শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৩, শনিবার, ১০ জুন, ২০২৩ আপডেট:

জেনারেল উবানের চোখে মুজিব বাহিনীর চতুষ্টয় এবং সিরাজুল আলম খানের চির-প্রস্থান

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
জেনারেল উবানের চোখে মুজিব বাহিনীর চতুষ্টয় এবং সিরাজুল আলম খানের চির-প্রস্থান

মুজিব বাহিনীর চতুষ্টয়ের মধ্যে সিরাজুল আলম খানের চিরবিদায়ে এখন বেঁচে থাকলেন কেবল তোফায়েল আহমেদ। মুজিব বাহিনীর পুরোধা জেনারেল উবানের ভাষ্যে কেমন ছিলেন চতুষ্টয় বীর সেনানী শেখ ফজলুল হক মনি, সিরাজুল আলম খান, আব্দুর রাজ্জাক ও তোফায়েল আহমেদ?

মেজর জেনারেল এস এস উবান মুজিব বাহিনীর গঠন, উদ্দেশ্য ও কার্যক্রমের সংক্ষিপ্ত বিবরণীতে উল্লেখ করেন যে, ‘এক অশান্ত সময়ে আমার সঙ্গে একদল উৎসর্গীকৃত প্রাণতরুণ যুবনেতৃত্বের সাক্ষাৎ ঘটে। পরিচয়ে ধারণা হলো -এরাই একমাত্র নেতৃত্ব, যারা ভালো কিছু দিতে পারবেন। মনে হলো এরা লক্ষ্য উদ্দেশ্য প্রচণ্ডভাবে প্রেরণাদীপ্ত এবং তা অর্জনে অকুতোভয়। শেখ মুজিবের প্রতি প্রগাঢ় আনুগত্য এবং ঘনিষ্ঠতার কারণে নিজেদের মুক্তিবাহিনীর বদলে ‘মুজিব বাহিনী’ নামে অভিহিত হতে চাচ্ছিলেন।’

‘ভারতীয় সেনাবাহিনী কেবল অস্থায়ী সরকারের মতামত গ্রহণ করতেন। অন্য কোনো কর্তৃত্বকে স্বীকৃতি দিতে প্রস্তুত ছিলেন না- তা যতই ফলপ্রসূ হোক বা স্বদেশপ্রেম যতই তীব্র হোক না কেন। দুর্ভাগ্যজনক ছিল তাদের অবস্থান মেনে নেওয়ার মেজাজে ছিল না অস্থায়ী বাংলাদেশ সরকার। আমি এই পরিস্থিতিতেও স্পষ্টতই  আত্মোৎসর্গীকৃত, তীব্র প্রেরণাদীপ্ত এবং সুসংগঠিত একটি তরুণগ্রুপের গুরুত্ব অনুধাবন করছিলাম। সাধারণ বোধ নির্দেশ করছিল যে এদের আমরা সমর্থন দেব এবং মুক্তিবাহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক সহজতর করে তুলতে যা করণীয়, তা আপ্রাণ করবো - কেননা মুক্তিবাহিনী তো সরাসরি তাজউদ্দীন আহমদের অধিনায়কত্বেই রয়েছে। ভারতীয় মন্ত্রিপরিষদ সচিব আর এন কাও এসব যুবনেতার নেতৃত্ব সম্পর্কে আগেই অবগত ছিলেন। যুবনেতারা মাথাগরমের হলেও আপসহীন দৃষ্টিভঙ্গি সম্পন্ন ছিলেন। তিনি মুজিব বাহিনী গঠনের দায়িত্বটি আমার কাঁধে চড়িয়ে যুবনেতাদের আমার হাতে তুলে দিলেন।’ 

জেনারেল উবানের ভাষ্যমতে, চার যুবনেতা সত্যিই মুক্তিযুদ্ধকালীন যৌথ নেতৃত্বের চমৎকার দৃষ্টান্ত তুলে ধরেন। মুজিব বাহিনীর অপারেশন পরিচালনার জন্য চারনেতা বাংলাদেশকে চারটি সেক্টরে ভাগ করে নিয়েছিলেন। শেখ ফজলুল হক মনি বৃহত্তর চট্টগ্রাম, পার্বত্য চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, নোয়াখালী ও সিলেট অঞ্চলের কমান্ডার হিসেবে অধিনায়ক এবং তার সেকেন্ড ইন কমান্ড হিসেবে সহ-অধিনায়ক ছিলেন ডাকসুর ভিপি আ স ম আব্দুর রব ও জিএস আবদুল কুদ্দুস মাখন। বৃহত্তর রংপুর, রাজশাহী, পাবনা, দিনাজপুর সমন্বয়ে গঠিত উত্তরাঞ্চলীয় সেক্টরের কমান্ডার রূপে অধিনায়ক ছিলেন সিরাজুল আলম খান, সহ-অধিনায়ক ছিলেন মনিরুল ইসলাম ওরফে মার্শাল মনি। বৃহত্তর খুলনা, যশোর, কুষ্টিয়া, ফরিদপুর ও বৃহত্তর বরিশাল- দক্ষিণাঞ্জলীয় সেক্টরের কমান্ডার রূপে অধিনায়ক ছিলেন তোফায়েল আহমেদ এবং সহঅধিনায়ক ছিলেন কাজী আরেফ আহমেদ। মুজিব বাহিনীর সদর দফতর ছিল মেঘালয়ের ডালুতে। এই সেক্টরের অধিনায়ক ছিলেন আব্দুর রাজ্জাক। উপ-অধিনায়ক ছিলেন সৈয়দ আহমেদ। মুজিব বাহিনী বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্স (বিএলএফ) নামেও পরিচিত। 

জেনারেল উবানের দৃষ্টিতে চার নেতা যেমন ছিলেন- 

সিরাজুল আলম খান 

সিরাজুল আলম খান সম্পর্কে জেনারেল উবান বলেছেন, ‘তিনি প্রগতিবাদী (রেডিক্যাল) চিন্তাধারাকে লালনপালন করতেন এবং ছিলেন আপসহীন। যুদ্ধ করতেন ব্যাঘ্রের ন্যায়, আর কাজ করতেন কবুলদাসের ন্যায়। একাধিকক্রমে কয়েকদিন না খেয়ে না ঘুমিয়ে কাটিয়ে দিতে পারতেন। শুধু চায়ের ওপর বেঁচে থাকতেন। খেতে বসলে প্রচুর খেতেন। মুরগি-মাংস আর ভাত প্রিয় খাদ্য তার।’

গত শুক্রবার চির অচেনার দেশে চলে যান রাজনীতির রহস্যপুরুষ বলে পরিচিত সিরাজুল আলম খান। বঙ্গবন্ধুর কাছে-দূরে থাকা সিরাজুল আলম খান সম্পর্কে আছে আলোচনা-সমালোচনা। জানি না, মুজিব বাহিনীর অন্যতম চতুষ্টয়ের একজন তোফায়েল আহমেদের জীবদ্দশায় আমার প্রকাশ করা সমীচীন হবে কি না - তিনি রাজনৈতিক কৌশলগত কারণে কথাটি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে উড়িয়েও দিতে পারেন- তবুও বলছি।

উনসত্তরের গণ-অভ্যুত্থানের মহানায়ক রাজনীতির জীবন্ত কিংবদন্তী তোফায়েল আহমেদ আমাকে বলেছিলেন, ‘সিরাজ ভাই (সিরাজুল আলম খান) এর অবদান অস্বীকার করলে ইতিহাস ক্ষমা করবে না। আমি যে ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিটি দেওয়ার কীর্তি নিচ্ছি সেটির নেপথ্যে সিরাজ ভাই। উপাধিটি যেন তুমি সম্মোধন করে দেই সেজন্য সিরাজ ভাই একরকম লিখে দিয়ে আগের দিন রিহার্সাল করালেন। শেষ পর্যন্ত আমার জীবনে সেই ঐতিহাসিক মুহূর্তটি এলো ২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৬৯- আমি কারামুক্ত অবিসংবাদিত নেতা শেখ মুজিবুর রহমানকে তুমি সম্মোধন করেই ‘বঙ্গবন্ধু’ উপাধিটি ঘোষণা করলাম। মুহূর্তে জনসমুদ্র থেকে মুহূর্মুহু করতালিতে বঙ্গবন্ধুতে অভিষিক্ত হলেন মহান নেতা।’ 

স্বাধীনতাপূর্ব সিরাজুল আলম খান আর স্বাধীনতাত্তোর সিরাজুল আলম খান সম্পূর্ণ ভিন্ন এক সত্তা ভিন্ন এক চরিত্র। ছাত্রলীগের স্বাধীনতার ইশতেহার, জাতির পিতা উপাধি, জাতীয় পতাকা সবকিছুর নেপথ্যে অন্যতম ভূমিকা রেখেছেন যে মানুষটি - সেই সিরাজুল আলম খানকে জাতি চিরকাল স্মরণ করবেই। ইতিহাসের তথ্য-উপাত্তের গবেষণা নিশ্চিত করে এই কথাই সাক্ষ্য দেয় যে, সিরাজুল আলম খানের বৈজ্ঞানিক সমাজতন্ত্র অর্থাৎ জাসদের উদভ্রান্ত উগ্র-দর্শন বঙ্গবন্ধু হত্যার পথকে প্রশস্ত করেছিল এবং উত্থান ঘটিয়েছিল অখ্যাত এক জিয়ার। 

মুজিব বাহিনীর অন্যতম অধিনায়ক তোফায়েল আহমেদ এক সাক্ষাতকারে বলেছিলেন, ‘১৯৭২ সালে ছাত্রলীগের যে নিয়মকানুন অনুসারে সম্মেলন হওয়ার কথা, সে অনুযায়ী সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সম্মেলন হয়। কিন্তু একটা অজুহাত তো খুঁজতে হবে ছাত্রলীগ ভাঙার। কেন ছাত্রলীগ দু’ভাগ হলো, সেই প্রশ্নের উত্তর আমরা খুঁজে পাই পরবর্তীকালে জাসদের জন্মের মধ্য দিয়ে। তখন তাদের পরিকল্পনা ছিল- অবাস্তব। 

আব্দুর রাজ্জাক একবার একটি সাক্ষাতকারে স্বাধীনতার পরপরই ছাত্রলীগের বিভেদ-ভাঙন সম্পর্কে বলেন, ‘আমরা সবাই তাড়াতাড়ি কলকাতা থেকে চলে আসি কিন্তু সিরাজুল আলম খান এলেন বেশ কিছুদিন পর। তার আসার পরই ছাত্রলীগের মধ্যে হঠাৎ কিছু কিছু কথা শুরু হয়ে গেল বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে...।  আ স ম আব্দুর রব (ডাকসু ভিপি) চৌমুহনীতে গিয়ে বললেন, ‘পরাধীন দেশ স্বাধীন হয়েছে, এবার সমাজতান্ত্রিক বিপ্লব হবে। বিপ্লবের নেতৃত্ব দেবেন একজন যুবনেতা। আপনারা তার জন্য অপেক্ষা করুন। তিনি আসবেন আপনাদের সামনে। আসলে তার (সিরাজুল আলম খান) নেতৃত্ব এবং ভাবমূর্তি তৈরিতে নেমে পড়লেন। দেখলাম পিটার কাসটার্সের সঙ্গে তার সংযোগ, পশ্চিম বাংলার অতি বামদের সঙ্গে যোগসূত্র। যাদের সঙ্গে ট্রটস্কিপন্থীদের যোগসাজশ। একপর্যায়ে যোগসূত্র হলো আন্তর্জাতিক সোসালিস্টদের সঙ্গে - যারা সিআইএ অরগানাইজড। সিরাজুল আলম খান নকশালদের সঙ্গেও সম্পর্ক করেন। জয়প্রকাশ নারায়ণ যিনি মুখে বলতেন সমাজতন্ত্রের কথা, আসলে ছিলেন দক্ষিণপন্থী। তার সঙ্গেও সম্পর্ক ছিলো তার। 

আবদুর রাজ্জাক বলেছিলেন, ‘সিরাজুল আলম খান ও আমাকে বঙ্গবন্ধু ডেকে পাঠালেন। বললেন, অস্ত্র জমা দিও না সব, যেগুলো রাখার দরকার সেগুলো রেখে দাও। সমাজ বিপ্লব করতে হবে। প্রতি বিপ্লবীদের উৎখাত করতে হবে।’ 

আব্দুর রাজ্জাকের ভাষ্যমতে, ‘শেখ ফজলুল হক মনি ও সিরাজুল আলম খানের মধ্যে একটা ঠান্ডা লড়াই ছিল, যেটা অতীতেও ছিল। ১৯৬২ সাল থেকেই স্বাধীনতার জন্য  সশস্ত্র বিপ্লব করার জন্য চিন্তাভাবনা শুরু হয়। ১৯৬৪ সালে পূর্বপাকিস্তান ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সিরাজুল আলম খান প্রস্তাব করেন সশস্ত্র বিপ্লবের জন্য স্বাধীন বাংলা বিপ্লবী পরিষদ গঠনের। তখন পর্যন্ত তিনি আমি এবং কাজী আরেফ আহমেদ যুক্ত থাকলেও মুক্তিযুদ্ধকালীন পরিস্থিতিতে শেখ ফজলুল হক মনি ও তোফায়েল আহমেদ এতে যুক্ত হন। তখনকার অবস্থায় আমাদের মধ্যে মতাদর্শগত বিরোধ ছিল না। কিছুটা নেতৃত্বের দ্বন্দ্ব ছিল শেখ ফজলুল হক মনি ও সিরাজুল আলম খানের মধ্যে। ১৯৭২ সালে আমি এবং সিরাজুল আলম খান জাতীয় বিপ্লবী সরকারের প্রস্তাব দিয়েছিলাম বঙ্গবন্ধুর কাছে। কিন্তু বঙ্গবন্ধু গ্রহণ করেননি। আসলে প্রস্তাব গ্রহণের অনুকূল অবস্থাও ছিল না ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের একটা চুক্তি (২৫ বছরের) হয়ে যাওয়ায়।’ 

শেখ ফজলুল হক মনি

জেনারেল উবানের দৃষ্টিতে শেখ ফজলুল হক মনি ছিলেন হালকাপাতলা দেহের এক অগ্নিপুরুষ। মনে হয়েছিল, তিনি প্রকৃতি সৃষ্ট নেতা। স্বদেশের স্বাধীনতার প্রশ্নে প্রচণ্ড রকমের আত্মোৎসর্গেী প্রাণ এবং যে কোনো ধরনের ত্যাগস্বীকারের জন্য ছিলেন প্রস্তুত। প্রায়ই অসুস্থবোধ করতেন কিন্তু কদাপিও কাজ থেকে বিরত থাকতেন না। বন্ধুদের প্রতি আন্তরিক আর শেখ মুজিবের প্রতি অনুগত এক নিবেদিত প্রাণ। রাজনীতি সচেতন, ধীর, চিন্তাশীল নামজাদা সাংবাদিকও। তার আকাঙ্ক্ষা অনেক উপরে। রাজ্জাক আর তোফায়েল তাকে শ্রদ্ধা করতেন। সিরাজুল আলম খান শ্রদ্ধা করলেও সীমিত পরিসরে, দু’জনের আলোচনাই উত্তপ্ত হয়ে উঠতো। তিনি আমাকে বলতেন, ‘আমি বঙ্গবন্ধুর অনুপস্থিতিতে সৃষ্ট শূন্যতা পূরণ করে চলি।’ সত্যিই বুঝি সেই শূন্যতা পূরণের বিষয়টি মাথায় রেখে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পাশাপাশি শেখ ফজলুল হক মনিকেও হত্যা করে নরপশু ঘাতকরা।  

আব্দুর রাজ্জাক

অগ্নিগর্ভ চার নেতার মধ্যে তিনি ছিলেন অত্যন্ত দৃঢ়চেতা চরিত্রের। বলিষ্ঠ সংগঠক ছিলেন আব্দুর রাজ্জাক। অতিমাত্রায় আবেগপ্রবণ। বিচারবোধসম্পন্ন এবং গভীর চিন্তাশীল। কোনো পরিকল্পনার আগে ভাবতেন দীর্ঘ সময়। উৎকর্ষ অর্জনই ছিল তার লক্ষ্য। মুজিব বাহিনীর চতুষ্টয়ের আরেক অধিনায়ক ও রাজনীতির প্রতিভাবান সংগঠক আব্দুর রাজ্জাকের মহাপ্রয়াণের পর তোফায়েল আহমেদ তাকে রাজনৈতিক সহোদর হিসেবে আখ্যায়িত করেছিলেন। চোখে কেটেছে তার কান্নার সাঁতার। 

তোফায়েল আহমেদ

চারনেতার মধ্যে তোফায়েল আহমেদ সম্পর্কে জেনারেল উবান বলেছেন, ‘তার কারিশমা হচ্ছে, জন্মগতভাবেই তিনি অকৃত্রিম এবং রাজনৈতিক কাজে কঠিন পরিশ্রমী। কাজ করেছেন শেখ মুজিবুর রহমানের অনুচর হয়ে। তার পত্নী তখন বাংলাদেশে। আমি তাকে নিয়ে আসার একটি পরিকল্পনা দিলাম। জবাবে তিনি বলেন, আল্লাহর হাতে তাদের নিরাপত্তার ভার ছেড়ে দেই না কেন আমরা? লাখো লাখো বাঙালি একই রকমের বিপজ্জনক পরিস্থিতির মধ্যে রয়েছে। সবাইকে তো আনা যাবে না।’

লেখক : সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট ও ইতিহাস গবেষক।

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে