শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৬, রবিবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২২ আপডেট:

গর্ভাবস্থায় রোজা

অধ্যাপক ডা. এবিএম আব্দুল্লাহ
অনলাইন ভার্সন
গর্ভাবস্থায় রোজা

রোজা ইসলামের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্তম্ভ। শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ সক্ষম স্বাভাবিক জ্ঞান সম্পন্ন সাবালক সব মুসলমান নারী ও পুরুষদের জন্য রমজানে রোজা পালন করা ফরজ। এ মাসে পবিত্র কোরআন নাজিল হয়েছিল। রমজান ছাড়া অন্য কোনো মাসে ফরজ রোজা নেই। আল্লাহ তায়ালা বলেন, হে মুমিনগণ তোমাদের উপর রোজা ফরজ করা হইয়াছে যেরূপ ফরজ করা হইয়াছিল তোমাদের পূর্ববর্তীদের উপর, আশা যে তোমরা মুত্তাকি হইবে (সূরা বাকারা: আয়াত ১৮৩)।

আল্লাহ তায়ালা আরও বলেন, তোমাদের যারা এ মাস পাবে, তাকে অবশ্যই এই মাসে রোজা রাখিতে হইবে। যে ব্যক্তি রোগাক্রান্ত অথবা সফরে থাকবে, তবে অন্য সময়ে গণনা রাখিবে (সুরা বাকারা : আয়াত ১৮৫)

আল্লাহ তায়ালা তোমাদের জন্য সহজ করতে চান এবং তোমাদের সঙ্গে কঠোরতার ইচ্ছা করেন না, আর যেন তোমরা নির্দিষ্ট সংখ্যা (সমপরিমাণ) পূর্ণ করতে পার এবং তোমরা আল্লাহর শ্রেষ্ঠত্ব বর্ণনা কর তোমাদিগকে হেদায়েত করার দরুন। আর যেন তোমরা শোকর করো (সুরা বাকারা: আয়াত ১৮৫)। একদিকে রোজা যেমন ফরজ আবার অন্যদিকে কেউ যদি রোজা পালনে অক্ষম হয় তাদের জন্য ইসলামি শরীয়তে বিকল্প ব্যবস্থা রয়েছে। আল্লাহ তায়ালা বলেন, সিয়াম বা রোজা নির্দিষ্ট কয়েকদিন। তবে তোমাদের যারা রোগাক্রান্ত বা সফরে থাকবে, তারা অন্য সময়ে সমপরিমাণ সংখ্যায় পূর্ণ করবে। আর যাদের রোজা পালনের সক্ষমতা নেই, তারা এর পরিবর্তে ফিদিয়া দিবে (সুরা বাকারা: আয়াত ১৮৫)।

রোজা পালনে অক্ষম হলে বা বেশি কষ্ট হলে অথবা জীবনের প্রতি ঝুঁকিপূর্ণ হলে রোজা ছেড়ে দেওয়া যায়। গর্ভবতী ও স্তন্যদানকারী মা যারা তাদের সন্তানদের স্বাস্থ্য নিয়ে শংকিত বা যেখানে শিশুর স্বাস্থ্য ঝুঁকি আছে এমন মায়েদের জন্য রোজা রাখা বাধ্যতামূলক নয় বলে বেশিরভাগ আলেম-ওলামাগণ মত দিয়েছেন। পরে সুবিধামতো সময়ে কাজা আদায় করে নিতে হবে। আর রোজা পালনে অক্ষম ব্যক্তি রোজার পরিবর্তে যে দান করেন তাকে বলা হয় ফিদিয়া।

কখন রোজা রাখবেন গর্ভবতী মা 
শারীরিকভাবে সুস্থ থাকলে গর্ভবতী মায়ের রোজা রাখতে কোনো নিষেধ নেই। রোজা রাখা নিয়ে গর্ভবতী মায়েরা বেশ চিন্তিত থাকেন। অনেক গর্ভবতী মা রোজা রাখতে চান, আবার অনেকে গর্ভের সন্তানের ক্ষতি হবে ভেবে রোজা রাখা নিয়ে দ্বিধাদ্বন্দ্বে  থাকেন। তবে গর্ভকালীন অবস্থার ওপর ভিত্তি করেই রোজা রাখা নির্ভর করে। প্রথমত দেখতে হবে গর্ভের সময়কাল (যেমন প্রথম তিন মাস, মধ্যবর্তী তিন মাস এবং শেষ তিন মাস), গর্ভবতী কোনো রোগে ভুগছেন কিনা যেমন ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, হাঁপানি বা অন্য কোন জটিল রোগ ইত্যাদি। দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে রোজা রাখার সময়কাল, পারিপার্শ্বিক অবস্থা - শীতকাল বা গরমকাল। শীতকালে রোজা রাখা অনেকটা সহজ আর গরমকালে গর্ভবতী মায়ের পানিশূন্যতা দেখা দিতে পারে। এর ফলে শারীরিক দুর্বলতা এবং গর্ভের শিশুর ক্ষতির সম্ভাবনা থাকে। প্রকৃতপক্ষে গর্ভাবস্থায় রোজা রাখা যাবে কি যাবে না তা সম্পূর্ণ নির্ভর করে মায়ের স্বাস্থ্য এবং গর্ভের সন্তানের অবস্থার উপর। মা ও তার গর্ভের সন্তানের কোনো সমস্যা না হলে, গর্ভবতী নারী সুস্থ ও শক্ত সামর্থ্য হলে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী রোজা রাখা যাবে অনায়াসেই। তবে তার নিজের সুস্থতা, গর্ভের শিশুর নড়াচড়া, ওজন, গতিবিধি  এবং গর্ভের সন্তানের কোনো সমস্যা হচ্ছে কি না, সেদিকেও খেয়াল রাখতে হবে। একটু সচেতনতা, সুস্থতা আর রুটিন মাফিক জীবনযাত্রা করলে পবিত্র রমজানের রোজা রাখা সহজ হবে।

রোজা রাখার আগে গর্ভবতী মায়ের প্রস্তুতি
রোজা রাখার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে একজন গাইনোকোলজিস্টের পরামর্শ নেওয়া উচিত। কোন জটিলতা থাকলে যেমন হাই রিস্ক, ভ্যালুয়েবল প্রেগনেন্সি, অন্য কোনো রোগ আছে কিনা যেমন ডায়াবেটিস, উচ্চ রক্তচাপ, রক্তশূন্যতা ইত্যাদি নিরুপণ করে এ ব্যাপারে যথাযথ পদক্ষেপ নিয়ে গর্ভধারণের সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এ ধরনের যে কোনো জটিলতা থাকলে রোজা না রাখাই শ্রেয়। একজন পুষ্টি বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিয়ে ঠিকমতো খাওয়া-দাওয়া করলে গর্ভবতী মায়ের শরীর সুস্থ ও পুষ্টিমান ভালো থাকবে।

রোজা রাখলে গর্ভবতী মাকে যা করতে হবে 
মনে রাখতে হবে মায়ের গর্ভে অনাগত শিশুর প্রতিটি অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ তৈরি হয়। তাই মায়ের শরীরে সঠিক মাত্রায় নির্দিষ্ট পরিমাণে পুষ্টি, ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, পানি ইত্যাদি সরবরাহ জরুরি। এ সময় গর্ভবতী মায়ের শরীরে পুষ্টির অভাব ঘটলে শিশুর পরবর্তী জীবনে দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব পড়ে। অবশ্যই পুষ্টিকর খাওয়া দাওয়ার ব্যাপারে সচেষ্ট থাকতে হবে। যেমন পরিমিত প্রোটিন, ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেট, শাকসবজি এবং ফলমূল ইত্যাদি খেতে হবে। এগুলো শরীরে শক্তি জোগাবে এবং গর্ভস্থ বাচ্চার অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ গঠনে সহায়ক হবে। ইফতার থেকে সাহরি পর্যন্ত যথেষ্ট পরিমাণে পানি পান করতে হবে। পানির পাশাপাশি বিভিন্ন ধরনের পানীয় যেমন ফলমূলের রস লেবুর শরবত পান করা যায়। দৈনিক এক কাপ করে দুধ খেতে পারেন। অবশ্যই সাহরি খেতে হবে, সাহরি না খেয়ে রোজা রাখা উচিত না। এতে শরীর দুর্বল হয়ে পড়বে। ইফতারের সময় ভাজাপোড়া খাবারের চেয়ে অন্যান্য পুষ্টিকর খাবার খাওয়াই ভালো।
গর্ভাবস্থায় ভারি, গুরুপাক, ভাজাপোড়া, তৈলাক্ত ও বাসি খাবার এড়িয়ে চলতে হবে। এসময় বেশি বিশ্রাম নিন। দুশ্চিন্তা এড়িয়ে চলুন। বেশি সময় রোদে বা গরমে অবস্থান করা উচিত নয়। রাতে খাবারের পর বিশ্রাম নিয়ে একটু হাঁটাহাঁটি করলে শরীরের জন্য উপকারী। অনেকের গর্ভাবস্থায় কিছু ওষুধ সেবন করতে হয়। তারা দিনের বেলার ওষুধগুলো রাতে খেয়ে নেবেন।

যাদের রোজা রাখা উচিত নয়
গর্ভাবস্থার প্রথম তিন মাসে বমি বমি ভাব হয়, এমনকি কারও কারও অতিরিক্ত বমি হতে পারে। এছাড়া দুর্বল লাগা, রুচি নষ্ট হওয়া, মাথা ঘোরানো এবং ওজন কমে যাওয়ার আশঙ্কাও থাকে। তাই গর্ভকালীন প্রথম তিন মাস রোজা না রাখাই শ্রেয়।

মধ্যবর্তী তিন মাস গর্ভবতী মায়েরা একটু ভালো বোধ করেন, আর এই সময় বাচ্চাটির গঠনও তৈরি হয়ে যায়। যদি অন্য কোনো সমস্যা না থাকে, এ সময় গর্ভবতী মা ইচ্ছা করলে রোজা রাখতে পারেন। একটানা রোজা না রেখে ভেঙে ভেঙে রোজা রাখা যাবে। দীর্ঘ সময় না খেয়ে থাকার ফলে যদি গর্ভের সন্তানের নড়াচড়া কমে যায়, তাহলে রোজা না রাখাই উচিত। শেষের তিন মাস গর্ভবতী মাকে সতর্ক হয়ে চলতে হয়। এ সময় বাচ্চা দ্রুত বাড়ে। তাই দুজনের পুষ্টি নিশ্চিত করতে মাকে খাওয়া দাওয়ার বিষয়টিতে জোর দিতে হবে। এ সময়টাতেও রোজা না রাখাই ভালো।

ঝুঁকিপূর্ণ গর্ভধারণ : যারা হাই রিস্ক প্রেগন্যান্সি বা ঝুঁকিপূর্ণ গর্ভধারণ করা অবস্থায় রয়েছেন, তাদের একটু বেশি সতর্ক থাকা উচিত। অনেক চিকিৎসার পরও যাদের এ অবস্থা তৈরি হয়েছে, সেসব হাই রিস্ক প্রেগন্যান্সি মায়েদের রোজা না রাখাই ভালো। এমনকি ভ্যালুয়েবল প্রেগনেন্সিতে রোজা না রাখা উচিত।

ডায়াবেটিস : যারা আগে থেকেই ডায়াবেটিস এ ভুগছেন বা যাদের গর্ভকালীন ডায়াবেটিস রয়েছে এবং তা ঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায় না, তাদের রোজা না রাখা ভালো।

উচ্চ রক্তচাপ : গর্ভাবস্থায় অনেকের রক্তচাপ বেড়ে যায়। যদি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে জটিলতা দেখা দেয় তবে রোজা না রাখাই শ্রেয়। তবে যারা আগে থেকেই উচ্চ রক্তচাপে ভোগেন এবং তা নিয়ন্ত্রণে আছে, তারা রোজা রাখতে পারবে।

কখন ডাক্তারের শরণাপন্ন হওয়া উচিত
কোন লক্ষণ থাক বা না থাক, গর্ভাবস্থায় অবশ্যই নিয়মিত ডাক্তারকে দিয়ে চেকআপ করাতে হবে। এছাড়া যদি গর্ভস্থ শিশু নড়াচড়া না করে, তলপেটে ব্যথা বা শারীরিক দুর্বলতা অনুভূত হয়, হাতে পায়ে পানি আসে- তাহলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।

রোজা রেখে গর্ভবতী মাকে বিশ্রামে থাকতে হবে। অতিরিক্ত কাজকর্ম বা ভারী কিছু বহন করা যাবে না। সেহেরি, ইফতার ও রাতের খাবারের প্রতি মনোযোগী হতে হবে। পরিবারের অন্যান্যদের সহযোগিতা ও সহমর্মিতা খুবই জরুরী।

মনে রাখতে হবে আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের আশায় নিজের ও নিজের শিশুর জীবন বিপন্ন করে রোজা রাখা উচিত নয়। আল্লাহতায়ালাও তা চান না। কোরআনেও এ ব্যাপারে স্পষ্ট নির্দেশনা রয়েছে। 

লেখক : ইমেরিটাস অধ্যাপক এবং প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক

এই বিভাগের আরও খবর
কেন শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়?
কেন শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়?
দ্রুত হাঁটলে বেশি উপকার!
দ্রুত হাঁটলে বেশি উপকার!
হিমোফিলিয়া নিয়ে কিছু কথা
হিমোফিলিয়া নিয়ে কিছু কথা
জাপানে হৃদরোগ চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত
জাপানে হৃদরোগ চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত
আজকাল শিশুদের চশমা লাগে কেন?
আজকাল শিশুদের চশমা লাগে কেন?
রক্তচাপ মাপার সঠিক নিয়ম জানতে হবে
রক্তচাপ মাপার সঠিক নিয়ম জানতে হবে
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো ‘২৬তম পেইন কংগ্রেস ২০২৫’
ঢাকায় অনুষ্ঠিত হলো ‘২৬তম পেইন কংগ্রেস ২০২৫’
রিং-বাইপাস পরবর্তী চিকিৎসা ও যত্ন
রিং-বাইপাস পরবর্তী চিকিৎসা ও যত্ন
ঘাড় ও কোমর ব্যথায় যা করবেন
ঘাড় ও কোমর ব্যথায় যা করবেন
যেসব কারণে শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়
যেসব কারণে শরীরে পানি বৃদ্ধি পায়
ইউরিক এসিড ও গেঁটে বাত
ইউরিক এসিড ও গেঁটে বাত
বিশ্বজুড়ে ওষুধে কাজ না করায় ৩০ লাখ শিশুর মৃত্যু
বিশ্বজুড়ে ওষুধে কাজ না করায় ৩০ লাখ শিশুর মৃত্যু
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৫৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু
আটকে আছে আধুনিকায়ন প্রকল্প, ভাঙন শুরু

দেশগ্রাম

আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার
আমি ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক, টাইম নাই ইউনিয়ন গোনার

নগর জীবন

শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না
শুধু মুসলিম ঐক্যে শান্তি সম্ভব না

প্রথম পৃষ্ঠা