শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৫

পারলে থামান না হলে নামেন...

মাহমুদুর রহমান মান্না
অনলাইন ভার্সন
পারলে থামান না হলে নামেন...

সাম্প্রতিক সময়ে ফেসবুকের একটি জনপ্রিয় পোস্টিং এটি। অবশ্য সম্পূর্ণ পোস্টিং নয়। এর পরেও কথা আছে। সেটি হলো- আর পারলে নামান, না হলে থামেন। মানুষ যে কতখানি বিরক্ত হয়েছে তার একটি প্রমাণ এ পোস্টিং। এ লেখা যেদিন ছাপা হবে সেদিন অবরোধের ৪৪তম দিন চলছে। সোজা কথা। দেশের শিক্ষাব্যবস্থার সবচেয়ে বড় পরীক্ষা এসএসসি ঝুলে গেছে। বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের দেওয়া বক্তব্য অনুযায়ী এ পর্যন্ত ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ৯০ হাজার কোটি টাকা। এ পর্যন্ত সহিংসতায় মারা গেছে প্রায় ৯০ জন লোক। অবশ্য গত কয়েক দিনে পেট্রলবোমা হামলা হলেও মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। দেশব্যাপী সহিংসতার বিরুদ্ধে যে মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে উঠেছে তা এক্ষেত্রে অবদান রেখেছে বলে মনে হয়। কিন্তু মানুষের ভয় যায়নি। এই চার-পাঁচ দিন কি বিচ্ছিন্ন আর বাকি দিনগুলো থেকে? নাকি সত্যি সত্যি বোমা হামলায় মৃত্যুর ঘটনা কমেছে? এ জন্যই এখনো বাসে যেতে মানুষ ভয় পায়। বাসের জানালা, দরজা খুললে যাত্রীরা হৈহৈ করে ওঠেন। কিন্তু সে আর কতদিন? শীতের সময় সব বন্ধ করে হয়তো চলা গেছে, কিন্তু গরমে তো তা পারা যাবে না। সবচেয়ে বড় কথা জীবন হাতে করে মানুষ কি চলতে পারে? যে কোনোভাবে এ অবস্থার অবসান চায় মানুষ। আর সে জন্যই ফেসবুকের এই পোস্টিং।

প্রশ্ন হচ্ছে পারা অথবা না পারা নিয়ে। সরকার কি পারবে এই হরতাল, অবরোধ এবং সহিংসতা বন্ধ করতে? অথবা বিরোধী দলগুলো কি পারবে এই সরকারকে ফেলে দিতে? যদি না পারে তবে ওই ব্যক্তি বলছেন- হয় নামান না হয় থামেন। আমি মনে করি ব্যাপক জনগোষ্ঠীর মনোভাবও এখন এরকমই।

একটা খুবই খারাপ প্রবণতা সরকারের মধ্যে লক্ষ করছি আমি। সামগ্রিক পরিস্থিতি যে আমাদের রাজনৈতিক সর্বগ্রাসী দুর্বৃত্তায়নের প্রকাশ, বর্তমান পরিস্থিতি যে একটি রাজনৈতিক সংকটের বাস্তব চিত্র এটা তারা যে কোনো প্রকারে অস্বীকার করতে চাইছে। প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে সরকার এবং সরকারি জোটের দায়িত্বশীল কর্তা ও নেতারা বলছেন এটা কেবল সহিংসতা, সন্ত্রাসবাদ। ভুলে যাচ্ছেন যে সন্ত্রাসবাদও রাজনীতির একটি বিকৃত ধারা। তর্ক করে লাভ হচ্ছে না, এ ব্যাপারে এমনকি কোনো কথা শুনতেও রাজি নন তারা। যারা ঠিক কর্তা বা নেতা নন, সরকারের মুখপাত্র বা ভক্ত দেখাতে চাইছেন, তারা এমনকি এ কথা বলছেন যে, বিনা বিচারে হত্যা তত বড় অপরাধ নয়। তার চেয়ে বড় অপরাধ আগুন দিয়ে হত্যা। বাস্তবতা, বিনা বিচারে হত্যার কথা তারা আমলেই নিতে চান না। এই অজুহাতে যে, আগুনে পুড়ে মানুষ মরছে। অতি সম্প্রতি প্যারিসে এক সন্ত্রাসীকে হত্যা করার ব্যাপারে সেখানকার কর্তৃপক্ষ এবং জনগণ যে দৃষ্টিভঙ্গি দেখিয়েছে হঠাৎ করেই তার প্রশংসায় তারা পঞ্চমুখ হয়ে উঠেছে। অবাক করা ব্যাপার নয়? দুটোই মৃত্যু। একটি যন্ত্রণার মৃত্যু, আরেকটি যন্ত্রণা পাওয়ার আগেই মৃত্যু এবং এই যে বিনা বিচারে হত্যাকাণ্ড তার পরিমাণ নেহায়েত কম নয়। পত্রিকার খবর অনুযায়ী বিনা বিচারে এক রাতে হত্যার সংখ্যা ১৯। আহত প্রচুর। পেট্রলবোমা দিয়ে হত্যা করার বিরুদ্ধে নিশ্চয়ই সমগ্র সমাজের রুখে দাঁড়াতে হবে। কিন্তু তার মানে কোনোভাবেই এই নয় যে, বিনা বিচারে হত্যাকাণ্ড নীরবে দেখে যেতে হবে।

যে কোনো হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধেই দাঁড়ানো উচিত আমাদের। এটা মানবতার দাবি। এ জন্যই এখানে দলীয় দৃষ্টিভঙ্গির তথা দলবাজির কোনো সুযোগ নেই। 'হিন্দু না ওরা মুসলিম ওই জিজ্ঞাসে কোনজন...।' সরকার বলছে পেট্রলবোমা সব বিএনপি তথা ২০ দলীয় জোটের কাজ। বিএনপি বিবৃতি জানিয়ে বলছে, তারা এ ধরনের কাজ করছে না। তারা পাল্টা অভিযোগ করছে এ কাজ সরকারের। মানুষ বিরক্ত হচ্ছে। মৃত্যুর মিছিলেও এ কোন গান!

কোনো তর্কের মধ্যে যাচ্ছি না। আমাদের দেশে আন্দোলনে সহিংসতা নতুন নয় (পেট্রলবোমার সঙ্গে তুলনা করছি না)। এবং সে সহিংসতায় পরস্পরের ঘাড়ে দোষ চাপানোর প্রবণতাও পুরনো। তবুও যেহেতু আন্দোলনের ছায়া ধরে এবারের এই নৃশংস বোমা হামলা তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া সরকারি দায়িত্বের মধ্যে অবশ্যই পড়ে। সরকার কীভাবে সে ব্যবস্থা নেবে সেটা তারই দায়িত্ব। আমি মনে করি কেবল প্রশাসনিক কঠোরতা দিয়ে সেটা দমন করা যাবে না। অবরোধের ৪৪ দিন পরে এসে যদিও এ কথা বলার কোনো মানে হয় না; কিন্তু তারপরেও সরকার বলছে তারা সেটা পারবে। সরকারকে বিশ্বাস করছি না। বিশ্বাস করার কোনো কারণ তো নেই। কিন্তু তারপরেও বেঘোরে মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচতে চাই, তাই ওই ফেসবুকের পোস্টিংয়ের সঙ্গে একমত পোষণ করে বলছি : পারলে থামান। না পারলে নেমে যেতে বলছি না আমি। রাজনীতিতে, রাষ্ট্র পরিচালনায় এ রকম বিধ্বংসী জেদ অনুমোদনযোগ্য নয়। গণতান্ত্রিক রাজনীতি সব সময় সমঝোতার কথা বলে। নোবেলবিজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন বলেছেন, Democracy is a rule by consensus. একভাবে বলা হয় গণতন্ত্র হলো সংখ্যাগরিষ্ঠের শাসন। কিন্তু তার মানে কখনোই এই নয় যে, তা সংখ্যালঘিষ্ঠকে উপেক্ষা করে চলে। আর এই সরকার তা গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকার নয়। This is a government by default. তাদের জেদ করা তো একেবারেই সাজে না। এটা এমন একটা দলের সরকার সম্পর্কে বলছি যাদের অতীত ইতিহাসে অনেক সংগ্রামের পালক। তারা এরকম 'ডু আর ডাই' পরিস্থিতিতে যাবে কেন? সে জন্যই সংলাপের কথা বলি। কারণ সংলাপ সব ধরনের বিকল্প পথ উন্মুক্ত রাখে। অথচ আমাদের সরকার সব বিকল্প পথ বন্ধ করে দিয়েছেন। শুধু তাই নয়, সংলাপের বিরুদ্ধে খড়গহস্ত হয়েছেন তারা। যারা সংলাপের কথা বলেছেন তাদেরকে যা তা ভাষায় সমালোচনা করেছেন তারা। বিশিষ্ট আইনজীবী, গণফোরাম সভাপতি ড. কামাল বলেছেন, এক সময় যেভাবে সংস্কার শব্দটিকে ঘৃণীত বানানোর চেষ্টা করা হয়েছিল, এখন সংলাপকে, সংলাপের উদ্যোগকে সেভাবেই আক্রমণ করা হচ্ছে। বিভিন্ন মন্ত্রী, প্রধানমন্ত্রীর রাজনৈতিক উপদেষ্টা, এমনকি খোদ প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, যারা সংলাপের কথা বলছেন তারা প্রকারান্তরে সহিংসতাকে প্রশ্রয় দিচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিসভার বৈঠকে সংলাপের প্রস্তাবকারী নাগরিক সমাজকে এক-এগারোর কুশীলব বলেছেন আর সংসদে বলেছেন, ড. কামাল এবং মাহমুদুর রহমান মান্না ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন দেখছেন। সেটা কোনো দিন বাস্তবায়ন হবে না।

হাসব না কাঁদব বুঝতে পারি না। যাকে পছন্দ করি না, অপরিচিত বা অর্ধপরিচিত কেউ এরকম কথা বলতেন তাহলে হাসতাম। কিন্তু বলেছেন শেখ হাসিনা যিনি সরাসরি আমার নেতা ছিলেন। সমালোচনা সত্ত্বেও এখনো তাকে অসম্মান করি না। ড. কামালের অনুভূতি বলতে পারব না, কিন্তু নিজেকে ছোটবোধ করেছি আমি। রাজনীতি করছি, ক্ষমতার আশা থাকবে না তা কি হয়? কিন্তু যে কোনো প্রকারে ক্ষমতার স্বাদ পাওয়াই যদি কথা হতো তাহলে তা আওয়ামী লীগে থেকে যাওয়াই ভালো ছিল। আমার চেয়ে বড় 'সংস্কারবাদীরা' দলেই রয়ে গেছেন না? ক্ষুদকুঁড়া পাচ্ছেন না?

আমি আন্তরিকভাবেই সংস্কার চাই। সংস্কার ছাড়া সমাজ, রাজনীতি, স্থবির গতিহীন। সে কথা তখনো বলেছি, এখনো বলছি। একইভাবে বর্তমান সময়ে সংলাপ ছাড়া এই জটিল আবর্ত থেকে বেরিয়ে আসা প্রায় অসম্ভব। এ আমার বিশ্বাস এবং সেই বিশ্বাস থেকে বলছি।

আন্দোলনকারী বিরোধী দল এখন এরকম জায়গায় পৌঁছেছে যে তারা বলছে, তাদের আর পিছু হটার সুযোগ নেই। তার মানে কি দাঁড়াল? পাঠকবৃন্দ, উভয় পক্ষের কথা খেয়াল করে দেখুন। বিএনপিসহ ২০ দল বলছে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য এই সরকারের পতনের আন্দোলন অব্যাহত থাকবে। এতে ছাড় দেওয়া যাবে না। আর সরকার বলছে এটা কোনো আন্দোলন নয়। এদের ব্যাপারে কোনো রকম কনসেশন নয়। কঠোরতম পন্থায় এদের নির্মূল করা হবে। এই কঠোরতম পন্থা আমরা দেখছি। এ পর্যন্ত ক্রসফায়ারেই মারা গেছে সরকারি হিসাব মতে অন্তত ১৯ জন। বিরোধী দল বলছে তার দ্বিগুণ।

আমি মনে করি এই প্রক্রিয়ায় সরকার বিরোধীদের নির্মূল করতে পারবে না। একইভাবে আমি এও মনে করি আন্দোলনের নামে যা চলছে তাতে সরকার পড়বে না। ফলে সংঘর্ষ দীর্ঘতর হবে। পেট্রলবোমা হয়তো থাকবে না, কিন্তু দেশ সংকট কাটিয়ে উঠতে পারবে না। তখন আরেকটি এক-এগারোর পরিস্থিতি দৃশ্যমান হবে। যা এখনই খানিকটা দেখা যাচ্ছে। এ জন্য গণতান্ত্রিক পদ্ধতিতে একটি সমাধানের কথা বলছি আমি। এ জন্য সংলাপের বিকল্প নেই।

দুই. কথা বলুন এবং বলতে দিন; গত ১৪ তারিখ সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সংহতি প্রকাশ করতে নেতৃবৃন্দ ও হাজার হাজার মানুষ এসেছিলেন, আমি তাদের সবাইকে কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশকেও ধন্যবাদ দিচ্ছি। তারা শেষ পর্যন্ত সেখানে মাইক ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছিলেন বলে। যদিও সেজন্য আমাকে কোর্টের বারান্দা দিয়ে হাঁটতে হয়েছিল।

সবাই কথা বলুন। সমাজের গভীর গভীর অসুখ এখন। এখন কথা বলা দরকার। সরকার একা কেবল অস্ত্র ও প্রশাসনের ভাষায় কথা বলবেন তাতে কাজ হবে না। বিরোধী দল ঘরে থেকে অডিও-ভিডিও বার্তায় হরতাল ডেকে ঘরে বসে থাকবেন তাতেও কাজ হবে না। মানুষকে অংশগ্রহণ করতে হবে।

২৩ তারিখ বেলা ৩টায় প্রেসক্লাবের সামনে আসুন। সমবেত কণ্ঠে আওয়াজ তুলি 'শান্তি চাই, সন্ত্রাস চাই না'। 'গণতন্ত্র চাই, স্বেচ্ছাচার চাই না'। আশা করি সরকার এবং পুলিশের কর্তাব্যক্তিরা বাদ সাধবেন না।

লেখক : রাজনীতিক, আহ্বায়ক নাগরিক ঐক্য।

ই-মেইল : [email protected]

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে