শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০১, বৃহস্পতিবার, ০১ এপ্রিল, ২০২১

উপলক্ষ্য নরেন্দ্র মোদি, টার্গেট বাংলাদেশ!

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
উপলক্ষ্য নরেন্দ্র মোদি, টার্গেট বাংলাদেশ!

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উপলক্ষ্যে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশ সফর করেছেন। শুধু নরেন্দ্র মোদি নয় বরং দক্ষিণ এশিয়ার অন্যান্য রাষ্ট্রের প্রধানমন্ত্রী ও রাষ্ট্রপতিরাও এই সুবর্ণজয়ন্তীতে বাংলাদেশ সফরে এসেছেন। 

বিশ্বের অনেক দেশের সরকার ও রাষ্ট্রপ্রধানরা ভিডিও বার্তায় বাংলাদেশের এই আনন্দযজ্ঞে শামিল হয়েছেন। গোটা দেশ যখন স্বাধীনতার ৫০ বছর পালনে নানামুখী আয়োজনে ব্যস্ত, গভীর শ্রদ্ধা ও ভাবগাম্ভীর্যের মাধ্যমে তারা তাদের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের স্মরণ করছে, ঠিক সেই মুহূর্তকেই বেছে নিয়ে হেফাজতে ইসলাম দেশব্যাপী চালাচ্ছে সন্ত্রাসী কার্যক্রম। আর এই সন্ত্রাসকে বৈধতা দিতে তারা পূর্বের ন্যায় এবারো খেলেছে ধর্মীয় কার্ড। 

হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের মানুষকে এই বার্তা দিয়েছে যে, নরেন্দ্র মোদি 'ইসলামবিরোধী' ও 'গুজরাট দাঙ্গা'র মূল হোতা। তাই বাংলাদেশে কোনভাবেই আসতে দেয়া যাবে না নরেন্দ্র মোদিকে। আর একে কেন্দ্র করেই গত কয়েকদিন ধরে হেফাজতে ইসলাম নারকীয় তাণ্ডব দেশব্যাপী চালাচ্ছে। প্রকাশ্য মিডিয়াতে মামুনুল হকরা সন্ত্রাসী কার্যক্রমের ঘোষণা দিয়ে রাষ্ট্রবিরোধী কার্যক্রমে এবার লিপ্ত হয়েছে। নরেন্দ্র মোদিকে প্রতিহত করতে দেশে রক্তগঙ্গা বইয়ে দেয়ারও হুমকি দিয়েছে। যেই কথা সেই কাজ, আমরা দেখলাম চট্টগ্রামের হাটহাজারিতে হেফাজতে ইসলাম মিছিল নিয়ে এসে আচমকা হামলা চালায় হাটহাজারী থানা, ভূমি অফিস ও ডাকবাংলোতে। 

পুলিশ-হেফাজত সংঘর্ষে নিহত হয় চারজন। লাশ না পড়লে সহিংসতা জমেনা তা ভালো করেই জানে মামুনুল হকেরা, ধর্মীয় উস্কানি দিয়ে মানুষকে বিভ্রান্ত করার রাজনীতি এরা করছে অনেককাল আগে থেকেই। এবারো তারা তাই করছে, ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে মসজিদের মাইকে ঘোষণা দেয়া হচ্ছে যে, 'আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ, যুবলীগ যারা করে তারা মুসলমান না, তাদেরকে হত্যা করা জায়েজ'। এই ভিডিও ইতোমধ্যে গণমাধ্যমেও এসেছে। একবার ভাবুন, মসজিদ যেটা ধর্ম পালনের স্থান, উপাসনালয়ের স্থান সেই মসজিদ কিনা ব্যবহার হচ্ছে সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসীদের আঁতুড়ঘর হিসেবে। এই মসজিদ ব্যবহার করেই তারা চালাচ্ছে সন্ত্রাস। একই অবস্থা বায়তুল মোকাররমের, নামাজের স্থান আগেই ব্যবহৃত হচ্ছে অস্ত্র রাখার জায়গা হিসেবে।

হেফাজতে ইসলাম ২০১৩ সালের ৫ মে এই বায়তুল মোকাররমে অস্ত্র মজুদ রেখে পুলিশের সাথে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়, এবারো অস্ত্রের ঝনঝনানি প্রত্যক্ষ করেছে এই বায়তুল মোকাররম। সাধারণ মুসল্লিরা এখন আর বায়তুল মোকাররমে যেতে পারে না আতঙ্কে, ভয়ে। কেননা প্রতি শুক্রবার এই জাতীয় মসজিদ এখন রাজনীতির জন্য ব্যবহার করে হেফাজতে ইসলাম। এই ধ্বংসলীলা আমাদের আরেকবার মনে করিয়ে দিচ্ছে ৫ মে'র কথা, আমাদের স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে সেই রক্তপাত, সেই ভাঙচুর, সেই দেশবিরোধী রাজাকার আলবদরের বংশধরদের তান্ডবলীলা। 

আজ তারা বায়তুল মোকারমমের সামনে স্লোগান দিচ্ছে, 'বাংলা হবে আফগান, আমরা হবো তালেবান'! স্বাধীনতার পঞ্চাশ বছরে এসে এই বাংলাদেশে যদি এমন স্লোগান আমাদের শুনতে হয় তবে মনে হয় সবকিছু বুঝি বৃথা; এতো সমৃদ্ধ ইতিহাস, ত্রিশ লাখ মানুষের প্রাণহানী, লাখো নারীর আত্মত্যাগ বুঝি ম্লান হয়ে যায় এই মৌলবাদীদের আস্ফালনেই! 

শুধু কি নরেন্দ্র মোদির বিরোধীতাই এখানে মুখ্য নাকি এর পেছনে কোন ভিন্ন কারণ রয়েছে। অনেকের প্রশ্ন, এর আগেও তো নরেন্দ্র মোদি বাংলাদেশে এসেছেন, প্রায় তিন দিন বাংলাদেশে অবস্থান করেছেন, কই তখন তো কেউই প্রতিবাদ করেনি, তখন তো কেউ রাস্তায় নেমে এমন অরাজকতা সৃষ্টি করেনি! তাহলে এই হঠাৎ মোদি বিরোধীতার কারণ কি!

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে যদি বাংলাদেশ কোন একটি দেশকেও আমন্ত্রণ জানায় তবে সেই দেশটি যে হবে ভারত সে ব্যাপারে কারো কোন সন্দেহ থাকবে বলে মনে হয় না। কারণ আমাদের মহাকাব্যিক মুক্তিযুদ্ধে যে দেশটি সার্বিক সহায়তা দিয়েছে সেটি হলো ভারত। এককোটি শরণার্থীকে আশ্রয়দান, নয় মাস নিত্য-প্রয়োজনীয় চাহিদা মেটানো, যুদ্ধকালীন অস্ত্র ও প্রশিক্ষণ দান থেকে শুরু করে সার্বিক সহায়তাই দিয়েছে ভারত। বলতে গেলে আমাদের মুক্তিযুদ্ধের মূল কেন্দ্রই ছিলো ভারতে যেখান থেকে বুদ্ধি,পরামর্শ, অস্ত্র, কলাকৌশল সবকিছু আসতো। কিন্তু আমরা দেখলাম স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে যখনি ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিকে আমন্ত্রণ জানানো হলো সাথে সাথেই শুরু হলো ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম। যদি ভেবে থাকেন নরেন্দ্র মোদীর কারণেই এই অবস্থা, তবে আপনাদের একটা বিষয় পরিস্কার হবার দরকার আছে। 

নরেন্দ্র মোদির আগমনের বিরোধীতার কারণ হিসেবে হেফাজতে ইসলাম বললো, মোদি গুজরাট দাঙ্গার হোতা এবং ইসলামবিরোধী! যদি এটাই কারণ হয়ে থাকে তবে নরেন্দ্র মোদি তো ২০১৫ সালেও বাংলাদেশ সফর করেছে তখন কেনো কোন প্রতিবাদ করেনি হেফাজতে ইসলাম? তখন কেন রাজপথে নামেনি তারা? নাকি হেফাজত তখন শীতনিদ্রায় ছিল? এতোদিন পর হঠাৎ করেই তাদের মনে হলো নরেন্দ্র মোদি গুজরাট দাঙ্গার জন্য দায়ী! নরেন্দ্র মোদির বিরোধীতার পেছনে মূলত গুজরাট  বা অন্যকিছু যে মুখ্য না তা স্পষ্ট, যদি গুজরাট বা ইসলামবিরোধীতা মুখ্য হত তবে ২০১৫ সালেই মোদির সফরকে কেন্দ্র করে বিরোধীতা হতো। কেনো নরেন্দ্র মোদি কেবল উপলক্ষ্য তা কয়েকটি বিষয় সামনে আনলেই বুঝা যাবে। 

সরকার যেমন সুবর্ণজয়ন্তী ও জাতির পিতার জন্মশতবর্ষ উদযাপনের ঘোষণা আগেই দিয়েছে, হেফাজতে ইসলামও সরকারের সাথে পাল্লা দিয়েই অনেক আগে থেকে এই উৎসবকে নারকীয় তান্ডবে রূপ দেয়ার মিশনে নেমেছে। মূলত তারা আজকের এই ধ্বংসযজ্ঞের ড্রেস রিহার্সেল দিয়েছে গতবছরই। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষে তারা প্রথম আঘাত হানে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যের ওপরই। যেহেতু বাংলাদেশ আর বঙ্গবন্ধু একে অপরের পরিপূরক, বঙ্গবন্ধুর জন্ম না হলে বাংলাদেশই পেতাম না তাই তাদের মূল ক্ষোভের জায়গাটিতেই প্রথম হামলা চালায় হেফাজত। 

হেফাজতে ইসলাম নেতা, একাত্তরের রাজাকারপুত্র আল্লামা মামুনুল হক জাতির পিতার ভাস্কর্য বুড়িগঙ্গায় ফেলে দেয়ার ঘোষণা দেয়। এই ভাস্কর্য ইস্যুতে তখন গোটা দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতির সৃষ্টি করে। বেছে বেছে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যের ওপর রাতের অন্ধকারে হামলা চালায় হেফাজতে ইসলাম, নানা জায়গায় মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিফলক ভাঙচুর করে তারা। এখানে একটা বিষয় লক্ষণীয়, বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে ৫০ বছর। এই ৫০ বছরে ভাস্কর্য নিয়ে কোনো প্রশ্ন তোলা হয়নি, এই ৫০ বছরে ভাস্কর্যের কারণে ধর্মের ক্ষতি হয়নি কিন্তু এখন হঠাৎ করেই জাতির পিতার ভাস্কর্য তাদের কাছে বড় ইস্যু হয়ে গিয়েছে। জাতির পিতার ভাস্কর্য বুড়িগঙ্গায় না ফেললে তাদের ধর্ম চলে যাচ্ছে! 

ভাস্কর্য ইস্যুর পরেই হেফাজতে ইসলাম আক্রমণ চালালো শাল্লায়। শাল্লায় হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণের মাধ্যমে হেফাজতে ইসলাম তাদের দ্বিতীয় আঘাত হানে মুক্তিযুদ্ধের মূল চেতনার ওপর। ধর্মনিরপেক্ষতা ও অসাম্প্রদায়িকতার যে চর্চা বাংলাদেশ রাষ্ট্র করতে চায় শাল্লায় আক্রমণ হলো সেই নীতির সাথে সরাসরি যুদ্ধ ঘোষণার শামিল।  একটি ফেসবুক স্ট্যাটাসকে কেন্দ্র করে মামুনুল হকের অনুসারীরা সুনামগঞ্জের হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকদের ওপর আক্রমণ চালালেও মূলত এই হামলা ছিলো পূর্ব পরিকল্পিত, ফেসবুক স্ট্যাটাস তো ছিল কেবল একটা বাহানা মাত্র। শাল্লার হামলায় ৮৮টি হিন্দু বাড়ি ভাঙচুর ও আগুনে পুড়িয়ে দেয়া হয়, ৮টি মন্দির ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়। এই ঘটনার একদিন আগে শাল্লায় হেফাজতে ইসলামের সমাবেশ ছিল যেখানে বাবুনগরী ও মামুনুল হক এসেছিল। হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর বিদ্বেষমূলক বক্তব্যের মাধ্যমে সেখানের মানুষকে উস্কে দিয়েছিল তারা এবং এর ফল এই শাল্লায় হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর আক্রমণ। অথচ এই আক্রমণের ভিডিও ফুটেজ থাকা সত্ত্বেও হামলাকে ভিন্নখাতে নেয়ার চেষ্টা চালায় সাম্প্রদায়িক অপশক্তি। এভাবে মুক্তিযুদ্ধের মূলস্তম্ভের ওপর একের পর এক আঘাত হানে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী অপশক্তি। 

উপরোক্ত প্রতিটি ঘটনা একটির সাথে আরেকটি সম্পর্কিত। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও জাতির জনকের জন্মশতবর্ষকে নানা উপায়ে কালিমা লেপনের জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টায়রত দেশবিরোধী সাম্প্রদায়িক শক্তির কাছে যেনো অনেকটা হঠাৎ করেই আশীর্বাদ হয়ে ধরা দেয় নরেন্দ্র মোদির বাংলাদেশ সফরের ঘটনা। বাংলাদেশে বহু আগে থেকেই যেহেতু ভারতবিরোধী রাজনীতি চলমান, বিএনপি-জাময়াতের হাত ধরে যেহেতু দেশবিরোধী একটি অংশের মাঝে চরম ভারতবিরোধীতা রয়েছে, ভারতের নাম শুনলেই যারা তেলেবেগুনে জ্বলে উঠে তারা সবাই হুমড়ি খেয়ে পরে এই সফরের বিরোধীতার আড়ালে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীকে  বিতর্কিত করতে। 

এখানে স্পষ্ট যে, উপলক্ষ্য নরেন্দ্র মোদি হলেও, মূল টার্গেট ছিল মুক্তিযুদ্ধের বাংলাদেশ। যে বাংলাদেশ মানতে পারেনি মামুনুল হকের পিতা আল্লামা আজিজুল হক। পঞ্চাশ বছরের ক্ষত আজো ভুলতে না পারা আজিজুল হকের উত্তরসূরীরা এখনো পিতার স্বপ্নের বাংলাদেশ গড়তে চায়, চাঁদ-তারা মার্কা বেইমান পতাকার স্বপ্নে বিভোর মামুনুল হক ও হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীরা। আর তাই স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীকে পুরোপুরি বিতর্কিত ও রাষ্ট্রের আয়োজনকে নস্যাৎ করতে হেফাজতে ইসলাম এই ধ্বংসাত্মক কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। নরেন্দ্র মোদি তো একটা ইস্যু মাত্র যেখানে ধর্মীয় কার্ড খেলে সাধারণ মুসলমানদের ধোঁকা দিয়ে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীকে কলঙ্কিত করা যাবে। 

লেখক: রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে