শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৩, শনিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

ইসলামের ইতিহাসে কীর্তিমান ১০ মুসলিম কিশোর

আতাউর রহমান খসরু
অনলাইন ভার্সন
ইসলামের ইতিহাসে কীর্তিমান ১০ মুসলিম কিশোর

ইতিহাসের কোনো কীর্তি গড়তে যে শক্তি-সামর্থ্য ও বুদ্ধিমত্তার প্রয়োজন হয়, তা সাধারণত শিশুদের মধ্যে থাকে না। তার পরও বহু শিশু ইতিহাসের অমর গ্রন্থে নিজেদের নাম লেখাতে সক্ষম হয়েছেন। ইতিহাসে অমর কীর্তি গড়া ১০ মুসলিম কিশোরের পরিচয় বর্ণনা করা হলো।

১. আরকাম ইবনে আবিল আরকাম (রা.) : মক্কার মুসলিমরা যখন মুশরিকদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ, তখন মাত্র ১৬ বছর বয়সে তিনি ইসলাম গ্রহণ করেন।

আর সংকটময় সময়ে তিনি নিজের ঘরকে দ্বিনি ঘরে পরিণত করেন। তাঁর ঘরে সাহাবিরা নবীজি (সা.)-এর সঙ্গে মিলিত হতেন এবং তিনি তাদের শরিয়তের বিধি-বিধান শেখাতেন। রাসুলুল্লাহ (সা.) মক্কা ছেড়ে মদিনায় হিজরত করার আগ পর্যন্ত তাঁর বাড়িটি ইসলামের কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহৃত হয়। এ জন্য আরকাম (রা.)-এর ঘরকে ইসলামের প্রথম বিদ্যাপীঠ বলা হয়। ৫৫ হিজরিতে তিনি মদিনায় ইন্তেকাল করেন।

২. তালহা ইবনে উবায়দুল্লাহ (রা.) : উহুদের যুদ্ধ ছিল ইসলামের ইতিহাসে প্রথম মর্মন্তুদ একটি ঘটনা। এই যুদ্ধে বহু সাহাবি শহীদ হন এবং স্বয়ং রাসুলে আকরাম (সা.) রক্তাক্ত হন। এই মহান বীর সাহাবি মাত্র ১৬ বছর বয়সে উহুদ যুদ্ধে অংশ নেন।

শুধু তা-ই নয়, তিনি রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর হাতে মৃত্যুর শপথ নেন। মুশরিকরা চতুর্দিক থেকে নবীজি (সা.)-কে যখন হামলা করছিল তিনি নিজের শরীর দিয়ে তাঁকে রক্ষার চেষ্টা করেন। ওমর (রা.) তাঁকে পরবর্তী খলিফা নির্বাচনের জন্য গঠিত শুরার সদস্য করেন। তিনি ইসলামের পক্ষে বহু যুদ্ধে নেতৃত্ব দেন এবং জনকল্যাণে বিপুল পরিমাণ অর্থ ব্যয় করেন। ৩৬ হিজরিতে তিনি ইন্তেকাল করেন। তিনি জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত সাহাবিদের একজন।

৩. জুবায়ের ইবনুল আউয়াম (রা.) : জুবায়ের ইবনুল আউয়াম (রা.) ছিলেন জান্নাতের সুসংবাদপ্রাপ্ত সাহাবিদের একজন। সম্পর্কে তিনি নবীজি (সা.)-এর ফুফাতো ভাই ছিলেন। অন্যদিকে তিনি আসমা বিনতে আবু বকর (রা.)-এর স্বামী হিসেবেও রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর আত্মীয় ছিলেন। নবী (সা.) তাঁকে নিজের ‘হাওয়ারি’ তথা সাহায্যকারী আখ্যা দেন। তিনি মাত্র ১৫ বছর বয়সে ইসলামের পক্ষে সর্বপ্রথম তরবারি কোষমুক্ত করেন। এ ছাড়া তিনি ঐতিহাসিক ইয়ারমুক যুদ্ধ ও মিসর বিজয়ের সাক্ষী ছিলেন। ওমর (রা.) কর্তৃক গঠিত শুরার সদস্য ছিলেন। তিনি ৩৬ হিজরিতে ইন্তেকাল করেন।

৪. মুয়াজ ও মুয়াওবিজ (রা.) : মুয়াজ বিন আমর (রা.) ১৩ বছর বয়সে এবং মুয়াওবিজ বিন আফরা (রা.) ১৪ বছর বয়সে বদর যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেন। তাদের অমর কীর্তি হলো তারা ইসলামের চরম শত্রু আবু জাহালকে হত্যা করে। আবু জাহাল নিহত হওয়ার পর মক্কার মুশরিকরা মনোবল হারিয়ে ফেলে এবং মুসলমানের মনোবল ত্বরান্বিত হয়। মুয়াজ (রা.) উসমান (রা.)-এর শাসনামলে ইন্তেকাল করেন। মুয়াওবিজ (রা.) ৩৭ হিজরি মতান্তরে ৪০ হিজরিতে ইন্তেকাল করেন।

৫. জায়েদ বিন সাবিত (রা.) : রাসুলুল্লাহ (সা.) মদিনায় আগমন করার পর তিনি পরিবারের সঙ্গে মাত্র ১১ বছর বয়সে ইসলাম গ্রহণ করেন। তিনি একাধিক ভাষায় দক্ষ ছিলেন। মাত্র ১৩ বছর বয়সে নবীজি (সা.) তাঁকে ওহি লেখকের মর্যাদা দেন। জায়েদ বিন সাবিত (রা.) তাঁর জন্য বিভিন্ন বিষয় অনুবাদ করতেন। কোরআন একত্রীকরণের জন্য গঠিত পর্ষদের প্রধান ছিলেন তিনি। রাসুলুল্লাহ (সা.)-এর ইন্তেকালের বছর তিনি তাঁকে দুবার পুরো কোরআন পাঠ করে শোনান।

৬. মুহাম্মদ বিন কাসিম (রহ.) : ভারতীয় উপমহাদেশের ইতিহাসে ‘সিন্ধু বিজয়’ একটি তাৎপর্যপূর্ণ ঘটনা। এ বিজয় উপমহাদেশে ইসলামের রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠার দ্বার উন্মুক্ত করেছিল। সিন্ধু বিজয়ের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন হাজ্জাজ বিন ইউসুফের ভাতিজা ও জামাতা মুহাম্মদ বিন কাসিম (রহ.)। তিনি মাত্র ১৭ বছর বয়সে সিন্ধু বিজয় করেন। সিন্ধুর বিস্তৃত অঞ্চল বিজয় করে তিনি যখন সামনে অগ্রসর হচ্ছিলেন, তখন দামেস্কে ক্ষমতার পালাবদল ঘটে। খলিফা সুলায়মান বিন আবদুল মালিক তাঁকে পদচ্যুত ও বন্দি করেন। ৯৫ হিজরিতে কারাগারেই তাঁর মৃত্যু হয়।

৭. সাদ বিন আবি ওয়াক্কাস (রা.) : ইসলামের বীর সেনাপতি সাদ বিন আবি ওয়াক্কাস (রা.)-কে নবীজি (সা.) জান্নাতের সুসংবাদ দিয়েছিলেন। তিনি ঐতিহাসিক কাদেসিয়ার যুদ্ধ, জালুয়ার যুদ্ধ ও মাদায়েন যুদ্ধের নেতৃত্ব দেন। তিনি ছিলেন কুফায় নিযুক্ত প্রথম মুসলিম প্রশাসক। সাদ বিন আবি ওয়াক্কাস (রা.) মাত্র ১৭ বছর বয়সে ইসলামের পক্ষে প্রথম তীর নিক্ষেপ করেন। তিনিও ওমর (রা.) কর্তৃক গঠিত শুরার সদস্য ছিলেন। সাদ (রা.) ৫৫ হিজরিতে ইন্তেকাল করেন।

৮. উসামা বিন জায়েদ (রা.) : মহানবী (সা.)-এর অত্যন্ত স্নেহভাজন ছিলেন উসামা বিন জায়েদ (রা.)। নবীজি (সা.) অধিক ভালোবাসতেন বলে তাঁকে ‘হুব্বুর রাসুল’ (রাসুলের ভালোবাসা) বলা হতো। উসামা (রা.)-এর পিতা জায়েদ ছিলেন নবীজি (সা.)-এর সেবক ও পালকপুত্র। মৃত্যুর পূর্বে রাসুলুল্লাহ (সা.) রোমান বিরুদ্ধে প্রেরিত এক বিশাল বাহিনীর সেনাপতি নিযুক্ত করেন। তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১৭ বছর মতান্তরে ১৮ বছর। এই অভিযানে বহু মর্যাদাবান সাহাবি অংশগ্রহণ করেন। ৫৪ হিজরিতে তিনি ইন্তেকাল করেন।

৯. হারুনুর রশিদ : আব্বাসীয় খলিফাদের ভেতর সবচেয়ে পরিচিত মুখ হারুনুর রশিদ। তিনি তাঁর সুশাসন, নেতৃত্ব, প্রজাবৎসলতা ও প্রজ্ঞার কারণে বিখ্যাত। হারুনুর রশিদ মাত্র ১৫ বছর বয়সে আব্বাসীয় বাহিনীর সেনাপতি নিযুক্ত হন। তৎকালীন পৃথিবীতে এই সেনা বাহিনীকেই দিগ্বিজয়ী বাহিনী বলা হতো। হারুনুর রশিদ মাত্র ২০ বছর বয়সে মুসলিম জাহানের খলিফা নিযুক্ত হন। ১৯৩ হিজরিতে তিনি ইন্তেকাল করেন।

১০. সুলতান মুহাম্মদ ফাতিহ : উসমানীয় সুলতানদের ভেতর সুলতান মুহাম্মদ ফাতিহ তাঁর বীরত্ব, সাহসিকতা, বিচক্ষণতা ও প্রজ্ঞার জন্য সমাদৃত। তিনি মাত্র ১৪ বছর বয়সে উসমানীয় সাম্রাজ্যের খলিফা নিযুক্ত হন এবং ২১ বছর বয়সে কনস্ট্যান্টিনোপল বা ইস্তাম্বুল জয় করেন। ঐতিহাসিক এই শহর জয়কারী বাহিনীর জন্য নবীজি (সা.) সুসংবাদ দিয়েছিলেন। তিনি ৮৮৬ হিজরিতে ইন্তেকাল করেন।

তথ্যসূত্র : রাবেতা ডটকম, উইকিপিডিয়া ও মারেফা ডকটম

এই বিভাগের আরও খবর
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
২০০ বছর আগের দৃষ্টি নন্দন 
মসজিদ আজও নজর কাড়ে
২০০ বছর আগের দৃষ্টি নন্দন  মসজিদ আজও নজর কাড়ে
নতুন বছরের প্রত্যাশা
নতুন বছরের প্রত্যাশা
মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন
মুসলিম শাসনামলে ভারতবর্ষে কৃষি ও শিল্পের উন্নয়ন
পরিশুদ্ধ হৃদয়ের প্রয়োজনীয়তা
পরিশুদ্ধ হৃদয়ের প্রয়োজনীয়তা
মুনাফিকি থেকে বাঁচার উপায়
মুনাফিকি থেকে বাঁচার উপায়
ব্যর্থতার বৃত্তে মানুষের আটকে থাকার কারণ
ব্যর্থতার বৃত্তে মানুষের আটকে থাকার কারণ
যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব
যেভাবে আল্লাহর রহমত লাভ করব
বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত
বৃষ্টি মহান রাব্বুল আলামিনের রহমত
সর্বশেষ খবর
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে

৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ এপ্রিল)

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা
রাজনৈতিক বিষয়ে নববী প্রজ্ঞা ও বিচক্ষণতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়
বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ে জীবনের বিপর্যয়

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা
ছেলেদের সামনের চুল বড় রাখা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)
হাজার বছরের যে প্রাচীন নগরী জয় করেন খালিদ (রা.)

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা
কাঁচা আমের স্বাস্থ্য উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা
আবাসিকে নতুন গ্যাস সংযোগের বিষয়ে তিতাসের সতর্কবার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...
প্রশংসিত নায়িকা বুবলী...

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

মেহজাবীনের চাওয়া
মেহজাবীনের চাওয়া

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

স্বাধীনতা কাপ ভলিবল
স্বাধীনতা কাপ ভলিবল

মাঠে ময়দানে

ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ
ঋতুপর্ণার চ্যালেঞ্জ

শোবিজ

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ
জটিল সমীকরণে বিশ্বকাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে