শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩১ মার্চ, ২০১৫

বাংলাদেশের মানুষ একবেলা না খেয়ে থাকতে রাজি, কিন্তু ভোট ছাড়া নয়

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের মানুষ একবেলা না খেয়ে থাকতে রাজি, কিন্তু ভোট ছাড়া নয়

জীবনে এই প্রথম বায়তুল মোকাররমে একনাগাড়ে ১০ বার জুমার নামাজ আদায় করার সৌভাগ্য অর্জন করলাম। জানি না কোথাও কোনো পুণ্য করেছিলাম কিনা, যার কারণে অবস্থানে বসে ৩০ জানুয়ারি প্রথম বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ আদায় করতে গিয়েছিলাম। সেদিন অনেক মন্ত্রী ছিলেন। প্রিয় আমু ভাই, তোফায়েল আহমেদ, রাশেদ খান মেনন, ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী, মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিনসহ আরও অনেকে। কিন্তু তারপর গত ৯টি জুমায় আওয়ামী লীগের আর কোনো নেতা, মন্ত্রীদের দেখিনি। প্রত্যেক জুমা প্রথম কাতারে ইমাম অধ্যাপক সালাহউদ্দিনের পেছনে আদায় করেছি। খাদেম এবং সেবকরা যে সৌহার্দ্য দেখিয়েছেন তা ভোলার নয়। জানি না আর কতদিন বাঁচব, তবে শান্তির জন্য মতিঝিলে অবস্থানে বসে বায়তুল মোকাররমে জুমার নামাজ আদায় আমার জীবনে এক মধুর স্মৃতি হয়ে থাকবে।

বীর মুক্তিযোদ্ধা সামাদ গামা তার চোখের অপারেশনে এসে মিটফোর্ডের চক্ষু বিভাগের চেয়ারম্যান শামসুল হক বরিশালে বদলি হয়ে যাওয়ায় মস্তবড় ধাক্কা খেয়েছিল। কিন্তু গত রবিবার ঢাকার চক্ষু ইনস্টিটিউটে তার সফল অপারেশন শেষ। চকচকে চোখে মোহাম্মদপুরের বাসায় গিয়ে সবার দোয়া চেয়েছে। নিশ্চয়ই আশা করব, দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সামাদ গামাকে সুস্বাস্থ্যে বেঁচে থাকতে আল্লাহর কাছে সবাই দোয়া করবেন।

গত শনিবার মতিঝিলের ফুটপাতে অবস্থানের ৬০ দিন পূর্ণ হয়েছে। ওই ৬০ দিনে যা অর্জন করেছি, গত ৬০ বছরেও তার কানাকড়িও করতে পারিনি। কবি সত্যিই বলেছিলেন, 'বিশ্বজোড়া পাঠশালা মোর, সবার আমি ছাত্র।' স্কুল-কলেজের মতো দেশের কাজ করতে হলে দেশের কথা জানতে হলে রাস্তাঘাটের চেয়ে বড় শিক্ষক আর নেই। ফুটপাতে থাকতে থাকতে এবার ক্রিকেট বিশ্বকাপ শেষ হলো। খুব বেশি খেলা দেখতে পারিনি, তবু বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের কোয়ার্টার ফাইনাল দেখেছি। সেদিন যে ন্যক্কারজনক ঘটনা ঘটেছে সে কলঙ্ক ইতিহাসের পাতা থেকে কখনো মুছে ফেলা যাবে না। মানুষে মানুষে যেমন ভালোবাসা হয়, তেমনি ঘৃণাও হয়। সে শুধু আমাদের চেষ্টার ওপর নির্ভর। ভারত পাকিস্তান স্বাধীন হওয়ার পর দুই দেশের মধ্যে কখনো বিশ্বাসের ভিত শক্ত ছিল না। পাকিস্তান প্রশাসন ভারতবিরোধী করে তোলার জন্য পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালিদের সব সময় নানাভাবে চেষ্টা করত। ভারতের বিরুদ্ধে বাঙালিদের জানা-অজানা ঘৃণা অনেকটাই ভালোবাসায় রূপ নিয়েছিল মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে। বহু ঘাত-প্রতিঘাতের পরও তা হিমালয়ের মতো মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে ছিল। কিন্তু গত বেশ ক'বছরে মূলত ভারতের কর্মকাণ্ডেই বাংলাদেশে ভারতবিরোধী মনোভাব ধীরে ধীরে প্রবল হচ্ছে। ভিসা বিড়ম্বনাসহ হাজারও সমস্যার মাঝে ভারতীয় কিছু কর্মকর্তা-কর্মচারীর অতি উৎসাহে বা তৎপরতায় ৫ জানুয়ারির ন্যক্কারজনক ভোটারবিহীন নির্বাচনী নাটক মহান ভারতকে একেবারে ডুবিয়েছে, ক্ষতবিক্ষত করেছে তার মহাত্দকে। ভারতের সাবেক পররাষ্ট্র সচিব সুজাতা সিং বাংলাদেশকে তাদের করদ রাজ্য মনে করে কী যে এক নির্বাচনী তামাশা করে এই অরাজকতার জন্ম দিয়েছেন যা ভুক্তভোগী ছাড়া কেউ বুঝবে না। মহান ভারতের গ্রহণযোগ্যতা যখন শূন্যের কোঠায় তখন অনুষ্ঠিত হলো বিশ্বকাপ। বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের বিশ্বকাপ কোয়ার্টার ফাইনালে চার-চারটি বিতর্কিত সিদ্ধান্ত হয়েছে, সবকটি গেছে বাংলাদেশের বিপক্ষে- তাতে মানুষ আরও বিক্ষুব্ধ হয়েছে। সারা জীবন দেখে এসেছি, কেউ কারও পক্ষে থাকলে সে তার বিজয়ে উল্লাস করে। কিন্তু কারও পরাজয়ে একটা দেশ কতটা উদ্বেলিত হতে পারে তা দেখা গেল ভারত-অস্ট্রেলিয়ার খেলায়। অস্ট্রেলিয়ার বিজয়ে বাংলাদেশের ১৬ কোটি জনগণ আনন্দে আরও মেতে উঠলেও কোনো কিছু বলার ছিল না। কিন্তু অস্ট্রেলিয়ার বিজয়ে নয়, মুক্তিযুদ্ধে যে দেশ রক্ত দিয়ে আমাদের ঋণী করেছে সেই দেশের পরাজয়ে ছোট-বড় আপামর মানুষ এমনকি মনে হয় মায়ের পেটের বাচ্চাও আনন্দ করেছে। এটা খুব ভালো লক্ষণ নয়। যে প্রতিবেশীর সঙ্গে আমাদের আজীবন থাকতে হবে, তার কর্মকাণ্ডে এমন ঘৃণার সৃষ্টি হলে পাশাপাশি বসবাস করা খুব একটা সুখের হবে না। যাদের এখন নেতৃত্ব-কর্তৃত্ব তাদের ব্যাপারগুলো একটু তলিয়ে দেখা দরকার। বাংলাদেশের মানুষ দুই বেলা না খেয়ে থাকতে রাজি, কিন্তু ভোটাধিকার ছাড়া থাকতে রাজি না। ১৫৪ সিটে সম্পূর্ণ ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। বাকিগুলো নিয়েও প্রহসন হয়েছে। সেই বিনা ভোটে জবরদখল সরকারকে ভারত যেভাবে সমর্থন দিয়েছে তা মানুষ ভালোভাবে নেয়নি। যে কারণে এখন বাংলাদেশে যা কিছু হয়, সবকিছুতেই ভারতকে সন্দেহ করে। রাবণের বান ফেরানোর চেয়ে সাধারণ মানুষের সন্দেহের তীর ফেরানো এখন ভারতের জন্য কঠিন হয়ে পড়েছে। ভারত বাংলাদেশের সম্পর্ক এখন কোথায় নেমে এসেছে তা তো বিশ্বকাপেই দেখা গেছে। সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার কাছে ভারত হারায় পুরো বাংলাদেশ মেতে উঠল, কই সেই অস্ট্রেলিয়াই বিশ্বকাপ জয় করায় তো কোনো আনন্দ মিছিল হলো না, একটা পটকাও ফুটল না। অস্ট্রেলিয়ার বিজয়ে নয়, ভারতের ওপর ক্ষোভে সেদিন বাংলাদেশে অমন আনন্দ-উল্লাস হয়েছে, যা গিনেস বুকে স্থান পাওয়ার মতো। এক্ষেত্রে অবৈধ অনির্বাচিত বেআইনি সরকারকে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, গত ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবসে মহান ভারতের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শ্রী নরেন্দ্র দামোদর দাস মোদি যে অভিনন্দন বার্তা পাঠিয়েছিলেন তা একটু ভালো করে পড়ে দেখবেন। তিনি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে অভিনন্দন জানাননি, স্বাধীনতা দিবসে দেশবাসীকে অভিনন্দিত করেছেন- এটাই হওয়া উচিত যা আগে হয়নি।

২৮ মার্চ আমাদের অবস্থানে সুধীজনের এক মতবিনিময় সভায় বলেছিলাম, এত আন্দোলন, এত জীবন ক্ষয়ের পর সিটি করপোরেশনের নির্বাচন কুকুরের সামনে এক টুকরা শূকরের মাংস ছুড়ে দেওয়ার মতো। এখন পত্র-পত্রিকায় অনেক সময় যেসব ছোট বন্ধুরা লেখেন তারা অনেক ক্ষেত্রে ভাব-ভাষা বুঝেন না বা বুঝতে চান না। তাই কখনো সখনো বলি এক, অর্থে করেন আর এক। তাই বলেছি, দেশের মানুষ এত রক্ত দিল কি সিটি নির্বাচনের জন্য? আবার দেখুন, চট্টগ্রামের মেয়র মোহাম্মদ মনজুর আলমকে ইস্তফা দিয়ে নির্বাচনে দাঁড়াতে হয়েছে। কিন্তু জননেত্রী শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রী পদে ইস্তফা দিয়ে নির্বাচন করতে হয়নি। তবে কী প্রধানমন্ত্রীর চেয়েও মেয়র পদ বড়? প্রশ্নটা সাংবিধানিক। গরু চোরের চেয়েও এখন নির্বাচনে প্রার্থীর মান-মর্যাদা, সম্মান কম। হলফনামায় কত কী যে লিখতে হয়, যারা নির্বাচনে দাঁড়ায় তারাই জানেন।

এ সংসদে যারা ভোটার ছাড়া অবৈধ সদস্য তারা তাদের হলফনামায় কী লিখেছেন? শুধু কি নাম লিখেছেন, নাকি প্রাক্তন সংসদ সদস্য লিখেছেন? কোনো সাবেক সংসদ সদস্যের নামের আগে-পরে সাবেক না লিখলে আইনত কোনো দোষ নেই, কিন্তু বহাল সংসদ সদস্যের নামের শেষে সংসদ সদস্য না লিখলে সেটা আইনত অপরাধ। হলফনামায় একটা অসত্য তথ্যের জন্য যেকোনো সময় পদ খোয়া যেতে পারে। সংবিধান লঙ্ঘনের দায়ে এরা কি তাদের পদ খোয়াবেন? একেবারে কর্মহীন ফুটপাতে যেহেতু পড়ে থাকি তাই নানা কথা, নানা চিন্তা মাথায় গিজগিজ করে।

মাইকে যেখানে সেখানে যখন তখন বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ শুনে বুকে বড় বেশি জ্বালা করে। কী অপরাধই যে তিনি করেছিলেন মরেও তার শান্তি নেই। বঙ্গবন্ধুর রেকর্ড চালিয়ে দিয়ে নেতারা ঘুমিয়ে থাকেন। যেখানে সেখানে বাজতে থাকে তার ভাষণ। এবার ২৬ মার্চ গভীর রাত পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের আশপাশে বারবার বঙ্গবন্ধুর ভাষণ শুনে মনে হলো বঙ্গবন্ধুর প্রতি আমাদের কারও এক ফোঁটাও দরদ নেই, মায়া-মমতা নেই। জুনাইদ আহমেদ পলক তথ্যপ্রযুক্তির ছোট মন্ত্রী। তার এক প্রতিষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুর ভাষণ, মাঝে মাঝে মেয়েছেলেদের কথপোকথন দিয়ে বিজ্ঞাপন করেছেন। কোথায় যাই, কাকে বলি? সারা জীবন খেটেখুটে শেষ পর্যন্ত আমরা হলাম রাজাকার। আর এখানে ওখানে নেচে গেয়ে বিনা খরচে অনেকে এমপি, নাটক করেও মন্ত্রী। হায়রে রক্তের দামে কেনা বাংলাদেশ! শপথ নিয়ে মন্ত্রী হয়ে উপস্থাপক। সংবিধানের নির্দেশ, যে মুহূর্তে কেউ মন্ত্রীর শপথ নেবেন সেই মুহূর্ত থেকে দেশের কাজ ছাড়া আর কিছু করতে পারবেন না।

কোনো কোম্পানির কর্মকর্তা, কোনো প্রতিষ্ঠানের পরিচালক অনুষ্ঠান পরিচালনা বা তার সঙ্গে যুক্ত থাকা সংবিধানবিরোধী। তবু তারা করে চলেছেন। কারণ তারা জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রিয় আস্থাভাজন। তাদের জন্য আবার সংবিধান কী? মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা খুশি তো সব ঠিক। আওয়ামী লীগ করলে স্বাধীনতাবিরোধীরা মুক্তিযোদ্ধা আর না করলে মুক্তিযোদ্ধারাও হয়ে যায় রাজাকার- এটাই বাংলাদেশের বর্তমান বিধিলিপি।

সেদিন বরেণ্য ব্যক্তিদের মতামত ছিল অহিংস অবস্থান আরও প্রসারিত করতে সবকটি বিভাগ এবং জেলায় সম্প্রসারিত করা। আজ আমরা এ ব্যাপারে আলোচনায় বসব। একজন মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে এই প্রথম আমার কর্মসূচিতে মুক্তিযোদ্ধাদের অভাবনীয় সাড়া না পেলেও তাদের সন্তানদের পেয়েছি, ছাত্র-যুবক-সাধারণ মানুষদের পেয়েছি। কত রিকশাওয়ালা খেটে খাওয়া মানুষ রাত-দিন ছায়ার মতো পাশে থেকে অনুপ্রাণিত করেছে।

অনেকে সারা দিনের রোজগার ৫০০ টাকা পুরোটাই আমাদের দিয়ে গেছে। সেই তাদেরই কিছু লোকের সঙ্গে আলোচনা করে আগামীকাল পহেলা এপ্রিল আমরা আমাদের পরবর্তী কর্মসূচি ঘোষণা করব। বাবা মারা গেছেন ১৫ বছর, মা ১০ বছর। এ পর্যন্ত কোনোবার মা'র মৃত্যু দিনে তার কবর জিয়ারত করিনি তেমন হয়নি। এতদিন পড়ে আছি, মতিঝিলের ফুটপাতে। মন আনচান করছে রাজনৈতিক পিতা বঙ্গবন্ধুর কবরে দোয়া চাইতে, আফ্রেশিয়ার ল্যাটিন আমেরিকার নিরন্ন মানুষের মুক্তির দূত মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানীর কবরে যেতে। এসব কিছু বিবেচনায় রেখে আগামীকাল আমরা আমাদের পদক্ষেপ নেব।

লেখক : রাজনীতিক।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে