শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:০৮, শনিবার, ১৮ নভেম্বর, ২০২৩ আপডেট:

বহু জল্পনার অবসান ঘটিয়ে নির্বাচনি তফসিল

বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক
অনলাইন ভার্সন
বহু জল্পনার অবসান ঘটিয়ে নির্বাচনি তফসিল

১৫ নভেম্বর নির্বাচন কমিশন কর্তৃক বহু প্রতীক্ষিত তফসিল ঘোষণার মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন তাদের ওপরে অর্পিত সাংবিধানিক দায়িত্বটি পালন করলেন। বাংলাদেশে গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রায় বিশ্বাসী প্রতিটি মানুষ নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছেন। আওয়ামী লীগ এবং তার অঙ্গ সংগঠনগুলো ছাড়াও সাধুবাদ জানিয়েছে মহাজোটের অন্যান্য শরিক এবং জাতীয় পার্টির নেত্রী, যিনি সংসদে বিরোধী দলেরও প্রধান, রওশন এরশাদ। তৃণমূল বিএনপিও স্বাগত জানিয়ে নির্বাচনে অংশ নেওয়ার কথা বলেছে। অন্যদিকে বিএনপি-জামায়াত এবং চরমোনাই পীরের নেতৃত্বে আরও একটি ধর্মান্ধ, ধর্ম ব্যবসায়ী দল তফসিল প্রত্যাখ্যান করে অবরোধ এবং হরতালের মাধ্যমে ত্রাসের রাজত্ব চালিয়ে দেশে অরাজকতা সৃষ্টির প্রকাশ্য ঘোষণা দিয়েছে।

তফসিল ঘোষণা সাংবিধানিক এবং আইনের আলোকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি নির্বাচন প্রক্রিয়ার শুধু প্রারম্ভিক পদক্ষেপই নয়, এর সঙ্গে সঙ্গে সংবিধান এবং রিপ্রেজেন্টেশন অব পিপলস অ্যাক্টের বিধান মতে, রাষ্ট্রের প্রশাসনিক দায়িত্ব এবং ক্ষমতা নির্বাচন কমিশনের ওপর চলে যায়। তফসিল ঘোষণার পর থেকে সব কর্মচারী-কর্মকর্তার প্রত্যক্ষ নিয়ন্ত্রণ চলে যায় নির্বাচন কমিশনের ওপর। এককথায় নির্বাচন শেষ না হওয়া পর্যন্ত নির্বাচন কমিশনকেই সরকার বলা যায়। সংবিধান এবং আইন কমিশনের হাতে পর্যাপ্ত ক্ষমতা প্রদান করেছে সুষ্ঠু নির্বাচন পরিচালনার জন্য সব প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের। নির্বাচন বিধি এবং নীতিমালা ভঙ্গকারীদের, তারা যত উঁচুমাপের হোক না কেন, তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের ক্ষমতাও থাকবে কমিশনের ওপর।

নির্বাচনে যারা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চাইবেন তারা সংবিধান এবং আইন অনুযায়ী প্রতিদ্বন্দ্বিতার যোগ্য কি না, তা প্রাথমিকভাবে নির্ধারণ করবেন রিটার্নিং কর্মকর্তারা। কমিশনই সিদ্ধান্ত নেবে রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্বে কাদের নিয়োগ করা হবে। তবে প্রচলিত প্রথা অনুযায়ী জেলার ডিসিদের ওপরই সেই দায়িত্ব দেওয়া হয়, যার ব্যত্যয় এ নির্বাচনেও হবে না বলে নির্বাচন কমিশন ইতোমধ্যেই জানিয়েছেন। প্রাথমিকভাবে রিটার্নিং অফিসাররাই প্রয়োজনীয় তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে উৎসুক ব্যক্তিদের যোগ্যতা নির্ধারণ করে থাকেন। তাদের দেখতে হয় উৎসাহী ব্যক্তি ঋণখেলাপি কি না, অপ্রকৃতিস্থ কি না, দেউলিয়া কি না, তিনি নৈতিক স্খলনজনিত অপরাধে দুই বছর বা ততোর্ধ্ব সময় কারাবাসের জন্য দণ্ডিত হওয়ার পর পাঁচ বছর সময় অতিবাহিত হয়েছে কি না, তিনি প্রজাতন্ত্রের কর্মে কোনো লাভজনক পদে অধিষ্ঠিত আছেন কি না। এ ছাড়াও যেসব ব্যক্তি অতীতে সরকারি পদে অধিষ্ঠিত ছিলেন তাদের অবসর বা চাকরি শেষ হওয়ার পর নির্ধারিত সময় পার হয়েছে কি না। যেসব ব্যক্তি কোনো নিবন্ধিত দলের না হয়ে ব্যক্তিগতভাবে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে চান, তাদের দালিলিকভাবে প্রমাণ করতে হয় যে, এলাকার নির্ধারিত সংখ্যক ভোটার তার প্রতিদ্বন্দ্বিতার দাবি সমর্থন করেন।

রিটার্নিং কমিশনার হিসেবে সংশ্লিষ্ট ডিসির সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সংক্ষুব্ধ পক্ষ পূর্ণাঙ্গ কমিশনে আপিল করতে পারেন। কমিশনের আদেশে অসন্তুষ্ট পক্ষ কোনো কোনো অবস্থায় হাই কোর্টে রিট করতে পারেন, যদিও রিট করতে হলে বেশ কিছু শর্ত পূরণ করতে হয়। নির্বাচন কমিশন একটি সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। এর ওপর সরকারের কোনো তদারকি, খবরদারি, নিয়ন্ত্রণ বা আধিপত্য থাকে না। প্রধান এবং অন্য কমিশনারদের অপসারণের ক্ষমতা মহামান্য রাষ্ট্রপতিসহ কারও নেই। কোনো অভিযোগ থাকলে তাদের শুধু সেই পদ্ধতিতেই অপসারণ করা যায় যে পদ্ধতিতে সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতিরা অপসারণযোগ্য। এ পদ্ধতি মোটেও সহজ নয়।

তফসিল ঘোষণার পর যে দল এবং ব্যক্তি ত্রাস সৃষ্টির লক্ষ্যে জ্বালাও-পোড়াও, খুন-জখমের কথা প্রকাশ্যে বলে বেড়াচ্ছে, নির্বাচন কমিশনের হাতে পর্যাপ্ত ক্ষমতা রয়েছে কঠোর হাতে তাদের দমন করা এবং বিচারের জন্য সোপর্দ করার। গোটা সময়টা পুলিশ, র‌্যাব, বিজেবি এবং এমনকি সেনাবাহিনীও কমিশনের নিয়ন্ত্রণে থাকবেন বিধায় তারা কমিশনের নির্দেশে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ মানতে বাধ্য থাকেন। প্রয়োজনীয় পরিস্থিতিতে কমিশন সেনাবাহিনীও নামাতে পারেন।

এরই মধ্যে ঢাকা মহানগর পুলিশ প্রধান হাবিবুর রহমান এবং ডিবি প্রধান হারুনুর রশিদ দ্বিধাহীন ঘোষণা দিয়ে বলেছেন, যারা শান্তিপূর্ণভাবে প্রতিবাদ করবে, আইন প্রয়োগকারীরা তাদের সহায়তা করবে। কিন্তু যারা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। মানুষের জীবন এবং সম্পদ রক্ষা করা আইন প্রয়োগকারীদের দায়িত্ব। তাই তারা যে ঘোষণা দিয়েছেন তার মধ্যে তাদের আইন অর্পিত দায়িত্ব পালনের প্রতিফলন রয়েছে। ১৫ তারিখ সন্ধ্যায় ধর্মান্ধ চরমোনাই পীরের দল ঘোষণা দিয়েছিল তফসিল ঘোষণা হলে তারা নির্বাচন কমিশন আক্রমণ করবে। কিন্তু সেখানে প্রচুর সংখ্যক বিজেবি এবং পুলিশ মোতায়েন করায় তারা আর সে পথে অগ্রসর হওয়ার সাহস পায়নি।

আমাদের নির্বাচনে বিদেশি, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের নাক গলানো কোনো দেশপ্রেমিকই সহ্য করতে পারে না, কারণ প্রচলিত আন্তর্জাতিক আইন, ভিয়েনা কনভেনশন, জাতিসংঘ সনদ বলছে প্রতিটি রাষ্ট্র সমানভাবে সার্বভৌম, যে কথা আন্তর্জাতিক আদালতও বলেছেন তেহরানে মার্কিন দূতাবাসে হামলার বিষয়ে রায় প্রদানকালে। সেই নির্দেশনা যারা ভঙ্গ করছে, তাদের অপচেষ্টা কখনো গ্রহণযোগ্য নয়। এ কথাই সম্প্রতি ভারত সরকার স্পষ্ট ভাষায় বলে দিয়েছে। ঢাকায় কর্মরত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত কর্তৃক আমাদের নির্বাচনে নাক গলানো নিয়ে অনেক সমালোচনা হয়েছে। অপচেষ্টার সর্বশেষ পদক্ষেপ হিসেবে তিনি মার্কিন এসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অব স্টেট ডোনাল্ড লুর চিঠি বিএনপি, আওয়ামী লীগ এবং জাতীয় পার্টির কাছে হস্তান্তর করেছেন, যেটিও আমাদের ঘরোয়া ব্যাপারে যুক্তরাষ্ট্রের নাক গলানোর শামিল। আমাদের নির্বাচনে ডোনাল্ড লুর মাথাব্যথা থাকার কথা মেনে নেওয়া যায় না। প্রশ্ন উঠেছে বিএনপির সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে নেওয়া যায় কি না। এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, তিনি বিষয়টি নিয়ে দলের প্রধান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে আলাপ করবেন। বেশ কিছু সময় থেকে বিএনপির সঙ্গে আলাপ করার চেষ্টা করেছে আওয়ামী লীগ, নির্বাচন কমিশন এবং এমনকি মহামান্য রাষ্ট্রপতি। কিন্তু সে দলটি আলাপে রাজি নয়। আলাপে যারা রাজি নয়, তাদের তো আর জোর করে আলাপে বসানো যায় না। তারা চাইলে এখনো আলোচনায় বসতে পারে। যদিও হাতে সময় খুবই কম। বল এখন তাদের পালিয়ে থাকা নেতা তারেক জিয়ার হাতে। এটা কারও অজানা নয় যে, পলাতক তারেক জিয়ার কথা মতোই বিএনপি পরিচালিত। কিন্তু যেহেতু তিনি নিজে নির্বাচন করতে পারবেন না, তাই এ নির্বাচনে তার আগ্রহ নেই, আর তাই তিনি দেশে নৈরাজ্য সৃষ্টি করে অসাংবিধানিক পন্থা এবং বিদেশিদের ওপর নির্ভর করে ক্ষমতা দখলের অপচেষ্টায় লিপ্ত, যে পন্থা তার পিতা জিয়াউর রহমান অবলম্বন করেছিলেন।

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের সুসম্পর্ক সবারই কাম্য। কিন্তু সুসম্পর্ক রক্ষায় তাদের রাষ্ট্রদূতের আন্তর্জাতিক আইনবিরোধী ভূমিকা অন্তরায় হিসেবে কাজ করছে। সর্বশেষ খবর অনুযায়ী রাষ্ট্রদূত পিটার হাস ওয়াশিংটন গমন করেছেন। কারণ জানা না গেলেও আঁচ করা যাচ্ছে মার্কিন সরকার তাকে নতুন নির্দেশনা দেওয়ার জন্যই ডেকে পাঠিয়েছেন। যুক্তরাষ্ট্র সরকার যদি ভারতের অনুসরণে তাকে নির্দেশনা দেয় বাংলাদেশের ঘরোয়া ব্যাপারে নাক না গলাতে, তা হলে সেটি বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের জন্য মঙ্গলকর হবে। মনে রাখতে হবে, যুক্তরাষ্ট্রের মতো বাংলাদেশও একটি সার্বভৌম রাষ্ট্র। বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের চেয়ে কম সার্বভৌম নয়। এখানে উল্লেখযোগ্য যে, সেই আঠারো শতকে যুক্তরাষ্ট্র লর্ড সেকভিল নামক ব্রিটিশ রাষ্ট্রদূতকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে বহিষ্কার করেছিল। পরবর্তীতে দেশটি তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে হস্তক্ষেপের জন্য বহু কূটনীতিককে বহিষ্কার করেছে। বাংলাদেশও একই কারণে পাকিস্তানের এক উপ-রাষ্ট্রদূতসহ তিন কূটনীতিককে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করে বহিষ্কার করেছে।

আন্তর্জাতিক আইন, বিশেষ করে ভিয়েনা কনভেনশন, প্রতিটি দেশকে সে ক্ষমতা দিয়েছে। পিটার হাস তার সরকারের কাছ থেকে কী নির্দেশনা নিয়ে আসেন, সেদিকে সবাই তাকিয়ে থাকবেন। একইভাবে তাকিয়ে থাকবেন এটি দেখার জন্য যে, অবশেষে বিএনপির শুভবুদ্ধির উদয় হয় কি না। বিএনপি নির্বাচনে না এলেও জাতীয় পার্টির মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ দলসহ অন্যান্য দল নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করলে, তেমন কোনো সংকট দেখা দেবে না। তবে যে কোনো অবস্থায় বিএনপি এবং অন্যান্য ধর্ম ব্যবসায়ী দলগুলোকে আইন মেনে চলতে হবে, নয়তো জনগণ আইন প্রয়োগকারীদের দিকে তাকিয়ে থাকবে তাদের ব্যক্তিগত এবং সম্পদের নিরাপত্তার জন্য। ঢাকা শহরের গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন এলাকায় সম্প্রতি বেশ কিছু উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন সিসিটিভি বসানো হয়েছে বিধায় ত্রাস সৃষ্টিকারীদের চিহ্নিত করে তাদের বিচারে সোপর্দ করতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো অসুবিধা হওয়ার কথা নয়।

বিএনপি যে ২৮ অক্টোবর নৈরাজ্য সৃষ্টির জন্য দায়ী, প্রেস ক্লাবের সেক্রেটারি শ্যামল দত্তের কাছে রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের বক্তব্যই তা নিরঙ্কুশভাবে প্রমাণ করে। বিএনপি এবং ধর্মান্ধ দলগুলোর কোনো অবস্থায়ই ভাবা উচিত নয় যে, তারা জ্বালাও-পোড়াওসহ অন্যান্য অপরাধ করে পার পেয়ে যাবে। সুতরাং সাধু সাবধান।

লেখক : আপিল বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতি

এই বিভাগের আরও খবর
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
স্থায়ীভাবে শুল্ক প্রত্যাহারে জোরদার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালাতে হবে
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
জাতীয়তাবাদী চেতনায় উদ্বুদ্ধ বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনী: অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যতের প্রতিচ্ছবি
সর্বশেষ খবর
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের
অস্ট্রেলিয়ায় ভয়াবহ ঢেউয়ের তাণ্ডব, প্রাণ গেল ৫ জনের

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ
‘তথ্যসন্ত্রাস করে থামানো যাবে না’ প্রথম আলোকে হাসনাত আবদুল্লাহর চ্যালেঞ্জ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার
বিদেশে শিক্ষার্থীদের ভর্তি বাতিলের ষড়যন্ত্রে যুবক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন
তাহসানকে সঙ্গে নিয়ে ভিভো ভি৫০ লাইট উন্মোচন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা
আবুধাবিতে বাংলা বর্ষবরণ ও বৈশাখী মেলা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর
গোবর দিয়ে ক্লাস ঠান্ডা; প্রতিবাদে অধ্যক্ষের ঘরেও গোবর

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!
যেমন গয়না পছন্দ করেন মিমি!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়
৩-১ গোলে পিছিয়ে থেকেও বার্সেলোনার দুর্দান্ত জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের
দ্বিতীয় দফার পরমাণু আলোচনা: যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে অগ্রগতির বার্তা ইরানের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে ২০ হাজার অবৈধ প্রবাসী গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী
আইপিএল মাতালেন ১৪ বছরের সূর্যবংশী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান
পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে মস্কো যাচ্ছেন ওমানের সুলতান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক
যশোরে হত্যা মামলার আসামি আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত
আনন্দ-উল্লাসে কম্বোডিয়ায় পহেলা বৈশাখ উদযাপিত

৪ ঘণ্টা আগে | পরবাস

শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা
শ্রীপুরে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারের পাশে বিএনপি নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত
শিঙাড়া খাওয়া নিয়ে সংঘর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার
নাটোরে জুঁই হত্যার ঘটনায় ৫ শিশু গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’
‘বাংলাদেশে এখন গণতান্ত্রিক সরকার দরকার’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার
মানুষের দৃষ্টিসীমার বাইরে নতুন রঙ ‘ওলো’ আবিষ্কার

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি
কর্ণফুলী প্রেসক্লাবের এডহক কমিটি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’
‘বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিব, তবুও ভারতের কর্তৃত্ববাদ স্বার্থক হতে দিব না’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু
অভিনয়শিল্পী সংঘের সভাপতি আজাদ আবুল কালাম, সম্পাদক অপু

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের
সীমান্ত হত্যার বিচার দাবি জামায়াত আমিরের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
শিশুসন্তানের সামনেই মাকে কোপাল সন্ত্রাসীরা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়
ভালুকায় নারীর প্রতি সহিংসতা নিয়ন্ত্রণে মতবিনিময়

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি
মাদারীপুরে সরকারি হাসপাতাল থেকে ৬ মাসের শিশু চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা
কৃষকের ধান কেটে দিলেন কৃষক দলের নেতারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক
বাংলাদেশে জুলাই পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সংকট নিয়ে ঢাবিতে গোলটেবিল বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান
ভয়ঙ্কর যে বোমা নিয়ে ইসরায়েলে ঝাঁকে ঝাঁকে নামল মার্কিন বিমান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি
খামেনিকে সৌদি বাদশাহর ‘গোপন’ চিঠি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’
‘প্রত্যেক ইসরায়েলি হয় নিজে সন্ত্রাসী, না হয় সন্ত্রাসীর সন্তান’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’
‌‘প্রাথমিক শিক্ষকদের জন্য আলাদা বেতন কাঠামোর কাজ চলছে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের মিছিল বন্ধ করতে না পারলে পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির
ইসরায়েলে পাল্টা ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুতির

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন
গুগল ম্যাপে নিজের বাড়ির লোকেশন যুক্ত করতে যা করবেন

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ
একটি দলকে সরিয়ে আরেকটি দলকে ক্ষমতায় বসাতে গণঅভ্যুত্থান হয়নি : নাহিদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল
ট্রাম্প-শি-মোদি এসে কিছু করে দিয়ে যাবে না: মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ
ফেসবুকে ভাইরাল সেই ছবির বিষয়ে মুখ খুললেন হান্নান মাসউদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা
শাহবাগে স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা সুমিত সাহাকে পুলিশে দিল ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা
অফিস সময়ে সভার জন্য সম্মানী না নিতে নির্দেশনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস
বাকি জিম্মিদের মুক্তি দিতে ইসরায়েলকে তিন শর্ত দিলো হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান
‘ক্রিকেটাররা আমাকে নিজের অশ্লীল ছবি পাঠাত’, ভারতের সাবেক কোচের সন্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
জাতীয় সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
থানা পরিদর্শনে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী
মাঝ আকাশে বিমান ছিনতাইয়ের চেষ্টা, প্রাণ বাঁচাতে গুলি চালালেন যাত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্কযুদ্ধ: ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য বাড়ানোর বার্তা চীনের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
হাসিনা-কাদেরসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি
অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি সৃজিত মুখার্জি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল, অর্ধেকই ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
রবিবার সারাদেশে মহাসমাবেশের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান
সালমানের পাশে দাঁড়ালেন ইমরান

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!
যে কারণে রাশিয়া-ইউক্রেন শান্তি আলোচনা থেকে সরে যেতে পারে আমেরিকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী
এলডিপিতে যোগ দিলেন সাবেক সেনা কর্মকর্তা চৌধুরী হাসান সারওয়ার্দী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি
কারাবন্দীদের ‘অন্তরঙ্গ’ সময় কাটানোর ব্যবস্থা করল ইতালি

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ
যাকে আল্লাহ বাঁচায়, তাকে কেউ রুখতে পারে না : কায়কোবাদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল
জোট সরকার থেকে বেরিয়ে যাওয়ার হুমকি দিলেন বিলাওয়াল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি
নিষিদ্ধ সংগঠনের ঝটিকা মিছিল, ভিডিও দেখে ব্যবস্থা নিচ্ছে ডিএমপি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন
ফরিদপুরের যুবক সিংকুকে বিয়ে করে আমেরিকায় নিয়ে গেছেন শ্যারন

রকমারি

সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি
সংস্কার নির্বাচনে বিভক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুফল মেলেনি ট্রানজিটে
সুফল মেলেনি ট্রানজিটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি
বিদেশি বউ নিয়ে ভালোই আছেন তিন দম্পতি

রকমারি

হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে
হতাশার কিছু নেই নির্বাচন হতেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র
সক্রিয় ভয়ংকর মামলা চক্র

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের  সংসার
জার্মান বউকে নিয়ে যেমন চলছে আব্রাহামের সংসার

রকমারি

ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি
ড. ইউনূসের বিশ্বব্যাপী সুপার ডিপ্লোম্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট
মহাসড়কে ব্যাটারি রিকশার দাপট

নগর জীবন

আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে
আস্থা ফিরছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন
নাজমুলদের চোখে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার
মিসরের নুরহানকে নিয়ে সমশেরের সুখের সংসার

রকমারি

১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট
১৯৬ দেশে যাচ্ছে রেড অ্যালার্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে
স্বৈরাচারের দোসররা নতুন ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা
শঙ্কায় বিদেশি বিনিয়োগকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য
শিগগিরই নিষিদ্ধ হচ্ছে তিন প্লাস্টিক পণ্য

নগর জীবন

শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে
শ্রীলঙ্কার যুবক ছুটে এলেন প্রেমিকার ডাকে

রকমারি

অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ
অভিনেত্রী শাবানার উদ্বেগ

শোবিজ

রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা
রোমাঞ্চকর জয় পেয়েছে বার্সেলোনা

মাঠে ময়দানে

সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ
সংসদে আসন ৬০০ করার সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন
সাংবাদিকদের যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে ‘ক্লিন’ রাখতে হবে সেলফোন

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় হুনানের গভর্নর
ঢাকায় হুনানের গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন
ভবনের নকশার ব্যত্যয় করলে সেবা সংযোগ বিচ্ছিন্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন

সম্পাদকীয়

জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন
জনবল নিয়োগ না দিয়েই উদ্বোধন

দেশগ্রাম

স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা শেষে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হলের এ কি হাল?
সিনেমা হলের এ কি হাল?

শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’
আজ থেকে শুরু হচ্ছে ‘শিক্ষা-সংস্কৃতি অনির্বাণ’

শোবিজ

সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে
সিলেটে খেলা কিছুটা কঠিন হবে

মাঠে ময়দানে