শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৫৮, বৃহস্পতিবার, ১১ আগস্ট, ২০২২

আত্মহত্যার মনোজগৎ

হোসেন আবদুল মান্নান
অনলাইন ভার্সন
আত্মহত্যার মনোজগৎ

গত ৪ আগস্ট 'দৈনিক বাংলাদেশ প্রতিদিনে' চোখ রাখতেই সবার আগে একজন আত্মহত্যাকারীর ছোট্ট একটি সুইসাইড নোট আমার নজর কাড়ে। বরিশালের উদীচীর বাচিক শিল্পী ও সংস্কৃতিকর্মী নিপা আত্মহত্যা করেছে। পঁচিশ বছর বয়সী উচ্চশিক্ষিতা এ নারী আত্মহত্যার পূর্বে লিখে গেছেন, "ব্যস্ত দুনিয়ার সবাই আবার ব্যস্ত হয়ে যাবে"। এটা খুবই স্বাভাবিক এবং চিরায়ত। তার মৃত্যুর রহস্য হয়তো দ্রুত উদঘাটিত হবে। এক পরিসংখ্যানে দেখা যায়, দেশে প্রতিদিন গড়ে ২৯ জন আত্মহত্যা করে। বছরে প্রায় পনের হাজার। পৃথিবীতে বছরে ৯ লাখ এবং প্রতি সেকেন্ডে একজন। মানুষ নিজের জীবনকে নিজেই শেষ করে দিতে পারে। এটা কী ভাবা যায়? এটা কী এতো সহজ কাজ? 

গবেষণা বলে, অন্যকে হত্যা করার চেয়ে অনেক অনেক গুণ বেশি সাহস লাগে নিজেকে হত্যা করতে। এবং অতি মেধাবী ও সাহসীরাই আত্মহত্যা করতে পারে। আত্মহত্যা বোধকরি, পৃথিবীর সমান বয়সী এক আদিম ব্যাধির নাম। পৃথিবীতে মানুষের অস্তিত্বের সূচনা এবং বিপরীতক্রমে মানুষ তার নিজের জীবনকে তুচ্ছজ্ঞান করতে শেখা একই সঙ্গে ঘটে। এটা ধ্রুব সত্য যে, মানুষ নিজেকেই সবচেয়ে বেশি ভালোবাসে। এর সাথে অন্য কোন কিছুর তুলনা হয় না। এটা জন্মগতভাবে প্রাপ্ত। পৃথিবীর অন্যান্য প্রাণিও নিজেকে সর্বাগ্রে রক্ষা করার কলাকৌশল রপ্ত করতে শেখে। এটাও মানুষের মত প্রকৃতিগতভাবেই প্রাপ্ত। কথায় বলে নিজে বাঁচলে বাপের নাম। নিজের জীবনের প্রশ্নে মানুষ নাকি সব সময় অন্য প্রাণির চেয়ে স্বার্থপর। কেউ মরতে চায় না। সুন্দর মায়াবী এ ভুবন ছেড়ে চলে যেতে চায় না। শেষ মুহূর্তের হৃদস্পন্দন পর্যন্ত আশায় বুক বেঁধে থাকে। এই তো আমি বেঁচে আছি। জীবন এতো স্বপ্নময়, এতো মধুর যে, এর মোহে আষ্টেপৃষ্টে বাঁধা পড়ে সবাই। তবু প্রতিদিন বিস্ময়াহত হয়ে দেখি, পত্রিকার পাতা জুড়ে আত্মহত্যার সংবাদের ছড়াছড়ি। কী বিচিত্র, বিভৎস মৃত্যুকে আলিঙ্গন করে চলেছে মানুষ। প্রশ্ন জাগে কেন আত্মহনন, কারা করে, কখন করে? এটাকে কী প্রতিরোধ করা যায়? নাকি একেবারেই অবশ্যম্ভাবী এবং অপ্রতিরোধ্য পরিণতি? 

২) মনে পড়ে, আজ থেকে প্রায় তিন দশক আগে আমাদের বন্ধু ফরহাদ আত্মহত্যা করে। সে তখন একটি বেসরকারি কলেজের শিক্ষক ছিলেন। এক সময় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের মেধাবী ছাত্র হিসেবেও তার যথেষ্ট  সুনাম ছিল। অর্থনীতিতে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর ছিলেন। একই স্কুল এবং কলেজে পড়ুয়া আমরা খুবই সমসাময়িক ছিলাম। উভয়ই মধ্যবিত্তের সরাসরি প্রতিনিধি হলেও মনন এবং প্রতিভায় ফরহাদ আমাদের চেয়ে খানিকটা অগ্রসরমান ছিল। এর বাহ্যিক প্রকাশ তার আচরণের মধ্যে বিকশিত ছিল। এ কারণে তার ওপর পরিবার, সমাজ এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের একটা প্রচ্ছন্ন বাড়তি প্রত্যাশাও ছিল। যা তার আত্মহননের মধ্যদিয়ে চির সমাপ্তি ঘটে। 

আজো স্মৃতিতে স্পষ্ট এবং ভাস্বর হয়ে আছে। তার আকস্মিক অকাল প্রয়াণে আমি মানসিকভাবে ভীষণ মুষড়ে পড়েছিলাম। কারণ ঢাকার একটি অভিজাত হোটেল-কক্ষের ফ্যানের সঙ্গে তার ঝুলন্ত দেহ খানা পুলিশের পরে সম্ভবত আমিই প্রথম দেখি।

তার সঙ্গে থাকা টেলিফোন ইনডেক্স জাতীয় ছোট্ট নোট বই থেকে তখন আমার অফিস বাংলাদেশ সচিবালয়ের ফোন নম্বর পেয়ে পুলিশ আমাকেই প্রথম অবহিত করেছিল। তারা আমাকে তার অসুস্থতার কথা বলেছিল। আমি সেদিন নিঃসংশয়ে পল্টনের সেই বহুতল হোটেলে হাজির হলে উপস্থিত একজন পুলিশ ইন্সপেক্টরের স্বভাবসুলভ জেরার মধ্যে পড়ি। পরে তাকে নিয়ে হোটেল কক্ষে গিয়ে ফ্যানের সাথে  দোদুল্যমান মরদেহ দেখে শিহরিত হয়ে চমকে উঠি। আমি হতচকিত অপ্রস্তুত হয়ে যাই। যে দৃশ্য আজও আমাকে চমকায়, তাড়িত করে এবং বেদনাহত করে। সেদিন আমি ঢাকায় তার অন্যান্য আত্মীয়-স্বজনের নাম ও পরিচয় পুলিশকে জানালে তারা পরবর্তী আনুষ্ঠানিকতা এবং তার মৃতদেহ যথারীতি সৎকারের যাবতীয় ব্যবস্থা নিয়েছিল। 

উল্লেখ্য, তখন তার এক মামা ঢাকা মেট্রো পুলিশেই ঊর্ধ্বতন কর্মকতা ছিলেন। 

৩) মৃত্যুর বেশ কিছুদিন আগে থেকেই ফরহাদকে প্রচণ্ড সন্দেহপ্রবণ, সংশয়বাদী ও অস্থিরতায় পেয়ে বসেছিল। তার কথা বার্তায় অসংলগ্নতা, অযৌক্তিকতা বা অবৈজ্ঞানিকতা মারাত্মকভাবে লক্ষ্যণীয় ছিল। অনেক দিন ঢাকার রাস্তায় দু'জন হেঁটেছি। অপরাহ্ন থেকে সন্ধ্যা অবধি সায়দাবাদ, টিকাটুলি, বলদাগার্ডেন ইত্যাদি এলাকায় ঘুরেছি। সে সময় তার অনবরত অবিবেচক কল্পলোকের ভাষ্য আমাকে ভাবিয়ে তোলে। এমনকি বন্ধু-বান্ধব বা নিকটাত্মীয়দের সম্পর্কে তার বিষোদগার ও অমূলক মন্তব্য খুবই অস্বাভাবিক ঠেকেছিল। জানি সে কলেজ শিক্ষক। কিন্তু ঘন ঘন কলেজ বদল করার নেশায় পেয়েছিল তাকে। বাস্তবতা হলো, সে কোথাও নিজেকে মানিয়ে নিতে পারছিল না। এক স্থান থেকে অন্যত্র। রাতারাতি তাড়াতাড়ি এবং নিভৃতে ঠিকানা পরিবর্তন করে বোহেমিয়ান জীবনে অভ্যস্ত হয়ে উঠেছিল। রাজনৈতিক মতাদর্শগত বা সামাজিক দর্শনগত কারণেও আর দশজনের সাথে গা ভাসিয়ে চলতে পারছিল না সে। কোনো কর্তৃপক্ষের তোয়াক্কা না করার এক ভয়ঙ্কর প্রবণতা পেয়ে বসে তাকে। 

ঢাকায় বসবাসরত আপন বড় ভাইকে, ভাবীকে সন্দেহ করতো। নিজের বাবা-মাকেও আপন মনে করতো না। তার মধ্যে বদ্ধমূল ধারণা জন্মেছিল, বাবা তাকে শৈশবে এক ব্রাহ্মণ পরিবার থেকে দত্তক হিসেবে নিয়েছিলেন। তার প্রকৃত বাবা স্থানীয় এক বনেদি হিন্দু ব্যবসায়ী। এমনকি আপন বোনকেও সন্দেহের চোখে দেখতো। মোদ্দাকথা, দুনিয়ায় তার আপন বলে কেউ নেই। সবাই তাকে ইচ্ছে করে এড়িয়ে চলে। এ নিয়ে আমার সঙ্গে দুয়েকবার বাকবিতাণ্ডায়ও লিপ্ত হয়েছে সে। আহ! তার কী বিস্ময়কর যুক্তি ছিল! মাঝে মধ্যে হাসি পেতো, কষ্টও পেয়েছি তার এমন মনোবিকলন, এমন আকাশ-কুসুম ভাবনার জাল বিস্তার করে নিখুঁত শব্দ চয়ন দেখে। 

মর্মাহত হয়ে নিজেও ভেবেছি, মাত্র বছর দুয়েক সময়ের ব্যবধানে এক তুখোড় মার্ক্সবাদী, সমাজতন্ত্রে বিভোর বস্তুবাদের ধারক যে নাকি মহামতি লেনিনের রণকৌশল, কমিউনিস্ট ম্যানিফেস্টো ও ডাস ক্যাপিটল থেকে অনর্গল বলতে পারতো সে কিভাবে এমন অস্বাভাবিক ভাববাদীতে রূপান্তরিত হয়ে গেল! এ কেমন আচরণ। 

৫)  একদিন বিকালে সে হন্তদন্ত হয়ে আমার টিকাটুলির দু' কামরার ছোট্ট বাসায় এসে হাজির। কিছুটা উৎকণ্ঠা নিয়ে বলছিল, তাকে কারা যেন দীর্ঘদিন যাবৎ অনুসরণ করে আসছে। তাকে সারাক্ষণ গোয়েন্দা সংস্থাও ফলো করছে। তাকে কারা যেন মেরে ফেলতে চায়। অদৃশ্য আততায়ীর হাত থেকে আত্মরক্ষার উপায় হিসেবে সে পকেটে একটা পেপার ওয়েট রেখেছে। তার পকেটে পেপার ওয়েট বহন করার কাহিনী আমাদের আরেক বন্ধু জাহাঙ্গীরও একবার আমাকে বলেছিল। 

আমি বললাম, এসব কী বলছো? কল্পনা বিলাসিতা ছাড়। বসো চা নাস্তা খাও। আমি তোমার সঙ্গে বের হচ্ছি। দেখি কোথায় কারা তোমাকে ফলো করে? তখন সে আরও বিচলিত বোধ করতো। ভাবছি আমাকেও আবার সন্দেহ করা শুরু করে কিনা। আমারও চাকরি জীবনের শুরুর সময়। বৈষয়িক কোনো বোধ তখনও জাগ্রত হয়নি। সেদিন হাঁটতে হাঁটতে দু'জন মতিঝিলের দিকে যাচ্ছি। দৈনিক জনকণ্ঠ অফিস ছিল সেখানে। এবার তার সাংবাদিকতার নেশা হয়েছে। জাহাঙ্গীরনগরের একজন অগ্রজের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে। হঠাৎ নিঃশঙ্কোচে এবং বেশ দৃঢ়তার সঙ্গে বলে ফেললো, 'আত্মহত্যা করার জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্জন হল জায়গাটা খুব সুন্দর হবে- কী বলিস্! সকাল বেলায় এসে ছেলে-মেয়েরা দেখবে তরতাজা উপুড় হয়ে পড়ে আছি আমি, বেশ মজাই হবে, তাই না'? 

আমি হতভম্ব। কি এসব বলছো তুমি?  
সে বলে, না এমনি বলছি। 
তুমি তো পত্রিকার চাকরির জন্য যাচ্ছো। পাগলামি করো না প্লিজ।  
তুমি চাইলে অনেক কিছু করতে পারবে, ইত্যাদি ইত্যাদি। 
এবার সে বললো -- শোন, 
'একদিন ভরা জোছনারাতে আমি ওখানটায় গিয়েছিলাম। দেখি ধবধবে ফর্সা আলো ছড়িয়ে আছে কার্জন হলের মূল ফটকের চারপাশে। মধ্যরাতেও গাছের ছায়া দেখা যাচ্ছিল। চাঁদের আলো আর বিদ্যুতের আলোয় একাকার সবকিছু। রাতটা আমার ভীষণ পছন্দ হয়েছিল। কিন্তু বাধ সাধে দু'জন কর্তব্য পরায়ন নৈশপ্রহরী। বার বার এগিয়ে এসে জিজ্ঞেস করছিল এতো রাতে এখানে কী করছেন? পরিচয় কী- এসব। আমি নিরুত্তর থেকে একটু অপেক্ষা করে ফিরে আসি। সেদিন সময়টা মোটেই অনুকূলে ছিল না। 
তার এমন দুঃসাহসিক অকপট বর্ণনা শুনে আমি খানিকটা ঘাবড়ে যাই। যদিও তাকে বুঝতে দিই নি। ভেতরে ভেতরে ভয় হচ্ছিল। আবার ভাবছিলাম, সে তো সব সময় এভাবেই বলে। একটা কাজে ডুবে গেলে সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে। 

কী আশ্চর্য! জানা যায়, ১৯৬১ সালে মাত্র বাষট্টি বছর বয়সে আত্মহত্যার পূর্বে নোবেলজয়ী ও আমেরিকান বিখ্যাত কথা সাহিত্যিক আর্নেস্ট হেমিংওয়ে একই আচরণ করতেন। তিনি তার বন্ধুদের বলতেন দ্যাখ, চারপাশে কত গোয়েন্দা ঘুরছে, তারা আমাকে কোথাও যেতে দিচ্ছে না। বাথরুম থেকে ব্যাংক সর্বত্র আমার পেছনে। মধ্যরাতেও আমি নিরাপদ নই। এভাবে বাঁচা যায় তোমারাই বল? বন্ধুরা বিস্মিত হয়ে এদিক ওদিক গুপ্তচর খুঁজতো। কাউকে পেতো না। শেষ পর্যন্ত হেমিংওয়ে মুক্তি নিল পৈত্রিক সূত্রে পাওয়া পিস্তলের পর পর দুটো বুলেট ব্যবহার করে। যিনি নাকি দুনিয়ার মানুষকে বলে গেছেন, "মানুষ ধ্বংস হয়ে যেতে পারে,পরাজিত হতে পারে না"। তিনি নিজেকে ধ্বংসই করেছিলেন।

আর ১৯৬১ সালেই জন্ম নেয়া আমাদের মেধাবী বন্ধু, চৌকস ও বাগ্মী ফরহাদ প্রিতম হোটেলের চারতলার এক নির্জন কক্ষে বৈদ্যুতিক পাখার সঙ্গে কণ্ঠ বেঁধে মাত্র ৩৫ বছরের জীবনকে বলে দিল 'না'। তবে তার কোনো সুইসাইড নোট ছিল না। ঝুলে থাকা শরীরের নিচে বিছানায় একটা উন্মুক্ত বলপেন আর সাদা প্যাড পড়ে ছিল। যাতে কালির আঁচড় লাগেনি। 

 

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে