শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

সংলাপের উদ্যোগ অঙ্কুরেই বাধা পাচ্ছে

ব্যারিস্টার রফিকুল ইসলাম মিয়া
অনলাইন ভার্সন
সংলাপের উদ্যোগ অঙ্কুরেই বাধা পাচ্ছে

চলমান রাজনৈতিক সংকট নিরসনে সুশীল সমাজের জাতীয় সংলাপের উদ্যোগ অঙ্কুরেই বাধাপ্রাপ্ত হচ্ছে। সাধারণ জনগণ এ জাতীয় উদ্যোগকে স্বাগত জানালেও সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো বর্তমান অচলাবস্থাকে জাতীয় সংকট হিসেবে বিবেচনা করে জাতীয় স্বার্থে তা সমাধানে আন্তরিক প্রচেষ্টা না চালালে সমাধান খুঁজে পাওয়া যাবে না। দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে আমার বিশেষভাবে মনে পড়ছে সামরিক শাসক এরশাদের স্বৈরশাসনবিরোধী আন্দোলন চলাকালে ১৯৮৭ সালের ২৮ অক্টোবর তৎকালীন সাতদলীয় ঐক্যজোট নেত্রী বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং ১৫ দলীয় ঐক্যজোটের নেত্রী আওয়ামী লীগ-প্রধান বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মধ্যে অনুষ্ঠিত রুদ্ধদ্বার বৈঠকটির কথা। এরশাদবিরোধী আন্দোলন চলাকালে সুপ্রিমকোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট শামসুল হক চৌধুরীর নেতৃত্বে আইনজীবী সমন্বয় পরিষদ এ বৈঠক অনুষ্ঠানে ঐতিহাসিক ভূমিকা পালন করে। আইনজীবী সমন্বয় পরিষদ কর্তৃক আয়োজিত জাতীয় সম্মেলনে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক মন্ত্রী সোহরাব হোসেন। সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার লিখিত বক্তব্য পাঠ করার সুযোগ হয়েছিল আমার। দুই নেত্রীর লিখিত বক্তব্য এরশাদবিরোধী আন্দোলনকে সুদৃঢ় ভিত্তির ওপর দাঁড় করেছিল। ওই সময় থেকে ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমদ, ড. কামাল হোসেন, অ্যাডভোকেট শামসুল হক, ছড়াকার ফয়েজ আহম্মদসহ অনেকেই বেগম খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনার মধ্যে একটি মুখোমুখি বৈঠকের জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে যান। ওই সময় বর্তমান প্রধানমন্ত্রীর স্বামী ড. ওয়াজেদ বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে তার সাক্ষাতের ব্যবস্থা করার জন্য আমাকে অনুরোধ করেন। যদিও ড. ওয়াজেদ তার বইতে ওই সাক্ষাতের জন্য আমি তাকে অনুরোধ করেছি বলে উল্লেখ করেছেন। ড. ওয়াজেদের এ ইচ্ছার কথা আমি বেগম খালেদা জিয়াকে জানালে তিনি বললেন, ড. ওয়াজেদ একজন উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা, তা ছাড়া তার স্ত্রী আওয়ামী লীগ সভানেত্রী, তার সঙ্গে আলাপ করা ঠিক হবে কি? আমি বললাম, এ সাক্ষাৎটি হবে একান্তই সৌজন্যমূলক। কিছু দিনের মধ্যেই আমার সঙ্গে ড. ওয়াজেদ মিয়া বেগম জিয়ার বাসায় গিয়েছিলেন। বেগম খালেদা জিয়ার সঙ্গে ড. ওয়াজেদের এই সাক্ষাতে ১৯৮৭ সালের ২৮ অক্টোবর দুই নেত্রীর ঐতিহাসিক বৈঠকটির পথ উন্মোচিত হয়েছিল। ১৯৮৭ সালের অক্টোবরের শেষদিকে সার্জেন্ট জহুরুল হকের বড় ভাই সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল আমিনুল হক আমাকে তার সঙ্গে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ধানমন্ডির কার্যালয়ে যাওয়ার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করেন। তিনি বলেন, সেখানে গেলেই বুঝতে পারবেন যাওয়াটা কত গুরুত্বপূর্ণ।

অ্যাডভোকেট আবদুল আওয়ালের গাড়িতে আমি শেখ হাসিনার ধানমন্ডির কার্যালয়ে গিয়েছিলাম। তিনি তখন তার লাইব্রেরিতে বসে পড়ছিলেন। তিনি আমাকে সাদর অভ্যর্থনা জানালেন। তিনি ধানমন্ডির ৩২ নম্বর ঐতিহাসিক বাড়িটির প্রতিটি কক্ষ আমাকে ঘুরিয়ে দেখিয়েছিলেন এবং অশ্রুসিক্ত নয়নে ১৫ আগস্টের বিয়োগান্ত ঘটনার বর্ণনা দিয়েছিলেন। অতঃপর তিনি আমাকে বললেন, আপনার বন্ধু ওয়াজেদ সাহেবকে আপনার নেত্রীর বাসায় চা খেতে নিয়ে গিয়েছিলেন। এবার আপনার নেত্রীকে ড. ওয়াজেদ সাহেবের বাসায় চা খাওয়ার জন্য নিয়ে আসতে হবে। উনার সেদিনের কথায় আমি সত্যিই অভিভূত হয়েছিলাম। আমি অনেক ভেবেচিন্তে অনেক সঙ্কোচের মধ্যে বেগম খালেদা জিয়াকে শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকের প্রস্তাব দিই। ইতিমধ্যে দুই নেত্রীর মধ্যে একটি বৈঠকের চেষ্টা অনেকেই করেছেন। যাই হোক মহাখালীর আণবিক শক্তি কমিশনের অতিথিশালায় বৈঠক অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করা হয়। এরশাদবিরোধী আন্দোলনের সময় আমি কর্তৃপক্ষের অনুমতিতে ওই অতিথিশালায় উপস্থিত ছিলাম। এ অতিথিশালার পাশেই ছিল ড. ওয়াজেদের সরকারি কোয়ার্র্টার। পূর্ব নির্ধারিত সময় অনুসারে বেগম জিয়া সেখানে পৌঁছান। আমি যথারীতি তাকে অভ্যর্থনা জানাই। কয়েক মিনিটের মধ্যে ড. ওয়াজেদ সেখানে এসে বেগম জিয়াকে তার কোয়ার্টারে চা খাওয়ার আমন্ত্রণ করেন এবং আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা সেখানে আছেন বলেও জানান। বেগম খালেদা জিয়া আমার দিকে তাকিয়ে কী যেন বলতে চাইলেন।

তখন ড. ওয়াজেদ বললেন, আপনার বাসায় চা খেতে রফিক সাহেবের সঙ্গে গিয়েছিলাম, এবার আমার বাসায় অন্তত এক কাপ চা খাবেন। বেগম জিয়ার সঙ্গে আমরা ড. ওয়াজেদের বাসায় গেলাম। শেখ হাসিনা ও ড. ওয়াজেদ সবাইকে অত্যন্ত আন্তরিকতার সঙ্গে অভ্যর্থনা জানালেন। চা-নাশতার বৈঠকের জন্য অতিথিশালায় যাওয়ার প্রস্তাবের পর ড. ওয়াজেদ বললেন, এ ছোট কক্ষে দুই নেত্রী ইচ্ছা করলে অন্তরঙ্গ বৈঠকে বসতে পারেন। দুই জননেত্রীর ওই ঐতিহাসিক বৈঠকটি শেষ পর্যন্ত স্বৈরাচার এরশাদবিরোধী আন্দোলনের চূড়ান্ত বিজয় নিশ্চিত করেছিল। ওই বৈঠকের পর বেগম খালেদা জিয়ার বড় বোন সাবেক মন্ত্রী খুরশিদ জাহান হকের বাসায় দুই নেত্রীর আরও একটি বৈঠক হয়েছিল। বিভিন্নভাবে দুই নেত্রীর মতামত বিনিময় হয়েছিল বেশ কয়েকবার। তা ছাড়া আমার যতটুকু মনে পড়ে তারেক রহমানের বিয়েতে গিয়েছিলেন শেখ হাসিনা এবং শেখ হাসিনার মেয়ে পুতুলের বিয়েতে যোগ দিয়েছিলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। সেই দিনগুলোর কথা স্মরণ করে আমি গভীরভাবে বিশ্বাস করি জাতীয় ও গণতন্ত্র রক্ষার স্বার্থে, দেশ রক্ষার স্বার্থে আইনের শাসন কায়েমের স্বার্থে সর্বোপরি মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনা শোষণমুক্ত, দুর্নীতিমুক্ত, দুঃশাসনমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে উদ্ভূত সংকট থেকে জাতি অবশ্যই মুক্তি পেতে পারে। চাই সৎ সাহস, দেশপ্রেম ও আন্তরিক প্রচেষ্টা।

কত আদম সন্তান পেট্রলবোমার নৃশংস আগুনে জ্বলেপুড়ে ছারখার হয়েছে, কত মায়ের বুক খালি হয়েছে গুম, খুন, ক্রসফায়ারে। এসবের বিরুদ্ধে জাতির বিবেক জেগে উঠুক এ কামনায় বুকে আশা সঞ্চার করে বলছি, দেশজুড়ে সংঘটিত সহিংসতা বন্ধ হোক।

পবিত্র আল কোরআনে আল্লাহ বলেছেন, একজন নিরপরাধ মানুষকে হত্যা করা সমগ্র মানব জাতিকে হত্যা করা, একজন নিরপরাধ মানুষের জীবন রক্ষা করা সমগ্র মানব জাতির জীবন রক্ষা করা। স্বাভাবিক জীবনই স্বাভাবিক মৃত্যুর গ্যারান্টি। কেউ চিরকাল ক্ষমতায় থাকে না। তাই ক্ষমতায় টিকে থাকা বা ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য হত্যা নয়, জীবন রক্ষাই হোক আমাদের ব্রত। দেশের সর্বোচ্চ আইন কর্মকর্তার মুখে বিনা বিচারে হত্যার অবাধ লাইসেন্স দেওয়ার কথা শুনে আমি হতভম্ব, বিচলিত, ভীতসন্ত্রস্ত। একজনের বিরুদ্ধে হত্যার অভিযোগ উত্থাপিত হলেই তাকে বিনা বিচারে হত্যা করা গেলে বিচার বিভাগ রেখে লাভ কি? কেউ আপনাকে হত্যা করতে চাইলে আত্দরক্ষায় আইন আপনাকে প্রয়োজনে হত্যার অধিকার দিয়েছে।

আমি দেশের অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলমকে জিজ্ঞাসা করতে চাই- আমাদের দেশে ফৌজদারি অপরাধে দায়ের করা সব মামলা কি সত্য। মিথ্যা মামলায় অভিযুক্ত ব্যক্তিকে রিমান্ডে নির্যাতনের কথা সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দীন খান আলমগীরের লিখিত পুস্তকে বিশদভাবে বর্ণিত হয়েছে। ১/১১ ঘটনার অভিজ্ঞতা আওয়ামী লীগ, বিএনপির অনেক নেতারই রয়েছে। বহু আলোচিত রিমান্ডসংক্রান্ত মামলা সুপ্রিমকোর্টের দিকনির্দেশনা মেনে কি জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়? সর্বোচ্চ আদালতের নির্দেশের কোনো মূল্যই কি নেই। নির্যাতন চালিয়ে অপমানকর আচরণ করে স্বীকারোক্তিমূলক বক্তব্য আদায় আইনের চোখে অচল হলেও বিভীষিকাময় নির্যাতন চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে। যে পুলিশ কর্মকর্তা নাগরিকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা করেন তারাই রিমান্ড নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার ক্ষমতা পান। তা হলে কী করে একজন অভিযুক্ত ব্যক্তি ন্যায়বিচার পাবেন।

রাজনৈতিক কারণে প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রদান করে উদ্ভূত সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবে না। রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক মামলা হতেই পারে। ১৯৬২-৬৩ সালে বিএসসি ফাইনাল পরীক্ষার ১৫ দিন আগে রাষ্ট্রদ্রোহীর অভিযোগে আমি বহিষ্কৃত হয়েছিলাম। আমার সঙ্গে কুমিল্লার আওয়ামী লীগ নেতা আফজাল খানও বহিষ্কৃত হয়েছিল আইয়ুববিরোধী সেই শিক্ষা আন্দোলনে।

আমি সন্ত্রাসের রাজনীতিতে বিশ্বাসী নই। ১৯৯১ সালের নির্বাচনের দিন বেলা ১টার সময় আমাকে একটি ভোটকেন্দ্রে মাথায় আঘাত করে অজ্ঞান করে ফেলে দেওয়া হয়। ১৯৯৭ সালে মগবাজার মোড়ে ১০০ পুলিশ ও আওয়ামী লীগ এমপি ইকবালের উপস্থিতিতে আমাকে মিছিল চলাকালে গজারি লাঠি দিয়ে আঘাত করে মাটিতে ফেলে দেওয়া হয়। ১৯৯৮ সালে কুমিল্লার হায়দরাবাদে আমার একটি জনসভায় বোমা ফেলে গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। ২০০৮ সালে পল্লবী নির্বাচনী এলাকায় মিছিল করার সময় আমার চোখে ইট মারা হয়। এভাবে আমার জীবননাশের চেষ্টা করা করেছিল, সেটা আমি এখানে উলি্লখ করতে চাই না। কারণ তাতে তিক্ততা বাড়বে, অত্যাচার, নির্যাতন, নিপীড়নও নেমে আসতে পারে।

আমি কোনো দিন সন্ত্রাসের রাজনীতি করিনি, সন্ত্রাস প্রশ্রয় দেইনি, ভোটকেন্দ্র দখল করিনি। আমার নির্বাচনী এলাকার এমপি ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন, কায়কোবাদ ও জাহাঙ্গীর আলম সরকার জানেন আমার রাজনৈতিক জীবন। অথচ আমার চরিত্রকে কলঙ্কিত করার জন্য বোমা হামলার মামলায় আমাকে আসামি করা হয়েছে। যারা আমার বিরুদ্ধে এসব মিথ্যা মামলা দায়ের করেছেন তারা কি উপলব্ধি করবেন এ মিথ্যা কলঙ্কের বোঝা বহন করা কত কঠিন।

আমি সব হত্যার বিচার চাই। আদালতে দোষীসাব্যস্ত হওয়ার আগে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য চরিতার্থ করার লক্ষ্যে প্রতিহিংসার রাজনৈতিক ভয়ঙ্কর দাবানলে পুড়ে ছারখার করবেন না নির্দোষ নিরপরাধ মানুষকে। গুম, খুন, হত্যা, ক্রসফায়ার, পেট্রলবোমা হামলাসহ সব অন্যায়, অত্যাচার, নির্যাতন, নিপীড়নের বিচার ব্যতীত মানবাধিকার, আইনের শাসন ও সুবিচার প্রতিষ্ঠিত হবে না। সুবিচার প্রতিষ্ঠাই হোক সব রাজনীতির মূল চালিকাশক্তি। দুর্নীতি অপশাসন থেকে জাতি রক্ষা পাক এ কামনা করি মনেপ্রাণে। এ লেখায় আমার ব্যক্তিগত কিছু কথা বলে পাঠকদের ধৈর্যচ্যুতি করে থাকলে আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত। ইনসাফ পাওয়ার আশায় একজন অভিযুক্ত ব্যক্তির কথোপকথনকে ক্ষমার চোখে দেখলে বাধিত হব।

লেখক : জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য, বিএনপি।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে