শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৩৩, সোমবার, ১৫ জুন, ২০২০

আমরা ভুলে যাই কাফনে কোনো পকেট থাকে না!

এফ এম শাহীন
অনলাইন ভার্সন
আমরা ভুলে যাই কাফনে কোনো পকেট থাকে না!

জন্মের পরে মানুষে মানুষে ধর্মে, বর্ণে, জাতিতে, ধনী-গরিব, বংশে পার্থক্য থাকলেও মৃত্যুর পরে পরিচয় একটাই মৃত লাশ। বিদায় বেলায় যে পোশাক পরে তার শেষ যাত্রার সমাপ্তি ঘটে সেই কাফনে কোনো পকেট থাকে না। অনেকে ক্ষমতার চেয়ারে বসে কত রকমভাবে অঢেল সম্পত্তির মালিক হন। ক্ষমতার অপব্যবহার করে সাধারণ মানুষের ভাগ্যকে লুট করে পাচার করে  ভিনদেশে। কিন্তু কোনো কিছুই নিয়ে যাওয়ার যে নিয়ম নেই। 

প্রকৃতির নির্ধারিত নিয়মে মানুষ এসেছে একা, যেতে হবেও একা। সুন্দর এ পৃথিবীর মায়াময় জগৎ আকড়ে ধরে আরও কিছুদিন মানুষের মাঝে বেঁচে থাকার কি প্রাণপণ চেষ্টাই না করি। 

কিন্তু নিঃশ্বাসের মায়া যে বড্ড শক্ত আর মায়াময়! মানুষ তার জীবন সংগ্রামের সকল অর্জন রেখে যেতে হয় সময়ের কাছে। মোহ আর মায়া অতিক্রম করে হেটে যেতে হয় নিশ্চিন্তপুরের আদিম ঠিকানায়। একটা সময় পর যেখানে সবাই যায় কিংবা যেতে হয়। কেউ কেউ আবার ছুটে যায় আমাদের প্রত্যাশার বাইরে।  

প্রাকৃতিক নানা দুর্যোগ অতিক্রম করে নব সভ্যতায় প্রবেশ করা কিছু মানুষ তাদের লোভ আর মোহের কাছে পরাস্থ হয় নিমজ্জিত হয় অমানবিকতা আর দানবীয় কর্মযজ্ঞে। চিরবিদায়ের পর কেউ তার কর্মে বেঁচে থাকে মানুষে মানুষে বহুদিন যুগের পর যুগ আর কেউ তার নামের উপর ছড়ায় শুধুই দুর্গন্ধ এবং হয়ে ওঠে এক অভিশপ্ত আত্মায়।  

বিগত তিনমাসে শত সহস্র বছরের গতিময় মানব জীবনকে থামিয়ে দিলো করোনা নামক একটি ভাইরাস! ভাবতে পারেন কোনো বোমারু বিমান নয়, কোনো শক্তিশালী অস্ত্র, বিশ্বের নামকরা প্রশিক্ষিত সেনাবাহিনীও নয়। নয় কোনো নাপাম বোমা, মলোটভ ককটেল কিংবা আণবিক বোমা। অজানা অচেনা একটি ভাইরাস কেড়ে নিচ্ছে লাখ লাখ মানব প্রাণ। আক্রান্ত হয়েছে লাখ লাখ মানুষ। সংক্রমণের আতঙ্কে জীবনকে বন্দী করে রেখেছে কোটি কোটি প্রাণ। 

আমরা চায়না, ইটালি, স্পেন কিংবা আমেরিকা থেকে কোনো প্রকার শিক্ষা তো নেইনি বরং যারা এই মহামারী নিয়ে সোচ্চার হয়েছেন তাদের মুখ বন্ধ করার পায়তারা করা হয়েছে বারবার। তাদের বিরুদ্ধে অভিযোগের আঙ্গুল তোলা হয়েছে। বলা হয়েছে সরকারকে বিব্রত করতে এমন আলোচনা। কাউকে আবার দেখে নেয়ার হুমকিও দেওয়া হয়েছে। 

গতকাল একটি কলাম পড়ে সত্যি ভীষণ অবাক হয়েছি। দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক প্রিয় কলামিস্ট শ্রদ্ধেয় নঈম নিজাম ভাইয়ের লেখার শিরোনাম, " মৃত্যুর দুয়ারে নতুন শপথ - পরিণতির কথা ভাবি না, দুর্নীতির বিরুদ্ধে কথা বলবই।"

তিনি লেখার শুরুতে লিখেছেন, লেখালেখিটাই করছি। আর তো কিছু করছি না। করোনাকালে অনেক আপনজন সতর্ক করলেন। বললেন, আপনারা কয়েকজন বেশি স্পষ্ট কথা বলছেন, লিখছেন ব্যাংক লুটেরা আর স্বাস্থ্য খাতের মাফিয়াদের বিরুদ্ধে। এভাবে বলতে নেই। এভাবে লিখতে নেই। ব্যাংকিং খাত ও স্বাস্থ্য খাতের লুটেরারা অনেক বেশি শক্তিশালী। ওরা গভীর জলে চলে। চারদিকে বিশাল নেটওয়ার্ক। হয়রানি করার চেষ্টা করবে অনেকভাবে। পরিকল্পনাও নিচ্ছে।

জবাবে বললাম, সমুদ্রে রেখেছি পা, শিশিরে কি ভয়। জানি লুটেরারা ভয়ঙ্কর। তারা বিভিন্নভাবে হয়রানি করবেই। মামলা খেয়েছি ৪০টির বেশি। জামিন নিয়েছি ঢাকা ও বাইরের জেলায় গিয়ে। আরও অনেক ধরনের হুমকি আর হয়রানি মোকাবিলা করেই আজকের অবস্থানে। এখন হয়তো নতুনভাবে নতুন কায়দায় কিছু করার চেষ্টা করতে পারে। করুক। ক্ষমতাসীন দলটির জন্য দুঃসময়ে আমাদের কিছুটা হলেও ভূমিকা ছিল। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান লুটেরাদের জন্য দেশটি স্বাধীন করেননি। ' 

একদম ঠিক বলেছেন নঈম নিজাম ভাই। জাতির পিতার আজীবন লড়াই আর ৩০ লাখ শহীদের রক্ত বৃথা যেতে দিবো না। অর্থপাচারকারী, ঘুষখোর, দুর্নীতিবাজ, ব্যাংক, শেয়ারবাজার লুটেরাদের জন্য এদেশ আমাদের পূর্বপুরুষ স্বাধীন করেননি। আজ আপনারা আমরা কথা বলার কারণে অনেক লুটেরাদের মুখোশ উন্মোচিত হয়েছে এবং আগামীতে আরো হবে। এসময় মুখ বন্ধ করলে হবে না, দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে এ লড়াই অব্যাহত থাকুক। 

এই করোনাকালে যারা লুটপাটে সক্রিয় তাদের বিরুদ্ধে বলা-লেখা আপনাদের দায়িত্ব ও কর্তব্যও বটে। আমরা তরুণ প্রজন্ম আছি আপনার সাথে। শহীদের রক্তে ভেজা দেশে একটি দুর্নীতিবাজ সিন্ডিকেট এর কাছে ১৮ কোটি মানুষ জিম্মি থাকতে পারে না। 

আজ আমাদের বুঝতে অসুবিধা হয় না গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের নিয়ন্ত্রণ বর্তমানে আমলাদের হাতে। সেই সুযোগে দুর্নীতিবাজ সিন্ডিকেটের নেতৃত্বও তারা দিচ্ছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের দুর্নীতি আজ সবার চোখ খুলে দিয়েছে। কয়েকদিন আগে দেখেছি যুব মহিলা লীগ নেত্রী পতিতা গ্যাং পাপিয়াদের মাধ্যমে কিভাবে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ বিষয় ও শতশত কোটি টাকার কাজ নিয়ন্ত্রণ করা হত। তবে সবচেয়ে দুর্ভাগ্যজনক বিষয় হলো সরকারি কর্মচারীদের দুর্নীতি প্রতিরোধে ২০১৮ সালে সরকারি চাকরি যে আইনটি রাজনৈতিক নেতাদের মাধ্যমে মন্ত্রিসভার অনুমোদন লাভ করে তা কোনোক্রমেই দুর্নীতি প্রতিরোধের জন্য ইতিবাচক নয়। 

আইনটিতে দুর্নীতির অপরাধে অভিযুক্ত কোনো কর্মচারীকে গ্রেফতারের ক্ষেত্রে অনুমোদনের বিধানটি দুর্নীতি প্রতিরোধে সহায়ক ভূমিকা পালন না করে। বরং দুর্নীতিপরায়ণ কর্মচারীদের দুর্নীতি করার ক্ষেত্রে আরও সাহসী করে তুলবে এবং দুর্নীতির প্রসার ঘটাবে। এছাড়া প্রস্তাবিত আইনে গ্রেফতারের ক্ষেত্রে অনুমোদনের বিধান সংযোজন করা হলে তা দুদকের কর্মক্ষমতাকে আরও দুর্বল করে দেবে বলে সাধারণের ধারণা।

কোনো একজন সরকারি কর্মচারীর পক্ষে এককভাবে দুর্নীতি করা প্রায় অসম্ভব। সরকারি কর্মচারীদের দুর্নীতির সঙ্গে অধিকাংশ সময়ই প্রতিষ্ঠানের একাধিক স্তরের কর্মচারীরা জড়িত থাকে। কোনো দুর্নীতির সঙ্গে যদি প্রতিষ্ঠানের উপরের স্তর জড়িত থাকে, সেক্ষেত্রে গ্রেফতারের অনুমতি পাওয়া কি খুব সহজ হবে! সংবাদ মাধ্যমে জানা যায় প্রস্তাবিত আইনে গ্রেফতারের অনুমোদনের ক্ষমতা নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষের ওপরও অর্পণ করা হয়েছে। ক্যাডার কর্মকর্তাদের নিয়োগকারী কর্তৃপক্ষ রাষ্ট্রপতি হওয়ায় তাদের ক্ষেত্রে গ্রেফতারের অনুমোদনের প্রক্রিয়াটি কি আদৌ সহজ হবে ?

তাই এই করোনা মহামারীকালে লুটপাট ও দুর্নীতি রুখে দেশকে বাঁচাতে হলে সরকারি কর্মচারীদের দুর্নীতির সুযোগ দিতে যে আইন করা হয়েছে তা বাতিল করে সময়োপযোগী আইন করতে হবে। অপরাধী সে যেই হোক তার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। সকল শ্রেণিপেশার মানুষকে সোচ্চার থেকে দুর্নীতির বিরুদ্ধে লৌহ মানব মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করতে হবে। 

তবে দূর্ভাগা জাতি হিসেবে আমরা কেন ভুলে যাই যে, সাদা কাফনের কোনো পকেট থাকে না। তুমি যত বড় ক্ষমতাধর আমলা বা রাজনীতিবিদ হওনা কেন কোনো কিছুই নেয়া সম্ভব নয়। ডাক আসলে যেতে হবে খালি হাতে। কর্মফলে মনে রাখবে এ বসুন্ধরা।

আর কর্মফলে অন্যায়, অনিয়ম, দুর্নীতি থাকলে তোমার নামের উপর ছড়িয়ে পড়বে শুধুই দুর্গন্ধ, যা কোনো সুগন্ধী দিয়ে ঢেকে রাখা সম্ভব নয়। আবার ভুলে যাই করোনাভাইরাস কোনো জজ-ব্যারিস্টার, এমপি-মন্ত্রী ,আমলা-কামলা চেনে না। চেনে না কোনো সেনাবাহিনী, র‌্যাব-পুলিশ। একবার মহামারীতে রুপ নিলে পালিয়েও বাঁচতে পারবেন না কোনো মহারথী। 

আজ অজানা নয় এই অচেনা ক্ষুদ্র ভাইরাসের আঘাতে পৃথিবীতে হুংকার দেয়া শক্তিধর দেশও উদাসীনতা ও অবহেলায় নির্মম বাস্তবতার মুখোমুখি। মৃত্যুর মিছিল যেন থামছেই না। যদিও আমরা দীর্ঘ তিন মাস সময় পেয়েও কাজে লাগাতে পারিনি। তবে বিশেষজ্ঞদের মতে স্বাস্থ্য খাতের লাগামহীন দুর্নীতি ও লুটপাটের কারণে আরও নাজুক অবস্থায় আমাদের দেশ। সাধারণ মানুষের যে কোনো রোগের চিকিৎসা ব্যাপকভাবে বাধাগ্রস্থ করেছে দীর্ঘ সময়ের অব্যবস্থাপনা। 

অথচ আমরা দেখেছি বিজ্ঞানের আর্শীবাদে পৃথিবী চলে এসেছে মানুষের হাতের মুঠোয়। সৃষ্টির নেশায় মত্ত থেকে মানুষ এক এক সময় আবিষ্কার করেছে এক এক ধরনের জিনিস। হাজার বছরের সাধনায় স্বপ্নকে বাস্তবে রুপ দিয়েছে এই গ্রহের শ্রেষ্ঠ জীব দাবি করা মানুষ। সেই সফল মানুষ একটি ভাইরাসের কাছে পরাস্থ পর্যদুস্ত। চিরবিদায়ের সময় যে মমতা বা ভালোবাসা পেত নিজ পরিবার ও স্বজনের কাছ থেকে তাও জুটছে না তার কপালে। এক স্পর্শহীন নির্মম বিদায়ে ছেড়ে যেতে বাধ্য হচ্ছেন নিশ্চিন্তপুরের আদি ঠিকানায়।

লেখক : সম্পাদক, ডেইলি জাগরণ ডট কম
সাধারণ সম্পাদক, গৌরব ‘৭১

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে