শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৫৩, সোমবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২২ আপডেট:

বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন : জাতিরাষ্ট্র বাংলাদেশ পেলো হৃদস্পন্দন

ড. প্রভাষ কুমার কর্মকার
অনলাইন ভার্সন
বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তন : জাতিরাষ্ট্র বাংলাদেশ পেলো হৃদস্পন্দন

বিশ্ববাসীর কাছে আজ এক অবাক বিস্ময়ের নাম সার্বভৌম বাংলাদেশ-যে দেশের অভ্যুদয়ের ইতিহাস ছিলো শুধুই কষ্ট আর বেদনার পরতে পরতে মোড়ানো। তবে স্বর্ণাক্ষরে লেখা ঘটনাপঞ্জিতে আলোকজ্যোতির উদগিরণ সময়ের বিচারে আমাদের অনন্য সত্তায় আচ্ছাদিত করেছে। বাঙালি জাতিকে গর্বে মাথা উঁচু করতে শিখিয়েছে, পৌঁছে দিয়েছে সুবিশাল উচ্চতায়। এই নত শিরের বাঙালি এমন অবস্থানে যে একদিনে যায়নি তার প্রমাণ কিংবা সাক্ষী তাও ওই ইতিহাসই বহন করে চলেছে। শোষিত বাঙালির প্রবঞ্চনা আর দগদগে ক্ষতের সৃষ্টি যেমন একদিনে হয়নি, তেমনি তার পরিশোধনও স্বল্প সময়ে হয়নি-এ যে বহু পুরাতন!

সেই ১৯৪৭ থেকে শুরু হয়ে বাহান্নর ভাষা আন্দোলন, চুয়ান্নর যুক্তফ্রন্টের নির্বাচন অতঃপর শিক্ষা আন্দোলন পার হয়ে ১৯৬৬ সালের ছয় দফাতে গড়ায়-বাঙালির স্বাধীনতার স্বপ্নের আকাঙ্ক্ষা চুরমার করতে আনা হয় ১৯৬৮ সালে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা। পরবর্তী সময়ে ছয় দফাকে একদফায় রূপদান শেষে ১৯৬৯ সালের গণঅভ্যুত্থান এবং ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে বিপুল বিজয় বাঙালির ক্ষয়িষ্ণু মনে আশার আলো জ্বালাতে সক্ষম হয়। সবশেষ একাত্তরের ৭ মার্চের ভাষণ বাঙালির আড়ষ্টতা কাটিয়ে স্বাধীনতার শক্তি আধার রূপে সাড়ে সাত কোটি মানুষকে দীক্ষিত করলে তারা মরণপণ লড়াইয়ের জন্য প্রস্তুত হয়।

সর্বোপরি ২৬ মার্চের প্রথম প্রহরে বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণায় উজ্জীবিত ধ্বনিতে এই বাংলার দামাল ছেলে, কৃষক-মজুর, কামার-কুমার-তাঁতী-জেলে, বুদ্ধিজীবী-পেশাজীবী, সাংবাদিক-কবি-লেখক, ভবঘুরেসহ সকলে আন্দোলনের জন্য প্রস্তুত হয়। ইতিহাসের এ সকল অবিচ্ছেদ্য ঘটনাপঞ্জির অমোঘ আধান ও মুক্তিযুদ্ধের অনন্য শক্তিধারের মূলে এক মহামানব, বিশাল হৃদয়ের অধিকারী বাংলার অবিসংবাদিত নেতা বাঙালির আঁধার ঘরের মানিক জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান।

এতক্ষণে যে ঐতিহাসিক ক্ষণ ও ঘটনাপঞ্জি কিংবা আবহের বর্ণনা করা হয়েছে তার প্রতিটি পদক্ষেপেই যার অমর কীর্তি ও প্রজ্ঞালোক প্রেরণাদায়ক হয়ে বাঙালিকে সুসংগঠিত করেছে তিনি বাংলার অবিসংবাদিত নেতা  সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। শোষিতের প্রতি তার মমত্ব ও আবেদন তাকে ইতিহাসে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠত্বের আসনে বসিয়েছে। তিনি তার কর্ম, গুণ ও প্রজ্ঞা দিয়ে বিশ্ব নেতৃত্বের আসনে অধিষ্ঠিত হয়েছেন, হয়েছেন বাংলার মুক্তিদাতা মহান পুরুষ জনক জ্যোতির্ময়। সারা বিশ্বের শোষিত বঞ্চিতের পথদ্রষ্টা হয়ে তিনি অর্জন করেছেন বিরল সম্মাননা। জাতি হিসেবে বাঙালিরা আজ গর্বে মাথা উঁচু করে বলতে পারে আমরা বাঙালি-আমরা বীরের জাতি, আমরা বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশের গর্বিত নাগরিক।

আমরা চূড়ান্ত বিজয় অর্জন করেছি ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর। কিন্তু সদ্য স্বাধীন জাতিরাষ্ট্র বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা পাওয়ার পর জাতিরাষ্ট্র সৃষ্টির অনন্য কারিগর যার সম্মুখসমর, দিকনির্দেশনা, ভিশন-মিশনের আলোকে ও কঠিন ত্যাগে আমাদের এই সার্বভৌম বাংলাদেশের মহান বিজয় অর্জন তখনও পর্যন্ত সেই মহামানবের কোনো সন্ধান নেই। কোথায় আছেন বাঙালি জাতির পিতা? কেমন আছেন তিনি? তার জন্য অপেক্ষারত সাড়ে সাত কোটি বাঙালি-তখনও যেন কেমন এক অসম্পূর্ণতা তাড়া করে ফিরছে সমগ্র বাংলাদেশকে। বাঙালির আকাঙ্ক্ষা ও অপেক্ষার পালা, অপেক্ষা যেন সমস্ত তরুলতা, বৃক্ষরাজি, আকাশ-বাতাস বাংলার শোষিত মানুষের, শুধুই এক মাহেন্দ্রক্ষণের জন্য। আর কেনইবা হবে না এমন অপেক্ষার সারি দীর্ঘতম? এ তো স্বাধীন বাংলাদেশের অবয়ব তৈরি হয়েছে মাত্র-পোড়ামাটির ধ্বংসস্তুপ, লাশের ছড়াছড়ি, বেদনাহত সকল বাঙালির  হৃদয়ে যেন পূর্ণতার বিন্দুমাত্র লেশ নেই। অন্তরে আকাঙ্ক্ষা, কখন বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অবয়বে প্রাণ সঞ্চার হবে? কখন আসবেন তিনি? যিনি এই বাংলাকে, বাংলা ভাষাকে বাঙালির জন্য উপহার দিলেন, উপহার দিলেন আমাদের লাল-সবুজের জাতীয় পতাকা এবং আমার সোনার বাংলা সুমধুর জাতীয় সংগীত। স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশের ৫৬ হাজার বর্গমাইল কী সারা দেশবাসী ও বিশ্ববাসীর অন্তরে দাগ কাটতে পারে?-যখন  আমাদের প্রবাহমান গতিধারাকে সামনে অগ্রসরের মহান নেতৃত্ব বাঙালির সর্বশ্রেষ্ঠ সন্তান বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগারে বন্দি? তাইতো বুঝি বাঙালির অপেক্ষার শেষ নেই। বাঙালির অন্তরে কামনা ফিরে পেতে তাদের স্বাধীনতার মহানায়ক মহামানব বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে-যিনি বাংলাদেশ রাষ্ট্রের বিজয়ের উন্মুক্ত বাতায়ন খুলে দিয়েছেন, অমানুষিক নির্যাতন, জেল-জুলুম সহ্য করে জীবনবাজি রেখে সার্বভৌম বাংলাদেশ আমাদের করে দিয়েছেন। তাইতো বাংলার মাটি, আকাশ-বাতাস মর্মর ধ্বনিতে অপেক্ষারত, অপেক্ষারত সকলেই বলছে-এসো জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু, তোমার বিশাল হৃদয়ে আমাদের একটুখানি আশ্রয় দাও, আমরা একটু তোমার সাথে আলিঙ্গন করি, তোমার আবেশে আবেশিত হই।

অবশেষে দীর্ঘ ৯ মাস ১৪ দিন পাকিস্তানের কারাগারে বন্দিজীবন শেষে ক্ষুধা, দারিদ্র্য, বঞ্চিত, শোষিত এবং নির্যাতিত মানুষের চিরকষ্ট ও বেদনার প্রচ্ছদ দূর করা আমাদের প্রাণপ্রিয় নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পাকিস্তানের কারাগার থেকে মুক্তি পেয়ে লন্ডন হয়ে ১০ জানুয়ারি ১৯৭২ সালের পড়ন্ত বিকেলে তেজগাঁও বিমানবন্দরে অবতরণ করেন। সেখানে প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের নেতৃবৃন্দ প্রাণের নেতা বঙ্গবন্ধুকে অভ্যর্থনা জানান। সদ্য স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশে বঙ্গবন্ধুর প্রত্যাবর্তনের মাধ্যমে যেন বাংলাদেশ রাষ্ট্র হৃদস্পন্দন পেলো-জাতিরাষ্ট্র বাংলাদেশের অবয়বও পেল পূর্ণাঙ্গতা।

বঙ্গবন্ধু একটি খোলা ট্রাকে করে সরাসরি রেসকোর্স ময়দানে অপেক্ষমাণ লাখো জনতার উদ্দেশে রওনা হন। বাঙালির ভাগ্যোন্নয়নে বদ্ধপরিকর বঙ্গবন্ধু আবেগআপ্লুত হয়ে ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে ভাষণ দেন। মা-মাটি-মানুষের প্রতি দরদ তাকে সর্বদাই আবেশিত করতো-তিনি তার বক্তব্যের এক পর্যায়ে বলেন, ‘‘আজ আমি বক্তৃতা করতে পারছি না আপনারা বুঝতে পারেন। ‘নম নম নম সুন্দরী মম, জননী জন্মভূমি, গঙ্গার তীর সিক্ত সমীর, জীবন জুড়ালে তুমি।’  আমার জীবন যখন আমি ঢাকায় নামছি, তখন আমি চোখের পানি রাখতে পারি নাই। আমি জানতাম না, যে মাটিকে আমি এত ভালবাসি, যে মানুষকে আমি এত ভালবাসি, যে জাতিকে আমি এত ভালবাসি, যে বাংলাদেশকে আমি এত ভালবাসি, সেই বাংলায় আমি যেতে পারবো কিনা?  আজ আমি বাংলাদেশে ফিরে এসেছি, আমার ভাইদের কাছে, আমার মা’দের কাছে, আমার বোনদের কাছে, বাংলা আমার স্বাধীন, বাংলার মানুষ আজ আমার স্বাধীন।”

আজ থেকে ৫০ বছর পূর্বে ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি সদ্য স্বাধীন জাতিরাষ্ট্র বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা পাওয়ার পর জাতিরাষ্ট্র সৃষ্টির অনন্য কারিগর যার সম্মুখসমর, দিকনির্দেশনা, ভিশন-মিশনের আলোকে আমাদের এই সার্বভৌম বাংলাদেশ ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় অর্জন করে, সেই মহামানবের জন্য অপেক্ষারত সাড়ে সাত কোটি বাঙালিকে উজ্জীবিত করতেই কি তবে আজ থেকে নয় দশক পূর্বে আমাদের প্রাণের কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছেন-
“শিখরে শিখরে কেতন তোমার
রেখে যাবে নব নব,
দুর্গম-মাঝে পথ করে দিবে ...
জীবনের ব্রত তব।”

এ যেন রাজনীতির মহাকবি, বাঙালির মুক্তিদাতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কর্মময় জীবনের অনুসঙ্গ। বাংলাদেশের তরুণ সমাজ সংকটকালেও তোমার সৃষ্টিশীল কর্মকাণ্ড থেকে বিচ্যুত হবে না। তাইতো সকল দেশবাসীর কামনা-এসো বঙ্গবন্ধু, জাতির পিতা তোমার বিশাল হৃদয় আমাদের যে ঋণের ভারে জর্জরিত করেছে সেই ঋণকে আরো একটু সম্প্রসারিত করো, বিনম্র চিত্তে তোমার আকাঙ্ক্ষায় আমাদের উদ্দীপ্ত করো। এদেশ বিনির্মাণে তোমার কর্মপরিকল্পনা ও প্রত্যয় গর্ব ও অহংকারের প্রাচুর্য হয়ে সারা বিশ্বে বিচ্ছুরিত হোক সূর্যের আলোকচ্ছটার ন্যায়। 

গণমানুষের সম্পৃক্তকরণ ও উদ্বুদ্ধকরণ সত্ত্বার জাগরণ ঘটানোর কঠিন মনোবল, অনুধাবন ও দূরদৃষ্টিসম্পন্ন মানবহিতৈষী মনোভাব যে বাঙালির মুক্তির উপায় তা তিনি হৃদয়ে ধারণ করতেন বলেই বঙ্গবন্ধু বাঙালির অন্তরে ঠাঁই করে নিয়েছিলেন। তাইতো তার আহ্বান আপামর জনতার কাছে শুধুমাত্র আহ্বানই ছিলোনা, তা ছিলো আজ্ঞা পালনের ব্রত। এই ব্রতের গুণেই বাঙালি শুধুমাত্র বঙ্গবন্ধুর দক্ষ নেতৃত্ব, রাজনৈতিক দূরদর্শিতা ও সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনায় মাত্র ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে দেশকে স্বাধীন করার দুর্লভ স্বাক্ষর রাখতে পেরেছে। নেতৃত্বের প্রজ্ঞা ও সৌজন্যের কারণেই যেমন স্বদেশ প্রত্যাবর্তন করার আগেই পরম বন্ধু ভারতের সরকার ও জনগণকে ধন্যবাদ জানাতে সেদেশ হয়ে দেশে ফেরার সিদ্ধান্ত নিতে পারেন তেমনি দেশের স্বার্থের বাইরে কোনো আপস নয়-এ ব্যাপারে দৃঢ়চেতা মনোভাবের কারণেই স্বাধীনতার সহযোগী পরম বন্ধু যশ্বস্বী প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধীকে পরিষ্কার ভাষায় জানিয়ে দিতে পারেন বাংলাদেশ থেকে দ্রুত ভারতীয় সেনা ফেরত নেওয়ার কথা। দূরদর্শী নেতৃত্বের কারণেই একটি সম্পূর্ণ যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশকে পুনর্গঠনের কাজে সফলতার সাথে আত্মনিয়োগ করতে পেরেছিলেন-বড় বড় চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে কাজ শুরু করেছিলেন, শুধুই দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটানোর জন্যে। শত রিক্ততার বক্ষ ভেদি বঙ্গবন্ধু বাঙালির জীবনের জয় ছিনিয়ে আনতে মেধা ও মননে প্রকৃত চিত্তাকর্ষক শক্তির যোগসূত্র স্থাপনসহ সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনার আলোকে কর্মসম্পাদন শুরু করেছিলেন। শুরু করেছিলেন হাজারো প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবিলা করে, বহুমাত্রিক পরিকল্পনা নিয়ে স্বপ্নের সোনার বাংলা বিনির্মাণের কাজ। এ যেন বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উক্তি- 

“রিক্ততার বক্ষ ভেদি আপনারে করো উন্মোচন। ব্যক্ত হোক জীবনের জয়...” -এর  মতো করেই জীবনের জয়গানে বাঙালিকে স্বনির্ভরতায় পূর্ণ করার কাজ, বাঙালির দুঃখ মোচনের কাজ। কিন্তু একদল লোভী, ভিরু কাপুরুষ, এদেশীয় স্বার্থন্বেষী চক্র তথা পাকিস্তানের প্রেতাত্মা তা শেষ করতে দিল না। মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় বঙ্গবন্ধুকে বর্বরোচিত কায়দায় নির্মমভাবে হত্যা করে। শারীরিকভাবে তিনি আর আমাদের মাঝে ফিরবেন না একথা ঠিক তবে তার দেখানো পথে, পদাঙ্ক অনুসরণ করে বাঙালি অনুরণিত হয়ে চলেছে এবং ইতিহাসে অমর হয়ে থাকবে তার অনন্য সৃষ্টি। বাংলা, বাঙালি আর বঙ্গবন্ধুকে কখনও আলাদা করা যাবে না-যাবে না বঙ্গবন্ধুর অমিয়ধারা মুছে ফেলা। তাইতো পঞ্চাশ বছর পরও জাতির পিতার আবেশধন্য হয়ে বর্তমান প্রজন্ম শত-সহস্রাধিক আঙ্গিকে তাকে নিজ নিজ কর্মে পেতে অপেক্ষারত। যতদিন এ পৃথিবীর গতি অব্যাহত থাকবে ততদিন আমাদের এই অনন্ত চাওয়ার মাঝেই বাঙালির প্রাণপুরুষ জাতিরাষ্ট্রের স্রষ্টা বেঁচে থাকবেন। হে পিতা, স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসে বিনম্রচিত্তে জানাই তোমায় শ্রদ্ধাঞ্জলি।

লেখক : প্রফেসর, পরিসংখ্যান বিভাগ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়

সভাপতি, বঙ্গবন্ধু শিক্ষা ও গবেষণা পরিষদ, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।

বিডি প্রতিদিন/এমআই

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে