শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:২০, বৃহস্পতিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

হাসিনা-মোদি ভার্চুয়াল বৈঠক: বন্ধুতার নতুন মাত্রা

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
হাসিনা-মোদি ভার্চুয়াল বৈঠক: বন্ধুতার নতুন মাত্রা

বাংলাদেশের মানুষ ডিসেম্বর মাসে আনন্দ, মুক্তি এবং উদযাপনের চেতনায় উদ্বেলিত হয়ে উঠে। করোনা মহামারীর কারণে এবারের বিজয় দিবস অন্যান্য সময়ের মতো বৃহৎ আকারে উদযাপিত না হলেও বিজয়ের আনন্দ থেমে থাকেনি। স্ব স্ব জায়গা থেকে বিজয় দিবসকে মানুষ উদযাপন করেছে। 

বিজয়ের এই মাহেন্দ্রক্ষণে জাতি স্মরণ করছে তার শ্রেষ্ঠ সন্তান বীর মুক্তিযোদ্ধাদের। মুক্তিযুদ্ধে সহায়তাকারী বন্ধু রাষ্ট্র ভারতের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশও এই বিজয় আনন্দের এক বড় অংশ। এটি ভিন্ন মাত্রা পেয়েছে দুই দেশের প্রধানমন্ত্রীর ভার্চুয়াল বৈঠকের মাধ্যমে। করোনাভাইরাস মহামারীকালে গত ১৭ ডিসেম্বর ভার্চুয়ালি সম্মেলনে মিলিত হয়েছিলেন বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। এক বছরের বেশি সময় পর দুই প্রধানমন্ত্রীর মধ্যে আনুষ্ঠানিক এই যোগাযোগ সম্পন্ন হয়েছে যেখানে বেশ কিছু চুক্তি, প্রটোকল ও সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। 

আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতায় আসার পর রাতারাতি দুই দেশের সম্পর্কে বিশাল পরিবর্তন এসেছে। ছিটমহল সমস্যা সমাধান, ট্রানজিট সুবিধা, বন্দি বিনিময় চুক্তি, বাণিজ্য ঘাটতির সমাধান, উন্নয়ন সহযোগিতায় পারস্পরিক মিথস্ক্রিয়াসহ নানা অমীমাংসিত সমস্যা সমাধান করা হয়েছে। আরও বেশ কিছু দ্বিপক্ষীয় সমস্যা সমাধানের উদ্যোগও নিয়েছে দু’দেশ। 

এবারের স্বাক্ষরিত সাত স্মারকে আপাতদৃষ্টিতে কাঙ্ক্ষিত কয়েকটি ইস্যু না থাকলেও গত কয়েক বছর ধরে বাংলাদেশ-ভারতের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের প্রাতিষ্ঠানিকীকরণের যে কাঠামো তার ভিত্তি আরো মজবুত হয়েছে। এই ভিত্তিকে ধরেই অন্যান্য স্পর্শকাতর ও গুরুত্বপূর্ণ বিষয়সমূহকে সমাধানের পথে নেয়া যাবে। সহযোগিতার এই সাত চুক্তির বাইরেও হাসিনা-মোদি যে বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করেছেন বা সমস্যা সমাধানের পথে হাঁটতে চেয়েছেন তা এই ভার্চুয়াল বৈঠককে আরো তাৎপর্যপূর্ণ করে তুলেছে। 

বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় জ্বালানি, সামাজিক উন্নয়ন, কৃষিসহ সাতটি বিষয়ে সহযোগিতার লক্ষ্যে সাতটি কাঠামো চুক্তি, প্রটোকল ও সমঝোতা স্মারকে সই করেছে বাংলাদেশ ও ভারত। 
হাইড্রোকার্বন খাতে সহযোগিতা এবং হাই ইমপ্যাক্ট কমিউনিটি ডেভেলপমেন্ট প্রকল্প চালুর বিষয়ে দুটি কাঠামো চুক্তি হয়েছে এবং হাতির সুরক্ষায় আন্তঃসীমান্ত অভয়ারণ্য তৈরি করতে একটি প্রটোকলে সই করেছেন দুই দেশের কর্মকর্তারা৷ কৃষি খাতে সহযোগিতা, বরিশাল সিটি করপোরেশনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনার উন্নয়নে যন্ত্রপাতি সরবরাহ এবং নয়াদিল্লি জাদুঘরের সঙ্গে বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সহযোগিতার বিষয়ে স্বাক্ষরিত হয়েছে তিনটি সমঝোতা স্মারক। এছাড়া বাংলাদেশ-ভারত সিইও ফোরামের টার্মস অব রেফারেন্সও স্বাক্ষরিত হয়েছে। 

স্বাক্ষরিত এই চুক্তির মাঝে হাইড্রোকার্বন সেক্টরে যে কো-অপারেশনের কথাবার্তা হয়েছে, এটা অনেকটাই নতুন। যেহেতু সাগরে বাংলাদেশের পাশাপাশি অনেকগুলো ব্লক রয়েছে, সেখানে ভারতীয়রা সহযোগিতা করতে পারেন। কারণ এক্ষেত্রে তাদের অভিজ্ঞতা অনেক বেশি। আর সেটা হলে বেশ উপকার পাবে বাংলাদেশ। এছাড়া ভারত-বাংলাদেশ মৈত্রী পাইপলাইন, মৈত্রী সুপার তাপবিদ্যুৎ প্রকল্পের পাশাপাশি অন্যান্য প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করার বিষয়ে ঐক্যমত্য হয়েছে দু দেশ। উভয়পক্ষই হাইড্রোকার্বন সেক্টরে সহযোগিতা বিষয়ক সমঝোতা কাঠামো স্বাক্ষরকে স্বাগত জানিয়েছে যা বিনিয়োগ, প্রযুক্তি, হস্তান্তর, যৌথ গবেষণা, প্রশিক্ষণ এবং হাইড্রোকার্বন সংযোগের প্রচারকে আরও সহজলভ্য করে জ্বালানি সংযোগকে আরো বাড়িয়ে তুলবে। জৈব জ্বালানিসহ দক্ষতা এবং নবায়নযোগ্য জ্বালানিতেও সহযোগিতা বৃদ্ধি পাবে। এতে দুই দেশের সহযোগিতার ক্ষেত্র অনেকবেশি বিস্তৃত হবে। 

পানি বণ্টন, কোভিড সহযোগিতা, সীমান্ত হত্যা, বাণিজ্য ঘাটতি, যোগাযোগ, বিদ্যুৎ ও রোহিঙ্গা সংকটসহ প্রধান সব দ্বিপক্ষীয় ইস্যু নিয়েও আলোচনা করেছেন দু’দেশের প্রধানমন্ত্রী। কোভিড-১৯ মহামারীর শুরু থেকেই ভারত সরকার নানা করোনা সামগ্রী দিয়ে বাংলাদেশের পাশে থেকেছে এবং ভ্যাকসিনের ক্ষেত্রে সবার আগে যে বাংলাদেশ অগ্রাধিকার পাবে সে বিষয়টিও এই আলোচনায় এসেছে। এছাড়া বাংলাদেশের চিকিৎসা পেশায় জড়িতদের জন্য ভারত সরকারের উন্নতর প্রশিক্ষণ ব্যবস্থার বিষয়টিও আলোচনায় উঠে এসেছে। 

এবারের বৈঠকে বাংলাদেশের মানুষের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু আগের মতোই ছিলো তিস্তা নিয়ে। আলোচনাতে যে তিস্তা আসেনি তা কিন্তু না বরং জোরেশোরেই তিস্তা এসেছে। ২০১১ সালের সেপ্টেম্বরে ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের ঢাকা সফরের সময় তিস্তার পানিবণ্টন চুক্তি সইয়ের কথা ছিল। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরোধিতায় তা আটকে যায়। নরেন্দ্র মোদির বিজেপি সরকার ভারতের ক্ষমতায় আসার পর তিস্তা চুক্তি নিয়ে আশার কথা শোনা গেলেও মমতার মত বদলায়নি। হাসিনা-মোদী সম্মেলনেও মমতার অবস্থানের কারণে তিস্তা চুক্তি না হওয়ার পরিস্থিতি তৈরি হওয়ার বিষয় উঠে এসেছে। 

এ বিষয়ে ভারত সরকার আন্তরিকভাবে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে বলেও জানিয়েছে। তবে তিস্তার বাইরে আরো অভিন্ন ছয় নদীর পানি বণ্টন নিয়ে অনেকদিন যাবত আলোচনা চালিয়ে আসছে বাংলাদেশ। দুই প্রধানমন্ত্রীর আলোচনার টেবিলে গুরুত্ব সহকারে এই ছয় নদীর বিষয়টি উঠে এসেছে। এবং এবারের যৌথ ঘোষণায় সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি এসেছে এই বিষয়টিতে। অভিন্ন ছয় নদীর অর্থাৎ মনু, মুহুরী, খোয়াই, গোমতি, ধরলা এবং দুধকুমার নদীর পানি বণ্টনের বিষয়ে অন্তর্বর্তী চুক্তির বিষয়ে ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি চূড়ান্ত করার বিষয় তুলে ধরেছেন দুই নেতাই। ছয় অভিন্ন নদীর পানিবন্টন সংক্রান্ত অন্তর্বর্তীকালীন চুক্তির কাঠামোটির দ্রুত সমাপ্তির কথাও উল্লেখ করা হয়েছে। এই অভিন্ন ছয় নদীর পানি বন্টনের বিষয়টি আমাদের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কেননা শুকনো মৌসুমে উজানে অর্থাৎ ভারত পানি প্রত্যাহার করে বলে দুই দেশের অভিন্ন নদীগুলোর বাংলাদেশ অংশে পানি যথেষ্ট কমে যায়। বর্ষায় পরিস্থিতি হয় উল্টো। 

বাংলাদেশের নদীগুলোতে অতিরিক্ত পানি থাকে। তখন উজান থেকে পানি ছাড়ার পরিণতিতে বাংলাদেশে বন্যা দেখা দেয়। এই সমস্যাকে সমাধানে পথে নিতে শেখ হাসিনা সরকারই প্রথম কার্যকরী আলোচনায় গিয়ে বাস্তব পরিণতির দিকে নিয়ে যাচ্ছে। চুক্তি অনুযায়ী সার্বিক কাজ শেষ করে খুব দ্রুতই এই সমস্যা থেকে উত্তরণ ঘটবে বলে আশা করা যাচ্ছে। এছাড়াও কুশিয়ারা নদী থেকে দুই দেশের পানি প্রত্যাহার পর্যবেক্ষণের জন্য উভয় দেশের মধ্যে প্রস্তাবিত সমঝোতা স্মারকটি সম্পর্কে দ্রুত সমঝোতার জন্য তাগিদ দেয়া হয়।

সীমান্ত হত্যা ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের আরেক বিষফোঁড়া। সীমান্তে বেসামরিক লোকজনের প্রাণহানি একটি উদ্বেগের বিষয় এবং সংশ্লিষ্ট সীমান্তরক্ষী বাহিনীকে এক্ষেত্রে বারাংবার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে যাতে এ ধরনের ঘটনা শূন্যতে নামিয়ে আনা হয়। কিন্তু আগের তুলনায় সীমান্ত হত্যা কমলেও এটিকে শূন্যের কোটায় নামিয়ে আনা যাচ্ছেনা। আবার এটাও সত্য, আলোচনা ভিন্ন এই সমস্যা থেকে উত্তরণের পথ আমাদের নেই। এক্ষেত্রে সীমান্ত ব্যবস্থাপনার পাশাপাশি আন্তঃসীমান্ত অপরাধ দমনের জন্য সমন্বিত যৌথ টহল অনেক গুরুত্বপূর্ণ। তাই এবারের ভার্চুয়াল বৈঠকে বিডিআর এবং বিএসএফের সমন্বিত সীমান্ত ব্যবস্থাপনা কার্যক্রমের পূর্ণ বাস্তবায়নের উপর দুই প্রধানমন্ত্রী জোর দিয়েছেন। 

সীমান্ত ব্যবস্থাপনা ও নিরাপত্তা সহযোগিতা চূড়ান্তকরণের লক্ষ্যে ইছামতি, কালিন্দী, রায়মঙ্গল এবং হাড়িয়াভাঙ্গা নদীর তীরে মেইন পিলার থেকে স্থলসীমান্তের শেষ সীমা পর্যন্ত নতুন স্ট্রিপ মানচিত্রের সেট প্রস্তুত করতে এবং স্থল সীমানা চূড়ান্তকরণে উভয়পক্ষই যৌথ সীমান্ত সম্মেলনের প্রথম বৈঠক করতে সম্মত হয়েছে। 

কুশিয়ারা নদীর তীরবর্তী আন্তর্জাতিক সীমানাটিকে একটি নির্দিষ্ট সীমানায় রূপান্তর করার জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেয়ার জন্য একমত হয়েছে দু দেশ। আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অগ্রগতি হয়েছে ভারতের ত্রিপুরা বাংলাদেশ সেক্টরে। ত্রিপুরা (ভারত-বাংলাদেশ) সেক্টরের শুরু থেকে দুই দেশের মধ্যে আন্তর্জাতিক সীমান্তে কাঁটাতারের বেড়াস্থাপন সমাপ্তকরণে সম্মত হন দুই নেতা। 

সীমান্তে নাগরিকদের প্রাণহানির বিষয়টি অনেকবেশি উদ্বেগের এবং এই ঘটনা শূন্যে নামিয়ে আনার জন্য সমন্বিত সীমান্ত ব্যবস্থা জোরদারের দিকে এবারের আলোচনায় আলাদা নজর দিয়েছেন দুই দেশের প্রধানমন্ত্রী। 

অস্ত্র, মাদক, জাল মুদ্রা চোরাচালান এবং নারী ও শিশু পাচার রোধে দুই সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সাম্প্রতিক পদক্ষেপগুলোর কারণেই সীমান্ত হত্যা আজ আগের তুলনায় অনেকটাই কম। আমরা সবাই আশাবাদী, সমন্বিত সীমান্ত ব্যবস্থাপনাকে পুরোপুরিভাবে গড়ে তুলতে পারলে এই সীমান্ত হত্যাসহ সীমান্তে অবৈধ কর্মকান্ড আমাদের প্রত্যাশিত শূন্য কোটায় নামিয়ে আনতে পারবো। 

যোগাযোগ সহায়তা বৃদ্ধি নিয়েও এই বৈঠকে আলোচনা করেছে দুই দেশ। ১৯৬৫ সাল পূর্ববর্তী রেলপথ পুনরুদ্ধারের মাধ্যমে দুই দেশের বাণিজ্য ও জনগণের সম্পর্ককে আরো জোরদার করা হয়েছে। দুই প্রধানমন্ত্রী যৌথভাবে হলদিবাড়ি (ভারত) এবং চিলাহাটির (বাংলাদেশ) মধ্যে পুনঃস্থাপিত নতুন রেলপথ উদ্বোধন করেন। কলকাতা থেকে চট্টগ্রাম হয়ে আগরতলায় ভারতীয় পণ্যের পরীক্ষামূলক পরিবহন, সোনামুড়া-দাউদকান্দি প্রোটোকল রুট চালু এবং অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন ও বাণিজ্য প্রোটোকলে দ্বিতীয় সংযোজনের বিষয়গুলোর অগ্রগতি যাচাই বাছাই এবং দ্রুত বাস্তবায়নের দিকে দুই দেশ জোর দেয়। এছাড়া শিগগিরই চট্টগ্রাম ও মংলা বন্দরের মাধ্যমে ভারতীয় পণ্য পরিবহন চালু করতে সম্মত হন দুই প্রধানমন্ত্রী। যার মাধ্যমে ব্যবসায়িকভাবে লাভবান হবে দুই দেশ। 

বাংলাদেশ, ভারত, নেপাল ও ভুটানের মধ্যে পণ্য এবং যাত্রী পরিবহনের জন্য স্বাক্ষরিত সমঝোতা স্মারক দ্রুত কার্যকরের ব্যাপারে আলাদা গুরুত্ব দিয়েছে দুই দেশ। চারটি দেশের পরিবহন ও যোগাযোগ ব্যবস্থায় এই রুট এক বৈপ্লবিক পরিবর্তন নিয়ে আসবে। ব্যবসা বাণিজ্যের ক্ষেত্রে আমূল পরিবর্তনের লক্ষ্যেই এই চুক্তির দ্রুত বাস্তবায়ন দরকার। 

ভারত, থাইল্যান্ড ও মিয়ানমারের সঙ্গে যে আঞ্চলিক সড়ক হচ্ছে, সেটাতেও যুক্ত হওয়ার জন্য বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শীর্ষ সম্মেলনে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। এখানে উল্লেখ্য, বিএনপির আমলে এই প্রস্তাব আসলেও তখনকার প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া তা নাকচ করে দিয়েছিলেন। শুধুমাত্র ভারত বিদ্বেষী মনোভাব থেকে খালেদা জিয়া তখন সম্মতি দেননি অথচ এতে যুক্ত হলে আমাদের ব্যবসা-বাণিজ্যের সুযোগ আরো বহুগুণ বাড়তো। তাই ভারত-মিয়ানমার-থাইল্যান্ড মহাসড়কে বাংলাদেশ যুক্ত হবার জন্য ভারত সরকারের সমর্থন চেয়েছে বাংলাদেশ যেটাতে ভারত সরকার অসম্মতি নেই। 

ইতিহাস, সংস্কৃতি, ভাষা এবং অন্যান্য অভিন্নতার বন্ধনের উপর ভিত্তি করে বাংলাদেশ-ভারত দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক গড়ে উঠেছে। আর তাইতো আমরা দেখতে পাই, বাংলাদেশের জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষে ভারত সরকার আলাদা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে, আলাদা ডাকটিকেট উন্মোচন করে অপরদিকে ভারতের জাতির জনক মহাত্মা গান্ধীর দেড়শোতম জন্মবার্ষিকী বাংলাদেশ স্মরণীয় করে উদযাপন করে। তাছাড়া ২০২১ সালে বাংলাদেশের সুবর্ণ জয়ন্তী এবং ভারত-বাংলাদেশ কূটনৈতিক সম্পর্কের পঞ্চাশ বছর এই দুই যুগান্তকারী ইতিহাসকে স্মরণ করতে ভারত-বাংলাদেশ এবং তৃতীয় দেশগুলোতে বেশ কিছু কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়েছে। দুই দেশের যৌথ উদ্যোগে এই অনুষ্ঠান সম্পন্ন হবে। 

বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের মুজিব নগর থেকে নদীয়া পর্যন্ত সড়কটির মুক্তিযুদ্ধ চলাকালিন সময়ের ঐতিহাসিক তাৎপর্যের উপর ভিত্তি করে ‘স্বাধীনতা সড়ক’ হিসেবে নামকরণের প্রস্তাব বাংলাদেশ দিয়েছে। খুব দ্রুতই তা বাস্তবায়ন করা হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এরকম নানা বন্ধনে দুই দেশ আবদ্ধ। মূলত বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে সম্পর্ক ভ্রাতৃত্ব্বের বন্ধনে গড়া এবং সার্বভৌমত্ব, সাম্য, আস্থা ও সমঝোতার একটি সর্বাত্মক অংশীদারিত্বের প্রতিফলন যা কৌশলগত অংশীদারিত্বকে ছাড়িয়ে যায়।
 
মনে রাখতে হবে, যে কোন দেশের সাথে দ্বি-পাক্ষিক সম্পর্ককে বন্ধুত্বপূর্ণ দৃষ্টিকোণ থেকে পর্যালোচনা করতে হবে। যেহেতু ভারত পার্শ্ববর্তী দেশ তাই বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক শুধু দু’দেশের সরকারের মধ্যকার সম্পর্ক হয়ে এক গন্ডির মধ্যে থাকলে হবেনা বরং বাংলাদেশ ও ভারতের জনগণের বিশেষ করে যুব সমাজের মধ্যে একটা একীভূত শক্তি হয়ে চলার মানসিকতা বৃদ্ধি করতে হবে। দু’দেশের জনগণের আকাঙ্খা পূরণে একসঙ্গে এগিয়ে চলার প্রচুর সুযোগ রয়েছে, সেই সুযোগকে কাজে লাগাতে হলে সরকারী উদ্যোগের পাশাপাশি নাগরিক সমাজের উদ্যোগ একান্ত প্রয়োজন। 

শিক্ষা, সংস্কৃতি, প্রযুক্তি, বিজ্ঞান, সামাজিক উন্নয়ন, কৃষি, যোগাযোগ, সংস্কৃতি ও আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রে দুই দেশের সম্পর্ক আরো দৃঢ় করতে এবারের ভার্চুয়াল বৈঠক নিঃসন্দেহে এক অনন্য পদক্ষেপ। আমাদের প্রত্যাশা, শান্তিপূর্ণ আলোচনার মাধ্যমে খুব দ্রুতই অন্যান্য দ্বিপক্ষীয় সমস্যার সমাধান করবে দুই দেশ। 

লেখক: রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক। 

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে