শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ জুন, ২০১৫

কীভাবে দিন যায়!

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
অনলাইন ভার্সন
কীভাবে দিন যায়!

দেখতে দেখতে মাহে রমজানের মাঝামাঝি এসে গেলাম। গত পর্বে লেখা হয়নি। রোজা রেখে লিখতে বসেছিলাম। অনেক চেষ্টা করেও কেন যেন কিছুই লিখতে পারিনি। এমন যে হয় এর আগে কখনো বুঝিনি। দুই-তিনবার চেষ্টা করেও কিছুই ভাবতে পারছিলাম না। বহু বছর আগে এক জুমার নামাজের খুতবায় কিয়ামতের আলামত সম্পর্কে এক মাওলানা বলেছিলেন, আমরা নামাজ পড়তে সুরা ভুলে যাব। কোনোক্রমেই মনে করতে পারব না। কেন যেন আমার অনেকটা তেমনই মনে হচ্ছিল। নয়া দিগন্তে লেখা হয়নি, বাংলাদেশ প্রতিদিনেও না। কত পাঠক কত ফোন করেছে, কী হলো মঙ্গলবারের লেখা কেন পেলাম না? নিজেও ভেবেছি কী হলো, চেষ্টা করে লিখতে কেন পারলাম না। সারা সপ্তাহ এর উত্তর খুঁজে পাইনি।

রোজার মাস একেবারে নীরবে থাকতে চেয়েছিলাম। গত সাড়ে চার মাস তাঁবু খাটিয়ে বাইরে থেকেছি। ঝড়-বৃষ্টি-তুফান কোনো কিছুকেই আমলে নেইনি। রমজানের শুরু থেকে লোকজনের ঘরে রাত কাটাই। নানা জায়গায় নানা পরিবেশ। এমনিতে কোনো অসুবিধা না হলেও সেহরিতে কমবেশি অসুবিধা হয়। এই তো সেদিন ছলঙ্গার ওমর আলীর বাড়িতে রাত ৩টায় উঠে শুনি বাড়ির মেয়েরা সবকিছু তৈরি করে ঘুমিয়ে পড়েছিল। কেবল ভাত চড়িয়েছে। মেয়েদের আফসোসের শেষ নেই, কী হবে? ৩টায় ভাত চড়িয়ে ভাত নামাতে ৩০-৩৫ মিনিট তো লাগবেই। এখন উপায়! আমি নিজেও চিন্তায় পড়েছিলাম। কাকে যেন বলেছিলাম, তরি-তরকারি যা আছে নিয়ে এসো, কোনোখান থেকে মুড়ি আনো। এমন তো হতেই পারে। তাই বলে তো রোজা নষ্ট করা যাবে না? কয়েক ভাইয়ের হাটিবাড়ি। এসব দেখে এক বউ এক ডিশ ভাত নিয়ে এলো। রাতে ওমরের বাড়ির সবকিছু ভালো থাকলেও ভাত একটু শক্ত ছিল। আমি শক্ত ভাত খেতে পারি না। সেহরিতে রাঁধতে দেরি হওয়ায় আমার ভালোই হয়েছিল। যে বউ ভাত এনেছিল তার ভাত খুবই চমৎকার ছিল।

যাদবপুর ইউনিয়নের কালমেঘা এক অসাধারণ সুন্দর জায়গা। মুক্তিযুদ্ধের সূচনায় পিলখানার একদল পালিয়ে আসা ইপিআর কালমেঘার ইলিমজান উচ্চ বিদ্যালয়ে আশ্রয় নিয়েছিল। তাদের খোঁজে বড়চওনার আজিজকে নিয়ে কালমেঘায় গিয়েছিলাম। সেখানেই প্রথম কিতাব আলীর সঙ্গে দেখা। তারপর কত দিন, কত বছর কেটেছে। এক সময় কিতাব আলী আমার ছায়ার মতো কাজ করেছে। এখন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি। বারবার বিয়ে করে বলে নাকি কিতাব আলীর ছেলে সেলিম, কায়সার বাপকে মেরেছে শুনে যারপরনাই মর্মাহত হয়েছি। দেশে আল্লাহর গজব আর কী করে পড়বে? জন্মদাতার গায়ে সন্তানের হাত সুস্থভাবে এও আশা করা যায়? কালমেঘার মানুষের দুর্দান্ত সংগ্রামী ভূমিকা আমাকে প্রতি মুহূর্তে আলোড়িত ও উৎসাহিত করে। '৯৯-এর উপনির্বাচনে আওয়ামী সরকারের ভোট ডাকাতির প্রতিবাদে কালমেঘার প্রায় ৬-৭ হাজার মানুষ গজারির লাঠি হাতে সখীপুর এসেছিল।

কালমেঘার বিক্ষুব্ধ জনতার লাঠি হাতে সখীপুরে আসা দেখে পুলিশ থানা ছেড়ে পালিয়েছিল। ওসি পায়খানায় আশ্রয় নিয়েছিল। আমি শান্ত হতে বললে সেদিন তারা আমার কথা শুনে কোনো অঘটন না ঘটিয়ে ঘরে ফিরেছিল। সে জন্য কালমেঘার সংগ্রামী জনতার প্রতি আমার শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার শেষ নেই। মজার ব্যাপার কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের গোড়াপত্তনও কালমেঘা থেকেই হয়। কালমেঘার যুবনেতা শাহীন ছলঙ্গার হতদরিদ্র সোবহানের ভাঙা মাটির ঘরে খাবার ব্যবস্থা করেছিল। সোবহানের বাড়িতে খাবার খেয়ে ছলঙ্গা বাজারে এলে মুষলধারায় বৃষ্টি শুরু হয়। পাহাড়ের রাস্তায় হাজারের ওপরে মানুষ। আমরা চলেছি পাথারের দিকে। পায়ে হেঁটে, কখনো গাড়িতে করে। রাস্তার কাদায় লুটোপুটি খাওয়া ছোট বাচ্চাদের চেনা যাচ্ছিল না। জয় বাংলা বাজারের কাছে ছোট্ট এক বাচ্চা এমন এক কাদার গর্তে পড়েছিল সে যে মানুষ, না অন্যকিছু বোঝা যাচ্ছিল না। আবদুল্লাহ বীরপ্রতীক বাচ্চাটির হাত ধরে পুকুরে চুবালে তবে বোঝা যায় সে এক মানব সন্তান। সে এক অভাবনীয় সংগ্রামী দিন। তাই সেদিন ইফতার শেষে ছলঙ্গার ওমর আলীর বাড়ি ছিলাম। ওমর আলীর ছেলে শহর আলী ভীষণ খেটেছে। রাতের বেলায় ছামান ও অন্যরা বারান্দায় পড়েছিল।

তার আগের রাতে ছিলাম কামালিয়া চালা মাদ্রাসার পাশে জিন্নার বাড়ি। টিনের ঘর তবু বেশ সুন্দর পরিবেশ। আদরযত্ন, খাবার-দাবার ছিল অসাধারণ। আর এই কামালিয়া চালা আমার জীবনের এক বিস্ময়কর স্মরণীয় জায়গা। মুক্তিযুদ্ধের সময় হঠাৎই একবার পাথরঘাটা ঘাঁটির পতন ঘটে। পাথরঘাটা রতনপুর জসিমের হাটখোলার মাঝামাঝি কামালিয়া চালার অবস্থান। ঘাঁটি উদ্ধার করতে পাথরঘাটা গিয়েছিলাম। সেই প্রথম কামালিয়া চালা দেখি। পশ্চিমের দিকে প্রায় পুরোটাই হিন্দুদের বসত, পুবে কিছুটা মুসলমান। স্বাধীনতার পর থেকে বহুবার কামালিয়া চালা যাতায়াত করেছি, এখনো করি। কামালিয়া চালার দরিদ্র নরেশ ছিল আমাদের দলের হাতিবান্ধা ইউনিয়নের সভাপতি। কিছুদিন হলো আওয়ামী লীগ হয়েছে। আওয়ামী লীগ আরও আছে কিন্তু তার মতো দুষ্টামি কেউ করে না। আমি আগে জানতাম না, মাদ্রাসায় হিন্দু শিক্ষক থাকতে পারে। কামালিয়া চালায়ই প্রথম দেখেছিলাম নরেশ মাদ্রাসা শিক্ষক। সে জন্য কামালিয়া চালা মাদ্রাসার প্রতি আমার একটা বিশেষ টান ছিল। আমি জেলে থাকতে সখীপুরের সংসদ সদস্য হয়েছিলেন হুমায়ুন খান পন্নী। তাকে কামালিয়া চালার জরাজীর্ণ মাদ্রাসায় নিতে সবাই মিলে ১২ হাজার টাকা খরচ করেছিলেন। মাদ্রাসায় গিয়ে জনাব হুমায়ুন খান পন্নী ২০ হাজার টাকা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন। সে টাকা তুলতে আবার আরও ৮ হাজার টাকা খরচ হয়েছিল। আমাদের দলের নেতা নরেশ এবং কামালিয়া চালার মাদ্রাসার সুপারিনটেনডেন্ট করিম মাওলানার কাছে ঘটনাটি শুনেছিলাম। তাই এলাকার সংসদ সদস্য হিসেবে মাদ্রাসা ঘরের জন্য আবেদন ছাড়াই এক লাখ টাকা মঞ্জুর করেছিলাম। মাদ্রাসার সুপারিনটেনডেন্ট করিম মাওলানা মঞ্জুরিপত্র পেয়ে দিশাহারা। এর আগে ওই মাদ্রাসা সরকারি হাজার টাকাও পায়নি। তাই সুপারিনটেনডেন্টের ভিরমি খাবার অবস্থা। এরপর হঠাৎ একদিন আমার সঙ্গে দেখা। তিনি প্রায় উন্মাদের মতো আচরণ করেন। বারে বারে খেদোক্তি করেন, ১২ হাজার টাকা খরচ করে ডিপুটি স্পিকার হুমায়ুন খান পন্নীকে নিয়েছিলাম। তিনি দিয়েছিলেন ২০ হাজার। তা আবার তুলতে গিয়ে খরচ হয়েছিল ৮ হাজার। এক পয়সাও বাড়তি হয়নি। যে দামে কেনা সেই দামেই বেচার মতো। আপনাকে একদিনের জন্য কিছু করলাম না, কোনো দরখাস্ত দিলাম না, লাখ টাকা বরাদ্দ- এ কী করে সম্ভব? তিনি খুবই অবাক হয়েছিলেন।

তখন আওয়ামী লীগের সঙ্গে আমার বিরোধ চলছে। কারণ '৯৬-এর নির্বাচনে আমরা বলেছিলাম, পাঁচ লাখ চাকরি দেব, পাটের দাম দেব, বিনামূল্যে সার দেব, আটিয়া বন অধ্যাদেশ প্রত্যাহার করব। প্রায় তিন বছর এর কোনো কিছুই যখন হচ্ছিল না, তখন জননেত্রীকে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, প্রায় তিন বছর চলে যাচ্ছে আমাদের প্রতিশ্রুতির কোনো কিছুই তো হলো না। আমাদের কথা রক্ষা করতে না পারলে জনগণ তো মুখ ফিরিয়ে নেবে। নেত্রী বলেছিলেন, কোনো চিন্তা করবেন না। আবার নির্বাচনের সময় দেখবেন মানুষ ঠিকই ভোট দেবে। আমার বিশ্বাস নেত্রীর মতো ছিল না। আমার বিশ্বাস ছিল প্রতিশ্রুতি রাখতে না পারলে জনগণ মুখ ফিরিয়ে নেবে। একপর্যায়ে আমি আওয়ামী লীগ থেকে পদত্যাগ করি। ঘোষণা হয় উপ-নির্বাচনের। '৯৯-এর সেই উপ-নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে অংশগ্রহণ করি। সেই সময় বর্ষায় কামালিয়া চালা গিয়েছিলাম। মাঠের পাশে বটগাছের গোড়া পর্যন্ত স্পিডবোটে গিয়েছিলাম। করিম মাওলানা আর আলহাজ ফয়েজউদ্দিন স্পিডবোট থেকে প্রায় উঁচু করে ডাঙ্গায় তুলেছিলেন। নির্বাচন করব মার্কা নিয়ে সমস্যা। ফয়েজ উদ্দিন হাজী এবং করিম মাওলানা দৃঢ়তার সঙ্গে বলেছিলেন, স্যার, মার্কা নিয়ে চিন্তা করবেন না। কোনো কিছু যদি না হয়, আপনার এই যে গামছা কাঁধে দরকার হলে আমরা এই গামছাই মার্কা বানাব। কামালিয়া চালার মিটিং থেকেই আমার ভিতর গামছা যে মার্কা হতে পারে তেমন একটা ভাবনা কাজ করছিল। সে নির্বাচনে আমাকে গামছা দেওয়া হয়নি। মার্কা দেওয়া হয়েছিল পিঁড়ি। গণতান্ত্রিক সব নিয়ম-কানুন লঙ্ঘন করে তখনকার আওয়ামী ২৮ মন্ত্রীর মধ্যে ২৫ জন এসেছিলেন সখীপুর-বাসাইল উপ-নির্বাচনে। মন্ত্রীরা কত জায়গায় ঘুরতেন, ১০ জন মানুষও হতো না। আওয়ামী লীগের বড় বড় নেতারা চায়ের দোকানে চা চাইলে দোকানি তাদের কাছে চা বেচতে চাইত না। সেটা ছিল নির্বাচনের নামে এক প্রহসন। তারপর আবার তত্ত্বাবধায়ক সরকারের পরিচালনায় নির্বাচনে আওয়ামী লীগের ব্যাপক ভরাডুবি হয়। তাদের সিট নেমে আসে ৫০-এর কোঠায়। দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে বিএনপি সরকার গঠন করে। বেশি সমর্থন পেলে সরকার ভালো চলে না। বিএনপি সরকার তার এক উজ্জ্বল প্রমাণ। তখন প্রতিটি নির্বাচনী এলাকায় বেশ কিছু স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসার পাকা ভবন নির্মাণের পরিকল্পনা ছিল। না চাইতেই কামালিয়া চালা মাদ্রাসার তালিকা দিয়েছিলাম। লোকজন কামালিয়া চালা মাদ্রাসার ভবন নির্মাণের জায়গা মাপজোখ করতে গেলে পাকা ভবন হবে শুনে সুপারিনটেনডেন্টসহ সবাই বেহুঁশ। কোনো তয়-তদবির নেই, বলা নেই, কওয়া নেই মাদ্রাসায় পাকা ভবন- এ কী করে সম্ভব? আসলে সবই সম্ভব।

কোনো তয়-তদবির করতে হবে কেন? কেন কারও কাছে গিয়ে হাত কচলাতে হবে? জনপ্রতিনিধিদের কাজ চোখে দেখে এলাকার উন্নয়ন। ইদানীং কারও দায়বদ্ধতা নেই। তাই সবকিছু কেমন যেন হয়ে গেছে। অবস্থান কর্মসূচির ১৫০তম দিনে কামালিয়া চালা এবং ১৫২তম দিনে ছলঙ্গায় রাত কাটাতে গিয়ে পুরনো দিনের কত কথা মনে পড়ছে।

লেখক : রাজনীতিক

 

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা