শিরোনাম
প্রকাশ: ১২:৫৯, বুধবার, ২৩ জুন, ২০২১

জনগণের আওয়ামী লীগ, জনকল্যাণে শেখ হাসিনা

প্রফেসর ড. সৈয়দ সামসুদ্দিন আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
জনগণের আওয়ামী লীগ, জনকল্যাণে শেখ হাসিনা

স্বাধীনতা অর্জনে জাতীয় সংহতি ও রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা অতিপ্রয়োজনীয়। জনগণের প্রতিনিধি হিসেবে ভূমিকা পালন করে রাজনৈতিক দলগুলো। এক্ষেত্রে রাষ্ট্রবিজ্ঞানী লর্ড ব্রাইসের উক্তিটি বেশ প্রনিধানযোগ্য। তার মতে, ‘সংগঠন প্রকৃতপক্ষে রাষ্ট্রনীতি প্রণয়নকারী ব্রোকার (broker) বৈ কিছু নয়।’

লর্ড ব্রাইসের এই উক্তির মিল পাওয়া যায়, উপমহাদেশের রাজনীতির দিকে তাকালে। বৃটিশদের মদদপুষ্ট হয়ে ১৮৮৫ সালে উপমহাদেশে প্রতিষ্ঠা করা হয়েছিল ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস। পরে এই দলের নেতৃত্বেই আসে ভারতের স্বাধীনতা।

পরবর্তীতে মুসলমানদের রাজনৈতিকভাবে সচেতন ও তাদের স্বার্থ রক্ষায় গড়ে ওঠে মুসলিম লীগ। ১৯০৬ সালে এই দলটি প্রতিষ্ঠার পর উপমহাদেশে ভারত ও পাকিস্তান নামে ‍দুটি দেশের জন্ম হয়। আওয়ামী মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৪৯ সালের ২৩ জুন, ঢাকার কে এম দাস লেনের ‘রোজ গার্ডেনে’।

ঐতিহ্যবাহী এই রাজনৈতিক দলের নেতৃত্বে একাত্তর সালে স্বশস্ত্র যুদ্ধে লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে বিশ্বমানচিত্রে প্রতিষ্ঠিত হয় ‘বাংলাদেশ’ নামের নতুন রাষ্ট্র। ২৩ জুন বাঙালির জীবনে একটি ঐতিহাসিক দিন।

১৭৫৭ সালের ২৩ শে জুন পলাশীর আম্রকাননে স্বাধীনতার যে সূর্যঅস্ত গিয়েছিল; ১৯২ বছর পর একই দিনে বাংলার স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠায় ঢাকায় জন্ম লাভ করে নতুন রাজনৈতিক দল- আওয়ামী লীগের। মূলত নিপীড়িত-নিষ্পেষিত বাঙালির অধিকার আদায় এবং তাদের সচেতন করে তুলতেই দলটির জন্ম। ‘আওয়াম’ মানে জনগণ- এই জনগণের দলই তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করেছে, দেশ প্রতিষ্ঠায় নেতৃত্ব দিয়েছে-সর্বোপরি এদেশের ইতিহাস নিয়ন্ত্রণ করেছে। তাই বাংলাদেশের ইতিহাসে এই দলের ভূমিকা ঐতিহাসিক।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের হাত ধরে বাংলাদেশ স্বাধীনতা অর্জন করেছে। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত ধরে লাল-সবুজের এই দেশ এগিয়ে চলেছে অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রার পথে। তার নেতৃত্বে পৃথিবীর বুকে উন্নয়নশীল রাষ্ট্রের মর্যাদা অর্জন করেছে বাংলাদেশ।

দেশ ভাগের পর মওলানা আকরাম খাঁর অনুসৃত মুসলিম লীগের অগণতান্ত্রিক কর্মকাণ্ডে ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন মুসলিম লীগের পূর্ববঙ্গের নেতা-কর্মীরা। মূলত তারাই আওয়ামী লীগ তৈরির উদ্যোগ নেন। উদ্দেশ্য ছিল মুসলিম লীগকে একটি গণতান্ত্রিক ও প্রগতিশীল প্রতিষ্ঠানে পরিণত করা। প্রথমে  ‘মুসলিম’ নিয়ে পক্ষে-বিপক্ষে মত থাকলেও ওই সময় কৌশলগত কারণেই ‘মুসলিম’ শব্দটি রাখা হয়। তবে ১৯৫৫ সালে আওয়ামী লীগ অসাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে ‘মুসলিম’ শব্দটি বাদ দিয়ে।

প্রতিষ্ঠাকালে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী সভাপতি ও টাঙ্গাইলের তরুণ সংসদ সদস্য শামসুল হক আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হন। শেখ মুজিবকে যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক করা হয়।

আওয়ামী লীগ গঠনের মুহূর্তেই দলটি ব্যাপক বিশ্বাসযোগ্যতা পায় জনগণের। দেশজুড়ে দলটির কর্মসূচি ব্যাপক আলোড়ন সৃষ্টি করে। এ বিষয়ে এম আর আখতার মুকুল লিখেছেন, ‘নানা রকমের বাধা-বিপত্তি আর শত অত্যাচার স্বত্ত্বেও মওলানা ভাসানী ও শেখ মুজিব অত্যন্ত অল্প সমযের মধ্যেই পূর্ববাংলার প্রতিটি জেলাতে বিরাট কর্মীবাহিনী গড়ে তুলেছিলেন। তাঁরা কর্মীদের বুঝালেন কিভাবে পূর্ববাংলায় অত্যন্ত দ্রুত পশ্চিম পাকিস্তানের উপনিবেশ হতে চলেছে। ... ভাসানী-মুজিব উল্কার মতো বাংলার পথে প্রান্তরে ঘুরে বেড়ালেন। তৎকালীন বাংলাদেশে নূতন যুগের সূচনা হলো।’ (সূত্র: এম আর আখতার মুকুল, পাকিস্তানের চব্বিশ বছর: ভাসানী মুজিবের রাজনীতি, পৃ: ১৭)

সাত-চল্লিশে ভারত-পাকিস্তান সৃষ্টির পর বঙ্গবন্ধু দেখলেন, শাসকগোষ্ঠী এদেশের মানুষ তথা বাঙালিকে দ্বিতীয় শ্রেণীর মানুষ হিসেবে বিবেচনা করে। মর্মে মর্মে এই উপলদ্ধি নিয়েই ছয় দফার মতো একটা কিছু দেওয়া যায় কিনা- তা আগেই ভাবতে শুরু করেন বঙ্গবন্ধু।

শেখ মুজিবের এই উপলব্দি বিশেষ করে তাঁর রাজনৈতিক আদর্শ ও লক্ষ্য বাঙালি রাষ্ট্রসাধনাকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠার ক্ষেত্রে তাৎপর্যপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। তিনি স্বপ্ন দেখতেন, ১৯৪০ সালের লাহোর প্রস্তাবের মধ্যে ভারতের পূর্বাঞ্চলে একটি স্বাধীন ও বাঙালি রাষ্ট্রের।

’৪৭ এর হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গা শেখ মুজিবের মনে দাগ কাটে। তিনি ছিলেন প্রগতিশীল রাজনীতিতে বিশ্বাসী মানুষ। তাই পরবর্তীতে দেশে ফিরে সেভাবেই কর্মসূচি প্রণয়ন করেন তিনি।

‘নিরাপত্তা আইনে’ জেলে আটক থাকার পর ১৯৫২ সালে শেখ মুজিবুর রহমান দলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক হন। ১৯৫৩ সালে দলের দ্বিতীয় কাউন্সিল সভায় শেখ মুজিব সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।

ভাসানী-মুজিবের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ দ্রুত দেশের আনাচে–কানাচে জনমত গড়ে তোলে এবং ১৯৫৪ সালের প্রাদেশিক আইনসভার নির্বাচনে একক সংখ্যাগরিষ্ঠ দল হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। আওয়ামী লীগ তখন শেরেবাংলা ফজলুল হকের নেতৃত্বে ‘যুক্তফ্রন্ট’ করেছিল। ফজলুল হকের ব্যক্তিগত জনপ্রিয়তা এবং আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক ক্ষমতার সম্মিলনে এই নির্বাচনে মুসলিম লীগ ধরাশায়ী হয়।

১৯৬৩ সালের ৫ ডিসেম্বর হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী মৃত্যুবরণ করেন। তখন আওয়ামী লীগকে পুনরূজ্জীবিত করা রাজনীতিতে জরুরি হয়ে পড়ে। এর মাঝে আওয়ামী লীগ থেকে বেরিয়ে নতুন দল গড়েন মওলানা ভাসানী। তখন থেকেই আওয়ামী লীগে শেখ মুজিবের নিরঙ্কুশ নেতৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়।

দলকে পুনরূজ্জীবিত করার লক্ষ্যে ১৯৬৪ সালের ৬ মার্চ ঢাকার গ্রিনরোডে এক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। আওয়ামী লীগ পূর্ব পাকিস্তানের স্বার্থকে বিশেষভাবে প্রাধান্য দিয়ে এবং এই অঞ্চলের মানুষের অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, গণতান্ত্রিক এবং শিক্ষা-সাংস্কৃতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার প্রধান সংগঠনে পরিণত হওয়ার কর্মসূচিগ্রহণ করে।

প্রকৃতপক্ষে ওই সম্মেলন-ই আওয়ামী লীগকে সংগঠন হিসেবে এবং নেতা হিসেবে শেখ মুজিবকে একটি স্বতন্ত্র মর্যাদায় প্রতিষ্ঠিত করে। অন্যদিকে পাকিস্তান সরকারের নিপীড়ন থেমে নেই। দমন-পীড়ন নীতি বাড়তেই থাকে। সরকারি নিপীড়ন সত্ত্বেও শেখ মুজিবসহ নেতারা পুরো দেশের বিভিন্ন অঞ্চল ঘুরেছেন, জনমত গড়ে তুলেছেন। এভাবে আওয়ামী লীগ শুরু থেকেই মানুষের অধিকার আদায়ের জন্য নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করেছে।

পরবর্তীতে বাঙালিকে অধিকার সচেতন করে মুক্তির জন্য কর্মসূচি প্রণয়ন করেন শেখ মুজিবুর রহমান। ২৩ জুন, আওয়ামী লীগ ৭২ বছরে পা দিয়েছে। বলা হয়ে থাকে, বয়স শুধুমাত্র একটি সংখ্যা। সেটা হোক ব্যক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠান। এই সংখ্যাটা তখনই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে যখন ওই ব্যক্তি কিংবা প্রতিষ্ঠান ভালো কিছু করে থাকে, মানুষের কল্যাণে কাজ করেছে। আওয়ামী লীগ জনগণের দল, জনগণ নিয়েই থেকেছে। বাংলাদেশের যা কিছু অর্জন তা এসেছে আওয়ামী লীগের হাত ধরে, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে।

বঙ্গবন্ধু আওয়ামী লীগকে মানুষের দল হিসেবে প্রতিষ্ঠার জন্য নিজেকে উৎসর্গ করেন। এমনকি দলের সাংগঠনিক কাজে ব্যাঘাত সৃষ্টি হতে পারে মনে করে মন্ত্রিত্ব ছেড়ে দেন। বর্তমান আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাও সেভাবেই দলকে সাজিয়ে তুলেছেন, দলের অভ্যন্তরে নিশ্চিত করেছেন গণতন্ত্রের চর্চা।

বাংলাদেশে সংসদীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার জন্যও বিরাট ভূমিকা রেখেছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। পাকিস্তানি মার্শাল ল এবং বাংলাদেশি সামরিক শাসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ নির্বাচন করেছে এবং গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ভূমিকা রেখেছে। ১৯৯১ সালে রাষ্ট্রপতি পদ্ধতি থেকে সংসদীয় পদ্ধতিতে যে প্রত্যাবর্তন, তার কৃতিত্ব শেখ হাসিনার। পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টের পর কঠিন সময় পার করা আওয়ামী লীগকে শক্ত সাংগঠনিক ভিত্তিতে প্রতিষ্ঠিত করেন তিনি।

উপমহাদেশে একটি বিষয় লক্ষ্যণীয় যে, এখানে রাজনীতি নেতানির্ভর। কংগ্রেসে যেমন মহাত্মা গান্ধী, মুসলিম লীগে তেমনই জিন্নাহ। আর পরবর্তীকালে আওয়ামী লীগে প্রথমে ছিলেন ভাসানী। পরে অপরিহার্য ছিলেন শেখ মুজিব, বর্তমানে শেখ হাসিনা।

বঙ্গবন্ধুর পরে আওয়ামী লীগকে সুসংবদ্ধ রাখা শেখ হাসিনা ছাড়া আর কারও পক্ষে সম্ভব ছিল না। পিতার মতো সম্মোহনী শক্তির নেতৃত্বগুণসম্পন্ন দূরদর্শী নেতা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে টানা তৃতীয়বারের মতো দেশ শাসন করছে আওয়ামী লীগ। এই দলের সময়ই শেখ হাসিনার ‘ভিশনারি’ চিন্তায় ৫০ বছর বয়সী বাংলাদেশের মানুষের গড় আয় ২ হাজার ২ ২৭ মার্কিন ডলার। গড় আয় বেড়ে হয়েছে ৭২ বছর। চল্লিশের দশকে এ দেশের মানুষের গড় আয়ু ছিল চল্লিশের নিচে। বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে।

মানুষের জীবনযাত্রার মানও বেড়েছে। বাংলাদেশে বাস্তবায়ন হচ্ছে পদ্মাসেতু, মেট্রোরেলসহ বেশ কয়েকটি মেগাপ্রকল্প। এসব প্রকল্প সম্পন্ন হলে বদলে যাবে দেশের অর্থনীতি। গড়ে উঠবে নতুন নতুন অর্থনীতির ক্ষেত্র। চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের জন্য যোগ্য জনশক্তি গড়ে তুলতে বাস্তবায়ন  হচ্ছে ডিজিটাল বাংলাদেশ।   

টানা তিনবারসহ মোট চারবার শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ক্ষমতায় রয়েছে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ। এই সময়ে গড়ে উঠেছে নানা সুবিধাবাদী চক্র। দলে কলঙ্কলেপন যাতে না হয় সেজন্য কঠোর হস্তে সিদ্ধান্ত নেন দলীয় সভাপতি। এক্ষেত্রে দলের অন্যান্য নেতৃত্বকেও শাখা-প্রশাখা হয়ে ক্ষমতার বারান্দায় হাঁটাহাঁটি করা সুদিনের বন্ধুরা যেন আওয়ামী লীগের কোনো ক্ষতি করতে না পারে সেজন্য নজর দিতে হবে।

এ দেশে সময়ে সময়ে অনেক রাজনৈতিক দল এসেছে, আবার কালের গহ্বরে হারিয়েও গেছে। তবে টিকে রয়েছে জনগণের দল আওয়ামী লীগ। শুরু থেকেই আওয়ামী লীগ ছিল জনগণের দল, সাধারণ মানুষের দল। জনগণের দল হয়ে, আওয়ামী লীগ টিকে থাকবে, বেঁচে থাকবে মানুষের হৃদয়ে। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর বছরে আওয়ামী লীগের বয়স হচ্ছে ৭২। আওয়ামী লীগ বেঁচে থাকুক জনগণের অন্তরে। আওয়ামী লীগের জন্মদিনে এটাই আমাদের প্রত্যাশা। বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা নির্মাণে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নিরন্তর কাজ করে যাচ্ছে। দলটির জন্মদিনে শুভ কামনা থাকলো।

লেখক: উপাচার্য, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়; জামালপুর
ই-মেইল: [email protected]

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা