শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৪৭, রবিবার, ০৮ নভেম্বর, ২০২০

কেমন হতে পারে আগামী দিনের বিএমএ?

ডা. আবুল হাসনাৎ মিল্টন
অনলাইন ভার্সন
কেমন হতে পারে আগামী দিনের বিএমএ?

দেখতে দেখতে অনেক বেলা হলো। সামান্য একজন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ হিসেবে দেশে-বিদেশে কাজ করার অভিজ্ঞতাও কম হলো না। পেশা ও বাস্তবতার স্বার্থে অস্ট্রেলিয়ায় বসত গড়লেও একটা দিনের জন্যও বাংলাদেশ থেকে বিচ্ছিন্ন থাকি নি। যখনি পৃথিবীর কোথাও ভালো কিছু দেখি, মনে হয় বাংলাদেশেও তো এরকম করা যেতো। তবে এরকম ভাবার আগে আমি বাংলাদেশের বাস্তবতাটাও বিবেচনায় রাখি। রাতারাতি বাংলাদেশের সবকিছু বদলে যাবে তা যেমন ভাবি না, তেমনি পরিবর্তনের যে সূচনা হয়েছে তাও যেন ঠিকঠাক গতি পায়।

কদিন আগে একটা কাজে অস্ট্রেলিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের ওয়েবসাইটে গিয়েছিলাম। সেখানে গিয়েই আমার অকারণে বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) কথা মনে পড়লো। ঢাকা মেডিকেলের ছাত্র থাকাকালীন আমরা মাঝেমধ্যে বিএমএতে যেতাম। তখন এরশাদের শাসনকাল, সে সময়ের স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনে বিএমএর খুব সাহসী এবং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। নব্বইয়ে গণঅভূত্থানের মুখে স্বৈরশাসক এরশাদের পতনের মূলেও ছিল বিএমএর স্বাস্থ্যনীতি বাতিলের দাবিতে আন্দোলন এবং শহীদ ডা. শামসুল আলম খান মিলনের আত্মদান। নব্বইয়ের ২৭ নভেম্বর ডা. মিলনের মৃত্যুতে সারা দেশে প্রতিবাদের আগুন জ্বলে উঠেছিল। সেই আগুনে পুড়ে ছারখার হয়ে গিয়েছিল এরশাদের তখতে তাউস।

বিএমএ আমার খুব প্রিয় সংগঠন। এখনো দেশে গেলে বিএমএ ভবনে যাই। অনেক সন্ধ্যায় বসে সবার সাথে আড্ডা দেই, ঝালমুড়ি খাই। কিন্তু আশিনব্বই দশকের সেই বিএমএকে খুঁজে পাই না। ব্যক্তিজীবনে জেনেছি, স্মৃতিকে খুঁজতে যেতে নেই। কোন কিছুই নাকি আর আগের মতো হয় না। কিন্তু এটি একটি শীর্ষ পেশাজীবী সংগঠনের ক্ষেত্রে পুরোপুরি প্রযোজ্য হবার কথা না।

ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ভেতরে অনেক তফাৎ। যুগের দাবি মিটিয়েই প্রতিষ্ঠানকে চলতে হয়। আর তা যদি হয় বিএমএর মতো পেশাজীবী সংগঠন, তাহলে তো তাকে বিশ্বের চিকিৎসা পেশার অগ্রগতির সাথে তাল মিলিয়েই এগোতে হবে। এই দৃষ্টিকোণ থেকে বিবেচনা করে আমরা ভবিষ্যতে বিএমএর কাছে কেমন ভূমিকা প্রত্যাশা করতে পারি, তা নিয়ে আলোচনা হওয়া জরুরি।

আশির দশকের মাঝামাঝি পর্যন্ত প্রায় সকল চিকিৎসকই সরকারি চাকরিতে ছিলেন। বিএমএর সে সময়ের একুশ দফা বা অন্যান্য দাবিগুলো বিশ্লেষণ করলে দেখা যাবে, অধিকাংশই সরকারি চাকরিরত চিকিৎসকদের পেশাগত স্বার্থ সংশ্লিষ্ট ছিল। বর্তমানে দেশে কর্মরত চিকিৎসকদের সংখ্যা পচাঁত্তর হাজারের বেশি, যার অধিকাংশই বেসরকারি খাতে কর্মরত। বিএমএকে এখন আর কেবলমাত্র সরকারি চিকিৎসকদের দাবি দাওয়া নিয়ে ব্যস্ত থাকলেই চলবে না।

বেসরকারি স্বাস্থ্যখাত ক্রমশ বিস্তৃত হলেও এখাতের প্রতি না সরকার, না বিএমএ, কারোই পর্যাপ্ত আগ্রহ দেখা যায় না। অথচ এই খাতের ভবিষ্যত সম্ভাবনাও কিন্তু প্রচুর। বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের বিভিন্ন প্রতিনিধিদের সাথে মিলে বিএমএ এক্ষেত্রে উদ্যোগী ভূমিকা নিতে পারে। সরকারকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ প্রদান করে বেসরকারি খাতকে কী করে আরও দায়বদ্ধ এবং স্বাস্থ্যসেবা প্রদানে আরও সম্পৃক্ত করতে পারে, সেটা নিয়ে বিএমএর ভাবা উচিত।

স্বাস্থ্য-চিকিৎসা সেবা একটি বিজ্ঞানভিত্তিক পেশা। আমাদের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের অনেকের ব্যক্তিগত জ্ঞান ও দক্ষতা আন্তর্জাতিক মানের হলেও সামগ্রিকভাবে স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা সেবায় বিশ্বের তুলনায় আমরা অনেক পিছিয়ে। এর জন্য সম্পদের সীমাবদ্ধতার পাশাপাশি নীতি নির্ধারণী বিষয়ে
আমাদের চিন্তা-ভাবনা অনেক পেছানো। স্বাস্থ্যখাতের সামগ্রিক উন্নয়ন ছাড়া জনগণকে মানসম্মত সেবা প্রদান করা কঠিন। বিচ্ছিন্নভাবে কিছু কাজ করলে তাতে না বাড়বে গণসন্তুষ্ঠি, না কমবে চিকিৎসকদের অসন্তোষ। বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাত পুনর্গঠনে বিএমএ এ ব্যাপারে অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে পারে। জনগণের চিকিৎসা সেবার মানোন্নত করতে কতকিছু যে করার আছে, বিএমএর উচিত তার কিছুটা অন্তত করা। একবার যদি সেই কাজগুলো শুরু হয়, তাহলে চারদিক থেকে আরও অনেক উদ্যোগী সংগঠন ও মানুষ তাদের পাশে এসে দাঁড়াবে বলে আমার বিশ্বাস।

এখনো স্বাস্থ্যখাতের যে কোন ইস্যুতে আমি অনেককেই বলতে শুনেছি, ‘বিএমএ কী করে?’। অথচ দেখা যায় যে, সে সব বিষয় সম্পূর্ণ সরকারের বা অন্য কারো এখতিয়ার। এর মধ্য দিয়ে বোঝা যায়,   সাধারণ জনগণের কাছে বিএমএর গুরুত্ব এখনো অপরিসীম। বিএমএকে তার অবস্থানের গুরুত্ব অনুধাবন করতে হবে। যদিও তারা বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠান নয়, তবে জনগণ ও চিকিৎসকদের স্বার্থে তাদের কার্যকরী প্রভাবকের ভূমিকা রাখতে হবে। এটাই বিএমএর কাছে সময়ের দাবি।

বর্তমানে স্বাস্থ্যখাতে প্রশাসন ক্যাডারের আমলাদের পদায়নের ব্যাপারে বিএমএ খুব সোচ্চার। এই ইস্যুতে অনেকদিন পরে প্রকৌশলী-কৃষিবিদ-চিকিৎসকদের যৌথ সংগঠন প্রকৃচিও জেগে উঠেছে। অনেক চিকিৎসককেই আমি বলতে শুনেছি, ‘স্বাস্থ্যখাতে আমলাদের পদায়ন ঠেকাতে বিএমএ যতটা তৎপর, চিকিৎসকদের স্বাস্থ্যসংশ্লিষ্ট অন্যান্য ইস্যুতে তারা এতটা সক্রিয় নয় কেন?’। আন্তক্যাডার বৈষম্য নিয়ে অনেকেই বিভিন্ন সময়ে কথা বলেন। অনেকেই প্রশাসন ক্যাডারের মত স্বাস্থ্যক্যাডারেও সুযোগ-সুবিধা চান। কিন্তু আমার মনে হয়, বিষয়টা এতো সরল নয়। চরিত্রগতভাবে স্বাস্থ্য ক্যাডার অন্যান্য ক্যাডারের চাইতে সম্পূর্ণ ভিন্ন। এখন তাই সময় এসেছে নতুন করে ভাবার। হয় বিচার বিভাগের মত স্বতন্ত্র ক্যাডার হিসেবে, নতুবা ক্যাডার ব্যবস্থা থেকে বেরিয়ে দেশব্যাপী ‘ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস’ গড়ে তুলতে হবে।

স্বাস্থ্য প্রশাসন চালানোর জন্য নিজেদের ভেতর থেকেই স্বাস্থ্য-প্রশাসক তৈরি করতে হবে। একজন ব্যস্ত প্রফেসরকে হঠাৎ করে এনে স্বাস্থ্য পরিচালক বা মহাপরিচালক বানিয়ে দিলে যে ভালো ফল পাওয়া যায় না, এটা এতদিনে নিশ্চয়ই আমরা বুঝতে পারছি। এরকম আরও অনেক কিছুই নতুন করে ভাবতে হবে। বিএমএর উচিত হবে, এসব ব্যাপারে গুরুত্ব সহকারে ভাবা এবং নীতিনির্ধারণী পর্যায়ে এসব বিষয়ে আলোচনার সূত্রপাত করা।

দীর্ঘদিন বিএমএর সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার অভিজ্ঞতায় দেখেছি, বিএমএ তখনি সফল হয়েছে, যখনি সেখানে একটা টিম হিসেবে সবাই কাজ করেছে। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিনের মত একজন দক্ষ ও অভিজ্ঞ সভাপতি থাকা সত্বেও বিএমএতে টিমওয়ার্কটা অনুপস্থিত। অথচ যে কোন সংগঠনের সাফল্যের জন্য টিমওয়ার্ক খুব জরুরি। নিজস্ব কাজ না থাকলে খুব কম চিকিৎসককেই আজকাল বিএমএমুখী হতে দেখা যায়। বিএমএতে এখন দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ও পেশার স্বার্থে গতানুগতিকতার বাইরে গিয়ে আধুনিক ও বিজ্ঞানভিত্তিক চিন্তা-ভাবনা করার মত লোকের খুব অভাব। দু'বছর আগে অক্টোবর মাসে গণভবনে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপস্থিতিতে চিকিৎসকদের একটি বিশাল সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছিল।

বিএমএর পক্ষ থেকে তখন বিভিন্ন দাবি-দাওয়া উপস্থাপিত হলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনপূর্ব বিধানের প্রসঙ্গ তুলে বলেছিলেন, যদি পুনর্নির্বাচিত হন, তাহলে যেন দাবিগুলো পেশ করা হয়। আমি জানি না, সেদিনের পেশকৃত সেই দাবিগুলো নিয়ে পরবর্তীতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে কি বিএমএ নেতৃবৃন্দের আর কোন আলোচনা হয়েছিল নাকি?

সবশেষে একটি কথা বলতে চাই। বিএমএ সর্বস্তরের চিকিৎসকদের জাতীয় সংগঠন। এটি কোন রাজনৈতিক দলের অঙ্গ সংগঠন নয়। চিকিৎসকদের রাজনৈতিক আদর্শ চর্চার জন্য স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদসহ (স্বাচিপ) অন্যান্য সংগঠন রয়েছে। গত বিএমএ নির্বাচনে বর্তমান ক্ষমতাসীন ডা. জালাল-ডা. দুলাল প্যানেলের ‘রাজনীতি যার যার বিএমএ সবার’স্লোগানটি খুব মনে ধরেছিল। আমরা বিশ্বাস করতে চাই, দলীয় রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে বিএমএ তার সার্বজনীন গ্রহণযোগ্য অবস্থানটি বজায় রেখেই জনগণের স্বাস্থ্যসেবা ও চিকিৎসকদের পেশার স্বার্থ বজায় রাখবে। চিকিৎসকদের অভিভাবক সংগঠন হিসেবে বিএমএ বাংলাদেশের চিকিৎসক সমাজের কাছে আস্থার প্রতীক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হবে, ভবিষ্যতে বিএমএর কাছে এটাই আমাদের প্রত্যাশা।

লেখক: চেয়ারম্যান, ফাউন্ডেশন ফর ডক্টরস সেফটি, রাইটস এন্ড রেস্পন্সিবিলিটিজ (এফডিএসআর)

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে