শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৩১, রবিবার, ৩১ মে, ২০২০ আপডেট:

ফিরছে পাটের সোনালি দিন

ড. ফারুক উল ইসলাম
অনলাইন ভার্সন
ফিরছে পাটের সোনালি দিন

এবার পাটের সোনালি দিনকে ফেরানোর পালা। পৃথিবীর ১ নম্বর পাট রাপ্তানিকারক হিসেবে আমাদের আজ খুব বেশি গর্ব করা ঠিক কিনা তা ভেবে দেখা উচিত। এ হতে পারে পাটকে সোনালি পণ্য না করতে পারার ব্যর্থতা। সাধারণ পাটপণ্যের দাম কমলেও বহুমুখী ফ্যাশনযুক্ত, নতুন পাটপণ্যের দাম বিশ্ববাজারে ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। এ ছাড়াও ভবিষ্যতে পলিথিন বর্জনের বিশ্ব-অভিমত আরো জোরালো হলে প্রাকৃতিক তন্তুর মূল্য বহুগুণ বেড়ে যাবে। 

সাম্প্রতিককালে মাঠ পর্যায়ে কাজ করতে গিয়ে পাট সাব-সেক্টরের যে তিনটি মূল বাধা চিহ্নিত হয়েছে তা হলো : ১. পাটের আঁশ সংগ্রহের পদ্ধতিগত সীমাবদ্ধতা। ২. ছোট ও বড়ো পাটপণ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের সমন্বয়হীনতা । ৩. পাটকাঠিকে আরো উন্নত পণ্যে পরিণত করতে না পারা।

ইতোমধ্যে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায়ের নানা উদ্যোগ পাট সাব-সেক্টরের আধুনিকায়ন করে যাচ্ছে। পাটের আঁশের গুণগত মান উন্নয়নই বহুমুখী পাটপণ্য উৎপাদনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দিক। প্রচলিত পাট পচানোর পদ্ধতি শ্রমঘন ও ব্যয়বহুল আর এতে সময়ও ব্যয় হয় অনেক, যার পরিবর্তন আনা জরুরি। প্রচলিত পদ্ধতিতে পাটকাটা ও পচানোর জন্য একজন চাষীর বিঘা প্রতি ২০০০ টাকা ব্যয় হয় (লালমনিরহাট জেলার তথ্য)। পাটচাষী ও একাজের সাথে সংশ্লিষ্টরা এই পদ্ধতির মধ্যে একটি যুগান্তকারী আমূল পরিবর্তন আনা দরকার বলে মনে করছেন। মূল সমস্যাটির অনেক দিক আছে। যেমন, পাট পচানোর পদ্ধতিটিতে ঝুঁকিপূর্ণ অস্বাস্থ্যকর শ্রম প্রয়োজন যা দূর করা জরুরি। এছাড়াও আছে পাট পচানোর পানির স্বল্পতা আর পাটকাঠিকে লাভজনক ইন্ডাস্ট্রি পণ্যে রূপান্তর করতে না পারার ব্যর্থতা। পাটকাঠির  মতো একটি অতি মূল্যবান জিনিসকে শুধুমাত্র জ্বালানি ও বেড়া দেয়ার কাজে ব্যবহার করা এক ধরনের বিলাসিতা। কারণ, বিশ্ববাজারে এর বহুমুখী ব্যবহার ও মূল্য আছে। 

প্র্যাকটিক্যাল অ্যাকশন নামের একটি প্রযুক্তিভিত্তিক আর্ন্তজাতিক উন্নয়ন সংস্থা, ‘কারুপণ্য রংপুর লিমিটেড’ (যারা পাটপণ্য রপ্তানিতে স্বর্ণপদক প্রাপ্ত), আরডিআরএস নামের একটি সুপরিচিত জাতীয় পর্যায়ের উন্নয়ন সংস্থা এবং রংপুর চেম্বার অব কমার্সের যৌথ উদ্যোগে উত্তরাঞ্চলের ৪টি জেলায় (রংপুর, গাইবান্ধা, লালমনিরহাট ও কুড়িগ্রাম) পাটবস্ত্র ভ্যালুচেইনে একটি যুগান্তকারী পরিবর্তন আনার চেষ্টা করে যাচ্ছে।

শতশত বছর ধরে চাষি যেভাবে পাট কেটে জাক দেয়, লম্বা গোটা পাটকাঠি রাস্তায়, উঠানে শুকাতে দেয়- এবার আর সেরকম নয়। যুগের চাহিদায় তা আজ বদলে ফেলতে হচ্ছে। পুরো পাট গাছের (ছালসহ গোটা পাট গাছ) পরিবর্তে জাক দিচ্ছে শুধু পাটকাঠি থেকে ছড়ানো ছাল যা পরিমাণে ও ওজনে অনেক কম। এ সমস্যা উত্তরণের পথিকৃতরা ধান, গম, ভূট্টার মতো পাটের একটা নতুন সেমি অটোমেটিক ফাইবার এক্সট্রাকশন মেশিনের (আঁশকল) ব্যবহার শুরু করে দিয়েছেন উত্তরবঙ্গসহ সারাদেশে। তারা অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে বলছেন, ভালো মানের পাটের আঁশ তৈরি করতে না পারলে ভালো পাটপণ্য তৈরি সম্ভব নয়।
 
মেশিনটির প্রথম স্বল্পপরিসরে পরীক্ষামূলক ব্যবহার শুরু করে ‘কারুপণ্য’ ২০১৫ সালে। পরবর্তী সময়ে ২০১৭ (ফেব্রুয়ারি) সালে প্র্যাকটিক্যাল অ্যাকশনের অর্থ জোগানে এটিকে পাটচাষীর উপযোগী করে তোলার জন্য মেশিনটির ফেব্রিকেশন, টেকনিক্যাল ইম্প্রুভমেন্টের কাজ করেছে ‘করুপণ্য’, আরডিআরএস ও প্র্যাকটিক্যাল অ্যাকশন এটিকে উত্তরাঞ্চলের ৪টি জেলায় পাট চাষিদের কাছে নিয়ে গেছে বাস্তবে কাজে লাগানোর লক্ষ্যে।  
আমরা দেখেছি আগাম বন্যার আঘাত নদীতীরবর্তী এলাকায় পাটচাষীকে আগাম পাট কাটতে বাধ্য করে যা আঁশের গুণাগুণের ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। এছাড়া অনেক পাটের জাক ভেসে গিয়ে চাষীর ক্ষতি হয়। পাটক্ষেতে পানির গভীরতা বেশি হলে পাট কাটতে অসুবিধা হয়, যা কষ্টসাধ্য। (এক্ষেত্রে ভবিষ্যতে ছোট কোনো পাট কাটার যন্ত্রের কথা ভাবা যেতে পারে)। 

অতীতে পাটচাষিরা পাটের আঁশের মান উন্নয়নের নানা বিষয়ের উপর গুরুত্ব দেননি কারণ বস্তা, দড়ি বানানোর জন্য তো বেশি উন্নত আঁশ দরকার ছিল না। কিন্তু পাটের পণ্য নিয়ে যখন তাকে বিশ্ববাজারে লড়তে হচ্ছে ভারত, থাইল্যান্ড, মায়ানমার, চীন এসব দেশের সাথে তখন তাকে অবশ্যই উন্নত পদ্ধতিতে উন্নত মানের আঁশ সংগ্রহের কথা ভাবতেই হচ্ছে। পাটের আঁশের মান উন্নয়ন ছাড়াও আরও একটি বিষয় এখন গুরুত্বের সাথে ভাবা দরকার আর  তা হলো পাটকাঠি এবং পাটের পাতার বহুবিধ ব্যবহার ও এদেরকে ইন্ডাস্ট্রির মূল্যবান কাঁচামালে পরিণত করা। পাটকাঠিকে শুধুই চুলা জ্বালানো আর ঘরের বেড়া দেয়ার কাজে ব্যবহার করা যাবে না। 

চাষীরা বুঝতে পারছে, এটি চলে যাবে পার্টিক্যাল বোর্ড ইন্ডাস্ট্রিতে পার্টিক্যাল বোর্ড তৈরির জন্য। পাটকাঠি ব্যবহার করা হয় গাড়ি ও নভোযানের বডি, ঢেউটিন তৈরির উপাদান হিসেবে। আর পাটকাঠির ছাই থেকে তৈরি হয় কম্পিউটার প্রিন্টার ও ফটোকপি মেশিনের কালি, ব্যাটারির কার্বন ইত্যাদি। এছাড়াও পাটপাতা দিয়ে পানীয় এবং পাটপাতা পচিয়ে জৈবসার তৈরি করা যায়। পাটগাছ থেকে পলিমার ব্যাগ ইত্যাদিও তৈরি শুরু হয়েছে, যা বিশ্ববাজারে পাটকে কেবল সোনালি আঁশ নয়, একটি বহুমূল্যবান ‘গ্রিনপণ্য’ প্রোডাক্ট হিসেবে নতুন করে পরিচিত করছে। বর্তমানে সরকারি ও বেসরকারি পর্যায় থেকে এই বিষয়গুলোর উপর নানা উদ্যোগ বাস্তবায়নের তাগিদ দেখা যাচ্ছে। যা পাটের সোনালি দিন ফিরিয়ে আনতে মাইলস্টোন হিসাবে কাজ করবে। 

উত্তরাঞ্চলে ১৫টি ছোট ও মাঝারি ফ্যাক্টরির সাথে প্র্যাকটিক্যাল অ্যাকশন এই কাজ শুরু করেছে। যারা ৭০-৮০ জন লোকের কর্মসংস্থান করছে এবং পাটপণ্য স্থানীয় ও বিদেশের বাজারে রপ্তানি করছে। এই ফ্যাক্টরিগুলোর মূল সমস্যা হচ্ছে তারা বিশ্ববাজারে প্রতিযোগিতার জন্য সম্পূর্ণরূপে প্রস্তুত নয়। বড় ফ্যাক্টরি ও রপ্তানিকারকদের সাথে এই ফ্যাক্টরিগুলোর একধরনের বিচ্ছিন্নতা এদের বিকাশের অন্তরায়। তাই জুটমিল, বড় পাটপণ্য উৎপাদনকারী, ছোট ও মাঝারি ফ্যাক্টরি, পাটপণ্য বহুমুখীকরণ সংস্থা, পাট ও পাটপণ্য ক্রেতা, খুচরা বিক্রেতা, রপ্তানিকারকের সাথে একটি কার্যকর যোগাযোগ খুবই জরুরি। 

আমাদের গার্মেন্টস শিল্পের মতো পাটের বাণিজ্য সম্প্রসারণের সাথে সাথে এতে নারীদের কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরির বিষয়টি একটি গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় ইস্যু হতে পারে। একটি বিষয় আবারো জোর দিয়ে বলতে হয়, তা হলো আমাদের জাতীয় পর্যায় থেকে পরিবেশবান্ধব বহুমুখী পাটপণ্য তৈরির প্রতি অগ্রাধিকার নির্ধারণ জরুরি। এবং যেটি বাস্তবায়নের জন্য পাটের তন্তু ও দড়ি/বস্তা রপ্তানির উপর মনোযোগ কমানো উচিত।

সরকারি নীতিমালাকে পাটের আঁশের মান উন্নয়ন, উন্নত প্রযুক্তিতে স্পিনিং, উন্নত ধরনের উইভিং এবং বহুমুখীপণ্য তৈরিতে আরও সহায়ক করতে হবে এবং এজন্য কার্যকরি পদক্ষেপ প্রয়োজন। নতুন আঁশকল, নতুন স্পিনিং মেশিন বসানো, নতুন পাটপণ্য তৈরিতে কারখানাগুলোতে প্রণোদনা দেয়া জরুরি। ছোট ও মাঝারি ফ্যাক্টরিগুলোর ব্যবস্থাপনার জ্ঞান ও দক্ষতা বাড়ানোর উদ্যোগ গ্রহণ আজ খুবই জরুরী। 

পাটের বৃহৎ প্রেক্ষাপট :  পাট সাব-সেক্টরের সাথে জড়িত আছে বাংলাদেশের তিন কোটি মানুষের জীবন-জীবিকা। দুই লক্ষ লোক পাটকলে বা পাটপণ্য শিল্পে কাজ করে। এক লক্ষ লোক জড়িত আছে পাটের ব্যবসার সাথে। সারাদেশে প্রায় সাত থেকে আট লক্ষ হেক্টর জমিতে পাট আবাদ করেন ৩৫ লক্ষ পাট চাষী (৩.৫ মিলিয়ন চাষী)। বিশ্বে আমরা পাট উৎপাদনকারী হিসেবে দ্বিতীয় তবে পাট ও পাটতন্তু রপ্তানিতে প্রথম। বর্তমান সরকারের নুতন পাট নীতিমালা যে তিনটি কার্যকর বিষয়ের উপর গুরুত্ব দিয়েছে তা হলো : ১. পাট উৎপাদন বাড়ানো। ২. বহুমুখী মানসম্পন্ন পাটপণ্য উৎপাদনের ক্ষমতা। ৩. রপ্তানি আয় বাড়ানো।

পাট সাব-সেক্টরের আছে এক বিপুল সম্ভাবনা, যা বর্তমান আকার থেকে ৩০০% বৃদ্ধি পেতে পারে। ২০১৪-১৫ সালে বাংলাদেশ ৮৬৮ মিলিয়ন ডলার আয় করেছে পাট থেকে যা কমছে না বরং বাড়ছে। সরকারের অগ্রাধিকারের সাথে যুক্ত হয়ে বাংলাদেশ পাট গবেষণাকেন্দ্র (বিজেআরআই), প্রাইভেট সেক্টর অনেক উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ নিচ্ছে যেমন কেনাফ জাতের পাটের উপর গবেষণা, বীজ বিতরণ, পাটের ছাল ছড়ানোর মেশিনের উন্নয়নের উপর কাজ করা, চারকোল উৎপাদন, পলিমার ব্যাগ, গৃহসামগ্রী উৎপাদনে পাট ব্যবহার ইত্যাদি। 

বিদেশি উন্নয়ন সহযোগীদের মধ্যে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন দক্ষ কর্মসংস্থান ও স্থানীয় অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য ক্ষুদ্র ও মাঝারি পাটশিল্প কারখানাকে সহায়তা করে যাচ্ছে ‘প্রিজম’ নামে একটি প্রকল্পে অর্থয়ানের আওতায়। এটি পাটবস্ত্র ভ্যালুচেইনকে বিশ্ববাজারমুখী করে তুলবে বলে আশা করা যাচ্ছে।

পাট মৌসুমের অভিজ্ঞতা : পাট গবেষণা ও পণ্য উৎপাদনকারী, উন্নয়ন সংস্থারা পাটের উন্নত ছাল ছাড়ানো ও পচানোর পদ্ধতির সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে ওঠার দিকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়েছে (বিজেআরআই, সিআইজিআর ২০১৫)। যদি আমরা বর্তমানে স্বলপমেয়াদি জরুরি পদক্ষেপ বিবেচনা করি তা হলে চারটি বিষয় অগ্রাধিকার পায় : ১. অধিক উৎপাদনশীল ও সাদা রংয়ের পাট জাতের সম্প্রসারণ (যেমন - কেনাফ)। ২. সেমি-অটোমেটিক  শক্তি চালিত আঁশ ছাড়ানোর যন্ত্র গ্রহণ (এডপশন), সম্প্রসারণ ও বিতরণ (ডিস্ট্রিবিউশন)। ৩. পাটজাক দেয়ার পদ্ধতির মধ্যে পরিবর্তন আনা। ৪. বহুমুখী পাটপণ্যের রপ্তানিবাজার সম্প্রসারণ, পাটের গ্রেড সচেতনতা বাড়ানো ও পাটকাঠির বহুমুখী বাজার নিশ্চিত করা। 

যে বড় সমাধানটি বর্তমানে মাঠে বাস্তবায়িত হচ্ছে, তা হলো  ১৪৪ টি সেমি-অটোমেটিক পাটের আঁশ ছাড়ানোর (আঁশকল) মেশিন ৪টি  জেলায় বিতরণ করা হয়েছে, যা ২৫০০০ চাষীকে সুফল দিচ্ছে। একটি মেশিন দিয়ে একমাসে ১৫০-১৭০ জন চাষীকে সেবা দেয়া সম্ভব। মেশিনটি দিনে ৭-৮ ঘণ্টা চালানো যায় এবং কমপক্ষে ৩ বিঘা জমির পাটছাল ছাড়াতে পারে। মেশিন মালিক চাষীদের কাছে বিঘা প্রতি ১৫০০ টাকা সার্ভিসিং চার্জ নিচ্ছে। এটি প্রচলিত নিয়মে চাষীর এই কাজের খরচের চেয়ে বিঘাপ্রতি ৬০০-৮০০ টাকা সাশ্রয় করছে। সাত থেকে আট ঘণ্টায় জ্বালানী বা ডিজেল লেগেছে ৪-৫ লিটার। আর দুজন মালিকসহ চারজন লোক দিয়ে মেশিনটি চালানো যায়। তিন বিঘা জমির পাটছাল ছাড়াতে ৪৫০০ টাকা সার্ভিস চার্জ পাওয়া যায়  যা থেকে জ্বালানি খরচ, শ্রমমূল্য বাদ দিলেও কমপক্ষে ১৭০০-২০০০ টাকা লাভ থাকে। যদি মেশিনটির বহুমুখী ব্যবহার নিশ্চিত করা যায় তাহলে মেশিনটির ক্রয়মূল্য রিকভার করে ১ বছরের মধ্যে এটিকে একটি লাভজনক ব্যবসায় পরিণত করা সম্ভব। 

পাটের ছাল ছড়ানো ছাড়া সারা বছর মেশিনটির নানাবিধ বহুমুখী ব্যবহার নিশ্চিত করা হয়েছে। মেশিনটি দিয়ে সেচ প্রদান, ছোটখাট পরিবহণ কাজ ও ভুট্টার কাণ্ড ক্রাসিং করা যেতে পারে। আশা করা যাচ্ছে, যে এই মেশিনটি যেমন গ্রামে নতুন কর্মসংস্থান তৈরি করছে তেমনি পাটচাষিকে ১০% অধিক পাটের মূল্য পেতে সহায়তা করবে। প্রাকটিক্যাল অ্যাকশন পাটকাঠির বহুমূখী ব্যবহারের জন্য চারটি চারকোল মেশিনের ইম্প্রুভমেন্ট করেছে। যার সাহায্যে পাটকাটির টুকরো কিছু চিটাধান, তুষ অথবা কুড়ার সাথে মিশিয়ে স্মারট ফুয়েল বা চারকোল তৈরি করা হয়।

লালমনিরহাট জেলার পাটচাষী নুরুল হক ২০১৮ সালে ৯৪ শতক জমিতে কেনাফ ও তোষা দুই জাতের পাট চাষ করেছিলেন। ১৫-১৬ ফুট লম্বা, মোটা সতেজ কেনাফ পাটগাছগুলো দেখে নুরুল হক খুবই খুশি। তিনি জানালেন, এই জাতের ফলন বেশি আর আঁশগুলো বেশি সাদা। এবার গ্রামে আনা নতুন আঁশকলে তিনি  পাটকাঠি থেকে পাটের ছাল থেকে ছাড়িয়েছেন। তারপর এক নতুন  পদ্ধতিতে বাঁশের মাচা করে অল্প জায়গায় পাটছালগুলো পুকুরে জাক দিয়েছেন। এর আগে কখনো তিনি এ পদ্ধতি প্রয়োগ করেননি। এ এক নতুন অভিজ্ঞতা। 

তিনি বললেন, ১০-১২ দিনেই পাটের আঁশ পঁচে যায়। আর মেশিন ব্যবহার করার ফলে শ্রম ও সময় খুব কম লেগেছে। বিঘাপ্রতি খরচও কমেছে। ৯৪ শতকে দুই জাত মিলিয়ে এবার গত বছরের চেয়ে ২৮০ কেজি পাট বেশি পেয়েছেন। সবচেয়ে নতুন অভিজ্ঞতা হলো মেশিন ব্যবহারের ফলে পাটকাঠিগুলো এবার আর গোটা নেই, ভেঙে টুকরা টুকরা হয়ে গেছে। সেই ভেজা টুকরা ৫৫ মণ পাটকাঠি  তিনি এক স্থানীয় ট্রেডারের কাছে বিক্রি করেছেন ৪৪০০ টাকায়। ভাঙা পাটকাঠি এখন অন্য এক ধরনের বিকল্প পণ্য। পাটের অতিরিক্ত ফলন,  শ্রম সাশ্রয় আর পাটকাঠির মূল্যসহ  তিনি এবার ১৪০০০ টাকা বেশি লাভ আশা করছেন। 

নতুন এ-পদ্ধতির বিশেষ দিক হলো, কম শ্রম, কম সময়, কম পানি দূষণ, পাটের ভালো আঁশ ও বেশি লাভ। পাটকাঠি ভাঙা নিয়ে চাষীর নেতিবাচক মনোভাব আস্তে আস্তে কেটে যাচ্ছে। কারণ, এটি একটি নতুন পণ্য হিসেবে বাজারে স্থান করে নিচ্ছে। একজন কৃষি বিভাগের কর্মকর্তা বলেছেন, একজন কৃষক চাইলে মোট পাটজমির ৪-৫ শতকের পাটআঁশ প্রচলিত নিয়মে ছাড়িয়ে প্রাপ্ত গোটা পাটকাঠি জ্বালানি ও  অন্য কাজে ব্যবহার  করতে পারেন। জেলায় কৃষি বিভাগের অনেক  পাটচাষীদল আছে তারাও আগামী বছর এই মেশিন ও জাক দেয়ার এই পদ্ধতিটি ব্যবহার করবেন বলে কর্মকর্তা আশা প্রকাশ করছেন।

লেখক : কৃষিবিদ, প্র্যাকটিক্যাল অ্যাকশন নামক যুক্তরাজ্যভিত্তিক একটি আর্ন্তজাতিক সংস্থা (কৃষি ও অন্যান্য উন্নয়ন কাজের সাথে ২৪ বছর যাবত সম্পৃক্ত)
 
বিডি-প্রতিদিন/শফিক/মাসুদ/পাভেল

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে