শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৫৯, শুক্রবার, ১৭ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

একটি জনপদের পাল্টে যাওয়ার গল্প

জোবায়দা হক অজন্তা
অনলাইন ভার্সন
একটি জনপদের পাল্টে যাওয়ার গল্প

একটি বাস্তব গল্প দিয়ে শুরু করি- ‘২০১৮ সালের ৭ আগস্ট, দিনটি ছিল মঙ্গলবার। সেই দিনের শোকাবহ ও দুঃসহ স্মৃতি আজও আমাদের নড়িয়াবাসীকে তাড়িত করে। ওই দিন দুপুর ২টার দিকে যখন দুপুরের খাবার শেষ করে অনেকে অলস ঘুমের কুলে আশ্রয় নিয়েছে, অনেকে নিজ নিজ কাজে ব্যস্ত তখনই কেদারপুর ইউনিয়নের সাধুরবাজার লঞ্চঘাটে ৩০ মিটার জায়গা নদীতে ধসে পড়ে। আটটি দোকান নদীতে বিলীন হয়ে যায়। তখন সেখানে একটি দোকান থেকে মাহিন্দ্র গাড়িতে সিমেন্ট তুলছিলেন ১৫ জন শ্রমিক। ওই মাহিন্দ্র গাড়ি নিয়ে শ্রমিকরা নদীতে নিমজ্জিত হয়ে যায়। এ ছাড়া দোকান ও লঞ্চঘাটে আরো কয়েকজন মানুষ ছিল। তারাও নদীতে তলিয়ে যায়।’

এটি পদ্মার ভাঙনের শত শত ঘটনার একটি মাত্র। এভাবে যুগে যুগে শত শত বাড়ি ঘর, পুল-কালভার্ট, রাস্তাঘাট, মাদ্রাসা-মসজিদ, স্কুল-কলেজ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় স্থাপনাসহ হাজার বছরের অনেক ঐতিহ্যবাহী ও স্মৃতি বিজরিত স্থান চলে গেছে পদ্মার গর্ভে।

পদ্মা একদা নড়িয়া-সখিপুরের মানুষের জন্য ছিল আতঙ্ক। বর্ষা এলেই এতদাঞ্চলের মানুষগুলোর মধ্যে আতঙ্ক বিরাজ করতো। এই বুঝি বাড়ি, ঘর, বসতভিটা, কবরস্থান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, স্বাস্থ্যকেন্দ্র পদ্মার বুকে হারিয়ে গেল! এই বুঝি আমার মা-বাবার কবরটা নদীতে তলিয়ে গেল। এই বুঝি শতবছরের পুরনো মসজিদটা নদীর বুকে বিলীন হয়ে গেল, যে মসজিদে আমাদের বাবা, দাদা, দাদার দাদা নামাজ আদায় করেছেন। শেষ সম্বল এক টুকরো জমি, বসতভিটা, থালা-বাসন ভাসিয়ে নিয়ে গেল সর্বনাশা পদ্মা। এই পদ্মা কেড়ে নিয়েছে শত-সহস্র মানুষের মাথার ছাদ, আয়ের এক মাত্র উৎস। কেড়ে নিয়েছে মুখ চেনা প্রিয় কত মানুষকে। 

নড়িয়ার নদী ভাঙন এখন শুধুই অতীত। এই জনপদের জননেতা সংসদ সদস্য একেএম এনামুল হক শামীমের মতো একজন মানুষের আন্তরিকতা, মমত্ববোধ আর প্রধানমন্ত্রী মানবতার মা দেশরত্ন জননেত্রী শেখ হাসিনার এতদাঞ্চলের মানুষের প্রতি ভালবাসায় এটি সম্ভব হয়েছে। একজন জনপ্রতিনিধি যদি আন্তরিক হন তাহলে তিনি যে একটি এলাকার চিত্র সম্পূর্ণ পাল্টে দিতে পারেন তার প্রমাণ এনামুল হক শামীম। এই পদ্মার ভাঙন একদিন দুই দিনের নয়, শত বছর ধরে চলে আসছে। এনামুল হক শামীমের মতো অতীতে কেউ হয়তো এমন করে ভাবেননি। এলাকার মানুষকে নিয়ে কারো ভাবার সময় হয়নি। আমার পিতাও ওই এলাকার মানুষের ভালবাসায় সিক্ত হয়েছিলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের মনোনয়নে তিনি স্বাধীনতার পর প্রথম জাতীয় সংসদে এমপি নির্বাচিত হয়ে এলাকার উন্নয়ন পরিকল্পনা করাকালেই মাত্র কয়েক মাসের মাথায় আততায়ীর গুলিতে নিহত হন। এরপর থমকে যায় এলাকার মানুষের ভাগ্যের চাকা। দেশ এগিয়ে গেলেও আমাদের এলাকাটি পেছনেই পড়ে থাকে। জননেত্রী শেখ হাসিনা যদি এলাকার জনপ্রতিনিধি হিসেবে এনামুল হক শামীমকে না পাঠাতেন, তাহলে হয়তো এতোদিনে নড়িয়া-সখিপুর বাংলার মানচিত্র থেকে হারিয়ে যেত। পদ্মার ভাঙন থেকে এলাকাকে রক্ষা করতে দিনের পর দিন, রাতের পর রাত এনামুল হক শামীম নদীর পাড়ে কাটিয়েছেন। পানি উন্নয়ন বোর্ডের কর্মকর্তাদের সাথে নিজে উপস্থিত থেকে নদীতে বালির বস্তা ফেলেছেন। মহান সৃষ্টিকর্তার ইচ্ছা আর শেখ হাসিনার দুরদর্শী নেতৃত্বে নড়িয়া-সখিপুর এখন উন্নয়নের মূলধারার সাথে যুক্ত হতে পেরেছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ঐকান্তিক সহযোগিতায় এনামুল হক শামীম বিগত ৫ বছরে নড়িয়া-সখিপুরের যে উন্নয়ন করেছেন বিগত শতবছরেও এতো উন্নয়নমূলক কাজ হয়নি। এখন আর সাধুর বাজার বা মুলফৎগঞ্জ গেলে চেনার উপায় নেই যে, এটি এক সময় ভাঙন কবলিত এলাকা ছিল। নদীর বাঁধ এখন শত শত পর্যটকের পদচারণায় মুখরিত। নদীর পাড়কে ঘিরে গড়ে উঠেছে ব্যবসা-বাণিজ্য, হয়েছে অনেক মানুষের কর্মসংস্থান। মাত্র ৫ বছরে ওই এলাকার উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকার কয়েক হাজার কোটি টাকা ব্যয় করেছেন। এরমধ্যে অনেক কাজ সমাপ্ত হয়েছে, অনেকগুলোর কাজ চলমান রয়েছে। কারণ একটাই শরীয়তপুরের মানুষকে শেখ হাসিনা বড্ড ভালবাসেন। আর এই ভালবাসার কারণ এই এলাকার মানুষ বারবার বঙ্গবন্ধু-শেখ হাসিনার নৌকাকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করেছে। ওই এলাকায় নৌকা কখনো পরাজিত হয়নি, ভবিষ্যতেও হবে না। এলাকার মানুষের আশা আগামী নির্বাচনেও এনামুল হক শামীমের হাত ধরে নড়িয়া-সখিপুরে হক-ভাসানী, একে ফজলুল হক, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব, জননেত্রী শেখ হাসিনা আর নূরুল হক হাওলাদারের নৌকা ভোটের দিক থেকে সর্বকালের সকল রেকর্ড অতিক্রম করবে।
নড়িয়া-সখিপুরসহ সমগ্র শরীয়তপুরকে নদী ভাঙনের হাত থেকে রক্ষাকল্পে প্রকল্প গ্রহণ ও বাস্তবায়নের পাশাপাশি ওই এলাকায় হয়েছে ব্যাপক উন্নয়ন। এরমধ্যে রয়েছে- শরীয়তপুরে শেখ হাসিনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অনুমোদন, নড়িয়া-সখিপুরে শতভাগ বিদ্যুতায়ন, সাবমেরিন ক্যাবল দিয়ে চরআত্রা, নওপাড়া, কাঁচিকাটা, কুন্ডেরচর ও উত্তর তারাবুনিয়ায় বিদ্যুৎ প্রদান, নড়িয়া-সখিপুরে বিদ্যুতের জোনাল অফিস স্থাপন এবং সাবস্টেশনসমূহের সক্ষমতা বৃদ্ধি ও নতুন সাবস্টেশনের অনুমোদন, প্রত্যেকটি আবেদনকৃত স্কুল-কলেজ ও মাদ্রাসা এমপিওভুক্তকরণ, ১৫টি উচ্চ বিদ্যালয়, ৮২টি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং মাদ্রাসা’র ভবন ও দেয়াল নির্মাণ, নড়িয়া সরকারি কলেজ ও হাজী শরীয়ত উল্লাহ কলেজসহ সকল কলেজকে স্বয়ংসম্পূর্ণ ও আধুনিকরণ এবং সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব স্থাপন, নড়িয়া ও সখিপুরে সকল গুরুত্বপূর্ণ সড়কসমূহ মেরামত ও বর্ধিতকরণ, নড়িয়া ও সখিপুরে প্রায় ৫ হাজার গভীর নলকূপ প্রদান, নড়িয়ায় নতুন হাসপাতাল অনুমোদন এবং মুলফৎগঞ্জ হাসপাতাল আধুনিকরণ ও তারাবুনিয়ায় ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল চালু, পানি উন্নয়ন বোর্ডের সাব-ডিভিশন, নড়িয়াতে পানি ভবন ও চরআত্রায় আঃ জলিল মুন্সি ডাকবাংলো নির্মাণ এবং নড়িয়া ও সখিপুরে আরো ২টি ডাকবাংলো নির্মাণ প্রক্রিয়াধীন। নড়িয়া পৌরসভাকে ‘ক’ শ্রেণিতে রূপান্তরের কাজ প্রক্রিয়াধীন ও পৌরসভাকে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পে অন্তর্ভূক্তকরণ, যার মাধ্যমে এ বছরই ৫০ কোটি টাকার কাজ শুরু হবে, প্রধানমন্ত্রী দেশরত্ন শেখ হাসিনার পক্ষ থেকে ১১০ জনকে ৩৫ লাখ টাকা ও এনামুল হক শামীমের পক্ষ থেকে ২০০ জনকে ২০ লাখ টাকা আর্থিক সহায়তা প্রদান, নড়িয়া ও সখিপুরের বিভিন্ন মসজিদ মাদ্রাসার আলেম-ওলামা ও হাফেজদের প্রায় ৫ হাজার পবিত্র কোরআন শরীফ উপহার প্রদান, জয় বাংলা এভিনিউ স্থাপনের মাধ্যমে নদী ভাঙন কবলিত এলাকাকে পর্যটন এরিয়াতে রূপান্তর, ভাষা সৈনিক গোলাম মাওলা উড়াল সেতু, জয় বাংলা ঘাটলা ও দক্ষিণ তারাবুনিয়াতে জয় বাংলা সেতু নির্মাণ এবং প্রায় ২০০টি বাঁশের সাকোকে কাঠের পুলে রূপান্তর, চরভাগা ‘বঙ্গবন্ধু আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় ও কলেজ’কে সরকারিকরণ, চরআত্রা আজিজিয়া উচ্চ বিদ্যালয়কে কলেজে রূপান্তর এবং রাজনগর ও কাঁচিকাটায় উচ্চ বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠাকরণ, করোনাকালীন সর্বদা জনগণের পাশে থেকে সর্বোচ্চ সহায়তা প্রদান ও শীতার্তদের মাঝে প্রতি বছর পর্যাপ্ত পরিমাণ শীতবস্ত্র এবং সাহায্য সহযোগিতা প্রদান, নড়িয়া ও সখিপুরে আওয়ামী লীগের অফিস আধুনিকরণ, ৯টি ইউনিয়নে স্থায়ী আওয়ামী লীগ কার্যালয় নির্মাণ এবং বাকী ইউনিয়নগুলোতেও প্রক্রিয়াধীন, নড়িয়ায় ফায়ার সার্ভিস স্টেশন স্থাপন এবং সখিপুরে প্রক্রিয়াধীন, সখিপুর উপজেলা গঠনের কাজ শেষ পর্যায়ে চলমান, প্রায় ৭০০টি মসজিদ-মাদ্রাসা ও ২৫টি মন্দিরে নগদ অর্থ ও অনুদান প্রদান, প্রত্যেক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পর্যাপ্ত ক্রীড়া সামগ্রী প্রদান ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে সহায়তা প্রদান, নড়িয়া ও সখিপুরে শেখ রাসেল স্টেডিয়াম ও সখিপুরে সাব-রেজিস্ট্রি অফিস, এএসপি সার্কেল অফিস নির্মাণের কাজ প্রক্রিয়াধীন, নড়িয়ায় উপজেলা কার্যালয়, ভূমি অফিস নির্মাণ ও মডেল মসজিদ নির্মাণ শেষ পর্যায়ে, আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় নড়িয়ায় ৯০০ এবং সখিপুরে ৬০০, সর্বমোট ১৫০০ পরিবারকে জমি ও ঘর প্রদান এবং ‘জমি আছে ঘর নেই’ প্রকল্পের আওতায় ২০০ পরিবারকে ৬ লাখ টাকার দুর্যোগ সহনীয় ঘর প্রদান, ২১ জন আলেম-ওলামা এবং বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নিজ অর্থায়নে পবিত্র ওমরাহ্ হজ্বে প্রেরণ, বীর মুক্তিযোদ্ধাদের গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় দিবসগুলোতে উপহার প্রদান, মাদক, ইভটিজিং ও সকল অপরাধ নির্মূলে ব্যাপক উদ্যোগ গ্রহণ এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় জিরো টলারেন্স, আওয়ামী লীগসহ সকল সহযোগী সংগঠনকে ঐক্যবদ্ধ, সুশৃঙ্খলকরণ ও কমিটি গঠন, আশ্রাফুন্নেছা ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে মেধাবী শিক্ষার্থীদের বৃত্তি ও কম্পিউটার সামগ্রী প্রদান, মেঘনা সেতু (শরীয়তপুর-চাঁদপুর) করার প্রক্রিয়া চলমান, নড়িয়া ও সখিপুরে প্রায় ১৪ হাজার বান্ডেল ঢেউটিন ও ৪২ লাখ টাকা প্রদান, পদ্মা সেতু থেকে শরীয়তপুর হয়ে আলুবাজার ফেরীঘাট পর্যন্ত চার লেন রাস্তা অনুমোদন ও কাজ চলমান। এগুলো বিগত ৫ বছরের উন্নয়ন কার্যক্রমের একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা। 
এবার আসি তার মানবিক কার্যক্রমের কথায়। শত শত মানবিক কাজের মধ্যে দু’একটি এখানে তুলে ধরছি। ৩০ এপ্রিল সড়ক দুর্ঘটনায় আহত নড়িয়ার জালিয়াহাটি গ্রামের সুলতান দেওয়ানের স্ত্রী এবং দুই কন্যা চিকিৎসার জন্য আর্থিক সহযোগিতার আবেদন করেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এটি দেখে এনামুল হক শামীম হাসপাতালে ছুটে যান এবং চিকিৎসার জন্য তাদের আর্থিক সহযোগিতা করেন। বৈশ্বিক মহামারি করোনাকালীন মানুষ যখন আপনজনদের চিকিৎসা দিতে বা তাদের সেবা দেয়ার ক্ষেত্রে ভয় পেতো তখন এনামুল হক শামীম চালু করেন- ‘ডাক্তারের কাছে রোগী নয়, রোগীর কাছে ডাক্তার’ শিরোনামে স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রম। অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে ডাক্তাররা রোগীদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে স্বাস্থ্যসেবা দেয়ার পাশাপাশি তিনি নিজে রোগীদের বাড়িতে ফল-পথ্য পৌঁছে দিয়েছেন নিজ হাতে। অসহায়, কর্ম হারানো মানুষের বাড়িতে পৌঁছে দিয়েছেন জরুরি ত্রাণ ও খাদ্য সামগ্রী।  সখিপুরের চরভাগা ইউনিয়নের মানিক দর্জি মালয়েশিয়ায় কর্মরত অবস্থায় মারা যান। তার পাসপোর্টে বাবা-মায়ের নামের অমিল থাকায় মরদেহ দেশে আনা নিয়ে জটিলতার সৃষ্টি হয়। পরে এনামুল হক শামীম নিজ চেষ্টায় মরদেহ দেশে আনার ব্যবস্থা করেন এবং ক্ষতিপূরণ বাবদ ২৫ হাজার রিঙ্গিত আদায় করে দেন। রাজিব হাসান নামে এক শিক্ষার্থী মেডিকেলে পড়াশোনার সুযোগ পেয়েও অর্থের অভাবে ভর্তি হতে পারছিল না। পরে তিনি তার মায়ের নামে প্রতিষ্ঠিত বেগম আশরাফুন্নেছা ফাউন্ডেশন থেকে ৫০ হাজার টাকা অনুদান দিয়ে তাকে মেডিকেলে ভর্তির সুযোগ করে দেন। ডিঙ্গামানিকে রূপা ও তার পরিবার সহায় সম্বল হারিয়ে অন্যের রান্নাঘরে আশ্রয় নিয়েছিল ৩ বেলা খাবার জুটতো না। সরকারের এতো উন্নয়নের ছোঁয়া রূপাদের জীবনে পড়েনি। এনামুল হক শামীম জানতে পেরে নিজে ওদের বাড়িতে যান এবং এদের সার্বিক দায়িত্ব নেন। রূপার জন্য একটি সম্মানজনক চাকরিরও ব্যবস্থা করে দেন। সখিপুর উপজেলার এক  অটোরিকশা চালকের উপার্জনের একমাত্র সম্বল অটোরিকশাটি চুরি হয়ে গেলে তার কলেজ পড়ুয়া ছেলে তাদের অনিশ্চিত ভবিষ্যতের কথা জানিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দুঃখভরা স্ট্যাটাস দেয়। ওই স্ট্যাটাসে সে তাদের পরিবারের ভরণপোষণ ও লেখাপড়ার অনিশ্চয়তার কথা তুলে ধরে। স্ট্যাটাসটি মানবিক রাজনীতিক এনামুল হক শামীমের চোখে পড়ে। সাথে সাথে সে ওই অটো চালকের বাড়িতে লোক পাঠিয়ে তাকে একটি নতুন অটোরিকশা কিনে দেন এবং তার সন্তানদের পড়াশুনার সার্বিক দায়িত্ব নেন। 

লেখক: কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের অর্থ ও পরিকল্পনা বিষয়ক উপকমিটির সদস্য এবং উপদেষ্টা নড়িয়া আওয়ামী লীগ।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে