শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৬, বুধবার, ২২ মার্চ, ২০২৩ আপডেট:

‌‌‘ইতিহাসের ছাইয়ের স্তূপে’ ঠাঁই হবে কী কমিউনিস্ট চীনের

ফারাজী আজমল হোসেন
অনলাইন ভার্সন
‌‌‘ইতিহাসের ছাইয়ের স্তূপে’ ঠাঁই হবে কী কমিউনিস্ট চীনের

২০২৩ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি নিকি হ্যালির করা মন্তব্য অক্ষরে অক্ষের মিলে যাচ্ছে। ২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের রিপাবলিকান পার্টির প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী নিকি মন্তব্য করেছিলেন, কমিউনিস্ট শাসিত চীন ‘ইতিহাসের ছাইয়ের স্তূপে’ ঠাঁই পাবে। সাউথ ক্যারোলিনার উপকূলীয় শহরে তিনি বলেছিলেন, ‘চীনের স্বৈরশাসকরা বিশ্বকে কমিউনিস্ট অত্যাচারে ঢেকে দিতে চায়। একমাত্র আমরাই তাদের থামাতে পারি।’  তিনি স্মরণ করিয়ে দিয়েছিলেন, গণতন্ত্র এবং মানবাধিকারের সবচেয়ে শক্তিশালী ও  সুশৃঙ্খল শত্রু হচ্ছে কমিউনিস্ট চীন।

চীনের সাম্প্রতিক ঘটনাবলি নিকি হ্যালির পূর্বাভাসকেই সত্য বলে প্রমাণ করতে চলেছে। ১৫ ফেব্রুয়ারি, প্রবীণ চীনা নাগরিকরা তাদের সুবিধা বন্ধের প্রতিবাদে উহান শহরে বিক্ষোভ দেখান। সংবাদ সংস্থা এপি বেইজিং থেকে পাঠানো প্রতিবেদনে বিক্ষোভকে ‘স্বৈরাচারী রাষ্ট্রের সাথে সংঘর্ষের একটি বিরল লক্ষণ’ হিসাবে বর্ণনা করেছে।

সাংবাদিকদের ওপর চীনা কমিউনিস্ট পার্টির নজরদারি উপেক্ষা করে উহানের ঝংশান পার্কের সামনের সেই বিক্ষোভের ছবি এবং ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।

সেই ভিডিওয় দেখা গেছে শত শত প্রবীণ মানুষ প্রধান সড়কে দাঁড়িয়ে বিক্ষোভে অংশ নিচ্ছেন। তাদের "দ্য ইন্টারন্যাশনাল" গাইতেও দেখা যায়। ১৯৪৯ সালে চীনা কমিউনিস্ট পার্টি বা সিসিপির শাসন শুরুর পর চীনে বিক্ষোভ বিরলতম ঘটনা। পর্যবেক্ষকদের মতে, বিক্ষোভটি চীনের ‘শূন্য কোভিড’ নীতির কারণে সৃষ্ট অর্থনৈতিক যন্ত্রণার বহিঃপ্রকাশ।

উহানে স্থানীয় সরকারের কোষাগার প্রায় শূন্য। নির্মাণ শিল্পের ব্যবসা ধ্বংস হতে বসায় পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠেছে। সামাজিক কল্যাণের প্রতিশ্রুতি প্রদানে স্থানীয় সরকারগুলির ব্যর্থতার প্রতিবাদে গর্জে উঠছেন চীনের নাগরিকরা। প্রবীণ নাগরিকদের সমস্যা দিন দিন বেড়ে চলেছে। রাষ্ট্র পেনশন ও স্বাস্থ্য পরিষেবার প্রতিশ্রুতির দিলেও কিছুই করছে না। ক্রমহ্রাসমান জন্মহার এবং ক্রমহ্রাসমান জনসংখ্যা অবসরপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের সমস্যা আরও বড়িয়ে তুলেছে।

চীনের কমিউনিস্ট শাসকরা সাম্প্রতিক মাসগুলিতে বেশ কয়েকটি গণ-প্রতিবাদের মুখোমুখি হয়েছে। কর্তৃত্ববাদী শাসনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহের সঝাঁঝ বাড়ছে। ২০২২ সালের শেষের দিকে কঠোর লকডাউনের কারণে শ্রমিক অসন্তোষ ও বিক্ষোভের তরঙ্গ অনুভব করে চীন সরকার। গত বছরের ডিসেম্বরের শেষের দিকে হঠাৎ করে ‘শূন্য কোভিড’ নীতি পরিত্যাগ করতে বাধ্য হয় তারা। এর আগে, চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের বিরুদ্ধে নজিরবিহীন প্রতিবাদ হয়েছিল। ২০২২ সালের অক্টোবরে ২০ তম পার্টি কংগ্রেস তৃতীয় মেয়াদের জন্য শি জিনপিংকে নির্বাচিত করে তাকে কার্যত আজীবন প্রেসিডেন্ট করে রাখার সিদ্ধান্ত নেয়। কিন্তু সাংহাইতে ২৭ নভেম্বর বিক্ষোভকারীরা লকডাউনের বিরুদ্ধে আন্দোলনের সময় ‘শি জিনপিং পদত্যাগ করুন’ বলে আওয়াজ তোলেন।

শুধু সাধারণ চীনা জনগণই নন,  চীনের শীর্ষ উদ্যোক্তারাও কাল্পনিক দুর্নীতির অভিযোগে এখন ভীত। অথচ এরাই গত কয়েক দশক ধরে নাটকীয় প্রবৃদ্ধির গল্প রচনা করেছিলেন। ১৭ ফেব্রুয়ারি উহানে বিক্ষোভ চলাকালীন,  হংকং থেকে খবর আসে যে চীনের শীর্ষ বিনিয়োগ ব্যাংক ‘চায়না রেনেসাঁ’ তাদের প্রতিষ্ঠাতা বাও ফ্যানের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করেছে। চীন রেনেসাঁর শেয়ারও বিপর্যস্ত।

গত দুই বছরে বড় বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোতে ধস নামার পর বাও নিখোঁজ। গত বছর সেপ্টেম্বরে চীন রেনেসাঁর সাবেক প্রেসিডেন্ট কং লিন নিখোঁজ হওয়ার পর এবার বাও নিখোঁজ হলেন। পাশাপাশি দুর্নীতিবিরোধী তদন্তের নামে  এভারব্রাইট সিকিউরিটিজ, চায়না কনস্ট্রাকশন ব্যাংক এবং আইসিবিসি-এর মতো প্রতিষ্ঠানের কয়েক ডজন কর্মকর্তা এবং অর্থ নির্বাহীকে আটক করা হয়েছে।

কঠোর লকডাউনের হাত ধরে নির্মাণ শিল্পের ব্যাপক পতনের ফলে অদূর ভবিষ্যতে চীনা অর্থনীতির পুনরুজ্জীবনের কোনও আশা নেই। চীনের রাষ্ট্রপতি শি জিনপিং নিজেই ‘দেশের অর্থনীতির অবস্থা’ বিষয়ক সরকারি মাধ্যমে প্রকাশিত একটি নিবন্ধে এটি স্বীকার করেছেন। তিনি নিজেই বলেছেন যে চীনের অর্থনীতিকে পুনরুজ্জীবিত করার প্রচেষ্টা ‘জটিল’ হয়ে উঠেছে। আর তার জন্য দোষারোপ করা হচ্ছে ‘বিনিয়োগ আকর্ষণের বৈশ্বিক প্রতিযোগিতা’কে। নিজেদের ব্যর্থতার বিষয়ে উদাসীন শি। গত ৫০ বছরের মধ্যে প্রথমবার চীনে প্রবৃদ্ধির হার মাত্র তিন শতাংশে নেমে এসেছে। প্রেসিডেন্ট শি এই বিপর্যয়ের জন্য শুধুমাত্র সম্পত্তি খাতে মন্দা এবং স্থানীয় সরকারের ঋণের স্তূপকে দায়ী করেছেন। অনুমান করা হচ্ছে, চীনের স্থানীয় সরকারগুলির ঋণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২.৫৮ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার।

প্রতিবেদন অনুসারে, অনেক আমেরিকান ও ইউরোপীয় কোম্পানি চীন থেকে তাদের আয়ের প্রত্যাশা কমিয়ে দিয়েছে। তাদের বিবেচনায় এখন বিনিয়োগ স্থানান্তরের চিন্তা। ব্লুমবার্গের একটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে বেইজিং ‘শূন্য কোভিড’ নীতি থেকে বিশৃঙ্খল প্রস্থান করায় ২০২২ সালের শেষ দুই মাসে বিনিয়োগ হ্রাস পেয়েছে। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে চীনে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগ ২০২১ সালের ডিসেম্বরের তুলনায় প্রায় ২৯ শতাংশ কম হয়। ২০২২ সালের নভেম্বরে ৩৩ শতাংশ হ্রাস পায়। এটাই ২০১৫ সালের পরে সবচেয়ে বড় পতন।

চীনের জন্য আরও বেশি বিদেশি বিনিয়োগ কার্যত অসম্ভব হয়ে উঠেছে। ‘জিরো কোভিড’ নীতির কারণে সৃষ্ট সমস্যা ও বড় প্রযুক্তি সংস্থাগুলির উপর সরকারি দমন-পীড়নের কারণে বিনিয়োগকারীরা চীনের বদলে ভারত-সহ অন্যান্য দেশে স্থানান্তরিত হচ্ছেন।

চীনে জনসংখ্যার অনুপাতে প্রবীণ নাগরিকদের সংখ্যা দ্রুত বেড়ে চলেছে। ৬০ বছর বা তার বেশি বয়সী মানুষের সংখ্যা গত বছরের শেষে ২৬ কোটি ৭০ লাখে পৌঁছেছে। অর্থাৎ চীনের মোট জনসংখ্যার ২০ শতাংশই বয়স্ক মানুষ। স্বাভাবিকভাবেই কাজ করার উপযুক্ত বয়সের লোকের সংখ্যা কমছে। তাই চীনেও বাড়ছে মজুরির হার। ফলে আন্তর্জাতিক বিনিয়োগকারীদের আকর্ষণও কমছে।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপ এখন বিনিয়োগের জন্য ভারতের মতো দেশগুলিকে প্রাধান্য দিতে শুরু করায় চীনের অভূতপূর্ব প্রবৃদ্ধির বেলুন চুপসে গেছে। বাংলাদেশও এ ক্ষেত্রে বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করার ক্ষেত্রে এগিয়ে রয়েছে। বৈশ্বিক অর্থনৈতিক ফোরাম গুলোর ভাষ্যমতে এশিয়ায় আগামী দশক জুড়ে বিনিয়োগের জন্য বিকল্প শ্রেষ্ঠ স্থান হয়ে উঠছে বাংলাদেশ। অবকাঠামো উন্নয়ন থেকে শুরু করে বিনিয়োগ পরিবেশ সৃষ্টি সব ক্ষেত্রেই বাংলাদেশ উন্নতি করেছে। সম্প্রতি জাপানের প্রধানমন্ত্রী ভারতে দেয়া বক্তব্যেও বাংলাদেশকে এই অঞ্চলে তাদের গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার হিসেবে ঘোষণা করেছে।

১৭ ফেব্রুয়ারি মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে শীর্ষ আমেরিকান সিনেটর চাক শুমার মন্তব্য করেন, চীনের কমিউনিস্ট পার্টির ক্রমবর্ধমান আগ্রাসীর মুখে প্রচলিত গণতান্ত্রিক বিশ্বকে একসাথে কাজ করতে হবে। শুমার বলেন, ক্রমবর্ধমান আগ্রাসী চীনা কমিউনিস্ট পার্টির মুখে গণতান্ত্রিক আন্তর্জাতিক শৃঙ্খলা যাতে ভেঙে না যায় তা নিশ্চিত করার জন্য আমাদের অবশ্যই একসাথে কাজ করতে হবে।

গত ৫ ফেব্রুয়ারি যুক্তরাষ্ট্রের আকাশে একটি চীনা নজরদারি বেলুন নিক্ষেপ করার কথা উল্লেখ করে সিনেটর বলেন যে চীনা নজরদারি বেলুনগুলি বিশ্বের ৪০ টিরও বেশি দেশে নজরদারি চালাচ্ছে। গুপ্তচরবৃত্তিই শুধু নয়, এই চর বেলুন চীনের আধিপত্য বিস্তারেরও হাতিয়ার। তার সতর্কবার্তা, "চীন বিশ্ব অর্থনীতিতে আধিপত্য বিস্তার করতে শত শত বিলিয়ন উৎসর্গ করেছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় চীনের উদ্ভাবন তাদের নাগরিকদের নিরীক্ষণ ও নিপীড়ন করার ক্ষমতা দিয়েছে। চীনকে প্রতিহত করতেই হবে।"

ভারতে নিযুক্ত সাবেক আমেরিকান রাষ্ট্রদূত রিচার্ড ভার্মা ১৮ ফেব্রুয়ারি ভারত ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সম্পর্ককে "একুশ শতকের জন্য সংজ্ঞায়িত অংশীদারিত্ব" হিসাবে বর্ণনা করেছেন। এই মন্তব্যের মাধ্যমে তিনি বেইজিংকে বোঝাবার চেষ্টা করেন, বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ আর সহজ হচ্ছে না চীনের। ফলে চীনের অভূতপূর্ব অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির গল্পে নামছে যবনিকা।

অন্যদিকে, ভারত উৎপাদন খাতে বিদেশী বিনিয়োগের জন্য একটি পছন্দের দেশ হিসেবে আবির্ভূত হচ্ছে। ভারতের সরকারি পরিসংখ্যান অনুসারে, কোভিড-এর পরে ভারতে সরাসরি বিদেশি বিনিয়োগের প্রবাহ ২৩ শতাংশ বেড়েছে। ২০২১-২২ সালে উৎপাদন খাতে বিদেশি বিনিয়োগ বেড়েছে ৭৬ শতাংশ। ২০২১-২২ সালে মোট এফডিআই প্রবাহ ছিল ৮০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারেরও বেশি। কম্পিউটার সফটওয়্যার এবং হার্ডওয়্যার শিল্পেই ছিল সবচেয়ে বেশি আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে। শেয়ারের প্রবাহ সবচেয়ে বেশি ২৭ শতাংশ এসেছে সিঙ্গাপুর থেকে। এরপর যুক্তরাষ্ট্রের ১৮ শতাংশ। এই সূচকগুলি থেকেই স্পষ্ট, চীনের অর্থনীতি ডুবতে বসলেও ভারতের অর্থনৈতিক ভবিষ্যৎ অনেক বেশি উজ্জ্বল।

লেখক: সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে