শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২৬, শনিবার, ১৬ এপ্রিল, ২০১৬

বিএনপি শক্তিশালী হবে কীভাবে

মেজর (অব.) মো. আখতারুজ্জামান
Not defined
অনলাইন ভার্সন
বিএনপি শক্তিশালী হবে কীভাবে

পার্টি অফিসে বা সেমিনার সিম্পোজিয়ামে বক্তৃতা-বিবৃতি দেওয়া রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নয়। এগুলো এনজিওবাজদের কাজ। বিএনপি একটি বিশাল রাজনৈতিক দল কিন্তু এই দল এখন বিস্ফোরণ ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছে। বিএনপি এখন মাধ্যাকর্ষণ শক্তি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। দলের সব দায়-দায়িত্ব এক বা দুজনের ওপর। পৃথিবীর তাবৎ রাজনৈতিক দলই এভাবে চলে। বাংলাদেশ এর ব্যতিক্রম নয়। কিন্তু দলের শীর্ষ নেতা বা নেতৃত্ব দলকে পরিচালিত করে যাতে দলের প্রতিটি নেতা-কর্মী দলকে শক্তিশালী করতে সবসময় সচেষ্ট থাকে। বিএনপিতে এর উল্টো। দলে অন্য কোনো নেতৃত্বের বলয় নেই। নেই কোনো ছাত্রনেতা যে নিজের সাহসে ও ক্ষমতায় রাজনীতিতে কোনো সক্রিয় ভূমিকা রাখবে। তেমনি নেই কোনো গ্রহণযোগ্য যুবনেতা বা শ্রমিক নেতা বা কোনো পেশাজীবী নেতা বা আঞ্চলিক বা জেলা নেতা। এমনকি নিজের পরিচয়ে কথা বলার কোনো জাতীয় নেতাও নেই। আছে কতগুলো চাকর-বাকর যারা নেত্রীরই চারপাশে ঘুর ঘুর করে পদ ভিক্ষা করে। ‘পদ পাইলেই বিশাল নেতা’ না হলে সমাজে দাঁড়ানোর মতো ভিত তাদের নেই। দলের ভিতরে কোনো ঘর্ষণ নেই, তাই দলের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় না। ম্যাডাম একমাত্র দলের ভিতরে ক্ষমতার উৎস। ম্যাডামের সংযোগ বা স্পর্শ ছাড়া তার তথাকথিত ক্ষমতাশালী পুত্রধনের বাতিও জিরো পাওয়ারের। কিন্তু ম্যাডামকে সরকার সুপরিকল্পিতভাবে ঘরে বসিয়ে দিয়ে তার ক্ষমতাকেও হ্রাস করে দিয়েছে। ম্যাডাম এখন চার্জার থেকে বিচ্ছিন্ন বিশাল শক্তিশালী একটি ব্যাটারি যার পাওয়ার দিন দিন কমে যাচ্ছে। এ সরকার ম্যাডামের চার্জার বা ক্ষমতার উৎস জনগণের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে এখন পর্যন্ত সফল হয়েছে। যদি বিএনপি আরেকজন সমান্তরাল নেতৃত্ব সৃষ্টি করে দলকে জনগণের কাছে নিয়ে না যেতে পারে তাহলে ম্যাডামকে জনবিচ্ছিন্ন করার সরকারের পরিকল্পনা সফল হবেই।

সরকার ভালো করেই জানে যতক্ষণ পর্যন্ত ম্যাডাম নিজে মাঠে না নামবেন ততক্ষণ দলে আর কোনো নেতাই নেই যার কথায় জনগণ মাঠে নেমে আসবে। বিএনপি প্রচণ্ডভাবে ম্যাডামকেন্দ্রিক যা বিএনপির তথা ম্যাডামের সবচেয়ে দুর্বল অবস্থান বলে অনেকেই মনে করে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের পথ আপাতত দেখা যাচ্ছে তিনটি। প্রথমটি হলো ম্যাডামকে ঘর থেকে বেরিয়ে মাসে মাসে অন্তত জেলায় জেলায় সাংগঠনিক সফর ও জনসভা করতে হবে। দ্বিতীয়টি হলো ম্যাডাম না পারলে তারেক রহমানকে বাংলাদেশে এসে সেই কাজগুলো করতে হবে। তৃতীয়টি হলো যদি ম্যাডাম বা তারেক রহমান না পারেন তাহলে অন্য কোনো বিশ্বস্ত ও জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য নেতাকে সেই দায়িত্ব ও ক্ষমতা দিয়ে সারা দেশে সাংগঠনিক সফর ও জনসভা করার জন্য পাঠাতে হবে। যদি বিশ্বাসযোগ্য একজন কাউকে না পাওয়া যায় তাহলে যে কোনো তিনজন নেতাকে একসঙ্গে সর্বাত্মক ক্ষমতা দিয়ে সেই দায়িত্ব পালন করার নির্দেশ দিতে হবে। এর বাইরে কিছু করতে গেলে সময় ও সুযোগের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। হয়তো ১৯৯১ সালের মতো সুযোগ আসতেও পারে!

এ মুহূর্তে সময়ের দাবি, বিএনপিকে সাংগঠনিকভাবে ঢেলে সাজাতে হবে। ঢাকায় বসে কমিটি করলে হবে না। তৃণমূল থেকে বিএনপিকে আবার গঠন করে নিয়ে আসতে হবে। উপর থেকে চাপিয়ে দেওয়া বা অনুমোদিত কমিটি করার রেওয়াজ থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। দলকে বিকশিত হওয়ার সুযোগ দিতে হবে। দলের মধ্যে দলীয় আনুগত্য সৃষ্টি করতে হবে। পকেট কমিটির রাজনীতি বা ম্যাডামের দয়ায় পদ বা কমিটি করার চাকর-বাকর রাজনীতির চর্চা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। সময় দ্রুত বদলে যাচ্ছে। ৬.৯ রিখটার স্কেলে বাংলাদেশে ভূমিকম্প হয়েছে, তার মানে যদি কেউ মনে করে বার বার বাংলাদেশে ভূমিকম্প হবে তাহলে স্টিলমিল মালিকদের পোয়াবারো হবে কিন্তু ভূমিকম্প আরেকবার খুব কাছাকাছি সময়ে আসবে কিনা সন্দেহ। আমি প্রতি রাতে অন্তত স্বপ্ন দেখতে চাই এ সরকার ক্ষমতা থেকে সরে গেছে। আমি আরও বিশ্বাস করতে চাই বিএনপি খুব তাড়াতাড়ি ক্ষমতায় আসছে। আমাকে শুধু ম্যাডামের কাছে গিয়ে এ কথাগুলো বলতে হবে। তাহলে আমার মতো যে কারও পক্ষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য হওয়া কোনো সমস্যাই নয়! তবে দোয়া করি ম্যাডাম যেন সফলকাম হন।

পরিশেষে ম্যাডামের কাছে আমার কিছু মিনতি নিচে উল্লেখ করলাম। বিবেচনা ম্যাডামের ইচ্ছা।

১. তৃণমূল গ্রাম কমিটি : প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদের প্রতিটি ওয়ার্ডের মধ্যে থেকে একজন নেতা ও ন্যূনতম ২০ জন সদস্য নিয়ে যত সংখ্যক কমিটি পাওয়া যায় তত সংখ্যক যার যার মতো কমিটি গঠন করা হবে। এ কমিটির নাম হবে বিএনপির তৃণমূল গ্রাম কমিটি বা তৃণমূল বিএনপি। এই তৃণমূল গ্রাম কমিটি কেন্দ্র সরাসরি নিয়ন্ত্রণ করবে। বিএনপির কেন্দ্রীয় একটি ডাটা বেইস সার্ভার ব্যবহার করা হবে, যেখানে এ কমিটিগুলো নিবন্ধিত থাকবে। প্রতি বছর জানুয়ারি মাসের প্রথম ১৫ দিনে এ কমিটিগুলো নিবন্ধিত হবে। দলের শীর্ষ নেতৃত্ব এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিলে প্রাথমিকভাবে সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর এ চার মাসকে তৃণমূল গ্রাম কমিটি নিবন্ধনকাল ঘোষণা করে দেশব্যাপী একযোগে তৃণমূল গ্রাম কমিটি গঠন সম্পন্ন করা যেতে পারে। পরবর্তীতে এলাকার জনসংখ্যার ক্রমবর্ধমান বৃদ্ধি বিবেচনা করে প্রতি বছর জানুয়ারি মাসের প্রথম ১৫ দিনকে নতুন কমিটি নিবন্ধনের পক্ষ ঘোষণা করে নতুন নতুন আরও কমিটি নিবন্ধন করা যেতে পারে। তবে তৃণমূল কমিটি গঠনের কিছু অত্যাবশ্যক শর্ত নিম্নরূপ হতে হবে :

১.১। গ্রাম পর্যায়ে প্রতিটি ওয়ার্ডে তৃণমূল গ্রাম কমিটি একাধিক থাকতে পারবে। ১.২। তৃণমূল গ্রাম কমিটির সদস্যদের ক্রমতালিকা তাদের স্ব স্ব অবস্থান, প্রভাব ও গুরুত্ব অনুযায়ী তালিকাভুক্ত হবে এবং যেভাবে কমিটির সদস্যদের নামের তালিকা কেন্দ্রে পাঠানো হবে তা কখনোই পরিবর্তন করা যাবে না। ১.৩। তৃণমূল কমিটির মোট সদস্য সংখ্যা ২১ এর কম বা বেশি কোনোটাই হতে পারবে না। ১.৪। একজন ব্যক্তি কোনোভাবেই একাধিক তৃণমূল গ্রাম কমিটির সদস্য হতে পারবে না। ১.৫। তৃণমূল সদস্যের বয়স যে বছর তালিকাভুক্ত হবে সে বছরের ১ জানুয়ারি ন্যূনতম ১৮ বছর এবং জাতীয় পরিচয়পত্রধারী হতে হবে। ১.৬। সদস্য বলতে নারী-পুরুষ উভয়কেই বোঝাবে। ১.৭। সদস্য তালিকায় সদস্যদের স্ব স্ব জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকতে হবে। না হলে সদস্যপদ বৈধ হবে না। ১.৮। তৃণমূল কমিটি চিরস্থায়ী হবে। মৃত্যু বা স্বহস্তে পদত্যাগ ছাড়া কমিটিতে কোনো পরিবর্তন আনা যাবে না। ১.৯। তৃণমূল গ্রাম কমিটির নেতৃত্বেও কোনো পরিবর্তন আনা যাবে না। ১.১০। প্রতি বছর ১৫ জানুয়ারির মধ্যে নতুন কমিটি সরাসরি কেন্দ্রে স্বপ্রণোদিতভাবে নিবন্ধিত হবে। ১.১১। তৃণমূল গ্রাম কমিটির প্রথম পাঁচজন সভাপতিসহ স্থায়ী সদস্য বলে পরিচিত হবে এবং স্থায়ী সদস্য বলে ওয়ার্ড কমিটির সদস্য হবে। এ ছাডা প্রতি দুই বছরের জন্য আরও পাঁচজন কমিটির সব সদস্যের কণ্ঠভোটে তৃণমূল ওয়ার্ড কমিটির সদস্য নির্বাচিত হবে। ১.১২। তৃণমূল কমিটির প্রতি মাসে (প্রতি মাসের তৃতীয় শুক্রবার বিকালে) অন্তত একটি সভা করতে হবে। ১.১৩। প্রতি দুই বছর অন্তর ৩১ জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচনী সভা করে ওয়ার্ড কমিটির সদস্য নির্বাচন করা হবে। কোনো সদস্য একনাগাড়ে দুই মেয়াদের বেশি নির্বাচিত হতে পারবে না, তবে এক বা একাধিক মেয়াদের বিরতি দিয়ে বার বার নির্বাচিত হতে পারবে। ১.১৪। যে আগে নিবন্ধনের আবেদন করবে সে ভিত্তিতে কেন্দ্র প্রতিটি তৃণমূল গ্রাম কমিটির ওয়ার্ডের নাম প্রথমে উল্লেখ করে চার সংখ্যাবিশিষ্ট নিবন্ধন ক্রমিক নাম্বার বরাদ্দ করবে, যেমন সুরমা-০০০১।

২. ওয়ার্ড নির্বাহী কমিটি : ওয়ার্ডের তৃণমূল গ্রাম বিএনপির প্রতিটি কমিটি হতে পাঁচজন স্থায়ী এবং পাঁচজন নির্বাচিত এই দশজন সদস্য নিয়ে যত সংখ্যা হোক তত সংখ্যাবিশিষ্ট ওয়ার্ড বিএনপি কমিটি গঠিত হবে। ওয়ার্ড বিএনপি নিম্ন শর্ত অনুযায়ী কাজ করবে।

২.১। কমিটির মেয়াদ সর্বোচ্চ দুই বছর। প্রতি দুই বছর অন্তর ৩১ জানুয়ারির মধ্যে ওয়ার্ড কমিটি গঠিত হবে। ২.২। কমিটি গঠিত হওয়ার পরের দ্বিতীয় জানুয়ারির ৩১ তারিখে কমিটি আপনা আপনিই বিলুপ্ত হয়ে যাবে। ২.৩। ওয়ার্ড কমিটির মেয়াদ বৃদ্ধির কোনো সুযোগ থাকবে না। ২.৪। ওয়ার্ড বিএনপিতে একজন সভাপতি, দুজন সহ-সভাপতি, একজন সাধারণ সম্পাদক, একজন সাংগঠনিক সম্পাদক, একজন কোষাধ্যক্ষ ও একজন দফতর সম্পাদক ওয়ার্ড বিএনপির সব সদস্যের কণ্ঠভোটে কমিটি বিলুপ্ত হওয়ার পরবর্তী অনধিক ১৫ দিনের মধ্যে পরবর্তী মেয়াদের জন্য নির্বাচিত হবে। বাকি সব সদস্য ওয়ার্ড বিএনপির নির্বাহী সদস্য হবে। ২.৫। ওয়ার্ড বিএনপি সভাপতি, সহ-সভাপতিদ্বয়, সাধারণ সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদক, কোষাধ্যক্ষ, দফতর সম্পাদক এ সাতজন পদাধিকারবলে ইউনিয়ন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য নির্বাচিত হবে। এই সাতজন একজন একজনকে সাথী হিসেবে আরও সাতজনকে ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য নির্বাচিত করবে। ২.৬। মাসে অন্তত একবার (মাসের প্রথম শুক্রবার বিকালে) ওয়ার্ড কমিটি সভায় মিলিত হবে। ২.৭। একই নির্বাহী পদে কেউ দুই মেয়াদের বেশি থাকতে পারবে না। তবে দুই মেয়াদ অন্তর বা ভিন্ন পদে কোনো বাধা থাকবে না। ২.৮। কমিটি গঠনে কোনো অনুমোদনের প্রয়োজন পড়বে না। বৈধভাবে গঠিত ওয়ার্ড কমিটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে কেন্দ্রে নিবন্ধিত হয়ে যাবে। কোনো ওয়ার্ড কমিটির বৈধতার প্রশ্ন দেখা দিলে সংশ্লিষ্ট কমিটিগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে উপজেলা বিএনপির সভাপতি যে রায় দেবে তাই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।

৩। ইউনিয়ন বিএনপি নির্বাহী কমিটি : প্রতিটি ওয়ার্ড  থেকে সাতজন নির্বাহী পদধারী এবং সাতজন সাথী সদস্য নিয়ে মোট ৬৩ সদস্যবিশিষ্ট ইউনিয়ন বিএনপি গঠিত হবে। ইউনিয়ন বিএনপি নিম্ন শর্ত অনুযায়ী কাজ করবে। ৩.১। কমিটির মেয়াদ সর্বোচ্চ দুই বছর। প্রতি দুই বছর অন্তর ফেব্রুয়ারি মাসে ইউনিয়ন কমিটি গঠিত হবে। ৩.২। কমিটি গঠিত হওয়ার পরের দ্বিতীয় ফেব্রুয়ারির ২৮ তারিখে কমিটি আপনা-আপনিই বিলুপ্ত হয়ে যাবে। ৩.৩। ওয়ার্ড কমিটির মেয়াদ বৃদ্ধির কোনো সুযোগ থাকবে না। ৩.৪। ইউনিয়ন বিএনপির ৬৩ জন সদস্যের কণ্ঠভোটে একজন সভাপতি, দুজন সহ-সভাপতি, একজন সাধারণ সম্পাদক, একজন সাংগঠনিক সম্পাদক, একজন কোষাধ্যক্ষ, একজন দফতর সম্পাদক নির্বাচিত করা হবে। বাকি সবাই নির্বাহী সদস্য থাকবে। ৩.৫। ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি, সহ-সভাপতিদ্বয়, সাধারণ সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদক, কোষাধ্যক্ষ, দফতর সম্পাদক এ সাতজন পদাধিকার বলে উপজেলা বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য নির্বাচিত হবে। এ সাতজন একজন একজনকে সাথী হিসেবে আরও সাতজনকে উপজেলা বিএনপির সদস্য নির্বাচিত করবে। ৩.৬। মাসে অন্তত একবার (মাসের প্রথম শুক্রবার বিকালে) ওয়ার্ড কমিটি সভায় মিলিত হবে। ৩.৭। একই নির্বাহী পদে কেউ দুই মেয়াদের বেশি থাকতে পারবে না। তবে দুই মেয়াদ অন্তর বা ভিন্ন পদে কোনো বাধা থাকবে না। ৩.৮। কমিটি গঠনে কোনো অনুমোদনের প্রয়োজন পড়বে না। বৈধভাবে গঠিত ওয়ার্ড কমিটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে কেন্দ্রে নিবন্ধিত হয়ে যাবে। কোনো ওয়ার্ড কমিটির বৈধতার প্রশ্ন দেখা দিলে সংশ্লিষ্ট কমিটির সঙ্গে আলোচনা করে জেলা বিএনপির সভাপতি যে রায় দেবে তাই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।  ইউনিয়ন পর্যায় অর্থাৎ একদম তৃণমূল পর্যায়ের বিএনপির একটি ধারণাপত্র সংশ্লিষ্ট সব মহলের বিবেচনার জন্য লিখলাম। আগামীতে উপজেলা পর্যায় থেকে উপরের দিকের সাংগঠনিক কাঠামোর বিষয়ে কিছু লেখার আশা রাখি।

সবাইকে ধন্যবাদ।

     লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে