শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৫, বৃহস্পতিবার, ২৭ মে, ২০২১

বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইন অভিজ্ঞতা এবং করোনা নিয়ন্ত্রণে সফলতা

ডা. নুর রহমান (খোকন)
অনলাইন ভার্সন
বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইন অভিজ্ঞতা এবং করোনা নিয়ন্ত্রণে সফলতা

প্রায় দেড় বছর আগে শুরু হওয়া করোনা তাণ্ডব বিশ্বের প্রায় সব দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা, সামাজিক জীবন, ভ্রমণ, বাণিজ্যসহ সার্বিক অর্থনীতির উপর অভাবনীয় প্রতিবন্ধকতা হিসেবে দেখা দিয়েছে। করোনা রোগের জন্য দায়ী ভাইরাসটির পরিবর্তনশীল এবং অনেক অজানা প্রকৃতির কারণে নিশ্চিত সঠিক প্রতিরোধ বা প্রতিষেধক ব্যবস্থা প্রণয়নে বিশ্বব্যাপী সংশ্লিষ্ট বিজ্ঞানীরা নিরলস প্রচেষ্টা করে যাচ্ছে। ঔষধ বা ভ্যাকসিন এর কার্যকারিতা সম্পর্কে শতভাগ নিশ্চয়তা কেউ দিতে না পারলেও একটি বিষয় সম্পর্কে সবাই একমত এবং প্রমাণিত যে রোগটির সংক্রমণ প্রতিরোধের প্রধান উপায় হলো সংক্রমণের চেইনকে বিঘ্নিত করা। তার মধ্যে সঠিক নিয়ম মেনে সামাজিক দূরত্ব, মাস্ক ব্যবহার, হাত ধোয়া এবং টেস্টের মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়ার আগে কাউকে জনগোষ্ঠীতে প্রবেশে বাধা দেওয়া তথা কোয়ারান্টিনে ব্যবস্থা করা।  যেসব দেশে এই নিয়মগুলি যত বেশি নিষ্ঠার সাথে পালন করেছে সেই দেশগুলোতে করোনা সংক্রমণ ততটাই নিয়ন্ত্রণ করতে পেরেছে। রোগ সংক্রমণ প্রতিরোধের নিয়মগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি হলো অন্য দেশ থেকে আসা কোনো ব্যক্তিকে নিজের দেশের অভ্ভন্তরে প্রবেশের আগে বিশেষ ব্যবস্থায় কোয়ারেন্টাইনে রাখা। সম্প্রতি ব্রুনেই থেকে অস্ট্রেলিয়া গমন এবং ফেরত আসার সময় দুই দেশেই কোয়ারেন্টাইনের বিশেষ ধরণের অভিজ্ঞতা হয়েছে। আর এই অভিজ্ঞতার আলোকেই বলতে পারি করোনা নিয়ন্ত্রণে এই দুই দেশের অভাবনীয় সফলতা এসেছে।

২০২০ সালের মার্চ মাসের ৯ তারিখে ব্রুনেইতে প্রথম করোনা রোগী চিহ্নিত করা হয়। কিন্তু ফেব্রুয়ারি থেকেই ছোঁয়াচে রোগ প্রতিরোধ এবং নিয়ন্ত্রণ আইনের আওতায় প্রয়োজনীয় সকল পদক্ষেপসহ সীমান্তে নিয়ন্ত্রণ আরোপের ওপর বিশেষ গুরুত্ব দেয়া শুরু করে দেশটির সরকার। এর মধ্যে অন্যতম হলো দেশে আগমন আর দেশ থেকে বহির্গমনের উপর অত্যন্ত সতর্কতার সাথে বিশেষ নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পূর্বানুমতি ছাড়া কেউ দেশে আগমন বা দেশ থেকে বহির্গমন করতে পারে না।  বিশেষ ব্যাবস্থায় বিদেশে অবস্থানরত ব্রুনেইয়ান দেড় দেশে ফেরত আনার পদক্ষেপ গ্রহণ। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং কার্যকরী পদক্ষেপ হলো বিদেশ থেকে বিমান, স্থল, নদী বা সমুদ্র পথে আসা সকলের জন্য বাধ্যতামূলক ১৪ দিনের (যা বর্তমানে দেশ ভিত্তিক শিথিলযোগ্য করা হয়েছে) হোটেল কোয়ারেন্টিনের ব্যবস্থা।

এ বছরের ফেব্রুয়ারিতে ব্রুনেই থেকে অস্ট্রেলিয়া ভ্রমণ করি। করোনাকালীন ভ্রমণের নিয়ম অনুযায়ী আমার রিপোর্টিং মন্ত্রী তথা আমাদের কোম্পানির বোর্ড অফ ডিরেক্টরস এর চেয়ারম্যানের স্বাক্ষরিত ভ্রমণের পূর্বানুমতি পত্রসহ প্রধান মন্ত্রীর কার্যালয়ে আবেদন দাখিল করি।  দীর্ঘ এক বছর পরিবারের সদস্যদের সাথে করোনা নিষেধাজ্ঞার কারণে দেখা না হওয়ায় বিষয়টিকে জরুরি ভ্রমণ হিসেবে দেখা হয়।  যথারীতি অনুমোদনও মিলে।  অন্য দিকে অস্ট্রেলিয়া শুধু নিজ দেশের নাগরিক বা অনুমতি সাপেক্ষে অতি জরুরি প্রয়োজনীয় ভ্রমণকারীদেরকেই আগমনের অনুমতি দেয়। সীমিত সংখক এয়ারলাইন চলাচলের এই দুঃসময়ে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন এর একটি ফ্লাইট বুক করি। এয়ারলাইন থেকে শর্ত ছিল (১) ব্রুনেই প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের অনুমতি (২) অস্ট্রেলিয়া প্রবেশের অনুমতি (৩) ভ্রমণের ৭২ ঘণ্টার মধ্যে করোনা টেস্ট এবং নেগেটিভ রেজাল্ট (৪) অস্ট্রেলিয়াতে ১৪ দিন কোয়ারেন্টিনে থাকার জন্য সরকার নির্ধারিত খরচ (অস্ট্রেলিয়ান ডলার ৩০০০+) বহন করার অঙ্গীকার (৫) ব্রুনেইতে ফেরত আসার জন্য ব্রুনেই প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের পূর্বানুমতি (৬) ভ্রমণের সময় সার্বক্ষণিক মাস্ক ব্যবহার (৭) স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলা (৮) সামাজিক দূরত্ব মেনে চলা । এই সবগুলি শর্ত পূরণ করে ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন এর একটি ফ্লাইট এ যাত্রা করি। 

সিঙ্গাপুর এয়ারপোর্ট হোটেলে চেক ইন করতে গিয়ে দেখলাম বিভিন্ন দেশ থেকে আগত ভ্রমণকারীদের জন্য ভিন্ন রকমের ব্যবস্থা।  করোনা মুক্ত হওয়ার কারণে ব্রুনেই থেকে আগত ভ্রমণকারীদেরকে এয়ারপোর্টে মাস্ক পরিধান এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনেচলা সাপেক্ষে অবাধ ঘোরাফেরার জন্য একপ্রকারের গলায় ঝুলানো অনুমতি ব্যাজ দেয়া হয় । হোটেল থেকে বলা হলো শুধু ব্রুনেই, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড , তাইওয়ান, চীন , সিঙ্গাপুর থেকে ভ্রমণকারীদের জন্য এই ব্যাজ প্রযোজ্য।  অন্য দেশ থেকে আগতরা এই ব্যাজ পাবে না।

সিঙ্গাপুর এয়ারপোর্ট হোটেলে  ১১ ঘণ্টা ট্রানজিট শেষে সিডনি এয়ারপোর্টে পৌঁছে দেখলাম সুনসান নীরবতা।  যে এয়ারপোর্ট এ কয়েক মিনিটের ব্যাবধানে এয়ারক্রাফট অবতরণ করতো সেখানে মাত্র একটি ফ্লাইট এর আগমন।  সব যাত্রীদেরকে দায়িত্বপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তাদের তত্ত্বাবধানে এসকর্ট করে নিয়ে যাওয়া হলো। তাপমাত্রা চেক করার পর ইমিগ্রেশন, তারপর ব্যাগ সংগ্রহ করে দ্রুত সময়ে বাসে হোটেলে যাওয়ার প্রস্তুতি। মজার ব্যাপার হলো আমরা কোন হোটেলে থাকবো তা আগে থেকে বলা হয়নি। সম্ভবত মানুষের অহেতুক উৎকণ্ঠা এবং স্বজনদের ভিড় এড়ানোর জন্যই এই ব্যবস্থা। বাসে ব্যাগ উঠানো, হোটেলে চেক ইন এবং রুমে পৌঁছানো পর্যন্ত সমস্ত কাজগুলো করলো অস্ট্রেলিয়ার পুলিশ এবং সেনাবাহিনীর লোকজন। বলা হলো ১৪ দিন অতিবাহিত হওয়ার আগে হোটেল রুম থেকে একেবারেই বের হওয়া যাবে না। নিয়ম অনুযায়ী প্রতিদিন তিন বেলা খাবার দিত। হোটেলের স্টাফরা এসে দরোজায় নক করতো এবং দরজার বাইরে খাবার রেখে চলে যেত। তার কয়েক মিনিট পরে দরজা খুলে প্যাকেট করা খাবার নিতাম। প্রয়োজনের তুলনায় অনেক বেশি খাবার দেওয়া হতো। হালাল খাবারের জন্য অনুরোধ করা ছিল। প্রতি বেলায় হালাল শব্দটি প্যাকেটের গায়ে লিখা থাকতো।  দিনে অন্তত দুইবার হোটেলে অবস্থানরত নার্স এবং স্টাফরা ফোন করতো।  বিশেষত প্রতি দিনই নার্সরা জিজ্ঞেস করতো বিশেষ করে মানসিক স্বাস্থ্য সম্পর্কে জানতে চাইতো। বুঝতে পারলাম এশিয়ানদের জন্য এই সমস্যাটা আমলে নেওয়ার মতো না হলেও পশ্চিমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।  আঘাত প্রতিঘাত সহ্য করে বড় হওয়া মানুষ। তাই কোয়ারেন্টাইনে একা থাকাটা কষ্টের হলেও অসম্ভব নয়।

দ্বিতীয় দিন এবং ১২তম দিনে করোনা  স্যাম্পল নেয়া হলো।  রুমের দরজার বাইরে ডাক্তার, নার্স আর হোটেল স্টাফ এসে মুখ এবং নাক থেকে স্যাম্পল নিয়ে গেলো।  দুটি টেস্টই নেগেটিভ হওয়ায় ১৪ দিন পর মুক্ত জীবন ফিরে পেলাম।  চেক আউট করার সময় পেমেন্ট এর কোনো প্রয়োজন ছিলো না কারণ নিদ্রিষ্ট ইনভয়েস ইমেইল করে পাঠানো হবে। অস্ট্রেলিয়ান সরকার প্রাথমিকভাবে হোটেলকে পেমেন্ট করেছে যা ভ্রমণকারীকে পরে সরকারের নির্দিষ্ট ডিপার্টমেন্টে জমা করতে হবে।

আগে থেকে পরিকল্পনা অনুযায়ী স্ত্রী আর দু সন্তান অপেক্ষায় ছিল হোটেলের বাইরে। দীর্ঘ বিরতির পর প্রিয়জনদের কাছে পাওয়ার পরম আনন্দে সিডনি এবং কুইন্সল্যান্ড এ অত্যন্ত প্রাণবন্ত সময় কাটালাম ১৬ দিন।  তারপর ফেরার পালা।

অস্ট্রেলিয়া থেকে বহির্গমনের জন্য বিধান ছিল (১) গন্তব্যের দেশে ভ্রমণের পূর্বানুমতি (২) ভ্রমণের ৭২ ঘণ্টার মধ্যে করোনা টেস্ট রেজাল্ট নেগেটিভ (৩) অস্ট্রেলিয়া থেকে বহির্গমনের অনুমতি , তবে অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক ৩ মাসের বেশি সময়ের জন্য ভ্রমণ করলে এই বিধান শিথিলযোগ্য।  আমি যেহেতু ৩ মাসের অধিক সময় ব্রুনেইতে  থাকবো তাই অনুমতির প্রয়োজন হয়নি।

নির্দিষ্ট দিনে মাত্র ২২ জন যাত্রী নিয়ে সিঙ্গাপুর এয়ারলাইন এর এয়ারক্রাফট টি যাত্রা করলো।  এয়ার হোস্টেজরা করোনার সব বিধান মেনে খাবারসহ সংশ্লিষ্ট সেবা নিষ্ঠার সাথে পালন করেছে। যাত্রী খুব কম থাকায় যাত্রী সেবা ছিল অপেক্ষাকৃত উত্তম মানের। আগের মতোই সিঙ্গাপুর এয়ারপোর্ট হোটেলে ১২ ঘণ্টা ট্রানজিট শেষে ব্রুনেই এর উদ্দেশ্যে যাত্রা। সামান্য কিছু পার্থক্য ছাড়া ব্রুনেই এবং অস্ট্রেলিয়ার কোয়ারেন্টাইন বিধান প্রায় একই।  পার্থক্যগুলি হলো (১) হোটেল ট্রান্সফার এর জন্য পুলিশ বা সেনাবাহিনী নিযুক্ত করা হয়নি ব্রুনেইতে (২) অস্ট্রেলিয়া থেকে ফেরার কারণে মাত্র ৬ দিন কোয়ারান্টিনে থাকতে হয়েছে (৩) করোনা টেস্ট স্যাম্পল দেওয়ার জন্য মিনি বাসে নির্দিষ্ট সেন্টারে এ যেতে হয়েছে (৪) ব্রুনেইতে হোটেল রুম এর সাথে ব্যালকনি ছিল এবং ব্যালকনিতে যাওয়ার অনুমতি ছিল (কিন্তু করিডোরে এ নয়)।

দুই দেশেই সরকার নির্ধারিত এই সুশৃঙ্খল বিধানগুলি অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে পালনের  কারণেই ব্রুনেই এবং অস্ট্রেলিয়াতে করোনা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হয়েছে। ব্রুনেই, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ডকে উদাহরণ হিসেবে নিয়ে করোনার  বিধানগুলি যথাযথ পালন করলে অন্য দেশগুলিও করোনা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে।  আগে জীবন, পরে বাণিজ্য। নিজে বাচুন, অন্যকে বাঁচতে দিন। বাঁচতে চাইলে, বাঁচাতে চাইলে নিয়ম মানার বিকল্প নাই।


লেখক : প্রধান নির্বাহী, ঘানিম ইন্টারন্যাশনাল করপোরেশন (ব্রুনেই হালাল ফুডস)
লেখকের মেইল [email protected]


বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা