শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৬ মার্চ, ২০১৫

স্বাধীনতা আমাদের কী দিয়েছে?

তসলিমা নাসরিন
অনলাইন ভার্সন
স্বাধীনতা আমাদের কী দিয়েছে?

স্বাধীনতা আমাদের কী দিয়েছে? কী পার্থক্য হতো যদি পাকিস্তানের সঙ্গে থেকে যেতাম? পাকিস্তানের শাসকরা যেভাবে শোষণ করতো আমাদের, ঠিক সেভাবেই শোষণ করছে আমাদের বাঙালি শাসকরা। শাসকের ভাষা বদলেছে, কিন্তু চরিত্র বদলায়নি। একাত্তরে পাক আর্মিরা আমার বাবাকে মেরেছে, আমাদের বাড়ির সোনাদানা, টাকা পয়সা, লুট করেছে। 'পাঞ্জাবি' আর 'বিহারি'দের হাত থেকে রক্ষা পেতে গহীন গ্রামের ভেতর অচেনা লোকদের বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছি। গরুর বা মোষের গাড়ি চড়ে রাতের অন্ধকারে এক গ্রাম থেকে আরেক গ্রামে যেতাম। গ্রামের ওইসব বাড়িতে অন্ধকারে গা ঢেকে মুক্তিযোদ্ধারা খাবার খেতে আসতো, ওরা যখন খেতো, আমি ঘুম থেকে উঠে ওদের মুগ্ধ চোখে দেখতাম। দাপুনিয়া গ্রামের এক বাড়িতে আমরা নভেম্বর আর ডিসেম্বর মাসে ছিলাম, সে বাড়ি ছিল আমার মামার বন্ধুর বাড়ি। আমার মামা আর তার বন্ধু দু'জনই মুক্তিযোদ্ধা ছিল। যে ঘরটায় আমরা ঘুমোতাম, সেই ঘরের মেঝেয় খড় পাতা থাকতো, যে খড়ের ওপর আমাদের বিছানা পাতা হতো। সেই খড়ের নিচে একদিন দুটো বন্দুক দেখেছিলাম। মা বলতো, বন্দুক দেখে ভয় পাওয়ার কিছু নেই, ওই বন্দুক আমাদের দেশকে স্বাধীন করবে, আমাদের ঘরে ফেরাবে, আমাদের কষ্টের দিন ফুরোবে।

দেশ স্বাধীন হলে কী কী হবে মা আমাকে কোলে নিয়ে বলতো। যা বলতো তার সারাংশটা এমন, সামনে আমাদের খুব সুখের শান্তির দিন, খুব আনন্দের দিন, খুব নিরাপত্তার দিন। এতকাল তো উর্দুভাষীরা হাজার মাইল দূর থেকে এসে আমাদের ওপর খবরদারি করতো। সেই পরাধীন দিন এখন শেষ হওয়ার পথে। এখন থেকে দেশ চালাবে আমাদের নিজেদের লোক। আমাদের কেউ আর মারবে না, কেউ আমাদের বাড়িঘর পুড়িয়ে দেবে না, আমাদের টাকা পয়সা কেউ লুট করবে না, আমাদের মেয়েদের কেউ ঘর থেকে উঠিয়ে নিয়ে যাবে না, ধর্ষণ করবে না। যা কিছু আমাদের, তা এখন থেকে আমাদেরই থাকবে। যেসব অধিকার থেকে আমাদের এতকাল বঞ্চিত করা হতো, সেসব অধিকার আমরা ফিরে পাবো। আমরা বাকস্বাধীনতা পাবো, মাছে ভাতে বেঁচে থাকার স্বাধীনতা পাবো, আমরা শিক্ষা স্বাস্থ্য পাবো। সবচেয়ে বড় যে জিনিসটা পাবো, সেটা নিরাপত্তা।

অবশ্য দেশ স্বাধীন হওয়ার পর আমরা হাড়ে হাড়ে টের পাই আমরা যা পাবো বলে ভেবেছিলাম, তার প্রায় কিছুই আমাদের পাওয়া হয়নি। আমার দাদাকে খামোকা রক্ষী বাহিনী ধরে নিয়ে পেটালো। এক ঘুষখোর ম্যাজিস্ট্রেট আমার বাবাকে জেলে ভরলো। ঘুষখোরটাকে বাবা একদিন ধমকেছিল, সেটিরই শোধ সে নিয়েছে। অরাজকতা ধীরে ধীরে বাড়তে থাকে দেশে। শাসকদের একের পর এক খুন করে দেশ দখল করে দেশেরই মানুষ। অচিরে ভালো একটা সেক্যুলার-সংবিধানকে নষ্ট করে দেওয়া হয়। কিছু দেশদ্রোহী মৌলবাদীকে খুশি করার জন্য আমদানি করা হয় রাষ্ট্রধর্ম, বহু ধর্মের দেশে একটা নির্দিষ্ট ধর্মকে রাষ্ট্রধর্ম করে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তাহীনতা বাড়িয়ে তোলা হয়।

পাকিস্তানের নাগপাশ থেকে মুক্ত হয়েছে দেশ। ধর্মের ভিত্তিতে ভারতবর্ষ দেশ ভাগ করেছিলো ১৯৪৭ সালে। আর একাত্তরে ভাষার ভিত্তিতে হয়েছে দেশ ভাগ। ধর্মের ভিত্তিতে ভাগ হওয়ার চেয়ে ভাষার ভিত্তিতে ভাগ হওয়া ঢের ভালো। এ নিয়ে গর্ব করি, কিন্তু দেশের ভেতর তো লুকিয়ে থাকে আরও এক দেশভাগ। তুমি হিন্দু, আমি মুসলমান। তোমার ধর্ম আমার ধর্ম আলাদা। তুমি চলে যাবে, আমি থাকবো।

দু'দিন আগে নতুন প্রজন্মের ক'জন প্রগতিশীল ছেলেমেয়ের দিকে প্রশ্ন ছুড়েছিলাম, স্বাধীনতা বলতে ওরা কী বোঝে, স্বাধীনতা ওদের কী দিয়েছে, স্বাধীন দেশটি সম্পর্কে ওদের কী মত। ওরা কী বললো শুনুন।

১. স্বাধীনতা আমাদের স্বাধীনতা নামক শব্দের ডিম দিয়েছে। ২. দু'লক্ষ মা বোন তাদের ইজ্জত দিয়ে বাংলাদেশের পুরুষদের স্বাধীনতা এনে দিয়েছে। এই দেশে স্বাধীনতা শুধু পুরুষগুলোর জন্য। ৩. স্বাধীনতা আমাদের কী দিয়েছে? স্বাধীনতা এই শব্দটা ছাড়া কিছুই দিতে পারেনি। ৪. বাংলাদেশে স্বাধীনতা মানে পার্কের প্রেমিক প্রেমিকা ধরে জেল জরিমানা করা। বাংলাদেশে স্বাধীনতা মানে তোমাকে নির্বাসিত করা। বাংলাদেশে স্বাধীনতা মানে চাপাতির কোপে মুক্তচিন্তক হত্যা করা। বাংলাদেশে স্বাধীনতা মানে গণতন্ত্রের নামে মাসের পর মাস পেট্রোল বোমা মেরে মানুষ পোড়ানো। বাংলাদেশে স্বাধীনতা মানে সংসদে বাসে নারীর সংরক্ষিত আসন। বাংলাদেশে স্বাধীনতা মানে মেয়েদের বিয়ের বয়স ১৬ করা। ফেসবুকে হত্যার হুমকি দেওয়ার পরও গ্রেফতার না হওয়া। ৫. বিচারবহির্ভূত হত্যা হয়। মানুষ গুম হয়। লতিফ সিদ্দিকীর জেল হয়। ৬. এখনো রাত ৮টার পর বাইরে বের হতে পারি না পুরুষগুলোর জন্য। দিনেও সেইফ না। ৭. নয় মাস যুদ্ধ করে পরাধীনতা কিনেছি স্বাধীনতার নামে। ৮. পেট্রোল বোমায় পুড়ে ছাই হয়ে যাওয়ার স্বাধীনতা দিয়েছে। ৯. কথা বলার স্বাধীনতা নেই। ধর্ম পালন না পালনের স্বাধীনতা নেই। গণতন্ত্র বলতে কিছু নেই। ১০. নারীরা আদৌ কোন স্বাধীনতা পায়নি। ১১. বিরোধী দল কথা বলতে পারে না এখানে।

১২. বিরোধী দল কথা বলা মানে শিবির কথা বলা, আর শিবির কথা বলা মানে সবার কথা বলা বন্ধ হয়ে যাওয়া। ১৩. বিরোধী আর সরকারি বলে কথা নয়, পুরুষতন্ত্র আর ধর্মের বিপরীতে গেলে কারো রক্ষা নেই। ১৪. গণজাগরণ মঞ্চকেও সরকার অত্যাচার করছে, এগুলো স্বাধীনতা? সরকারের বিরুদ্ধে যায় এমন কোন দাবি নিয়ে রাস্তায় নামা যায় না। ১৫. পাকিস্তান থেকে মুক্তি? মুক্তি পেয়ে কী হয়েছে? এখন রাস্তাঘাটে যেখানে সেখানে বোমা, জীবনের নিরাপত্তা নেই, দেশ তো পাকিস্তানই হচ্ছে। ১৬. স্বাধীনতার সাইন লাগিয়ে রেখেছে শুধু। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বেচছে। ১৭. স্বাধীনতা শুধু ডিসেম্বর আর মার্চ মাসে বিক্রি হয় বাংলাদেশে। ১৮. স্বাধীনতা মানে মঞ্চে মঞ্চে বক্তৃতা। ১৯. নারী স্বাধীনতার কথা বলার অপরাধে তসলিমা নাসরিন আজ নির্বাসিত। এই দেশে স্বাধীনতা চাওয়া, স্বাধীনতার কথা বলা খুন করার চেয়েও বড় অপরাধ হিসেবে গণ্য হয়। ২০. মুক্তচিন্তকদের শাস্তি দেওয়ার জন্য জারি হয়েছে ৫৭ ধারা। ২১. শফির তের দফা দেওয়ার স্বাধীনতা আছে, কিন্তু আমাদের কোন দফা তো দূরে থাক, ব্যক্তি স্বাধীনতা টুকুই নেই। ২২. প্যারালাললি এতোগুলো শিক্ষাব্যবস্থার কোনো দরকার নেই, একই পরিবারের তিন সন্তান তিন দিকে গেলে তিন রকমের মানসিকতা তৈরি হওয়াটাই স্বাভাবিক, আমাদের মূলত একমুখী শিক্ষাব্যবস্থা দরকার। ২৩. কলেজে ভর্তির সময় দেখলাম সব কলেজে মাদ্রাসার ছাত্রছাত্রীদের জয়জয়কার। আমাদের কলেজে এক মাদ্রাসার পাবলিক আছে, সে বলল, তাদের নাকি পরীক্ষা হয়, দেখে দেখে লেখে। আর তাদের বেশি বেশি নাম্বার দেয়া হয় যাতে ভালো কলেজগুলোতে সব মাদ্রাসার ছাত্রছাত্রীরাই টেকে। ওরা সাইন্সে পড়ে অথচ ওদের সাইন্সের সাবজেক্টস সব পড়তে হয় না। ফিজিক্স ক্যামিস্ট্রি মেথ বায়োলজি এর মধ্যে যে কোনো তিনটা ওরা পড়ে... আর আমাদের সব পড়তে হয়। ওদের বই আলাদা। ওদের মেথ বই আমাদের বইয়ের অর্ধেক।

মনে মনে ভাবছিলাম, দেশের স্বাধীনতা আমাকে কী দিয়েছে। নারী হয়ে জন্মেছি বলে ঘরে বাইরে চরম অনিশ্চয়তা আর নিরাপত্তাহীনতা দিয়েছে, দেশের নারীবিরোধী আইন আমাকে ঠকিয়েছে, কেড়ে নিয়েছে আমার বাকস্বাধীনতা, আমাকে আমার দেশ থেকে তাড়িয়েছে আমার দেশ। দেশ আমাকে এক-জীবন-নির্বাসন উপহার দিয়েছে। স্বাধীনতা আমার দেশে বাস করার স্বাধীনতা হরণ করেছে।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে