শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:৪২, বুধবার, ১৫ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

শাজাহান সিরাজের স্বাধীনতার ইশতেহারের নেপথ্যে...

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
শাজাহান সিরাজের স্বাধীনতার ইশতেহারের নেপথ্যে...

'কে লইবে মোর কার্য, কহে সন্ধ্যা রবি - শুনিয়া জগৎ রহে নিরুত্তর ছবি। মাটির প্রদীপ ছিল; সে কহিল স্বামী, আমার যেটুকু সাধ্য করিব তা আমি।' এতক্ষণে মৃত্যুপুরীর দেশে চলে যাওয়া আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের খলিফাখ্যাত চার ছাত্র নেতার অন্যতম শাজাহান সিরাজের প্রতি কবিগুরুর 'কনিকা' কাব্যের 'কর্তব্য গ্রহণ' কবিতাটির পঙক্তিগুলো স্মরণ করে শোকাঞ্জলি অর্পণ করলাম। 

শাজাহান সিরাজ চলে গেছেন। তবু দূর আকাশের চাঁদটি হয়ে স্বদেশের বুকে আলো ছড়াবেন অনন্তকাল ধরে। কেননা, মৃত্যুঞ্জয়ী তিনি। ভারতীয় জেনারেল এস এস উবানের ভাষায় -  শাজাহান সিরাজ  "প্রগতিবাদী" (রেডিক্যাল) চিন্তাধারাকে লালন করতেন। যুদ্ধ করেছেন ব্যাঘ্রের মতন, কাজ করেন কবুল দাসের মত,  ছিলেন আপোষহীন।  ফ্যানটমস অব চিটাগংঃ দ্য ফিপথ্ আর্মি ইন বাংলাদেশ" গ্রন্থে  শাজাহান সিরাজ সম্পর্কে এ কথা লিখেন উবান। 

একাত্তরের পহেলা মার্চ অপরাহ্নে পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট জেনারেল ইয়াহিয়া খান বেতার ভাষণে জাতীয় পরিষদের অধিবেশন অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত ঘোষণা করলে মূহুর্তে ক্রোধে ফুঁসে উঠে  বাংলার মানুষ। বঙ্গবন্ধুও ঘোষণা করেন কর্মসূচি। এবং ৭ মার্চ চূড়ান্ত কর্মসূচি ঘোষণার কথাও বলেন। ছাত্রলীগ হরতাল ঘোষণা করে সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় ছাত্র জমায়েত ও বিকেলে পল্টন ময়দানে জনসভার কর্মসূচি ঘোষণা করে। 

সন্ধ্যায় একদফাপন্থী স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদের দশ তরুণের একটি দুঃসাহসিক হামলা চালায় নীলক্ষেত ফাঁড়িতে। ২ মার্চ অবতারণা হল অভূতপূর্ব ঘটনার। ২ মার্চ পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিক্ষোভ প্রতিবাদ সমাবেশ। সভামঞ্চ কলাভবনের অলিন্দের ছাদ। ছাত্রলীগ সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকীর সভাপতিত্বে সমাবেশের শুরু। 

বক্তৃতা করবেন চার নেতা - নূরে আলম সিদ্দিকী, শাজাহান সিরাজ, ডাকসু ভিপি আসম আব্দুর রব ও জিএস আব্দুল কুদ্দুস মাখন। সিনিয়র সহসভাপতি স্বপন কুমার চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক মনিরুল হক চৌধুরী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সভাপতি জিনাত আলী সাধারণ সম্পাদক মোয়াজ্জেম হোসেন খান মজলিস, ঢাকা নগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক রেজাউল হক চৌধুরী মোশতাক কলা ভবনের পশ্চিম দিকের প্রবেশ মুখের সিঁড়ির ছাদে দাঁড়িয়ে বক্তৃতা করছিলেন।

আসম আব্দুর রব বক্তৃতা করছিলেন। ঠিক সেই সময় পশ্চিম দিকের গেইট থেকে ঢাকা নগর ছাত্রলীগের সভাপতি শেখ মোহাম্মদ জাহিদ হোসেনের নেতৃত্বে একটি মিছিল সমাবেশে প্রবেশ করে। তার হাতে একটি পতাকা। যে পতাকাটি ১৯৭০ সালের ৭ জুন বঙ্গবন্ধুর হাতে তুলে দেয় 'জয়বাংলা' বাহিনী। বক্তৃতা মঞ্চের কাছে এগিয়ে যেতেই পতাকাটি তুলে নিতে হাত বাড়িয়ে ঝুঁকে পড়েন সমাবেশের সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকী। একই ভাবে ঝুঁকে পড়েন আসম আব্দুর রবও। 

ছাত্রলীগ সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকীকে পতাকা না দিয়ে ডাকসু ভিপি আসম আব্দুর রবের হাতে পতাকাটা তুলে দেন জাহিদ হোসেন- কেননা স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদের নেতা ছিলেন  আসম আব্দুর রব। 

শেখ জাহিদ হোসেনের ভাষ্যমতে, পতাকাটি নিয়ে কিছুক্ষণ সেটি কর্মীদের উদ্দেশ্যে নাড়িয়ে অলিন্দের ছাদ হতে নেমে আসেন আসম রব। তখনও সমাবেশ শেষ হয়নি। কিন্তু ছাদ থেকে নেমে পতাকা উঁচিয়ে পা বাড়াতেই মুহূর্তে মিছিল আকার ধারণ করে পেছনে পেছনে ছুটতে থাকে। ততক্ষণে সমাবেশ পন্ড। 

ওদিন বিকেলে ঢাকা নগরী সাজলো এক অপরূপ মোহনীয় সাজে। গাঢ় সবুজ জমিনে রক্তলাল সূর্যের মাঝে সোনালী রঙে আঁকা বাংলাদেশের মানচিত্র সারা অঙ্গে জড়িয়ে যেন ডাক দিল বাঙালি জাতিকে। সুউচ্চ ভবন, কানাগলির একতলা বাড়ি কিংবা টিনের চালা সে পতাকা শিরে ধারণ করে উঠে দাঁড়াল হাজার বছরের জমাট বাঁধা অব্যক্ত কান্না বুকে ধরে। ঢাকা জেগে উঠলো অযুত আকাঙ্খার বাংলাদেশ হয়ে। সূচিত হলো এক হতবাক করা ঐতিহাসিক লগ্ন। 

৩ মার্চ পল্টন ময়দানে ছাত্র-জনসভা। বঙ্গবন্ধুর উপস্থিতিতে ছাত্রলীগের পক্ষে স্বাধীনতার ইশতেহার ঘোষণা করেন সাধারণ সম্পাদক শাজাহান সিরাজ। পরদিন ছাত্রলীগের বর্ধিত সভায় সিনিয়র সহ সভাপতি স্বপন কুমার চৌধুরী (স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদ হন) 'স্বাধীনতার প্রস্তাব' উত্থাপন করেন।

পাঁচদিন আলোচনার পর স্বপন কুমার চৌধুরীর প্রস্তাব অনুযায়ী পতাকা ও জাতীয় সঙ্গীত সম্বলিত "স্বাধীনতার ঘোষণা পত্র" পাস হয়। ২৩ মার্চ ছিল পাকিস্তান দিবস। ছাত্রলীগের পক্ষ থেকে পল্টন ময়দানে আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন ও স্বাধীনতার ইশতেহার ঘোষণা করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। 

হাসানুল হক ইনু পল্টন ময়দানে পতাকা উত্তোলন করেন। কামরুল আলম খান খসরু একটি পয়েন্ট ২২ রাইফেল দিয়ে শূন্যে ফায়ার করে গান স্যালুট প্রদান করেন। এ সময় মাইকে জাতীয় সঙ্গীত আমার সোনার বাংলা....  বাজতে থাকে। ছাত্র সংগ্রাম পরিষদের পক্ষ থেকে দেশবরেণ্য শিল্পী কামরুল হাসানকে দিয়ে মাঝখানের সূর্যসহ সম্পূর্ণ পতাকার আনুপাতিক মাপ নিয়ে ডিজাইন করে নেয়া হয়। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর মানচিত্রটি তুলে দেয়া হয়। 

উল্লেখ্য, বঙ্গবন্ধু ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানে বত্রিশ নম্বর সড়কের বাসভবন থেকে যে ট্রাকে করে যান, সেই ট্রাকে ছিলেন শেখ ফজলুল হক মনি, সিরাজুল আলম খান, আব্দুর রাজ্জাক, আব্দুর রউফ, খালেদ মোহাম্মদ আলী,  তোফায়েল আহমেদ, নূরে আলম সিদ্দিকী ও আব্দুল কুদ্দুস মাখন ও গাজী গোলাম মোস্তফা।  

পেছনের ট্রাকটিতে  আসম আব্দুর রব, শাজাহান সিরাজ, মোস্তফা মোহসীন মন্টু, কামরুল আলম খান খসরু। ২৫ মার্চ বঙ্গবন্ধু গ্রেফতারের আগে রাত ১১ টার দিকে দেখা করে দিকনির্দেশনা চান সিরাজুল আলম খান, আসম রব ও শাজাহান সিরাজ।

৭০ এর ৭ জুন ৬ দফা দিবসের দিন বঙ্গবন্ধুকে সংবর্ধনা দেয়া হয়। প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের আহসানউল্লাহ হলের ছাত্র সংসদ কক্ষে ছাত্রলীগের স্বাধীনতাপন্থীদের একটি সভা হয়। সিদ্ধান্ত হয় বঙ্গবন্ধুকে সামরিক কায়দায় অভিবাদন জানানোর।

'৬৯-এ ১৫ ফেব্রুয়ারি শহীদ জহুর বাহিনীর পক্ষ থেকে। একটি পতাকা প্রদানেরও সিদ্ধান্ত হয়। প্রথমেই শাজাহান সিরাজ প্রস্তাব করেন পতাকায় উদীয়মান লাল সূর্য রাখার। এটি মেনে নিয়ে মতামত চাওয়া হয় পতাকার জমিন নিয়ে। সাদা জমিনের প্রস্তাবটি ভালো হলেও জাপানের পতাকার অনুরুপ বলে বাদ দেয়া হয়। এরপর সবুজ রং বাংলাদেশকে বোঝানোর জন্য উপযুক্ত বিবেচিত হলেও পাকিস্তানের পতাকার জমিনের কথা চিন্তা করে তাও বাদ দেয়া হয়। 

এসময় উপস্থিত ছাত্রলীগের কর্মী শিব নারায়ণ দাশ প্রস্তাব করেন পতাকার জমিন গাঢ় সবুজ রং সবচেয়ে উপযুক্ত হবে। কেননা সবুজের সাথে লাল মিশেই গাঁঢ় সবুজ হয়। এই ব্যাখ্যা মনপুত হয় সবার।  সোনার বাংলার প্রতীক বাংলাদেশের সোনালী মানচিত্র উদীয়মান সূর্যের মধ্যে এঁকে দেয়া হয়। অনেক রাত হয়ে যাওয়ায় চিন্তা আসে পতাকা তৈরির কাপড় ও দর্জি যোগাড় হবে কি করে। 

সভায় উপস্থিত আসম আব্দুর রব কাপড় ও রং কেনার দায়িত্ব নেন। কামরুল আলম খান খসরু নিউ মার্কেটে গিয়ে দোকান খুলিয়ে সবুজ ও লাল রং এর কাপড় এমনকি রং যোগাড় করে আনেন। এরপর জগন্নাথ কলেজ ছাত্রলীগ নেতা শহীদ নজরুল ইসলাম ও ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহ-সম্পাদক একরামুল হক গিয়ে বলাকা ভবনের তয় তলায় 'পাক ফ্যাশন' নামের একটি দর্জির দোকানের কর্মচারীকে ঘুম হতে জাগিয়ে তোলেন। পতাকাটি সেলাই করা হয়। 

পতাকা তৈরির উপকরণাধি যখন শিব নারায়ণ দাশের হাতে এসে পৌঁছে লাল সূর্যের মধ্যে সোনালী মানচিত্র আঁকার জন্য। তখন চিকন তুলি পাওয়া যাচ্ছিল না।  নিজের সৃজনশীল বুদ্ধি খাটিয়ে শিব নারায়ণ দাশ ইকবাল হলের ১১৮ নম্বর কক্ষে সারা রাত জেগে রং এর কৌটায় দিয়াশলাই কাঠি ডুবিয়ে বাংলাদেশের সোনালী মানচিত্রটি আঁকেন। 

৭ জুন ওই কক্ষের জানালায় শুকাতে ঝুলিয়ে দেয়া হয়। কক্ষের মেঝেতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে সোনালী রং মাখানো অসংখ্য দিয়াশলাইয়ের কাঠি। এবং মেঝেতে জ্বল জ্বল করছিল পতাকায় কাপড় ভেদ করে আসা সোনালি মানচিত্রের ছাপ। শহীদ মিনার হতে জহুর বাহিনী পতাকা সহকারে পল্টন ময়দানে যায় মিছিলটি। আসম আব্দুর রব সামরিক কায়দায় অভিবাদন সহকারে বঙ্গবন্ধুর সামনে গিয়ে হাঁটু গেড়ে বসে তাকে পতাকাটি উপহার দেন।  

বঙ্গবন্ধু হেসে পতাকাটি শেখ কামালের হাতে দেন। শেখ কামাল পতাকাটি শেখ জাহিদ হোসেনের কাছে দেন। সেই পতাকাটিই ২ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় উত্তোলন করা হয়। এবং ২৩ মার্চ পাকিস্তান দিবসে বঙ্গবন্ধুর ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সড়কের বাসভবনে উত্তোলন করা হয়। 

স্বাধীনতাত্তোর ছাত্রলীগের মতাদর্শগত বৈপরীত্যের জের ধরে চার যুব নেতা অর্থাৎ মুজিব বাহিনীর চার অধিনায়ক শেখ ফজলুল হক মনি, সিরাজুল আলম খান, আব্দুর রাজ্জাক, তোফায়েল আহমেদ এবং চার ছাত্র নেতা নূরে আলম সিদ্দিকী, আসম আব্দুর রব, শাজাহান সিরাজ ও আব্দুল কুদ্দুস মাখন বিভক্ত হয়ে পড়েন। 

মূল দ্বন্দ্ব শুরু হয় দেশ "মুজিব বাদ" নাকি "বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র" এর ভিত্তিতে চলবে। ছাত্রলীগের এককালীন দুই সাধারণ সম্পাদক শেখ ফজলুল হক মনি ও  আব্দুর রাজ্জাক এবং তোফায়েল আহমেদ মুজিববাদ প্রতিষ্ঠার পক্ষে অবস্থান গ্রহণ করেন। মুক্তিযুদ্ধের খলিফা খ্যাত ছাত্রনেতার দুজন ছাত্রলীগ সভাপতি নূরে আলম সিদ্দিকী ও ডাকসু সাধারণ সম্পাদক আব্দুল কুদ্দুস মাখনও মুজিববাদের পক্ষে সক্রিয় হন। 

অপরদিকে, ছাত্রলীগের এককালীন সাধারণ সম্পাদক তাত্ত্বিক নেতা সিরাজুল আলম খান, মুক্তিযুদ্ধের খলিফা খ্যাত চার ছাত্রনেতার অপর দুই নেতা ডাকসুর ভিপি ও ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসম আব্দুর রব ও ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক শাজাহান সিরাজ "বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র" এর পক্ষে সুদৃঢ় অবস্থান গ্রহণ করেন। 

শাজাহান সিরাজকে সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে বহিষ্কার করে ইসমাত কাদির গামাকে সাধারণ সম্পাদক করা হয়। ১৯ জুলাই ছাত্রলীগের সম্মেলন করে দুই গ্রুপই। বঙ্গবন্ধু দুটি সম্মেলনের প্রধান অতিথি হলেও তিনি মুজিববাদ পন্থী ছাত্রলীগের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের সম্মেলনে যোগ দেন। 

বঙ্গবন্ধু পল্টন ময়দানে অনুষ্ঠিত বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্রীপন্থী ছাত্রলীগের সম্মেলনে যোগ না দেয়ায় ছাত্রলীগের ভাঙ্গন অনিবার্য হয়ে ওঠে। দুটি কমিটি আত্মপ্রকাশ করে মুজিববাদ পন্থী ছাত্রলীগের সভাপতি শেখ শহীদুল ইসলাম ও সাধারণ সম্পাদক এম এ রশিদ। অপরদিকে বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র পন্থী ছাত্রলীগের সভাপতি আফম মাহবুবুল হক, সাধারণ সম্পাদক মাহমুদুর রহমান মান্না। 

এই দ্বন্দ্বের কারণে ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রলীগের দুটি প্যানেলই পরাজিত হয়। মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমের নেতৃত্বে ডাকসু বিজয় লাভ করে ছাত্র ইউনিয়ন। সিরাজুল আলম খানের বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র পন্থীরা ৭২ সালের ৩১ অক্টোবর প্রতিষ্ঠা করেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল- জাসদ। 

মুক্তিযুদ্ধের ১১ সেক্টর কমান্ডারের দুই কমান্ডার মেজর এম এ জলিল ও কর্নেল আবু তাহের জাসদে যোগ দেন। এম এ জলিল জাসদের সভাপতি, আসম আব্দুর রব সাধারণ সম্পাদক ও শাজাহান সিরাজ যুগ্ম সম্পাদক নির্বাচিত হন। কর্নেল আবু তাহের সেনা ছাউনীতে গড়ে তোলেন বিপ্লবী সৈনিক সংস্থা ও হাসানুল হক ইনুর নেতৃত্বে গড়ে ওঠে গণবাহিনী। 

জাসদের নেতৃত্বে ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর সিপাহি বিপ্লবের মধ্য দিয়ে বন্দীদশা হতে সেনাপ্রধান জিয়াউর রহমানের মুক্তি শুধু নয়, তার নেতৃত্বে উত্থান ঘটে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের। জাসদের ক্ষমতালাভের স্বপ্ন নস্যাৎ হয়ে যায়। যার নেতৃত্বে সিপাহী বিপ্লব সেই কর্নেল তাহেরকে ঝোলানো হয় ফাঁসিতে। 

সিরাজুল আলম খান, আসম আব্দুর রব, হাসানুল হক ইনু সহ শীর্ষ জাসদ নেতাদের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দিয়ে জেনারেল  জিয়া ক্ষমতায় নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা নেতৃত্বে ১৫ দল হলে অন্যতম শরীক ছিল জাসদ। 

৮৬ নির্বাচনে শাজাহান সিরাজ টাঙ্গাইলে নিজেসহ ৩টি আসন পায়। ফলে জাসদ ভাঙ্গে। জাসদ (ইনু) গঠিত হয়। ৮১ সালে গঠিত হয় বাসদ। ৮৬ নির্বাচনে জাসদ (রব) ৪ আসন পায়। ৮৮-এ আসম রব এরশাদের নির্বাচনে গেলে আরেক দফা ভাঙ্গে জাসদ। ৯১ সালের নির্বাচনে জাসদ (সিরাজ) হতে শাজাহান সিরাজ একাই জয়ী হন। ৯৪ সালে শাজাহান সিরাজ বিএনপিতে যোগ দিয়ে নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী হন। ফলে জাসদ (সিরাজ) বিএনপিতে বিলীন হয়ে যায়। 

প্রসঙ্গত, জাসদ (রব) আসম রব ৯৬- এ শেখ হাসিনার ঐকমত্যের সরকারের নৌ ও পরে মৎসপশু সম্পদ মন্ত্রী ও জাসদ (ইনু) হাসানুল হক ইনু শেখ হাসিনার মহাজোট সরকারের তথ্য মন্ত্রী হন। ৯৬-এ শাজাহান সিরাজ হেরে গেলেও ০১ সালে জয়ী হয়ে বন পরিবেশ মন্ত্রী হন। বিএনপিতে নেতৃস্থানীয় কোন পদ না পাওয়ায় রাজনীতিতে নিস্ক্রিয় হয়ে পড়েন।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

 

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ সিফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে