শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১৩, শনিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০২১

জনস্বাস্থ্যে ঝুঁকি প্রতিরোধে ভেটেরিনারি সেবা : প্রেক্ষাপট বাংলাদেশ

নাছরীন সুলতানা জুয়েনা
অনলাইন ভার্সন

জনস্বাস্থ্যে ঝুঁকি প্রতিরোধে ভেটেরিনারি সেবা : প্রেক্ষাপট বাংলাদেশ

কোভিড-১৯ এর সংক্রমণ রোধে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর প্রতি বিশেষভাবে জোর দেওয়া হয়েছে, যার জন্য আমাদের সকলের নিরাপদ ও পুষ্টিকর খাবার দরকার। শরীরে প্রানীজ প্রোটিনের যোগানের লক্ষ্যে দুধ, মাংস এবং ডিমের সুরক্ষিত সরবরাহের জন্য আমরা যথাক্রমে গবাদিপশু এবং হাঁস-মুরগির উপর নির্ভর করি। ভেটেরিনারিয়ানগন নিরাপদ খাদ্যের উৎস হিসাবে ফুড এনিম্যালের স্বাস্থ্য সংরক্ষন, ব্যবস্থাপনা ও উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।

ভেটেরিনারি শিক্ষার প্রকৃতি ও এতে অন্তর্ভূক্ত বিস্তৃত বিষয়-জ্ঞান এর কারণে ভেটেরিনারিয়ানগণ বৈজ্ঞানিক ও চিকিৎসা সংক্রান্ত গবেষণা, জুনোটিক রোগ প্রতিকার, পরিবেশ ও জীব নিরপত্তায় সরাসরি অংশগ্রহণ করে নিরাপদ খাদ্য সরবরাহ করে মানব স্বাস্থ্যের উন্নতিতে বিশেষ অবদান রাখছে এবং বিশ্ব জুড়ে জনস্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনায় একটি অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ হিসাবে চিহ্নিত হয়েছে। ২০২০ সালে বিশ্ব ভেটেরিনারি দিবসে বিশ্ব প্রাণিস্বাস্থ্য সংস্থা গবেষণা থেকে শুরু করে মানব নমুনা পরীক্ষার পাশাপাশি গবেষণার রিসোর্স আদান-প্রদানসহ বিভিন্ন মানবিক সহযোগিতায় ভেটেরিনারি পেশার অবদান বিশ্বের সামনে অতি গুরুত্বের সাথে তুলে ধরে। এবার ২০২১ সালে বিশ্ব ভেটেরিনারি দিবসের প্রতিপাদ্য হচ্ছে “Veterinarian response to the Covid-19 crisis”। ২০২০ সালের ১ এপ্রিল বিশ্ব প্রাণিস্বাস্থ্য সংস্থা দ্বারা প্রকাশিত গাইডলাইন অনুসরণ করে বাংলাদেশসহ বিশ্বের বহুদেশে ভেটেরিনারিয়ানগণ এই কোভিড-১৯ অতিমারি প্রতিরোধে বিভিন্ন উপায়ে অবদান রাখছে।

অতিমারির শুরুতেই প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর,বাংলাদেশ এর অধীনে বিভিন্ন উপাজেলা ভেটেরিনারি হসপিটাল প্রায় ১৬ হাজার ব্যক্তিগত সুরক্ষামূলক সরঞ্জাম (পিপিই) এবং ভেন্টিলেটরের মতো প্রয়োজনীয় সামগ্রী দান করে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ভেটেরিনারিয়ানদের মতো বাংলাদেশেও তারা কোভিড-১৯ এর সংক্রমণ রোধে জনস্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের কাজে সাহায্য করছে। চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি অ্যান্ড অ্যানিমেল সায়েন্স ইউনিভার্সিটি (সিভাসু) এবং বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের ভেটেরিনারিয়ানগন তাদের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা কাজে লাগিয়ে নিজস্ব ল্যাবে কোভিড রোগীর নমুনা সংগ্রহ ও সনাক্তকরণে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। ময়মনসিংহ এবং চট্টগ্রাম অঞ্চলে কোভিড-১৯ সন্দেহভাজনদের নমুনা পরীক্ষা করতে যথাক্রমে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভেটেরিনারি অনুষদের মাইক্রোবায়োলজি এবং হাইজিন বিভাগ ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে এবং সিভাসু চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের কাছে রিয়েল-টাইম পিসিআর মেশিন সরবরাহ করে। শুধু তাই নয়, ভেটেরিনারি অধ্যাপকসহ বিজ্ঞানীরা হাসপাতাল ও পরীক্ষাগারগুলিতে কভিড-১৯ পরীক্ষা করতে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে কাজ করছে। জনস্বাস্থ্য ও জীবন রক্ষার্থে, ভেটেরিনারি বিজ্ঞানীরা মানবদেহে এই রোগের প্রভাব জানতে এবং পর্যবেক্ষণ করতে গবেষণায় (জাতীয় পাট গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সাথে যৌথভাবে সিভাসুর ভেটেরিনারি বিজ্ঞানীগণ কোভিড জীবাণুর জিন সিকোয়েন্স সনাক্তকরণ) সহায়তা করছেন, র্যাপিড একশন কিট ও টিকা উদ্ভাবনে কাজ করছেন। দুইজন ভেটেরিনারিয়ানের নাম এখানে অবশ্যই উল্লেখযোগ্য- স্বল্পমূল্যে কোভিড টেস্ট কিট আবিস্কারক ভেটেরিনারিয়ান ডঃ বিজন কুমার শীল এবং ফাইজারের কোভিড টিকা আবিস্কারক টিম এর প্রধান ভেটেরিনারিয়ান ডঃ আলবার্ট বোরলা। শুধু জনস্বাস্থ্যেই নয়, জনসাধারণের প্রাণিজ খাদ্যের সম্ভাব্য ঘাটতি এড়াতে ও সরবরাহ নিশ্চিন্ত করতে গবাদি-প্রাণি ও হাঁস-মুরগী খামারিদের জীবন-জীবিকা নির্বাহের ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক সাবলীলতা বজায় রাখার লক্ষ্যে প্রাণিচিকিৎসকগণ অসুস্থ প্রাণিদের চিকিৎসা সেবাসহ খামারিদের পরামর্শ দিয়ে অপরিহার্য ও প্রশংসনীয় ভূমিকা পালন করছেন। আমি কৃতজ্ঞতার সাথে স্মরণ করছি সেইসব ভেটেরিনারিয়ানদের যারা নিজ দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে কোভিড-১৯ আক্রান্ত হয়েছে এবং তাদের আরোগ্য কামনা করছি।

এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা থেকে সার্স, সোয়াইন ফ্লু, মার্স, ইবোলা পর্যন্ত বিগত কয়েক দশকে একের পর এক জুনোটিক রোগের প্রাদুর্ভাব বিশ্বে দেখা গেছে। বাণিজ্যের বিশ্বায়ন,আন্তর্জাতিক ভ্রমণ, অনিয়ন্ত্রিত নগরায়ন, জনসংখ্যা বিস্ফোরণ, কৃষিকাজে আধুনিক-কৃত্রিমতার কারণে ইকোসিস্টেমের পরিবর্তন- এই সমস্ত কারণগুলি জুনোটিক প্যাথোজেনগুলির উত্থান এবং দ্রুত প্রসারণে জন্য প্রভাবশালী ঝুঁকি হিসেবে চিহ্নিত হচ্ছে। বিভিন্ন মহামারীর ঘটনা একটি প্রশ্ন উত্থাপন করছে- যদি কোন ভ্যাকসিন বা চিকিৎসা বিকশিত হয়, মহামারীটি কি চিরতরে চলে যাবে? উত্তরটি সোজা, তবে পরিশীলিত ও সীমিত। কারণ, প্রকৃতি এই মহামারীর সময় তার সৌন্দর্য উপভোগ করছে, হয়তোবা আবার করোনার মতো নতুন কোন এক জীবানু প্রকৃতির পক্ষে কাজ করবে-কে জানে? মহামারী পরিস্থিতি থেকে শেখা ব্যবহারিক, সমসাময়িক চিন্তাভাবনা এবং আলোচনা আমাদের একটি বিশেষ কার্যের দিকে ইঙ্গিত করছে-সেটি হচ্ছে জুনোটিক রোগের প্রাদুর্ভাবের জন্য ঝুঁকি পর্যালোচনা, তথ্য সংগ্রহ, বিশ্লেষণ ও সংরক্ষণ, মহামারী প্রতিরোধের জন্য কৌশল এবং কৌশলগুলি বাস্তবায়নের জন্য মানসিক ও অর্থনৈতিক প্রস্তুতি। এ কাজটি যথাযথভাবে সম্পন্ন করার জন্য বাংলাদেশে এখন জাতীয় নীতি-নির্ধারণে ভেটেরিনারি দক্ষতার সমন্বয় ঘটানো খুব প্রয়োজন।

কাজের প্রকৃতি, বৈচিত্র্যময় ও বিস্তৃত জ্ঞানের কারণেই প্রাণী চিকৎসকগণ প্রাণিজ খাদ্যের উৎস প্রাণীদের ব্রুসিলোসিস, যক্ষ্মা, অ্যানথ্রাক্স, ক্ষুরা রোগ, এভিয়ান ইনফ্লুয়েঞ্জা, সোয়াইন ফ্লু এবং জলাতঙ্কসহ আরও অনেক জুনোটিক ও অতিমারি রোগের প্রাদুর্ভাব ও রোগজীবাণু নিয়ন্ত্রণে সফলভাবে পরিচালনায় অভিজ্ঞ। প্রাণিচিকিৎসা ও রোগ প্রতিরোধের জন্য ভেটেরিনারিয়ানগণ এপিডেমিওলোজিক্যাল স্টাডিতে অভ্যস্ত। তাই, জনস্বাস্থ্যে ঝুঁকিপূর্ণ রোগগুলির প্রতিরোধের জন্য এপিডেমিওলজিকাল মডেলিং-এ ভেটেরিনারিয়ানগণ অগ্রণি ভূমিকা পালন করতে পারে। উন্নত বিশ্বের দেশগুলিতে জনস্বাস্থ্য সম্পর্কিত উদ্বেগ মোকাবেলায় প্রাণিচিকিৎসকরা দুর্দান্ত অবস্থানে আছেন এবং তাদের কর্মকাণ্ড প্রশংসিত। বাংলাদেশে ভেটেরিনারি জনস্বাস্থ্য কর্মসূচির যথাযথ পরিকল্পনা, বাস্তবায়ন ও তদারকি নিশ্চিত করার জন্য জাতীয় নীতি পর্যায়ে ভেটেরিনারি দক্ষতার সাথে সমন্বয় হওয়া অত্যন্ত জরুরি।
ইকোসিস্টেম বা পরিবেশকেকে আঘাত করে যতক্ষণ মানবতা প্রকৃতিকে একটি বৃহৎ আকারের কৃত্রিম কৃষিতে রূপান্তরিত করে রাখবে, বন্য প্রাণী এবং মানুষের মধ্যে যত যোগাযোগ বাড়বে এবং ক্রমবর্ধমানভাবে তা অব্যাহত থাকবে, কোভিড ১৯-এর মতো মহামারী বিশ্বব্যাপী অর্থনীতি ও মানবজীবনের জন্য হুমকি হয়ে থাকবে।

গবেষণায় উদ্ভাবিত হয়েছে, SARS-CoV, MERS-CoV কভিড ভাইরাসের মধ্যবর্তী হোস্ট হিসাবে আছে যথাক্রমে বাদুড়, পাম সিভেটস এবং ড্রোমেডারি উট এবং টার্মিনাল হোস্ট হচ্ছে মানুষ। SARS-CoV-2 এর মধ্যবর্তী হোস্ট হিসেবে চীনের উহানে অবস্থিত সিফুডের বাজারে বিক্রি হওয়া অজানা বন্য প্রাণী বলে মনে করা হচ্ছে । প্রাণী মানুষের বিভিন্ন সংক্রামক বা উদীয়মান রোগের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস হিসাবে কাজ করে। এ কারণেই, নিরাপদ জনস্বাস্থ্যের জন্য মানুষ, প্রাণী এবং পরিবেশের স্বাস্থ্য একই বন্ধনে আবদ্ধ। তাই  “One Health” কনসেপ্ট অর্থাৎ “এক স্বাস্থ্য” ধারনা বিগত ১৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে জীব বিজ্ঞান, ভেটেরিনারি মেডিসিন এবং বায়োমেডিক্যাল সায়েন্সে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছে। তবে এটি বাংলাদেশে সাধারণ জনগণের কাছে অনেকটাই অজানা। ১৯৬০ সালে “ওয়ান হেলথ” ধারণায় বিশ্ব প্রাণী স্বাস্থ্য সংস্থা ও বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা একমত হওয়ার পর থেকে উন্নত দেশে প্রশাসনে জুনোটিক রোগের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় “ওয়ান হেলথ” বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে বিবেচিত হয়। কিন্তু নিম্ন ও মধ্যম আয়ের দেশে এর প্রয়োগে বেশ সীমাবদ্ধতা পরিলক্ষিত হয়। পূর্ববর্তী মহামারী হতে লব্ধ জ্ঞান এবং অভিজ্ঞতা অর্জন করা সত্ত্বেও, বাংলাদেশসহ আরও অনেক স্বল্পোন্নত দেশে জনস্বাস্থ্যের সাথে জড়িত সরকারি প্রতিষ্ঠানগুলিতে “ওয়ান হেলথ” প্রসঙ্গে পশুচিকিৎসকদের অবস্থান এখনো শক্তভাবে গুরুত্ব পায়নি। কিন্তু,“ওয়ান হেলথে এন্টিমাইক্রোবিয়াল রেজিস্টেন্স প্রতিরোধ ছাড়াও ভেটেরিনারিয়ানদের আরও অনেক গুরুত্বপূর্ণ কাজ রয়েছে। আরেকটি বিষয় গুরুত্বের সাথে উল্লেখ করতে চাই। জলবায়ু পরিবর্তন ও রোগের বিরুদ্ধে লড়াই, খাদ্য সুরক্ষা, দারিদ্র্য হ্রাস এবং পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণসহ  আমরা যে সকল সংজ্ঞায়িত চ্যালেঞ্জগুলির মুখোমুখি হয়েছি তার অনেকগুলি বিশ্বায়নের ফলস্বরূপ হতে পারে। তাই কোন দেশ নিজেরাই এই সমস্যাগুলি সমাধান করতে পারে না। বিভিন্ন দেশের বৈদেশিক পদ্ধতি এবং নীতিগুলি অবশ্যই ক্রমবর্ধমান বৈজ্ঞানিক এবং প্রযুক্তিগত উন্নয়নে মানিয়ে নিতে হবে। রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য আমাদের বৈজ্ঞানিক অঙ্গনে বিজ্ঞান কূটনীতি বা আন্তর্জাতিক সহযোগিতা প্রয়োজন। সুতরাং ওয়ান হেলথ কনসেপ্ট বাস্তবায়নের সাথে সাথে বহিঃবিশ্বে গড়ে উঠা বিজ্ঞান কূটনীতিতেও বাংলাদেশের ভেটেরিনারি গবেষণা ও গবেষকরা বিশেষ ভাবে ভূমিকা রাখতে পারে বলেও আমি বিশ্বাস করি।

বাংলাদেশের প্রধানন্ত্রী শেখ হাসিনা ওয়ান হেলথ এর কো-চেয়ারপার্সন হয়েছেন ২০২০ সালে। তার প্রতি আমি বিনীতভাবে অনুরোধ জানাতে চাই, বৃহত্তর জনস্বাস্থ্য স্বার্থে চিকিৎসা, গবেষণা ও সামাজিক কর্মকাণ্ড আরও প্রসারিত ও শক্তিশালী করার লক্ষ্যে মানুষের চিকিৎসা সেবার মতো বাংলাদেশে ভেটেরিনারি পেশাকে জরুরি সেবায় অন্তর্ভূক্ত করুন। এই সময়ে ভেটেরিনারি পেশা ও সেবাকে মূলায়্যন করা দেশের জন্যও জরুরি।

 

লেখক : ভেটেরিনারিয়ান, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ও গবেষক
 

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা