শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:১৪, শুক্রবার, ২২ জুলাই, ২০২২ আপডেট:

তুমি কি কেবলই ক্যামেরাম্যান?

জয়ন্ত ঘোষাল
অনলাইন ভার্সন
তুমি কি কেবলই ক্যামেরাম্যান?

সংবাদ মাধ্যমে ক্যামেরাম্যানদের ভূমিকা দেশে-বিদেশে, সেকালে এবং একালে সবসময়ই তাৎপর্যপূর্ণ। প্রথম কথা হচ্ছে, খবরের কাগজ, ইলেকট্রনিক মিডিয়া এবং ডিজিটাল চ্যানেলে যারা ক্যামেরাম্যান তারা সাংবাদিক, নাকি সাংবাদিক নয়।

আমি মনে করি, ক্যামেরাম্যানরা সাংবাদিক। অনেক সময় দেশে এবং বিদেশে একজন রিপোর্টারের থেকেও একজন ক্যামেরাম্যান অনেক সময় বড় সাংবাদিকের ভূমিকা পালন করেছে। আমরা তাদের বলতাম ‘চিত্র সাংবাদিক’ বা ‘ফোটো জার্নালিস্ট’। ইলেকট্রনিক মিডিয়া আসার পরে তো শুধু স্টিল ছবি নয়, ভিডিওগ্রাফিও এলো। তখন আবার ভিডিও-ম্যানকে সাংবাদিক বলা অনুচিত বলে মনে হয়। একজন ভিডিওগ্রাফি করা ব্যক্তিও কিন্তু সাংবাদিক হিসেবে নিজেকে উত্তীর্ণ করতে পারেন, যখন তিনি প্রযুক্তি থেকে সাংবাদিকতার ব্যাকরণটা আরব্ধ করেন।

আমার ছেলে মার্কিন সংবাদ সংস্থা এসোসিয়েটেড প্রেস (এপি)-তে কাজ করছে প্রায় পাঁচ বছর হয়ে গেলো। যখন সবে এখানে জয়েন করেছে তখন আমার ছেলে একবার কলম্বো গেছিলো। সেখান থেকে ফিরে এসে ও আমাকে বলেছিল, ‘জানো বাবা, মার্কিন সংবাদ-সংস্থায় রিপোর্টারদের থেকেও ক্যামেরাম্যানদের গুরুত্ব অনেক বেশি। আমি এমন একজন ক্যামেরাম্যানের সঙ্গে কলম্বো গেছিলাম যিনি আমার থেকে সিনিয়র ছিলেন। আমি তো সেই সংস্থায় নবাগত। আর তিনি পদে, মর্যাদায় এবং বেতনে আমার চেয়ে ওপরে। সেই সিনিয়র মানুষটি কিন্তু হাতে ধরে কলম্বোর আনাচে-কানাচে আমাকে সাংবাদিকতার পাঠ দিয়েছিলেন।’

আসলে, ওই চিত্র সাংবাদিক এর আগে কলম্বোয় অন্তত ছয়-সাত বার গেছেন। তিনি এলটিটিই, মহাকরণ-এসব বিষয় অনেক দিন ধরে কভার করছেন। সেই সময় নবীন সাংবাদিক হিসেবে আমার পুত্র বারবার প্রশ্ন তুলেছিল, আমাদের দেশে ফটোগ্রাফার বা ক্যামেরাম্যানদের গুরুত্ব এত কম কেন? কেননা, ক্যামেরাম্যান বা ফটোগ্রাফার বললেই আমরা ধরে নিই, তারা কম শিক্ষিত, তারা রিপোর্টার নয় এবং বেশ-ভুষা, চাল-চলনে তার যেন পিছিয়ে পড়ছে।

আমি যখন ইন্ডিয়া টিভি-র পলিটিকাল এডিটর ছিলাম সেই সময় উত্তরপ্রদেশের ভোটের আগে রজত শর্মা দুটো পৃথক বৈঠক ডেকেছিলেন। এক হল, ভোটের ফল কী হতে পারে, তার ওপরে বিশ্লেষণ করতে যে সব সাংবাদিকরা ট্যুর করে ফিরে এসেছেন তাদের সঙ্গে বৈঠক আর যারা ক্যামেরাম্যান তাদের সঙ্গে পৃথক বৈঠক। পলিটিকাল এডিটর হিসেবে আমি সেই দুটো বৈঠকেই উপস্থিত ছিলাম। সেখানে বেশিরভাগ রিপোর্টাররা বললেন, রাহুল এবং অখিলেশের জুটি খুব সাংঘাতিক ভাবে কাজ করছে আর রোড শো-ও হিট করছে। বিজেপি-র পক্ষে আবার ফিরে আসা বেশ কঠিন। এবারে হিন্দুত্বও সেভাবে কাজ করছে না, ইত্যাদি ইত্যাদি। আমাদের বেশির ভাগ ক্যামেরাম্যানই বললেন, রাহুল এবং অখিলেশের রোড শো প্রভাব ফেলেছে। যাদব এবং মুসলিম ভোটকে ছাড়িয়ে যোগী আদিত্য নাথের হিন্দুত্ব এগিয়ে যাচ্ছে। সুতরাং, বিজেপি-ই আবার ক্ষমতায় আসবে বলে মনে হচ্ছে।

ভোট হয়ে যাওয়ার পর দেখা গেল, সংখ্যা গরিষ্ঠ ক্যামেরাম্যানের বক্তব্য সঠিক। বরং, সংখ্যা গরিষ্ঠ রিপোর্টারেরা ছিলেন কনফিউজড। পরে রজত শর্মা আমাকে বলেছিলেন, রিপোর্টারেরা তাদের নিজেদের উপস্থাপনা, তাদের কন্টাক্ট-কে মেনটেন করা, নিজেদের জামা-কাপড়, কনটেন্ট-এসব নিয়ে এত ব্যস্ত থাকে যে, সাধারণ মানুষের মধ্যে মিলেমিশে কথা বলার যে পেনিট্রেশন বা জনসংযোগ, সেটাও অনেক সময় দুর্বল হয়ে যায়। অপরদিকে ক্যামেরাম্যানদের যেহেতু নিজেদেরকে উপস্থাপনার প্রয়োজন থাকে না এবং সবসময়ই তারা থাকে ক্যামেরার পিছনে, সেহেতু অনেক সময় কেউ ক্যামেরার সামনে চলে এলে তাদেরকে তাড়ানোর কাজটাও কিন্তু তারা করে। সেইসব মানুষদের সঙ্গেও কখনো চায়ের দোকানে, কখনো ধাবায় এবং কখনো গ্রামের বাড়িতে বসে তারা অনেক বেশি গল্প-গুজব করে। যখন রিপোর্টার হয়তো কোনও বাইট নিচ্ছে তখন ক্যামেরাম্যান তাদের নিজেদের ভেতরকার কথোপকথন মন দিয়ে শুনছে। এটা তো গেল একটা ব্যাখ্যা।

আসলে আমার যেটা মনে হচ্ছে, আমাদের দেশে ক্যামেরাম্যানদের যে বেতন দেওয়া হয় তা দিয়ে নিজেদের উন্নীত করার, উৎকর্ষ তৈরি করার সেই সুযোগটাও তারা সবসময় পায় না। তার ফলে তাদের গুণগত মানও হয়তো সবসময় উন্নত হয় না।

আমি আনন্দবাজার পত্রিকায় দীর্ঘদিন কাজ করে দেখেছি, রাজীব গান্ধী একবার উত্তর-পূর্বাঞ্চলে গেছিলেন। সেই সময় এমন কিছু ছবি টেলিগ্রাফ পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল এবং চিত্রগ্রাহকের নামও সেখানে ছাপা হয়েছিল। রাজীব গান্ধী সেইসমস্ত ছবি অভীক সরকারের কাছ থেকে রীতিমতো চেয়ে পাঠিয়েছিলেন তার নিজস্ব ব্যক্তিগত অ্যালবামে রাখবেন বলে।

আমি কোনও ব্যক্তি আলোচনা করছি না। আমার মূল বিষয়বস্তুটা হচ্ছে, ক্যামেরাম্যান এবং ফটোগ্রাফারদের গুরুত্ব নিয়ে। আমি নিজে প্রিন্টে কাজ করতাম। এর পরে ইলেকট্রনিক মিডিয়ার অভিজ্ঞতা যখন হল তখন এবিপি নিউজে যারা ক্যামেরাম্যান ছিলেন, স্টুডিওতেও যারা ক্যামেরা সেট করতেন তাদের কাছ থেকে আমি অনেক কিছু শিখেছি। তারা প্রায়ই আমাকে বলতেন, দাদা, এইভাবে তাকাও। দাদা, ওইভাবে নয়, এইভাবে করতে হয়। এইভাবে কথা বলা দরকার। ওরা খুব মন দিয়ে আমার বক্তব্য শুনত। অনেক সময় তারা তাদের মতামতও জানাত। সেই সময় ইন্ডিয়া টিভিতে একজন খুব সিনিয়র ক্যামেরাম্যান ছিলেন। তার নাম অনিল সিং। সে তো আমাকে হাতে ধরে রজত শর্মার চ্যানেলে পিটিসি শিখিয়েছিল। তারপরে কীভাবে দাঁড়াতে হয়, কী রংয়ের জামা পড়া উচিত, স্টুডিওর ভেতরে কী রংয়ের জামা পড়লে ভালো লাগবে, স্টুডিওর বাইরে কীভাবে কাজ করলে ভাল, সে সব পরামর্শও সে আমাকে দিত। আমার মনে আছে, আমি যখন কলকাতা নির্বাচনের সময় নাখোদা মসজিদ থেকে শুরু করে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে তিড়িং-বিড়িং করে ঘুরে বেড়াচ্ছিলাম তখন সেই অনিল সিং-ই কিন্তু অনেক স্টোরি আইডিয়া পর্যন্ত দিয়েছিল আমাকে।

যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে একটা ছোট লেক ছিল। সেইসময় সেখানে বিরাট বিরাট পদ্মফুল ফুটেছিল। সেখানে তখন বামপন্থীরাও বিজেপি’র সুরে কথা বলছিল। অনিল সিং ওই পদ্মের ছবি তুলে আমাকে দেখিয়ে বলেছিল, দাদা, তোমার ফুটেজের সঙ্গে এটা লাগিয়ে দিচ্ছি যে, যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে মে কমল খিল রাহা হ্যায়? এইসব ছোট ছোট ইনপুট আমরা ক্যামেরাম্যানদের কাছ থেকে পাই। পার্সপেক্টিভ পাই। বিদেশের কথা না হয় ছেড়েই দিলাম। আমাদের দেশেও ক্যামেরাম্যানদের গুরুত্ব অনেক। সে তুলনায় তারা মর্যাদা খুব কম পায়।

এখন কলকাতা প্রেসক্লাবে ক্যামেরাম্যান এবং ফটোগ্রাফাররা অ্যাক্রিডিটেড জার্নালিস্ট। তারা প্রেস ক্লাবের মেম্বার হতে পারবে কি পারবে না, সে সব নিয়ে বিতর্ক চলছে। সেই বিতর্ক নিয়ে আমি কিছু বলছি না। টেকনিশিয়ান স্টুডিওর কলাকুশলীদের মতো ক্যামেরাম্যানদের কোনভাবে অমর্যাদার পথে ঠেলে দেওয়া বোধহয় উচিত নয়। যেমন, বাসের চালক থাকে এবং তার সঙ্গে থাকে হেল্পার। এখানে ক্যামেরাম্যানরা কিন্তু হেল্পার নন, তারাও সাংবাদিক।

আজ কলকাতা প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠা দিবস। সেখানে আজ একটি গুরুত্বপূর্ণ ভোটাভুটি হচ্ছে। ক্যামেরাম্যান এবং আলোকচিত্রীরা প্রেসক্লাবের সদস্য হবেন কি হবেন না, সে ব্যাপারে!

আমি যে আলোচনাটা করলাম, সেটা এই আলোচনাটাকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য। এই বিষয়টি নিয়ে আরও বেশি আলাপ-আলোচনা হওয়া প্রয়োজন। এই ভোটের পক্ষে-বিপক্ষে সাংবাদিকদের যার যা মত, সে সেই পক্ষে ভোট দেবেন। 

এটি মুখ্যমন্ত্রী বন্দ্যোপাধ্যায় বা বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর বিষয় নয়। কাজেই, এ বিষয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অথবা বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর কোনও মতামত নেই! এটা একান্তই সাংবাদিকদের নিজস্ব বিষয়।

লেখক : ভারতীয় সাংবাদিক

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা