শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৫৬, রবিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০২১

সময়ের থিওরি থেকে বেরিয়ে আসুক মানুষ

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
সময়ের থিওরি থেকে বেরিয়ে আসুক মানুষ

পৃথিবীর পরিবর্তনগুলো কি আমরা লক্ষ্য করি। কখনো কখনো এই পরিবর্তন ধীরে ধীরে ঘটে। আবার কখনো কখনো এই পরিবর্তন দ্রুত ঘটে যায়।  তবে এই পরিবর্তনগুলো থেকে মানুষের অনেক শেখার বিষয় থাকলেও মানুষ তা শিখে না। যতক্ষণ মানুষ তার জীবন হাতে নিয়ে মাটির উপর দাঁড়িয়ে থাকে ততক্ষন মানুষ ভাবে তার থেকে আর শক্তিশালী মানুষ পৃথিবীতে নেই। অথচ মানুষ যদি উল্টো করে ভাবতো তবে মানুষ পৃথিবীর পরবর্তনগুলো দেখতে পেতো। সে পরিবর্তন থেকে শিক্ষা নিয়ে নিজেকে পাল্টে ফেলতে পারতো।

মানুষের চোখের সামনে সময়ের একটু একটু করে পরিবর্তন ঘটে। পরিবর্তনগুলো দৃশ্যমান হয়। সময় সে পরিবর্তনের প্রভাব মানুষের উপর ফেলে মানুষকে পরখ করার পরিবেশ তৈরী করে। অথচ মানুষ সে সময় থেকে যেটা জানতে পারতো সেটা জানার চেষ্টা করে না। সময়ের খেলা খুব অদ্ভুত। সময়ের খেলায় কেউ রাজা হয়, কেউ ভিখারি হয়। সময় মানুষকে সন্মান দেয়, মর্যাদা দেয়। আবার এই সময়ই নির্মম হয়ে মানুষের সন্মান ও মর্যাদা কেড়ে নেয়। সময় সময়ের আগেই মানুষের মৃত্যুর খবর আনে। আবার দুঃসহ জীবন নিয়ে যে বেঁচে থাকতে চায়না তার মৃত্যুর খবরটা জানাতে সময় এতটা দেরি করে যে সে মানুষটার কাছে বেঁচে থাকাটা মরে যাবার থেকেও কঠিন হয়। সময়ে অনেক কিছু হারিয়ে যায়, আবার অনেক নতুন উপাদানের জন্ম হয়। সবাই নতুনটাকে দেখে। নতুনের প্রেমে পড়ে যায়। অথচ হারিয়ে যাওয়া পুরাতনের মধ্যেও যে মহামূল্যবান সম্পদ থাকে মানুষ তা জানতেও চায় না। তবে সময়ের পরীক্ষাটা খুব কঠিন। সবাই এই পরীক্ষায় জিততে পারে না। তবে আমরা যেভাবে মানুষের  জয় পরাজয় দেখি। সময়ের জয় পরাজয় তেমনটা না। 

আমরা যাদের হারতে দেখছি হয়তো সময়ের পরীক্ষায় তারা জিতছে। আর যাদের জিততে দেখছি তারা হয়তো সময়ের পরীক্ষায় হারছে। সালভাদর দালির বিখ্যাত চিত্রকর্ম ‘দ্য পারসিস্ট্যান্স অব মেমোরি'তে এক একটা বিলুপ্ত সময়কে তুলে ধরা হয়েছে। অনেকটা বিলুপ্ত ডাইনোসারের মতো। এ ছবির প্রধান চরিত্র ঘড়ি। যে ঘড়িগুলো এখন অতীত সময়ের চিহ্ন বহন করছে। যেখানে ঘড়ির কাটায় আটকানো সময়গুলো কাপড়ের  মতো ঝুলে পড়েছে শূন্যতায়। কখনো মরা গাছে ঠাই নিয়েছে সময়। কখনো কাঠের তৈরী ডাইনিং টেবিলের গা বেয়ে পানির মতো গড়িয়ে পড়েছে সময়। কখনো পিঁপড়াদের আক্রমণের শিকার হয়েছে রসে ভেজা চমচমের মতো লোভনীয় সময়। পাহাড়, আকাশ, সাগর যেন সে সময়ের সাক্ষী হয়ে দাঁড়িয়ে আছে বোবার মতো। যারা জানতো সে সময়টা একসময় অনেক গুরুত্বপূর্ণ ছিল, এখন নেই। 

সব সময় ইতিহাস হয় না, সব মানুষ সময়ের সাথে অমরত্ব পায় না। হয়তো যে সময়টা ইতিহাস হয় না, যে মানুষরা সময়কে জয় করে মৃত্যুঞ্জয়ী হয়না, সে সময়ের কল্পনা করেছেন সালভাদর দালি। সময় এমন করেই সময়কে অতিক্রম করে হয়তোবা। মানুষকে এক সময়ের গন্ডি পেরিয়ে আরেক সময়ে যাত্রী হবার পথ দেখায়। সবাই সে পথ দেখতে পায় না। কারণ সে পথ চোখ দিয়ে দেখা যায় না। সে পথ জীবনবোধের মূল্য দিয়ে দেখতে হয়। সে সময় ত্যাগ দিয়ে দেখতে হয়। সে সময় মানবিক মূল্যবোধ দিয়ে দেখতে হয়। যেখানে জীবন, ত্যাগ আর মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি সময়কে অতিক্রম করে সময়ের চেয়ে মানুষকে মূল্যবান করে তুলে। সেখানে সময়ের শক্তির চেয়ে মানুষের নান্দনিকতার শক্তি অনেক বেশি। 

ব্রিটিশ পদার্থবিজ্ঞানী জুলিয়ান বারবার আইনস্টাইনের সাধারণ আপেক্ষিক তত্ত্বের উপর কলোগন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। দার্শনিক সেন্ট অগাস্টিনের মতো তিনিও তার মতো যুক্তি দিয়ে দেখানোর চেষ্টা করেন সময় বলে আসলে কোন কিছুর অস্তিত্ব নেই, এটি শুধুমাত্র মস্তিষ্কের কল্পনা। ১৯৯৯ সালে প্রকাশিত তার “The End of Time” বইয়ের মাধ্যমে তিনি সময়ের অস্তিত্বকে অস্বীকার করে নতুন মতবাদ গড়ার চেষ্টা করেন। আবার অ্যারিস্টটল, গ্যালিলিও, নিউটন, আইনস্টাইন সময়ের অস্তিত্বে বিশ্বাসী হলেও তাদের সময়কে নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে। তাহলে সময় থাকা না থাকা নিয়ে একটা ঠান্ডা লড়াই পৃথিবীতে আছে। 

অথচ সময়কে আটকে রাখতে মানুষের ঘড়ি বানানোর যাত্রাটা চলেছে সেই প্রাচীন কাল থেকে। মিশরীয়রা আবিষ্কার করেন সূর্য ঘড়ি বা ছায়া ঘড়ি। জার্মানরা আবিষ্কার করেন তারা ঘড়ি। খ্রীষ্ট পূর্ব ১৪০০ সাল নাগাদ মিশরীয়রা আবার পানি ঘড়ি আবিস্কার করেন। সময়ের আবর্তনে প্রায় বারোশ বছর আগে বালুঘড়ি আবিষ্কৃত হয়। এরপর চীনদেশে আবিষ্কৃত হলো মোমঘড়ি। সে সময় প্রকৃতি ও প্রকৃতির উপাদান ছিল সময় যাচাইয়ের মাধ্যম। অথচ একসময় প্রকৃতির হাত ছেড়েছে মানুষ। হাত ধরেছে যান্ত্রিকতার। বানিয়েছে যন্ত্র ঘড়ি। এসেছে যান্ত্রিক সময়। যাত্রীকে মানুষ। সময় তার প্রয়োজনে মানুষের হাতে বন্দি হয়েছে নাকি সময় তার প্রয়োজনে মানুষের হাতে তাকে বন্দি করেছে, কে জানে। কেইবা বলতে পারে। হয়তো সময় সব সময় স্বাধীন থেকেছে। মানুষকে অভিনয় করে দেখাচ্ছে সে মানুষের হাতে বন্দি। সময় হয়তো এভাবে স্বপ্রনোদিত হয়ে বন্দি হয়ে মানুষকে পরখ করছে। নির্বাক হয়ে তাকিয়ে দেখছে, মানুষ সময়ের লাগাম টেনে কতটা সীমা অতিক্রম করতে পারে। কতটা প্রতারক হতে পারে। কতটা স্বার্থপর হতে পারে। যদি বলি সময় ছিলোনা কিন্তু মানুষ তার প্রয়োজনে সময় বানিয়েছে। সময়ের সে না থাকাটাই হয়তো সময়, সেটাই সময়ের শেকড়, সময়ের শক্তি। আর মানুষের বানানো সময়টা মানুষের মতোই অসুস্থ, সেটা অনেকটা স্বাধীন সময়ের শেকড়ের কাছে গজিয়ে উঠা আগাছা পরগাছার মতো। যে সময় স্বাধীন সে সময় মানুষকে প্রভাবিত না করে মানুষকে সময়ের চেয়ে বড় হবার সুযোগ দেয়। 

যে সময় মানুষের হাতে গড়া সে সময় মানুষকে মানুষের  হাতের খেলার পুতুল বানায়। মানুষকে ছোট করে। মানুষকে পিরামিডের ভিতর ভরে রেখে মমি বানায়। মানুষ প্রতিদিন মমি হয়ে মৃত মানুষের চিহ্ন হোক এটাই তো আমরা চাইনা। আমরা চাই সে মানুষ যে মানুষ সময়কে পিছে ফেলে প্রতিদিন মানুষের মতো মানুষ হবে। যে মানুষ থেমে যাবেনা বরং স্থিরতার ইটপাথরের ঢালাইকে বরফ বানিয়ে পানিতে রূপান্তর করবে। যেখানে কঠিন হবে তরল। তরল হবে বায়বীয়। সেখানে মানুষ ডানা ছাড়া উড়বে নিজের শক্তিতে। দ্য টাইম মেশিন হারবার্ট জর্জ ওয়েলস রচিত বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীর একটি বইটি। যা ১৮৯৫ সালে প্রকাশিত হয়। ১৯৬০  সালে মার্কিন পরিচালক জর্জ পাল এটিকে চলচিত্রে রূপ দেন। 

কাহিনীটা মোটামুটি এরকম: ১৯০০ সালের ৫ জানুয়ারি ভিক্টোরিয়ান ইংল্যান্ড-এর একজন বিজ্ঞানী টাইম মেশিন নামের  যন্ত্রটি আবিষ্কার করেন। সে যন্ত্রের মাধ্যমে যে কোনো সময়ে ভ্রমণ করা যায়। সেটা হতে পারে অতীত কিংবা ভবিষ্যত। যন্ত্রটি ব্যবহার করে বিজ্ঞানী ভবিষ্যতে চলে যান। ভবিষ্যতের কোনো একটা পর্যায়ে গিয়ে তিনি দেখতে পান মানবজাতির বংশধরেরা দুই প্রজাতিতে বিভক্ত হয়, এক প্রজাতি শিশুদের মত দেখতে এলয় এবং আরেক প্রজাতি ভূ-অভ্যন্তরবাসী মর্লক যারা এলয়দের খেয়ে বেঁচে থাকে। মর্লক ও এলয়দের সম্পর্ক প্রভু ও ভৃত্যের মতো  নয় বরং খাদক ও খাদ্যবস্তুর মতো। খুব অদ্ভুত একটা দর্শনতত্ত্ব যেখানে মানুষ মানুষকে খায়। হয়তো পুরো বিষয়টা প্রতীকী। যার অন্য কোনো ভাবার্থ আছে। তবে এমন মনোভাবটাই তো এখন মানুষের ভিতর তৈরী হয়েছে। কখনো মানুষ মানুষের  দ্বারা শোষিত হচ্ছে। কখনো মানুষের রঙ্গলীলার শিকার হচ্ছে মানুষ। কখনো দুর্নীতিবাজদের করাল গ্রাসে নিপতিত হচ্ছে মানুষ। কখনো দেশের  টাকা বিদেশে পাচার হয়ে মানুষের দ্বারা বঞ্চিত হচ্ছে মানুষ। কখনো অন্ধত্বের বেড়াজালে আটক পড়ছে মানুষ। কখনো মন্দ সেজে, কখনো ভালো সেজে মানুষ মানুষকে নিয়ে খেলছে। টাকায় মানুষ  কেনা বেচা হচ্ছে। কখনো গোষ্ঠীবদ্ধতার জোরে, কখনো পেশিশক্তির জোরে মাটিতে লুটিয়ে পড়ছে মানুষ। কখনো লোভ, স্বার্থপরতা, অহংকার, কুসংস্কারের শিকার হচ্ছে মানুষ। এই অন্ধকারের রোগ ছড়িয়ে পড়েছে সারা পৃথিবীতে। সারা পৃথিবীর মানুষের ভিতরে। সব দায় কি সময়ের। নাকি মানুষের। সেটা ভাবতে হবে মানুষকেই। কারণ পৃথিবী থাকলেই মানুষ থাকবে। মানুষ থাকলেই সময় থাকবে। সময় যা জানে মানুষ তা জানে না, মানুষ যা জানে সময় তা জানে না। এই জানা-অজানাটা একটা বিন্দুতে এসে মিলতে হবে। তবেই হয়তো অদেখা সমীকরণটা মিলবে। তখন সেটা থিওরি না থেকে বাস্তবতা হয়ে যাবে। 

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে