শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৪ জানুয়ারি, ২০১৫

সংলাপ ডাকলে আপনি হারবেন না

মাহমুদুর রহমান মান্না
অনলাইন ভার্সন
সংলাপ ডাকলে আপনি হারবেন না

এক সপ্তাহ একদিন পার হলো বেগম জিয়ার ডাকা অবরোধের। ১২ জানুয়ারি এক সংবাদ সম্মেলনে তৈরি পোশাক রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএর সভাপতি বলেছেন, অবরোধের কারণে এক পোশাক খাতেই প্রতিদিন লোকশানের পরিমাণ সাড়ে চারশ' কোটি টাকা। একই দিন 'অবরোধে অর্থনীতি শেষ' এই শিরোনামে প্রথম পৃষ্ঠায় বাংলাদেশ প্রতিদিন লিখেছে, 'দেশে চলমান হরতাল-অবরোধের কারণে অর্থনীতির সব খাতে প্রতিদিন অন্তত ১৬০০-২০০০ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে। এ হিসাবে গত সাত দিনের রাজনৈতিক সংঘাতে আর্থিক খাতেই ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ১৪ হাজার কোটি। ব্যবসা-বাণিজ্যের আর্থিক খাতগুলোর বাইরেও শিক্ষাসহ সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রার নানা পর্যায়ে ক্ষতির পরিমাণ বেশুমার। সব মিলিয়ে নতুন বছরের শুরুতেই চরম ঝুঁকিতে পড়েছে দেশের অর্থনীতি। গত বছর জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে সৃষ্ট রাজনৈতিক অস্থিরতা ও সংঘাতে বিশাল আর্থিক ক্ষতি কাটিয়ে না উঠতেই নতুন বছরের শুরুতে অবরোধে বড় ঝুঁকির সূত্রপাত ঘটেছে। নিঃসন্দেহে বলা যায়, এ অবস্থা চলতে থাকলে আগামী ১০ দিনের মধ্যে বিপর্যয় নেমে আসবে দেশের অর্থনীতিতে।

১২ তারিখ সন্ধ্যায় টকশো ফ্রন্টলাইনে প্রশ্নকর্তা দর্শকদের সবাই দেশের বর্তমান অবস্থায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। জানতে চেয়েছেন কি হতে যাচ্ছে। হরতাল-অবরোধের কি অবসান হচ্ছে? প্রশ্নের জবাবে এ কথাও নিঃসন্দেহে বলা যায়, এ অবস্থার সহসা পরিবর্তন হবে বলে মনে হচ্ছে না। আওয়ামী লীগ এতদিন ধরে বিএনপির আন্দোলন করার যোগ্যতা নিয়ে বিদ্রূপ করত। বলত, আন্দোলন 'কাহাকে বলে, কত প্রকার ও কি কি তাহা বিএনপি জানে না। আওয়ামী লীগের কাছে শিখতে হইবে।' কিন্তু এখন আর সে রকম বলে না। গাজীপুরের জনসভার ঘোষণা থেকে বিএনপির ব্যাপারে আওয়ামী লীগকে সিরিয়াসই দেখা যাচ্ছে। ঢাকায়ও তাদের জনসভা করার অনুমতি না দেওয়া, বেগম জিয়াকে ঘর থেকে বেরুতে না দেওয়া, তাকে একপ্রকার অফিসবন্দী করে রাখার কোনো যুক্তিসঙ্গত কারণ দেখায়নি সরকার। ফলে ধরে নেওয়া যেতে পারে বিএনপির জনসমর্থন আছে। তারা ডাকলে মানুষ তাদের সভায় আসে এটা সরকার জানে। এ জন্যই এ বাধা সর্বক্ষেত্রে।

সরকার হয়তো মনে করেছিল, গতবারের মতোই বেগম জিয়াকে আটকে রাখতে পারলে আর নেতাকর্মীদের দাবড়ালে গত বছরের মতোই আন্দোলন মরে যাবে। কিন্তু এবার তা হলো না। অবরোধ সফলভাবে পালিত হলো যা এখনো হচ্ছে এবং বিএনপি এমনকি ইজতেমাকে পর্যন্ত পাশ কাটিয়ে তাদের কর্মসূচি অব্যাহত রাখল। আওয়ামী লীগ নেতাদের ধারণা ছিল ইজতেমার কারণে খালেদা জিয়া আন্দোলন ধরে রাখতে পারবেন না। কিন্তু তাদের ধারণা মিথ্যা প্রমাণিত হলো। আট দিন পার হয়ে অবরোধ নবম দিনে পা দিল। আওয়ামী লীগ এ পরিস্থিতিকে কাজে লাগানোর জন্য তাদের সর্বাত্দক চেষ্টা চালাতে শুরু করল। তাদের নেতা-মন্ত্রীরা এমনভাবে কথা বলতে লাগলেন যেন খালেদা জিয়া একজন নাস্তিক আর আওয়ামী লীগ ইসলাম রক্ষা করার দল। কিন্তু এতেও কোনো কাজ হলো না। জনগণের গণতান্ত্রিক অধিকার হরণ করে ধার্মিক সাজার চেষ্টা করলে মানুষ তাকে ময়ূরপুচ্ছধারী দাঁড়কাকই মনে করে। আওয়ামী লীগ তার ধর্মনিরপেক্ষতার পবিত্র পোশাকে ময়লা লাগিয়ে ফেলল।

এ কথাও এখন নিশ্চিতই বলা যায়, বিএনপি দ্বিতীয় দফা ইজতেমাতেও ছাড় দেবে না। আমি শুনেছি, দলটির নেতাদের কেউ কেউ ছাড় দেওয়ার পক্ষে ছিল। কিন্তু তৃণমূলের কর্মীরা মনে করেন, আন্দোলনে ঢিল দিলে সরকারের নির্যাতন এমন মাত্রায় বেড়ে যাবে যে তারা রক্ষা পাবেন না। অতএব কর্মসূচি অব্যাহত রাখতে হবে। শুধু তাই নয়, ১২ তারিখে বাংলাদেশ প্রতিদিন লিখেছে, ১২ জানুয়ারি থেকে অবরোধ কর্মসূচি আরও কঠোর করার পরিকল্পনা ছিল বিএনপি জোটের। এদিকে অবরোধের পাশাপাশি সারা দেশে এবার শুরু হয়েছে হরতাল। এর মধ্যে সরকার দাবি না মানলে হরতালের পর আসবে টানা অসহযোগ।

পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝে বিজিএমইএ প্রয়োজনে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করবে বলে ভাবছে। তারা সংকট নিরসনে সংলাপের আহ্বান জানিয়েছেন।

পরিস্থিতি সত্যি ভয়াবহ এবং তা দিনকে দিন মীমাংসার বাইরে চলে যাচ্ছে। ইজতেমাকেও ছাড় না দেওয়াতে বোঝা যায় বিএনপি এবার শেষ দেখতে চায়। যুক্তিতর্কের মধ্যে যাচ্ছি না। বিষয়টি সরকারের বিবেচনায় থাকা দরকার। সরকার তুড়ি মেরে আর বিএনপিকে উড়িয়ে দিতে পারছে না। যদি পারত তাহলে ১০ দিন ধরে এই পরিস্থিতি চলতে পারত না। ১০ দিন পরে তা আরও গুরুতর রূপ নেওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিত না। কিন্তু পরিস্থিতির গুরুত্ব বুঝছে বলে মনে হয় না। যে কোনো একটি সংকটের সময় সরকার যেমন সবদিক বিশেষ করে দেশের স্বার্থের দিক বেশি বিবেচনায় রাখতে হয় সে রকম না করে একতরফাভাবে বিএনপির ওপর দায় চাপিয়ে কঠোরতার নীতি অবলম্বন করার চেষ্টা করছেন। আওয়ামী লীগের সিনিয়র নেতা তোফায়েল আহমেদ বলছেন এদের নকশাল বাড়ির মতো দমন করা হবে। আর প্রধানমন্ত্রী ১২ জানুয়ারির জনসভায় বলেছেন আর সহ্য করা হবে না। এদের ঠেকাতে যা করার তাই করব।

কি অদ্ভুত না! বিএনপি কি নকশাল নাকি? তাদের নকশালি কায়দায় দমন করার মানে যে কত কঠিন তা নিশ্চয়ই কারও বুঝতে অসুবিধা হয় না। গত কয়েক দিন ধরেই দেখছি আওয়ামী লীগের নেতারা বিএনপিকে একটি জঙ্গিবাদী সংগঠন হিসেবে চিহ্নিত করার চেষ্টা করছেন। খোদ প্রধানমন্ত্রী তার জনসভার ভাষণে বলেছেন খালেদা জিয়া জঙ্গিদের রানী।

মানুষ অবশ্য এ ধরনের কথাবার্তা শুনতে চায় না। মানুষের প্রাণ ওষ্ঠাগত। তাই প্রধানমন্ত্রীর কাছে এমন কিছু শুনতে চেয়েছিল যাতে তারা শান্তি পায়। দেশে যখন যা কিছুই ঘটে মানুষ তার জন্য সরকারের দিকেই চেয়ে থাকে। সে সরকার বৈধ কি অবৈধ নির্বাচিত কি অনির্বাচিত তাও ভেবে দেখে না। আমি নিজেও অন্তত এ মুহূর্তের পরিস্থিতিতে এ প্রশ্ন তুলতে চাইছি না। যে জনসভায় দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী এমন কড়া বক্তৃতা করলেন সেই জনসভাও কতটা গণতান্ত্রিক রীতিনীতিসম্পন্ন সেটা প্রশ্ন করা যায়। খুবই অবাক ব্যাপার প্রধানমন্ত্রীর এই জনসভা অনুষ্ঠিত হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে জনসভার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এখন কি বিএনপিকে জনসভা করার অনুমতি দেওয়া হবে। পত্রিকায় যেভাবে খবর বেরিয়েছে তাতে মনে হচ্ছে জনসভা করার অনুমতি দিলে বিএনপি তাদের অবরোধ প্রত্যাহারও করতে পারে। যদি তা সত্যি হয় তবে আশা করব সরকার সেই পথে অগ্রসর হবে। অবশ্য জনসভার জন্য সেটাকে কোনো শর্ত হিসেবে আমি উল্লেখ করতে রাজি নই। বিএনপিকে অথবা যে কোনো দলকে জনসভা করতে না দেওয়ার তো কোনো কারণ নেই। যদি সত্যি সত্যি সরকার বিএনপিকে জনসভা করতে না দেয় সেটা একটি ইতিহাস হয়ে থাকবে। সেখানে লেখা থাকবে একটি জনসভার কারণে একটি দেশ অচল।

আবার আমি সরকারকে বলতে চাই জেদ ছেড়ে দিন। দেশের যে কোনো সংকট মোচনে ব্যর্থতার দায় শেষ পর্যন্ত সরকারের কাছেই আসে। সবাই চাইছে সরকার এ ব্যাপারে উদ্যোগ গ্রহণ করুক। এ পরিস্থিতিতে প্রধানমন্ত্রী যদি উদ্যোগ নেন, তবে তার পরাজয় হবে না। বরং মানুষ তাকে সাধুবাদ জানাবে। বিগত ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে এবং পরের এই এক বছরে সরকার যত বিতর্কিত হয়েছে তার নিরসনের একটি বিরাট সুযোগ তৈরি হবে। একটি জাতীয় সংলাপ যদি শুরু হয় তবে রাজনীতির বর্তমান পথও পাল্টে যাবে। নতুন করে যাত্রা শুরু করা যাবে এবং তা সবাই মিলে।

লেখক : রাজনীতিক, আহ্বায়ক নাগরিক ঐক্য।

ই-মেইল : [email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে