শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৯ মে, ২০১৫

আইজি মহোদয়ের কাছে খোলা চিঠি

গোলাম মাওলা রনি
অনলাইন ভার্সন
আইজি মহোদয়ের কাছে খোলা চিঠি

মান্যবর জনাব, সালাম ও শুভেচ্ছা। মহান আল্লাহর রহমত এবং বরকত আপনার চিন্তা চেতনা কর্ম এবং ধর্মকে বহুগুণে বিকশিত করুক এই শুভ কামনা নিয়ে আপনার দরবারে কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি পেশ করার ইরাদা করছি। বিষয়গুলোর সঙ্গে ব্যক্তিগতভাবে আমার কোনো স্বার্থ জড়িত নেই- দেশ জাতির বৃহত্তর কল্যাণ এবং মানুষের দুর্ভোগের কথা চিন্তা করে আমার কলম আল্লাহর ভয়ে আপনার কাছে সত্য প্রকাশে উদ্যোগী হয়েছে। আপনার সাম্প্রতিক পদ, পদবি, মর্যাদা, প্রভাব এবং প্রতিপত্তি সর্বোচ্চ পর্যায়ে রয়েছে। ব্রিটিশ ভারতে আইজি পদটি সৃষ্টি হওয়ার থেকে আজ অবধি আপনার মতো সুবিধাজনক স্থানে কেউ ছিল না। মহান আল্লাহ যিনি কিনা আসমান এবং জমিনের সব ক্ষমতার মালিক তিনি ভালো বলতে পারবেন কি উদ্দেশ্যে তিনি বাংলাদেশের পুলিশ প্রধানের পদটিকে এত ক্ষমতাবান করেছেন। আমার ক্ষুদ্র বুদ্ধিতে মনে হচ্ছে- একজন ভালো মানুষের উচিত হবে না এত ক্ষমতা নিয়ে কেবলই চুপচাপ বসে থেকে দৈনন্দিন রুটিন ওয়ার্কের মধ্যে নিজেকে ব্যস্ত বা আবদ্ধ করে রাখা!

প্রিয় জনাব, মানুষ হিসেবে আপনি নিঃসন্দেহে ভালো, আপনার দক্ষতা, অভিজ্ঞতা, সরকারের প্রতি বিশ্বস্ততা এবং আনুগত্যের কারণে আপনি আজ মর্যাদার আসনে আসীন। যার উসিলায় আপনি ক্ষমতাবান সেই ইজ্জতের কসম এবং জননেত্রীর দোহাই দিয়ে বলছি- আপনি নিয়মিত দিনে ও রাতে ছদ্মবেশে বেরিয়ে পড়ুন ঠিক হজরত ওমরের মতো। একদিন আপনি পাবলিক বাসে করে গুলিস্তান থেকে নীলক্ষেত হয়ে শ্যামলী যান। তারপর বাংলা কলেজ হয়ে মিরপুর ১০ নম্বর। হাতে সময় থাকলে একটু বিআরটিএ অফিস হয়ে রোকেয়া সরণি দিয়ে ফার্মগেট হয়ে পুনরায় গুলিস্তান ফিরুন। এরপর অফিসে ফিরে গোসল করুন- শরীর মন ঠাণ্ডা করুন এবং কাগজ কলম নিয়ে লিখতে বসুন- কি কি দেখলেন।

আপনি প্রথমেই দেখবেন লোকজন প্রচণ্ড অস্থির এবং অধৈর্য হয়ে অশ্লীল ভাষায় মা-বোন তুলে একে অপরকে গালি দিচ্ছে। বাসের হেলপারদের দানবের ন্যায় কন্ডাক্টর এবং ড্রাইভারদের রাক্ষসী রূপ আপনাকে ভীতসন্ত্রস্ত করে তুলবে। আপনি কিছুতেই বিশ্বাস করতে চাইবেন না যে ড্রাইভারদের কোনো লাইসেন্স বা গাড়ির কোনো বৈধ ফিটনেস রয়েছে। পুরোটা পথে আপনি ড্রাইভার-ট্রাফিক পুলিশ এবং কিছু সন্দেহভাজন লোকজনের হরিহর আত্মার সম্পর্ক টের পাবেন। গুলিস্তান, নীলক্ষেত, নিউমার্কেট কিংবা মিরপুরের বিপণি বিতানসমূহের সামনের হকারদের হৈচৈ এবং ক্ষমতার বড়াই দেখে বুঝতে পারবেন পুলিশের সঙ্গে তাদের কিরূপ দহরম-মহরম সম্পর্ক রয়েছে। হকারদের মধ্যে ২/১ জনকে দেখবেন পুলিশের ন্যায় ওয়াকিটকি হাতে নিয়ে বিপুল বিক্রমে সব কিছুকে নিয়ন্ত্রণ করতে।

রাস্তায় চলাচলকারী মানুষজন কিংবা পথচারীকে পুলিশ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করুন এবং বোঝার চেষ্টা করুন তাদের মধ্যে কতজন আপনার বাহিনীকে বিশ্বাস করে বা ভালোবাসে। তারপর বোঝার চেষ্টা করুন কয়জন মানুষ পুলিশকে অপছন্দ করে, পুলিশের সঙ্গে কোনো সামাজিক সম্পর্ক এবং লেনদেন করতে আগ্রহী। সবশেষে বোঝার চেষ্টা করুন কেন পুলিশকে সবাই ভয় পায় এবং এড়িয়ে যেতে চায় সর্বক্ষেত্রে! আপনি একজন বাংলাদেশি রাজনীতিবিদের মতো ঢালাওভাবে পুলিশবিরোধী লোকজনকে গালাগাল করে তাড়িয়ে দিতে পারেন অথবা ভালো মানুষের মতো দর্পণে আত্মপ্রকৃতি দেখতে পারেন।

আপনি যদি ছদ্মবেশে ঢাকার যে কোনো অপরাধপ্রবণ এলাকার থানায় গিয়ে দিনে এবং রাতে ঘণ্টা দুয়েক সময় কাটান তবে সমস্যার গভীরে ঢুকতে পারবেন। এ মুহূর্তে আপনার বাহিনীর সদস্যদের কারও কারোর মধ্যে আত্মতৃপ্তি, অহংকার এবং কোনো কিছুকে পরোয়া না করার প্রবৃত্তি বিদ্যমান। ফলে তারা রাষ্ট্রের অধিবাসী, রাষ্ট্রের অন্যসব প্রশাসনযন্ত্র তো দূরের কথা খোদ পুলিশ বিভাগের উঁচুপদের কর্তাদের মান্যগণ্য করে নিজেদের খেয়াল খুশি বা মেজাজ মর্জি অনুযায়ী বাংলাদেশের প্রতিটি থানা যেন একেকটি পুলিশ হেড কোয়ার্টার এবং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা যেন একেকজন আইজি। আপনি যদি পুলিশের এই মনোভাবে পরিবর্তন আনতে না পারেন তবে আগামী দিনে কী ধরনের বিপর্যয় হবে তা কেবল আল্লাহই বলতে পারেন। সম্মানিত অধিকর্তা, আমি আর পুলিশের বিরুদ্ধে একটি কথাও বলব না। আমি এসব বললাম কেবল আপনাকে বাস্তব সমস্যা সম্পর্কে ওয়াকিবহাল করার জন্য। আপনি প্রথমে আপনাদের নিজেদের কিছু সমস্যা সমাধান করুন তারপর জনদুর্ভোগ কমাতে এগিয়ে আসুন। পুলিশ অর্ডিন্যান্স, বাংলাদেশ পেনাল কোড, ফৌজদারি কার্যবিধির কতিপয় ধারা এবং পুলিশ প্রশাসনের সুদীর্ঘ প্রথার কারণে প্রতিটি থানা, ডিবি অফিস, এসবি কিংবা সিআইডি অফিসসমূহ এখন নিজেদের তৈরি সমস্যার ভারে নুয়ে পড়তে বসেছে। আমার দৃষ্টিতে দুটি প্রধান সমস্যার ব্যাপারে আপনি যদি উদ্যোগী হন তবে পুলিশ বিভাগে আপনার নাম স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে এবং আল্লাহর দরবারেও আপনি মর্যাদার আসনে অধিষ্ঠিত হবেন ইনশাআল্লাহ।

আমার মতে, পুলিশের পুঞ্জীভূত সমস্যাকে ভয়াবহ করে তুলেছে ৫৪ ধারায় অনিয়ন্ত্রিত, জবাবদিহিহীন প্রয়োগ এবং ব্যবহার। আপনি যদি নিয়ম করে দেন যে, কোনো কর্মকর্তা যদি ৫৪ ধারায় কাউকে গ্রেফতার করেন তবে সেই গ্রেফতারের দায়দায়িত্ব সেই কর্মকর্তাকেই বহন করতে হবে। অর্থাৎ গ্রেফতারকৃত ব্যক্তির বিরুদ্ধে যদি পর্যাপ্ত তথ্য-প্রমাণ উত্থাপন করে ওই কর্মকর্তা নির্দিষ্ট দিনের মধ্যে তদন্ত শেষ করে তাকে বিচারের আওতায় আনতে পারেন এবং আদালতে দোষী প্রমাণ করতে পারেন তবে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা পুরস্কৃত হবেন। অন্যদিকে ব্যক্তিগত স্বার্থ, হয়রানি কিংবা অন্য কোনো কারণে যদি কাউকে ৫৪ ধারায় গ্রেফতার দেখানো হয় তাহলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে কঠোর শাস্তির আওতায় নিয়ে আসা হবে।

দ্বিতীয় সমস্যা হলো- পুলিশের মামলা নেওয়ার অধিকার এবং ক্ষেত্রবিশেষ আদালত কর্তৃক মামলা নেওয়ার নির্দেশ। বিদ্যমান আইন মোতাবেক যে কোনো মামলা তদন্তে পুলিশ অনির্ধারিত সময় পেয়ে থাকে। ফলে শত শত থানায় কয়েক লাখ এজাহার রয়েছে যা গত ৫-৭ বছরেও পুলিশ নিষ্পত্তি করেনি।

ইতিপূর্বে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে পুলিশ মামলার চার্জশিট না দিলে তা এমনিতেই খারিজ হয়ে যেত। বর্তমানে ওই বিধানটি রহিত হয়ে গেছে বিচারপতি সাহাবুদ্দীনের একটি রায়ের কারণে। আপনি বিধানটি পুনরায় চালু করুন। মামলাগুলোকে তিন ভাগে ভাগ করুন। কিছু মামলার তদন্ত কাজ সর্বোচ্চ ৩০ দিন, কিছু ৬০ দিন এবং বাকিগুলোকে ৯০ দিনের মধ্যে শেষ করার বিধান জারি করুন। সময়সীমা অতিক্রান্ত হলে কিছু মামলা খারিজ হয়ে যাবে এবং কিছু মামলা স্বয়ংক্রিয়ভাবে সিআইডি, ডিবি বা এসবিতে চলে আসবে অধিকতর তদন্তের জন্য। যেসব মামলা থানা থেকে অন্য বিভাগে চলে আসবে সেসব মামলা এজাহারের গুরুত্ব হারাবে। এসব মামলার জন্য তলব করা যাবে, জিজ্ঞাসা করা যাবে কিন্তু গ্রেফতার করা যাবে না। যদি একান্ত গ্রেফতার করতে হয় কিংবা কৌশলগত কারণে তদন্তের জন্য অধিকতর সময় দরকার হয় তবে সিআইডি, এসবি বা ডিবি নিজেরা বাদী হয়ে পুনরায় থানায় নতুন করে মামলা দায়ের করবে।

উপরোক্ত প্রেক্ষাপটে থানায় মামলা গ্রহণকারী এবং তদন্তকারী কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুটি পদ্ধতিতে ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে। প্রথমত: যেসব মামলা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে চার্জশিট না দেওয়ার কারণে খারিজ হবে সেসব কর্মকর্তাকে কারণ দর্শাতে হবে। কেন মামলা দেওয়া হয়েছিল কেন তদন্ত শেষ হলো না বা ফাইনাল দিতে হলো। দ্বিতীয়ত: যেসব মামলা অন্য বিভাগে চলে যাবে সেসব মামলার জন্যও সংশ্লিষ্ট থানাকে কারণ দর্শাতে হবে। কেন নির্দিষ্ট সময়ে তদন্ত সম্পন্ন হলো না এবং কেন অন্য বিভাগের সাহায্য লাগবে। এক্ষেত্রে কোনো গাফিলতি থাকলে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাকে শাস্তির আওতায় নিয়ে আসা হবে।

আমার কথাগুলো শুনে আপনি হয়তো মনে মনে ভাববেন- এতসব ঝামেলা কিরূপে করবেন, এ কাজ করার জন্য বিদ্যমান লোকবলের মধ্যে কিরূপে সমন্বয় করবেন। কারা এই কঠিন কাজগুলো সততার সঙ্গে করবেন? এসব প্রশ্ন নিয়ে আপনাকে একদম পেরেশানি না করার জন্য অনুরোধ করছি। কেবল প্রযুক্তির মাধ্যমে বর্তমান লোকবল দিয়ে কম্পিউটারের সাহায্য সম্পূর্ণ স্বয়ংক্রিয়ভাবে আপনি কাজগুলো করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে খুব বেশি খরচ করতে হবে না। মাত্র ছয় মাসের মধ্যে আমাদের দেশের সোনার ছেলেদের দিয়েই নামমাত্র মূল্যে এমনকি বিনামূল্যে এবং স্বেচ্ছাশ্রমের মাধ্যমে কাজগুলো করতে পারবেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, বুয়েট, শাবিসহ কয়েকটি নামকরা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিভাগের জনাপঞ্চাশেক মেধাবী ছাত্রছাত্রীকে আমন্ত্রণ জানান এবং তাদের সাহায্য নিয়ে নিম্নরূপভাবে প্রজেক্টটি বাস্তবায়ন করুন।

১. আপনার বাহিনীর প্রতিটি সদস্যের পরিচয়পত্রটি ডিজিটাল স্মার্ট কার্ডে রূপান্তরিত করুন। সেই কার্ডে আপনি একটি মাইক্রো চিপ্সে বসিয়ে দিন যাতে থাকবে তার বিষয়ে যাবতীয় তথ্য, তার ফিঙ্গার প্রিন্ট এবং তাকে ট্যাকিং করার পদ্ধতি। এই স্মার্ট কার্ড চার্জ করে সে জানতে পারবে তার সম্পর্কে পুলিশের সেন্ট্রাল সার্ভার, ডিআইজি বা মেট্রোপলিটন পুলিশের সদর দফতর, এসপি অফিস এবং সংশ্লিষ্ট থানার সার্ভার স্টেমাগুলোর দৈনন্দিন মন্তব্য কি? এখানে সন্নিবেশিত থাকবে তার এসিআর এর হালনাগাদ তথ্য- তার চাকরিজীবনে পদোন্নতির নম্বর কিংবা পদাবনতির মাইনাস নম্বরসমূহ। সব কিছুই স্বয়ংক্রিয়ভাবে কার্ডের মাইক্রো চিপ্সে ঢুকে যাবে সংশ্লিষ্ট সার্ভারের মাধ্যমে।

২. আপনার মূল সার্ভারটি থাকবে পুলিশ হেড কোয়ার্টারে। সাব সার্ভার থাকবে থানা, এসপি অফিস, মেট্রোপলিটন সদর দফতরসহ পুলিশের অন্যান্য বিভাগ, অনুবিভাগের সদর দফতরে। মূল সার্ভার এবং সাব সার্ভারের কানেকটিভিটি এবং আউটপুট সব কিছুই হবে স্বয়ংক্রিয়ভাবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্লিয়ারিং সেল কিংবা ব্যাংকগুলোর লেনদেনের বিষয়গুলো বর্তমানে প্রায় একই অনুকরণে পরিচালিত হচ্ছে। আপনি যদি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের রুমের টিভি স্ক্রিনটি দেখেন তবে পুরো বাংলাদেশের প্রতি সেকেন্ডের লেনদেন, ক্লিয়ারিং এলসি ওপেনিং ডিসচার্জিং ইত্যাদির তথ্য পেয়ে যাবেন এবং সেই রুমে বসেই কোনো লেনদেন স্থগিত করে দিতে পারবেন।

৩. থানায় যখন কোনো আসামিকে ঢোকানো হবে, কোনো মামলা গ্রহণ করা হবে কিংবা কোনো ডায়েরি লেখা হবে তা সবার আগে কম্পিউটার সার্ভারে ঢোকানো হবে এবং সেখান থেকে একটি অটো কোড নম্বর বা মামলা নম্বর পাওয়ার পর কর্মকাণ্ড শুরু হবে। সার্ভারে তথ্য ঢোকানোর পাঁচ সেকেন্ডের মধ্যেই অটো কোড নম্বর চলে আসবে এবং মামলার বিবরণ, করণীয় এবং বারকোডসহ প্রয়োজনীয় গাইড লাইন একই সঙ্গে সব সার্ভার এবং তদন্তকারী কর্মকর্তার মাইক্রো টিপসে চলে যাবে। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে তদন্ত না হলে বারকোড লকড হয়ে মামলা খারিজ করে দেবে। সেক্ষেত্রে আসামির মোবাইলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে খারিজের নোটিস, অটো সার্ভারসমূহে মামলাটিকে ব্লক করাসহ তদন্ত কর্মকর্তার মাইক্রো চিপসে শাস্তির পয়েন্ট যোগ হবে। অন্যদিকে তদন্ত সুষ্ঠুুভাবে নিষ্পন্ন হলে একইভাবে প্রতিটি পয়েন্টে হিট হবে।

৪. স্মার্ট কার্ডটি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার অবসরকালীন এমনকি আমৃত্যু ব্যবহৃত হবে যা তাকে সারাজীবন পুলিশ হেড কোয়ার্টার তথা পুলিশ ফ্যামিলির সঙ্গে সংযুক্ত করে রাখবে। মাইক্রো চিপসটি যেহেতু ভয়েজ রিলে করার ক্ষমতাসম্পন্ন থাকবে সেহেতু ঘুষ লেনদেন, অজায়গা-কুজায়গায় গমন, কর্তব্যে অবহেলা ইত্যাদি জ্যামিতিক হারে কমে যাবে। ফলে পুলিশ পুনরায় মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারবে।

সুপ্রিয় জনাব, চিঠির শেষ প্রান্তে চলে এসেছি। আপনার বাহিনীকে দৈনিক বাধ্যতামূলকভাবে প্যারেডে অংশগ্রহণ করান। মেদভুঁড়ি হলে সাময়িক বরখাস্ত করুন। কর্তব্যকালীন সবাইকে পুলিশি পোশাক পরিধানে বাধ্য করুন। তাদের নিয়মিত ট্রেনিং এবং মেডিটেশনের ব্যবস্থা করুন। নীতি নৈতিকতা, আইন-কানুন এবং জ্ঞানবুদ্ধি বৃদ্ধিকল্পে নানামুখী প্রকল্প গ্রহণ করুন। দেশ-বিদেশ ইতিহাস ঐতিহ্য, শিল্প সাহিত্যসহ নিজেদের সুকুমার বৃত্তিসমূহ এবং সমাজ-সংসার সম্পর্কে সচেতন করুন। আপনি দয়া করে চেষ্টা করুন- আমাদের সবার শুভ কামনা এবং আল্লাহর সাহায্য আপনার সঙ্গে থাকবে।

ইতি বিনীত, গোলাম মাওলা রনি, ঢাকা, বাংলাদেশ।

 

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে