শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:৩৮, মঙ্গলবার, ১৬ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

সব অন্ধকার দর্শন ছেড়ে সাধারণ মানুষটা দার্শনিক হয়ে উঠুক

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
সব অন্ধকার দর্শন ছেড়ে সাধারণ মানুষটা দার্শনিক হয়ে উঠুক

গ্রিক দার্শনিক সক্রেটিস বলেছেন "নিজেকে জানো"। আমিও তেমনটাই মনে করি তবে একটু ভিন্নভাবে। আমার কাছে কেন যেন মনে হয় নিজেকে জানতে গেলে মানুষকে জানতে হয়। সেটা হতে পারে নিজের ভিতরে যে মানুষটা বাস করে সেটা কিংবা বাইরের মানুষেরা। সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে দর্শনটাকে তাই একটু মোডিফাই করে বলা যায় নিজেকে জানো, তবে সে জানাটা আরও গভীর জীবনবোধ থেকে নিতে হলে অন্যকেও জানো। কেননা সময়ের উল্টোগতিতে মানুষ মানুষকে কাঁচের আয়নায় দেখছে, জীবনবোধের আয়নায় দেখছে না ।

আমি মানুষের দিকে খুব নিবিড়ভাবে তাকাই। সেটা তার বাইরের মুখ ভেদ করে ভিতরের মুখে চলে যায়। সেখান থেকে তার একটা ফটোগ্রাফি তৈরী করি। একটা বায়োগ্রাফিও বানাই। প্রায় সবক্ষেত্রেই বাইরের মানুষটা ভিতরের মানুষটা থেকে আলাদা হয়।  একজন মানুষ কিন্তু দুটো ফটোগ্রাফি, দুটো সত্তা। তখন সে মানুষটার সাপেক্ষে আমি আমার নিজের একটা ফটোগ্রাফি তৈরি করি। সেখান থেকে বোঝার চেষ্টা করি সে মানুষটার বাইরের মুখ ও ভিতরের মুখের ফটোগ্রাফির সাথে আমার ফটোগ্রাফির কতটা মিল, কতটা অমিল রয়েছে। এটা বোঝাটা খুব দরকার, তা না হলে আমি আমাকে চিনতে ও জানতে পারবো না।

আবার যে মানুষদের আমি প্রতিদিন দেখছি তাদের ফটোগ্রাফির পোস্টমোর্টেমটাও আমি করতে পারবো না। সেটা না পারলে আমার নিজের পোস্টমোর্টেমটা করাও  সম্ভব হবে না। কারণ এটা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই যে মহাবিশ্বের প্রতিটি জিনিস একটি অন্যটির সাপেক্ষে গড়ে উঠে ও তুলনামূলক বিচার বিশ্লেষণ দ্বারা নিজের জায়গাটা বোঝার ক্ষেত্রে সক্ষমতা অর্জন করে। কথাগুলো খুব কঠিন ও দুর্বোধ্য মনে হতে পারে তবে ফেলে দেবার মতো নয়। যেমন মাটির সাপেক্ষে গাছের ভিত্তি গড়ে উঠে। আবার বিভিন্ন খনিজ পদার্থ, বিভিন্ন উপাদান ও পানির সাপেক্ষে মাটির ভিত্তি তৈরী হয়।

সুসাহিত্যিক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় 'আমি কী রকম ভাবে বেঁচে আছি' কবিতার একটি অংশে বলেছেন, 'আমি মানুষের পায়ের  কাছে কুকুর হয়ে বসে থাকি, তার ভেতরের কুকুরটাকে দেখবো বলে।' এখানেও একটা দর্শনগত ধারণা তৈরি হয়েছে নিজেকে জানার ক্ষেত্রে। একটা মানুষ আরেকটা মানুষের ভিতরে তখনই ঢুকতে পারে যখন সে মানুষটা নিজেকে অনেক ছোট করে ভাবতে শিখে । যেটা প্রথাগত শিক্ষা থেকে অর্জিত হয় না বরং সেটা মানুষের জীবনবোধের গভীর দৃষ্টিভঙ্গি থেকে অর্জিত হয়। একটা মানুষ অন্যের সাপেক্ষে নিজেকে চেনার ক্ষেত্রে  যতটা ছোটত্বের বোঝা মাথায় নিতে পারে ততটাই বড়ত্বের অনুভূতিশক্তি তার জীবনবোধের অচেনা দিকগুলোকে উন্মোচিত করে।

মানুষ তখন নিজেকে চিনতে চিনতে নিজের শেকড়টা খুঁজে পায়। যদিও সেটাকে আঁকড়ে ধরে থাকাটা মানুষের জন্য খুব কঠিন পরীক্ষা হয়ে দাঁড়ায়। আমরা ভাবি, পরীক্ষা মানে প্রতিযোগিতা। পরীক্ষাকে আমরা কখনো সহযোগিতা হিসেবে ভাবি না।এখানটাতেই আমাদের নিজেকে জানার ক্ষেত্রে ভুল একটা তত্ত্ব তৈরী হয়। নিজেকে জানতে হলে নিজের পরীক্ষাটা যত না গুরুত্বপূর্ণ, তার থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ অন্যের পরীক্ষাকে নিজের ভিতরে ধারণ করা। গতানুগতিক বইপত্রের পরীক্ষা মানুষের জ্ঞান বাড়াতে পারলেও জীবনবোধের দর্শন ও মনস্তত্ত্বকে প্রভাবিত করতে পারে না। মানুষের তৈরী পরীক্ষার চেয়ে জীবনবোধের পরীক্ষা অনেক কঠিন। সেই কঠিন জীবনবোধ মানুষের সাপেক্ষে মানুষের মধ্যে স্থানান্তরিত হলে পরীক্ষাগুলো সহজ সহযোগিতায় পরিণত হয়। জীবনবোধের পরীক্ষার রূপান্তরও ঘটতে পারে। তবে সে রূপান্তর মানুষের সাপেক্ষে মানুষের মধ্যে যতটা না ঘটে ততটাই বেশি ঘটে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে।। যে মানুষটা টাকা দিয়ে নিজেকে চিনে সে মানুষটা শ্রমজীবী মানুষের কষ্টের টাকায় দু'মুঠো ভাতের মূল্য বুঝতে পারে না। যে মানুষটা মায়ের আদরে বড় হয়ে একদিন বৃদ্ধা মাকে বোঝা ভেবে বৃদ্ধাশ্রমে ফেলে আসে সে মানুষটা জানে না তাকেও একদিন সেখানে যেতে হবে হয়তোবা।

যে মানুষটা পেশিশক্তি দিয়ে চিন্তাশক্তিকে দমন করতে চায় সে মানুষটা জানে না সে কতটা অসহায়। যে মানুষটা দালানের পর দালান বানিয়ে পৃথিবীকে স্বর্গ বানাতে চায় সে মানুষটা জানে না তার দেহটা একদিন মাটি হয়ে মাটিতে মিশে যাবে। যে মানুষটা পাপের পর পাপ করেও বুক উঁচিয়ে পথ চলে সে মানুষটা জানে না প্রকৃতি কতটা নির্মম হতে পারে। এমন অনেক নেতিবাচকতার সাপেক্ষে ইতিবাচকতার তুলনামূলক অন্তর্দ্বন্দ্ব তৈরি হয়। সেটা থেকে বের হয়ে এসে মানুষ নিজেকে কতটা জানতে পারে সেটা হয়তো সময় বলবে। ইতিহাস বলবে। তবে মানুষ নিজেকে জানুক নিজের মতো করে। কখনো নিজের ভিতরের মানুষটাকে দেহ থেকে বাইরে টেনে এনে। আবার কখনো তার পাশের চেনা-অচেনা মানুষের ভিতর ও বাইরের বিপরীতমুখী মুখ ও মুখোশ দেখে । সব মানুষের  জন্ম হয়। তখন সবাই মানুষ থাকে। যতই মানুষ বড় হয়ে মৃত্যুর দিকে ধীরে ধীরে এগিয়ে যায় ততই মানুষ মনুষত্বের কঠিন খোলসটা ফেলে দিয়ে ধীরে ধীরে দানব হয়ে উঠে।

স্বার্থের রেখাটা বয়স বাড়ার সাথে সাথে ক্রমাগতভাবে বেড়ে গিয়ে নিঃস্বার্থ মানুষটাকে হত্যা করে। জন্ম মৃত্যুটা বিপরীতমুখী হলেও একটা অন্যটার সাপেক্ষে কোথায় যেন একটা যোগসূত্র গড়ে তোলে। মানুষ তেমনটাই করুক যেমনটা করেছে আকাশের বৃষ্টি মাটির সাথে সন্ধি। যেখানে কৃষকের সোনালী চোখ সে মাটিতে ফসল তোলার আনন্দে ঝিকিমিকি করে উঠে। সব অচেনা চেনা হোক। মানুষ হয়ে উঠুক মানুষের মানুষ। জনপদের পর জনপদে মানুষের মহামিলনের মিছিল হোক। যেখানে সত্যটা মিথ্যেকে হারিয়ে মানুষের ভিতরে জীবনবোধের আগুন ছড়িয়ে দেবে একটু আলোর খেলা দেখবে বলে। আমরা যতটা না মানুষ তার থেকেও বেশি মানবিক মানুষ হই। মানুষের মতো মানুষ হই। উদার হই। তখন যে ছাড়পত্রটা মানুষ পাবে সেটাই মানুষকে মানুষ বানিয়ে তার অস্তিত্বটা তাকে চিনিয়ে দিবে। হয়তো এটাই নিজেকে জানার মহাকাব্য। অন্যকে জানার মহাসন্ধিক্ষণ। সবটাই যেন একটা সেতারের সুরে বাধা চেনা অচেনা জীবনবোধের খেলা। সেটাই চেনা হোক যতটা চেনা যায় ঠিক ততটাই  অচেনা থেকে যায়। তারপরও সব অন্ধকার দর্শন ছেড়ে সাধারণ মানুষটা দার্শনিক হয়ে উঠুক। মানুষগুলো দর্শনের বই হোক। বই থেকে কালো অক্ষর বেরিয়ে ঠিকরে পড়ুক মানুষের অন্তরে। যে অন্তর মানবিক নগরের ইট পাথরের মানুষ ভেঙে সোনার মানুষ গড়ে তুলবে সহসাই।

আমরা যে  আলোকিত মানুষটাকে অযত্নে ফেলে রাখি সময় তাকে মূল্যায়ন করে সে সময়েও। মানুষ মূল্যায়ন করে আরো পরে কারণ যে সময়ে মানুষটা পৃথিবীতে ছিল সে সে সময়ের মানুষ তাকে বুঝে উঠার মতো শক্তি অর্জন করতে পারেনি কিংবা নিজেদের বড়ত্ব খর্ব হবে বলে সত্যটা জানলেও তা মেনে নেবার ব্যক্তিত্ব গড়ে তোলা থেকে বিরত থেকেছে। মানুষ মানুষকে মর্যাদা দিলে ছোট হয় না বরং বড় হয় সেটা মানুষ মানুষের সাপেক্ষে আয়ত্ত করতে পারেনি অথবা সেটা চায়নি । বরং অনেকটা সময় পর যখন মানুষটা পৃথিবীতে থাকে না তখন মানুষটার কদর বাড়ে। মানুষ কেন যেন বেঁচে থাকতে মানুষকে মূল্যায়ন করতে পারে না কিন্তু মানুষ মরে গেলে  মানুষ বড় হয়ে উঠে। বিস্ময়কর এক মানুষের বানানো নিয়ম । যে নিয়ম বলছে মানুষ মরে গেলে বেঁচে উঠে, বেঁচে থাকতে মরে যায়। এমনটা তো আমরা চাইনা। যা ঘটার ঘটুক, যা চলার চলুক। তবে তা যেন ইতিবাচকতার প্রাচীরে ফাটল না ধরায়। মানুষের মনে ফাটল না ধরায়।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে