শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩৭, রবিবার, ১৮ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

সিআরবিতে হাসপাতাল : যত প্রশ্ন আওয়ামী লীগকে ঘিরে

রিয়াজ হায়দার চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
সিআরবিতে হাসপাতাল : যত প্রশ্ন আওয়ামী লীগকে ঘিরে

গড্ডালিকায় সরকারবিরোধীতা আমার কর্ম নয়। বড় বড় ইস্যুতে ঢালাও সরকারের মুণ্ড চটকিয়ে যারা বাহবা কুড়াতে দিবারাত্রি ব্যস্ত থাকেন, তাদের কাতারেরও নই আমি। কিন্তু আজ কথাগুলো বলতে হচ্ছে রাজনীতি ও ঐতিহ্যের শহরের এক টুকরো অক্সিজেন আধারের জন্য। 

মঈনুদ্দিন খান বাদল। জাসদের কার্যকরী সভাপতি ছিলেন। চট্টগ্রামের মানুষের অন্যতম বলিষ্ঠ কণ্ঠস্বর এই সংসদ সদস্য টানা ১০ বছর সাধনা করেও একটি বিশেষায়িত হাসপাতাল তৈরির জন্য চট্টগ্রাম বন্দরের এক টুকরো ভূমি চেয়ে পাননি। অনুরোধ আহ্বানে সাড়া দেয়নি রেলওয়েসহ কোনো প্রতিষ্ঠান। এনিয়ে সংসদেও এই নেতা আহাজারি করেছিলেন। জীবনের বিশেষ স্বপ্নটি অনিষ্পন্ন রেখেই শেষ পর্যন্ত না ফেরার দেশে চলে যান এই জননেতা। 

আজ জননেতাদের কাছে প্রশ্ন রাখছি, মাফিয়া গোষ্ঠীর কাছে কারা তুলে দিচ্ছেন চট্টগ্রামের মানুষের সম্পদকে, দেশের সম্পদকে, মানুষের অধিকারকে? চট্টগ্রামের জনপ্রতিনিধিরা বেঁচে আছেন তো! এই প্রশ্নগুলোর পাশাপাশি ক্ষমতাসীন রাজনীতিবিদরা নিজেদের কফিনে শেষ পেরেক ঠোকার অপেক্ষায় কী এখনো শ্বাস চালিয়ে যাচ্ছেন? এমন প্রশ্নও যদি রাখা হয়, তবে তা অবান্তর হবে না সিআরবি এলাকায় রেলভূমিতে বিতর্কিত বেসরকারি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা ইস্যুতে। 

ক’দিন আগে হঠাৎ করেই শুনলাম, চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার সরিয়ে নেওয়া হবে! অর্থাৎ বর্তমানে স্থল থেকে শহীদ মিনার ভেঙে অন্যত্র সাময়িকভাবে শহীদ বেদী স্থাপন হবে। চট্টগ্রামের জনপ্রতিনিধি, এমনকি সাংস্কৃতিক সংগঠক নেতাকর্মীরা কেউই এ ব্যাপারে কিছুই জানেন না! প্রকল্প গ্রহণের আগে তাদের কারো সাথে সরাসরি দায়িত্বশীলদের কোন কথা বা মতবিনিময় হয়েছে বলেও দায়িত্ব নিয়ে তা কেউ স্বীকার করেননি। 

কিছুদিন আগে এও জানলাম টাইগারপাসের হাজার বছরের পুরনো পাহাড়ি সৌন্দর্যের বুকে ছুরি চালানো হবে সরকারের প্রস্তাবিত ‘এলিভেটেড এক্সপ্রেস ওয়ের’র জন্য! অভিন্ন ভাবেই আরেক আজগুবি প্রকল্পের আবির্ভাব চট্টগ্রামের সবুজের আধার খ্যাত সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডল সিআরবিতে। রেল কর্তৃপক্ষ নিজেদের ভূমি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান ইউনাইটেডকে হাসপাতাল করার জন্য লিজ দিতে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন!

চুক্তিবদ্ধ হওয়ার সূচনাটিও জালিয়াতিতে ভরা। চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য হিসেবে আমি অন্তত এতটুকু জানি যে, বাংলাদেশে কোথাও হুট করে ১০০ শয্যাবিশিষ্ট বেসরকারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের অনুমোদন দেওয়ার বিধান নেই। মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের যাত্রাটি শুরু করতে হয় ৫০ শয্যা নিয়েই। তাও শহর এলাকাতে যদি তা করতে হয়, তবে শুধুই লীজকৃত ভূমিতে নয়, বাস্তবায়নকারী কর্তৃপক্ষ অর্থাৎ উদ্যোক্তাদের নিজেদের বৈধ অন্তত দুই একর ভূমি থাকতে হবে। এই ক্ষেত্রে ইউনাইটেড হাসপাতালের জন্য প্রস্তাবিত ভূমিটি তাদের নিজেদের নয়, বরং পুরোটাই রেলের লিজকৃত অর্থাৎ ভাড়া চুক্তিনামার আওতায়, যা হাসপাতাল প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে সরকারি প্রাথমিক শর্ত ভঙ্গের নামান্তর।

এদিকে, অন্তত এক বছর আগে পর্যন্ত চট্টগ্রামে একটি পূর্ণাঙ্গ শিশু হাসপাতাল স্থাপনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আন্তরিক প্রচেষ্টা নিয়েও সরকারি-বেসরকারি কোন সংস্থার কাছ থেকে ভূমি পাননি। রেলওয়ে কিংবা অন্য কোনো কর্তৃপক্ষ ভূমি বরাদ্দ না দেয়ায় সেই উদ্যোগ এখনো অনিষ্পন্ন রয়ে গেছে। এখন কার বা কাদের স্বার্থে বিতর্কিত স্থানে বেসরকারি হাসপাতালের জন্য রেলওয়ে হঠাৎ ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানকে ভূমি বরাদ্দ দিল, চট্টগ্রামের নির্বাচিত গণপ্রতিনিধিরা তা জানেন কী? জানেন কী ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ?

গাছ কেটে কিংবা সবুজের মাঝে পরিবেশ নষ্ট করে প্রস্তাবিত এই হাসপাতাল কী চট্টগ্রাম নগরবাসীর বহু আরাধ্য ছিল? শহরের পাহাড়তলী, সীতাকুণ্ডের কুমিরাসহ চট্টগ্রাম জুড়ে রেলওয়ের এত জায়গা থাকতে শহরবাসীর নির্মল শ্বাসনেয়ার জায়গাটুকুতেই বা কেন এই বেসরকারি হাসপাতাল গড়তে হবে, ব্রিটিশ বিরোধী বিপ্লবের স্মৃতি ধন্য স্থানে  মুক্তিযোদ্ধাদের করবের উপর কেন এটি গড়তে হবে, তা কী একবার ভেবেছেন মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ? তাছাড়া সাংস্কৃতিক কার্যক্রমের অন্যতম প্রধান কেন্দ্র হয়ে ওঠা সিআরবিকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলা এমন প্রকল্পকে ঘিরে সাংস্কৃতিক প্রণোদনার সহায়ক সুপ্রাচীন রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের চট্টগ্রাম মহানগর কমিটির নেতৃবৃন্দ কী বলবেন? এই ক্ষেত্রে সংস্কৃতির জন্য কী রাজনৈতিক কোনো দায়বদ্ধতা নেই? 

চট্টগ্রামের দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মোসলেম উদ্দিন আহমদ, মহানগর আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক সাবেক মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দিনসহ যারা আলোচিত স্থানটি পরিদর্শন করলেন, তাদের কাছে কী আগে মতামত নিয়েছিলেন রেলওয়ের দায়িত্বশীলরা? নাকী আওয়ামী লীগ নেতৃত্বের কোন মতামত গ্রহণ বা মূল্যায়ন করেননি লিজ এই কর্তৃপক্ষ? নাকি ক্ষমতাসীন দলের শীর্ষ নেতাদের কোনো পাত্তাই নেই সরকারি এই প্রতিষ্ঠানগুলোর কাছে? নাকি আড়ালে আছে অন্য কোন ঘটনা? 

সরেজমিন পরিদর্শন শেষে মোসলেম, মাহতাব ও নাছির সরকার দলীয় নেতা হিসেবে সরকার অনুমোদিত প্রকল্পের পক্ষে অবস্থান নিবেন, এটা অবিশ্বাস্য নয়- তারা তা করতেই পারেন। এটি তাদের দলীয় সিদ্ধান্ত কিংবা ব্যক্তিগত রুচি-অভিরুচি, জনগণের প্রতি দায়বদ্ধতার গভীরতা-অগভীরতার বিষয়। তবে অনেক প্রশ্ন সামনে নিয়ে এসেছে চট্টগ্রামের এই প্রকল্প।  

নগরবাসী ভাবছেন, কেমন উন্নয়ন প্রকল্প জনগণের প্রত্যাশিত, তা কী গণপ্রতিনিধি কিংবা রাজনীতিবিদরা জানতে চান না? নাকি এ নিয়ে তাদের থোড়াই কেয়ার করেন প্রকল্প অনুমোদন ও সম্পাদনকারীরা? সরকারের কোন কাজের সাথে গণপ্রতিনিধিদের সংযুক্ত রাখার কোন সুযোগ কী আসলেই নেই? চট্টগ্রামের উন্নয়নে এরকম একাধিক প্রকল্প কারা, কিভাবে, কাদের পরামর্শে করছেন, তা যেন চট্টগ্রামবাসী জানেনই না। তাদের নির্বাচিত প্রতিনিধিরাও নন! নগরবাসী নিজেদের নানা সীমাবদ্ধতার কারণে অনেক কিছু না জানতেই পারেন। তবে যারা প্রতিনিধিত্বশীল নেতা, তাদের এক্ষেত্রে জানা এবং জনগণকে জানানো দায়িত্ব। 

চট্টগ্রাম বন্দরের সম্পদ বিদেশি প্রতিষ্ঠান এস এস এ’কে লিজ দেওয়ার প্রতিবাদে গর্জে উঠেছিলেন সাবেক মেয়র ও ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সেসময়ের সাধারণ সম্পাদক এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী। তার পুত্র ব্যারিস্টার চৌধুরী মহিবুল হাসান নওফেল এখন ক্ষমতাসীন দলের প্রভাবশালী নেতা, শিক্ষা উপমন্ত্রী ও সম্মানীত সংসদ সদস্য। এমন জনবিদ্বেষী প্রকৃতি বিরুদ্ধ প্রকল্পের ব্যাপারে মহিউদ্দিনপুত্র ইতোমধ্যে নিজের অবস্থান ব্যক্ত করেছেন ঠিকই, তবে শেষ পর্যন্ত এই প্রকল্পের বিরুদ্ধে শহরের সদর আসনের এই এমপি কতটুকু কী ভূমিকা রাখছেন, তাও পর্যবেক্ষণে আছেন সাধারণ মানুষ। বিদেশে অবস্থানরত হওয়া সত্ত্বেও এই সংকটে চট্টগ্রামের শীর্ষ নেতা ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন এমপি কোনপক্ষে ভূমিকা রাখছেন, তাও খোঁজ নিচ্ছেন রাজনীতি সচেতন মানুষ। মানুষ দেখছে, শহরের সংশ্লিষ্ট এলাকার এমপিসহ অন্য সংসদ সদস্যদের ভূমিকা কেমন, তাও। 

আশ্চর্যের বিষয় হলো, জেলার একাধিক শীর্ষ নেতার বিরুদ্ধে ইউনাইটেড’র সাথে বিশেষ সংযুক্তির অভিযোগ থাকলেও দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান এই প্রক্রিয়াটির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ সমাবেশে অংশ নিয়ে প্রকাশ্যেই সরকারি সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেছেন। ক্ষমতাসীন দলে নেতৃত্বের এমন বৈপরীত্য ও সমন্বয়হীনতা আলোচনার খোরাকও তৈরি করেছে। আবার রহস্যজনক কারণে একই শহরের ‘ফাটাকেষ্ট’ নেতা হয়ে ওঠা কেউ কেউ আছেন নিশ্চুপ, নিরব! 

এবার একটি প্রশ্ন সরাসরি রাখতে চাই রেল মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটির সভাপতি এবিএম ফজলে করিম চৌধুরীর কাছে। অপরিণামদর্শীভাবে শুধুমাত্র বাণিজ্য মনোস্কতায় প্রকৃতি ও পরিবেশের ক্ষতি সাধন করে সিআরবিতে এমন হাসপাতাল ব্যবসার উদ্যোগ এর বিপরীতে মাননীয় সংসদ সদস্য আপনার ভূমিকা কি ছিল?  একজন ডায়নামিক সংসদ সদস্য হিসেবে সুনাম আছে আপনার। এই ক্ষেত্রে জনগণের মনের ভাষা বুঝতে কী তবে আপনিও ব্যর্থ হয়েছেন? 
ভিডিও বার্তা দিয়ে আত্মপক্ষ বা সরকার পক্ষ সমর্থন করে প্রধানমন্ত্রীর কাঁধে দায়িত্ব তুলে দিলেই কী নিজের দায়িত্ব শেষ হয়ে যায় মাননীয় এমপি ও সংসদীয় কমিটির সভাপতি?

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ মনোনীত মেয়র ও মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা রেজাউল করিম চৌধুরী অবশ্য হাসপাতালটি বিতর্কিত স্থানে না করার আহ্বান জানিয়ে অন্যত্র করার জন্য প্রয়োজনে চটগ্রাম সিটি করপোরেশন থেকে ভূমি বরাদ্দের ঘোষণা দিয়েছেন। তবুও প্রশ্ন ওঠেছে, আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে থেকে যিনি বা যারাই আপত্তি সত্ত্বে এখনো ‘সবুজ রক্ষা করে’ বেসরকারি হাসপাতালটি স্থাপনের পক্ষেই রয়েছেন কিংবা প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তের অজুহাত দিয়ে গা এড়িয়ে চলার চেষ্টা করছেন, তিনি বা তারা কী তবে সংস্কৃতি অনুরাগী-পরিবেশ বান্ধব মানুষগুলোর কাছে এতদিনেও নিজেদের অবস্থানের পক্ষে স্বচ্ছতা প্রদর্শন করতে পারেননি? নাকি নগরবাসীর সাথে তাদের রয়েছে প্রচ্ছন্ন দূরত্ব ? না কী সংস্কৃতির ডাক কিংবা পরিবেশ রক্ষার দায়বদ্ধতা রাজনৈতিক নেতৃত্বকে ছুঁয়ে যায় না?

এবার আসা যাক, কিছু নেপথ্যের সত্যাসত্যে। অনুসন্ধানে জেনেছি, সিআরবির আলোচিত স্থানে চট্টগ্রামের স্বাস্থ্যখাতের আরেক লুটেরা প্রতিষ্ঠান ম্যাক্স হাসপাতাল তাদের ইউনিট স্থাপনে উদ্যোগী হয়েছিল। এর নেপথ্যে প্রণোদনায় তাদের ছায়াসঙ্গী হয় চট্টগ্রামের ব্যাংক খেকো আরেক শিল্পগ্রুপ। অন্যদিকে আলোচিত ইউনাইটেড হাসপাতালের প্রস্তাবটি শেষ পর্যন্ত টিকে যায় রেলমন্ত্রীর সদিচ্ছা ও একাধিক এমপিসহ জেলার শীর্ষ নেতাদের যোগসাজশে! এর জের ধরে একপক্ষ ‘গাছ না কেটেই হাসপাতাল নির্মাণ’ ও অন্যপক্ষ যে কোন মূল্যে তা প্রতিহতের নাগরিক প্রচেষ্ঠার সুফল নিতে আড়াল থেকে মরিয়া। 

শেষ পর্যন্ত দুই পক্ষের রশি টানাটানিতে জানি, কেউ কেউ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দোহাই দিয়ে পরিস্থিতি উত্তরণে চেষ্টা করবেন। কিন্তু দিন শেষে কী ক্ষমতাসীন দলের নেতারা স্বীকার করবেন, এভাবে জনমত ও রুচির বিরুদ্ধে গিয়ে আওয়ামী লীগ বা সরকারি দলকে আস্তে আস্তে জনবিচ্ছিন্ন করছেন আপনারা? জনগণের মনের ভাষা, দাবিনামা পড়তে বা বুঝতে ব্যর্থ হচ্ছেন প্রিয় নেতৃবৃন্দ! নতুবা দলকে বিচ্ছিন্ন করছেন এক অতি পরাক্রমশালী বাণিজ্য মনোস্কতায়, বঙ্গবন্ধুর দলকে বিচ্ছিন্ন করছেন আমজনতার কাছ থেকে, এমনকি মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকেও! 

লেখক : আহ্বায়ক, চট্টগ্রাম নাগরিক উদ্যোগ ও সিন্ডিকেট সদস্য, চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা