-মোদি এসে কিছু করে দেবেন না
ট্রাম্প-মোদি এসে কিছু করে দেবেন না
অমীমাংসিত ইস্যুই মূল চ্যালেঞ্জ
অমীমাংসিত ইস্যুই মূল চ্যালেঞ্জ
সর্বশেষ খবর
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

৫৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়